Dehokhan_দেহখান

Dehokhan_দেহখান YOUR TRUSTED PARTNER OF TRAVELLING

15/05/2025

৫০ বছররের মহিলা কিভাবে মামলা দেয়। তীব্র নিন্দা জানাই 🤮

নিঝুম দ্বীপ: প্রকৃতির স্বর্গযা ব্রাউজারে নিঝুম দ্বীপ: প্রকৃতির স্বর্গ হিসেবে প্রদর্শিত হবে।বাংলাদেশের হাতিয়া উপজেলার পাশ...
30/11/2024

নিঝুম দ্বীপ: প্রকৃতির স্বর্গ

যা ব্রাউজারে নিঝুম দ্বীপ: প্রকৃতির স্বর্গ হিসেবে প্রদর্শিত হবে।
বাংলাদেশের হাতিয়া উপজেলার পাশে বঙ্গোপসাগরের কোলঘেঁষে অবস্থিত নিঝুম দ্বীপ। এই নির্জন দ্বীপে প্রকৃতি যেন নিজের সকল সৌন্দর্য উজাড় করে দিয়েছে। ম্যানগ্রোভ বন, হরিণের দল, আর আকাশছোঁয়া নির্জনতা মিলে এটি বাংলাদেশের অন্যতম দর্শনীয় স্থান।

নিঝুম দ্বীপের সৌন্দর্য

নিঝুম দ্বীপের মূল আকর্ষণ হলো এর অফুরন্ত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য।

হরিণের দল: দ্বীপে রয়েছে প্রচুর হরিণ। দল বেঁধে চলা এই হরিণগুলো দেখতে দারুণ।
মানসিক প্রশান্তি: দ্বীপের নির্জন পরিবেশ আর সমুদ্রের নীল জলরাশি আপনার মনকে সতেজ করবে।

নিঝুম দ্বীপে যাওয়ার উপায়

নিঝুম দ্বীপে যেতে হলে কিছু ধাপ অনুসরণ করতেn হবে:

1. ঢাকা থেকে নোয়াখালী: সড়কপথে নোয়াখালীতে যেতে পারেন বাসে।

2. নোয়াখালী থেকে হাতিয়া: হাতিয়ায় পৌঁছানোর জন্য স্পিডবোট বা লঞ্চ ব্যবহার করতে হবে।

3. হাতিয়া থেকে নিঝুম দ্বীপ: হাতিয়া থেকে স্থানীয় নৌকায় বা ট্রলারে নিঝুম দ্বীপে পৌঁছানো যায়।

কী কী করবেন?

নিঝুম দ্বীপে ভ্রমণের সময় এই কাজগুলো মিস করবেন না:

ম্যানগ্রোভ বন পরিদর্শন: এখানকার ম্যানগ্রোভ বনের গাছপালা এবং জীববৈচিত্র্য আপনাকে মুগ্ধ করবে।

নৌভ্রমণ: দ্বীপের চারপাশে নৌকা ভ্রমণ আপনার যাত্রা আরো স্মরণীয় করে তুলবে।

ক্যাম্পিং: রাতে আকাশের তারা দেখতে ক্যাম্পিং করতে পারেন। এটি একটি ভিন্ন অভিজ্ঞতা দেবে।

ভ্রমণের সেরা সময়

নিঝুম দ্বীপ ভ্রমণের সবচেয়ে উপযুক্ত সময় হলো শীতকাল (নভেম্বর-ফেব্রুয়ারি)। এই সময় দ্বীপের আবহাওয়া আরামদায়ক থাকে।

লাসুবন: ইতিহাস ও সেখানে পৌঁছানোর উপায়শ্রীমঙ্গলের সবুজে ঘেরা একটি মনোমুগ্ধকর স্থান হলো লাসুবন। প্রকৃতির সৌন্দর্য এবং ঐতিহ...
30/11/2024

লাসুবন: ইতিহাস ও সেখানে পৌঁছানোর উপায়

শ্রীমঙ্গলের সবুজে ঘেরা একটি মনোমুগ্ধকর স্থান হলো লাসুবন। প্রকৃতির সৌন্দর্য এবং ঐতিহাসিক গুরুত্বে ভরপুর এই স্থানটি বাংলাদেশের ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য এক অনন্য আকর্ষণ। আজ আমরা জানব লাসুবনের ইতিহাস এবং সেখানে পৌঁছানোর সবচেয়ে উপযুক্ত উপায়।

লাসুবনের ইতিহাস

লাসুবন মূলত একটি আদিবাসী গ্রাম, যেখানে বিভিন্ন উপজাতি সম্প্রদায়ের বসবাস। এর নামের উৎস সম্পর্কে একটি জনপ্রিয় কাহিনি রয়েছে: কথিত আছে, লাসুবন শব্দটি এসেছে একটি স্থানীয় উপজাতি ভাষা থেকে, যার অর্থ "চিরসবুজ ভূমি"। শ্রীমঙ্গলের চা বাগানের নিকটবর্তী এই স্থানটি চা শিল্পের ইতিহাসের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। পাশাপাশি এটি বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী উৎসব এবং আদিবাসী সংস্কৃতির জন্যও বিখ্যাত।

লাসুবনে কিভাবে যাবেন?

লাসুবনে যাওয়ার যাত্রা নিজেই একটি অসাধারণ অভিজ্ঞতা। শ্রীমঙ্গল শহর থেকে লাসুবনে যাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো চান্দের গাড়ি। এই যানটি আপনাকে পাহাড়ি রাস্তা এবং চা বাগানের ভেতর দিয়ে লাসুবনে নিয়ে যাবে।

শ্রীমঙ্গলে পৌঁছানো: ঢাকা থেকে শ্রীমঙ্গল যেতে চাইলে ট্রেন, বাস, বা প্রাইভেট কার ব্যবহার করতে পারেন। ট্রেনের মধ্যে পারাবত এক্সপ্রেস এবং জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস জনপ্রিয়।

লাসুবন যাত্রা: শ্রীমঙ্গল শহরে পৌঁছানোর পর চান্দের গাড়ি ভাড়া করে আপনি ঘণ্টাখানেকের মধ্যে পৌঁছে যাবেন লাসুবনে। ভাড়ার পরিমাণ সাধারণত ১০০০-১৫০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।

ভ্রমণের সেরা সময়

লাসুবন ভ্রমণের সেরা সময় হলো শীতকাল। এই সময় আবহাওয়া মনোরম থাকে এবং পাহাড়ি অঞ্চল ঘুরে দেখার জন্য উপযুক্ত। এছাড়া বর্ষাকালে বৃষ্টি এবং মেঘের সৌন্দর্য লাসুবনকে আরও মোহনীয় করে তোলে।

লাসুবনে গিয়ে কী করবেন?

আদিবাসী গ্রাম পরিদর্শন করে তাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জানুন।

পাহাড়ি ঝরনা এবং সবুজ চা বাগান উপভোগ করুন।

স্থানীয় খাবার ও হস্তশিল্পের সঙ্গে পরিচিত হন।

Address

Cumilla

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dehokhan_দেহখান posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category