Herok The Explorer

Herok The Explorer Herok The Explorer is a content creator

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এক যুদ্ধবিমান সাহারা মরুভূমিতে ভেঙে পড়ে। পাইলট প্রাণে বেঁচে যায়, কিন্তু চারদিকে শুধু ধু-ধু বালি...
06/05/2025

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এক যুদ্ধবিমান সাহারা মরুভূমিতে ভেঙে পড়ে। পাইলট প্রাণে বেঁচে যায়, কিন্তু চারদিকে শুধু ধু-ধু বালির সমুদ্র আর ঝলসানো রোদ। খাবার নেই, পানি নেই — কেবল এক বোতল পানি আর কিছু শুকনো বিস্কুট।

তিনদিনের মাথায় তার পানি ফুরিয়ে যায়। প্রচণ্ড রোদ, পানির অভাব আর একাকীত্বের ভারে সে প্রায় মৃত্যুর মুখে। ঠিক তখনই মনে পড়ে — পাইলট হওয়ার আগে সে ছিল একজন শিল্পী। পকেটে ছিল একটি পেন্সিল আর ভাঙা একটা চশমা। মরুভূমির বালুর ওপর সে আঁকতে শুরু করে — তার পরিবার, শহর, রাস্তা আর টলমলে পানি!

জানি সে বাঁচবে না, তবু শেষ মুহূর্তগুলোতে সে তার স্মৃতি ধরে রাখতে চায়। অবাক করা বিষয়, ছবি আঁকতে আঁকতে তার তৃষ্ণা কিছুটা কমে যায়, মন শান্ত হয়ে আসে। সে ভাবল, "আমি এখনো বেঁচে আছি। স্বপ্ন দেখতে পারি মানে এখনো হার মানিনি।"

অষ্টম দিনে এক ফরাসি উদ্ধারকারী দল তাকে খুঁজে পায়। তারা দেখে — কঙ্কালসার দেহ, ফেটে যাওয়া ঠোঁট, ক্লান্ত চোখ — কিন্তু সেই পাইলট তখনো বালিতে ছবি আঁকছে, যেন কোনো মন্ত্রমুগ্ধ শিল্পী!

উদ্ধারের পরে পাইলট বলেছিল, "আমি টিকে ছিলাম, কারণ আমি বিশ্বাস হারাইনি। আমার ভাঙা চশমা আর এক টুকরো পেন্সিলও আমাকে মরুভূমিতে বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে।”

শিক্ষা: জীবন অনেক কিছু কেড়ে নিতে পারে, কিন্তু আপনার বিশ্বাস কেড়ে নিতে পারে না। যদি আপনি নিজের ওপর বিশ্বাস রাখেন, কেউ আপনাকে হারাতে পারবে না।

ধানমণ্ডির জাহাজ বাড়ি: ইতিহাস, রহস্য এবং ভাঙনের গল্পধানমণ্ডির লেকপাড়ের পরিচিত দৃশ্য ছিল এক ব্যতিক্রমধর্মী স্থাপত্য — ‘জাহ...
05/05/2025

ধানমণ্ডির জাহাজ বাড়ি: ইতিহাস, রহস্য এবং ভাঙনের গল্প

ধানমণ্ডির লেকপাড়ের পরিচিত দৃশ্য ছিল এক ব্যতিক্রমধর্মী স্থাপত্য — ‘জাহাজ বাড়ি’। জাহাজের মতো দেখতে এই বাড়িটি একসময় দর্শনার্থীদের কৌতূহল আর মুগ্ধতার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেটি হারিয়ে গেছে কেবল স্মৃতির পাতায়। কেন এই বাড়ি ভেঙে ফেলা হলো? চলুন জেনে নেওয়া যাক।

ভেঙে ফেলার প্রধান কারণ

বহুতল ভবন নির্মাণ পরিকল্পনা:
জাহাজ বাড়ির বর্তমান মালিকপক্ষ সিদ্ধান্ত নেন সেখানে আধুনিক বহুতল ভবন নির্মাণের। ভবিষ্যতে সেখানে আবাসিক ফ্ল্যাট, রেস্টুরেন্ট, সুইমিং পুলসহ নানা সুবিধাযুক্ত একটি আধুনিক কমপ্লেক্স গড়ে তোলার পরিকল্পনা নেওয়া হয়।

ব্যক্তিগত মালিকানা ও উন্নয়ন:
১৫.৮১ কাঠার এই জমি ও স্থাপনাটি ছিল সম্পূর্ণ ব্যক্তি মালিকানাধীন। মালিকের নিজস্ব উন্নয়ন পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই ভবনটি ভেঙে ফেলার উদ্যোগ নেওয়া হয়। সরকারি কোনো সরাসরি হস্তক্ষেপ না থাকায় এটি সহজেই কার্যকর হয়।

বাড়িটির ইতিহাস ও রহস্য

নাম ও গঠন:
মূল নাম ছিল "চিশতিয়া প্যালেস"। তবে এর অনন্য নকশা — যা একটি বিশাল জাহাজের মতো দেখতে ছিল — এর জনপ্রিয় নাম "জাহাজ বাড়ি" হয়ে দাঁড়ায়। ভবনটির সম্মুখভাগে নৌকার নকশা এবং পেছনে ঐতিহ্যবাহী মন্দিরের ছাদ আকৃতির অবকাঠামো ছিল, যা দর্শকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করত।

মালিকের পরিচয়:
বাড়িটির মালিক ছিলেন প্রয়াত একেএম আনোয়ারুল হক চৌধুরী (শের এ খাজা), যিনি ছিলেন একজন আধ্যাত্মিক নেতা এবং চিশতিয়া গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের প্রতিষ্ঠাতা। তার ধর্মীয় অনুরাগ এবং নকশার অভিনব চিন্তাধারা এই বাড়ির স্থাপত্যে প্রতিফলিত হয়েছিল।

সামাজিক প্রতিক্রিয়া

জাহাজ বাড়ি ভেঙে ফেলার খবরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানান প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। অনেকেই দুঃখ প্রকাশ করেন এবং এমন একটি বৈচিত্র্যময় স্থাপত্য সংরক্ষণের দাবিও তোলেন। অনেকেই মনে করেন, রাজধানীতে এমন ইউনিক স্থাপত্য খুব কমই ছিল, এবং এটি ধ্বংস হওয়ায় শহর হারিয়েছে তার একটি বিশেষ চিহ্ন।

অতীতের স্মৃতি

ধানমণ্ডি লেকে হাঁটতে বের হওয়া মানুষেরা একসময় জাহাজ বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুলতেন, গল্প করতেন। বাড়িটির রহস্যময় নকশা এবং পরিবেশ এক অদ্ভুত মোহ তৈরি করত। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেটি কেবল ধোঁয়াটে স্মৃতিতে রয়ে গেছে।

©

বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য নেপালের ভিসা ফ্রি! 🇳🇵বাংলাদেশি নাগরিকরা প্রতি বছর একবার নেপালের ফ্রি ভিসা পেতে পারেন।👉 প্রথমবার...
17/01/2025

বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য নেপালের ভিসা ফ্রি! 🇳🇵

বাংলাদেশি নাগরিকরা প্রতি বছর একবার নেপালের ফ্রি ভিসা পেতে পারেন।
👉 প্রথমবার ফ্রি, দ্বিতীয়বার ভিসা ফি দিতে হবে।
👉 ভিসার মেয়াদ: ৬ মাস (৩০ দিনের ভ্রমণ অনুমতি)।

ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস 📋:

1️⃣ পাসপোর্ট (মেয়াদ কমপক্ষে ৬ মাস)।
2️⃣ ২ কপি ছবি (সাইজ: ৩.৫x৪.৫ সেমি)।
3️⃣ জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি (NID)।
4️⃣ ব্যাংক স্টেটমেন্ট: শেষ ৩ মাসের।
5️⃣ এনওসি বা ট্রেড লাইসেন্স: চাকরিজীবী বা ব্যবসায়ীদের জন্য।
6️⃣ হোটেল বুকিং ডকুমেন্টস।
7️⃣ বিমানের রাউন্ড ট্রিপ টিকিট।
8️⃣ আবেদন ফর্ম।

প্রসেসিং টাইম এবং ঠিকানা 📍:
• ঠিকানা: নতুন বাজার, আমেরিকান এম্বাসির পেছনে, নেপাল এম্বাসি।
• আবেদন জমা: সকাল ৯:০০ – দুপুর ১২:৩০।
• ডেলিভারি টাইম: দুপুর ২:০০ – বিকাল ৪:০০।
• প্রসেসিং টাইম: মাত্র ৩ দিন।

অতিরিক্ত তথ্য ✈️:
• শিশুদের জন্য বাবা-মায়ের পাসপোর্ট ও স্কুলের NOC জমা দিতে হবে।
• ভিসার তারিখ নির্ধারণের সময় পরিকল্পনা অনুযায়ী সঠিক দিন উল্লেখ করুন।
• ফ্রি ভিসার সুবিধা বছরে মাত্র একবার প্রযোজ্য।
• ট্যুরিজমের জন্য অক্টোবর-ডিসেম্বর সেরা সময়।

বিশেষ পরামর্শ ⚠️:
• নেপালে হিমালয় অঞ্চলে ঘোরার জন্য গাইড রাখুন।
• পর্যাপ্ত নেপালি রুপি নিয়ে নিন, কারণ সব জায়গায় কার্ড চলে না।
• পরিবার নিয়ে ভ্রমণে সবাইকে আলাদা ডকুমেন্টস নিতে হবে।

💡 পোস্টটি শেয়ার করুন যাতে অন্যরাও উপকৃত হতে পারে।
Collected post

যারা থাইল্যান্ডের ই-ভিসার জন্য আবেদন ঘরে বসেই করতে চান তাদের জন্য নিচে পুরো প্রক্রিয়াটি ব্যাখ্যা করা হলো:  প্রথম ধাপ:প্...
04/01/2025

যারা থাইল্যান্ডের ই-ভিসার জন্য আবেদন ঘরে বসেই করতে চান তাদের জন্য নিচে পুরো প্রক্রিয়াটি ব্যাখ্যা করা হলো:

প্রথম ধাপ:
প্রথমে আপনাকে নীচের এই ওয়েবসাইট তে ভিজিট করতে হবে: [https://www.thaievisa.go.th](https://www.thaievisa.go.th)
১. এখান থেকেই আপনাকে রেজিস্ট্রেশন এবং আবেদন সম্পুর্ণ করতে হবে।

২. একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন:
- একটি অ্যাকাউন্ট থেকে সর্বোচ্চ ১০ জনের আবেদন জমা দেওয়া যাবে।
- পাসপোর্ট বায়োডাটা পেজ এবং ছবি আপলোড করুন (jpg File 3 MB এর মধ্যে হতে হবে)।
- পাসপোর্ট থেকে তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফর্মে আসবে। এর পরেও তথ্য সঠিকভাবে যাচাই করে নিবেন।

৩. তথ্য এবং ডকুমেন্টস আপলোড করুন:
- প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস যেমন ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট বা বর্তমান অবস্থানের প্রমাণ আপলোড করুন।

৪. ভিসার ধরন নির্বাচন করুন:
ভিসা ফি (টাকা):
- ট্যুরিস্ট ভিসা (সিঙ্গেল এন্ট্রি): 3,500
- ট্যুরিস্ট ভিসা (মাল্টিপল এন্ট্রি): 17,000
আপনি যদি অন্য ধরণের ভিসার আবেদন করতে চান যেমন মেডিকেল / বিজনেস ইত্যাদি তবে সেখানেই অর্থাৎ অন্যান্য সেই সকল ভিসার বিস্তারিত ফি ও তথ্য ওয়েবসাইটে পাবেন।

৫. এম্বেসি নির্বাচন করুন:
- বাংলাদেশ থেকে আবেদনকারীরা শুধুমাত্র ঢাকার রয়্যাল থাই এম্বেসির মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

২য় ধাপ: পেমেন্ট প্রক্রিয়া
১. পেমেন্ট ইনফো সামারি (P*S) শীট:
- আবেদন জমা দেওয়ার পর QR কোড এবং রেফারেন্স নাম্বার সম্বলিত একটি শীট পাবেন।

২. পেমেন্ট করুন: [Commercial Bank of Ceylon](https://www.combank.net.bd/thaievisa)-এর ওয়েবসাইটে যান।
- ভিসা ফি জমা দেওয়ার পর P*S শীটটি পেমেন্ট প্ল্যাটফর্মে আপলোড করুন।
- পেমেন্ট নিশ্চিত হলে ই-রিসিপ্ট ই- মেইলে পাঠানো হবে।

৩য় ধাপ: ভিসা অনুমোদন
১. প্রসেসিং সময়:
- আবেদন প্রক্রিয়ার জন্য মিনিমাম ১০ কার্যদিবস সময় লাগবে।
- এম্বাসি প্রয়োজন মনে করলে অতিরিক্ত ডকুমেন্ট চাইতে হতে পারে।

২. ই-ভিসা গ্রহণ:
- যদি আবেদন এপ্রোভাল হয় তবে ই- মেইলের মাধ্যমে অনুমোদিত ভিসা পেয়ে যাবেন।
- ই-ভিসা প্রিন্ট করে থাই ইমিগ্রেশনে দেখান।

আবেদন পত্র সম্পুর্ণ হলো কিনা তা নিশ্চিত হতে পারবেন।

কী প্রাপ্তি ও সময়সূচি (পয়েন্ট আকারে)

★রেজিস্ট্রেশন:
- অ্যাকাউন্ট এবং পাসওয়ার্ড পাবেন।

★আবেদন জমা দেওয়ার পর:
- P*S শীট (QR কোড এবং পেমেন্ট তথ্য সহ) পাবেন।
★পেমেন্টের পর: ই-রিসিপ্ট
★অনুমোদনের পর:
- ই-ভিসা / অতিরিক্ত তথ্যের অনুরোধ / আবেদন প্রত্যাখ্যান সংক্রান্ত ই-মেইল পাবেন।
সহজেই আবেদন করুন, নিরাপদে ভ্রমন করুন থাইল্যান্ড।
Information:

দিল্লি নয়, এখন ঢাকা থেকেই শেনজেন ভিসা! 🇪🇺ঢাকায় আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হয়েছে শেনজেন ভিসা আবেদন কেন্দ্র।এখন থেকে ক্রোয়েশিয়া, ...
01/12/2024

দিল্লি নয়, এখন ঢাকা থেকেই শেনজেন ভিসা! 🇪🇺

ঢাকায় আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হয়েছে শেনজেন ভিসা আবেদন কেন্দ্র।
এখন থেকে ক্রোয়েশিয়া, অস্ট্রিয়া, ডেনমার্ক, জার্মানি এবং সুইডেনের ভিসা আবেদন করতে পারবেন সরাসরি ঢাকায়।

আপনার ইউরোপ ভ্রমণের স্বপ্ন আরেক ধাপ কাছে!

• দিল্লি যাওয়ার ঝামেলা শেষ।
• দ্রুত, সহজ এবং সুবিধাজনকভাবে আবেদন করুন।
• শেনজেন ভিসায় ২৭টি দেশে ভ্রমণের সুযোগ!

আজই আবেদন করুন এবং আপনার ইউরোপ যাত্রার প্রস্তুতি নিন!
বিশেষ সুবিধা এখন ঢাকাতেই।

কে লিখেছেন জানিনা, কিন্তু  #অসাধারণ👌 ১.  মা ৯  মাস বহন করেন, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন,      উভয়ই সমান, তবুও কেন  #বাবা ...
22/11/2024

কে লিখেছেন জানিনা, কিন্তু #অসাধারণ👌

১. মা ৯ মাস বহন করেন, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন,
উভয়ই সমান, তবুও কেন #বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন
না।
২। মা বিনা বেতনে সংসার চালায়, বাবা তার সমস্ত বেতন
সংসারের জন্য ব্যয় করেন, উভয়ের প্রচেষ্টাই সমান, তবুও
কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।

৩. মা আপনার যা ইচ্ছা তাই রান্না করেন, বাবা আপনি যা চান
তা কিনে দেন, তাদের উভয়ের ভালবাসা সমান, তবে মায়ের
ভালবাসা উচ্চতর হিসাবে দেখানো হয়েছে। জানিনা কেন
বাবা পিছিয়ে।
৪. ফোনে কথা বললে প্রথমে মায়ের সাথে কথা বলতে চান,
কষ্ট পেলে ‘মা’ বলে কাঁদেন। আপনার প্রয়োজন হলেই
আপনি বাবাকে মনে রাখবেন, কিন্তু বাবার কি কখনও
খারাপ লাগেনি যে আপনি তাকে অন্য সময় মনে করেন না?
ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে ভালবাসা পাওয়ার ক্ষেত্রে,
প্রজন্মের জন্য, বাবা কেন পিছিয়ে আছে জানি না।

৫. আলমারি ভরে যাবে রঙিন শাড়ি আর বাচ্চাদের অনেক
জামা-কাপড় দিয়ে কিন্তু বাবার জামা খুব কম, নিজের
প্রয়োজনের তোয়াক্কা করেন না, তারপরও জানেন না কেন
বাবা পিছিয়ে আছেন।
৬. মায়ের অনেক সোনার অলঙ্কার আছে, কিন্তু বাবার একটাই
আংটি আছে যেটা তার বিয়ের সময় দেওয়া হয়েছিল।
তবুও মা কম গহনা নিয়ে অভিযোগ করতে পারেন আর
বাবা করেন না। তারপরও জানি না কেন বাবা পিছিয়ে।

৭. বাবা সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করেন পরিবারের যত্ন
নেওয়ার জন্য, কিন্তু যখন স্বীকৃতি পাওয়ার কথা আসে,
কেন বাবা পিছিয়ে থাকেন।

৮. মা বলে, আমাদের এই মাসে কলেজের টিউশন দিতে হবে,
দয়া করে আমার জন্য উৎসবের জন্য একটি শাড়ি কিনবে
অথচ বাবা নতুন জামাকাপড়ের কথাও ভাবেননি। দুজনেরই
ভালোবাসা সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে।
৯. বাবা-মা যখন বুড়ো হয়ে যায়, তখন বাচ্চারা বলে, মা ঘরের
কাজ দেখাশোনা করার জন্য অন্তত উপকারী, কিন্তু তারা
বলে, বাবা অকেজো।

বাবা পিছনে কারণ তিনি পরিবারের মেরুদণ্ড। আর আমাদের
মেরুদণ্ড তো আমাদের শরীরের পিছনে। অথচ তার কারণেই
আমরা নিজেদের মতো করে দাঁড়াতে পারছি। সম্ভবত, এই
কারণেই তিনি পিছিয়ে আছেন...!!!!

*জানিনা কে লিখেছে, কুড়িয়ে পাওয়া। সমস্ত বাবাদের-কে উৎসর্গ করছি * স্যালুট জানাই পৃথিবীর সকল বাবাকে।

সংগ্রহিত।

বিনামূল্যে জার্মানিতে জব ভিসা পাবেন যেভাবে জেনে নিন।জার্মানির অপরচুনিটি কার্ড ভিসা: একটি সংক্ষিপ্ত গাইড🔰 জার্মানি দক্ষ ক...
18/10/2024

বিনামূল্যে জার্মানিতে জব ভিসা পাবেন যেভাবে জেনে নিন।

জার্মানির অপরচুনিটি কার্ড ভিসা: একটি সংক্ষিপ্ত গাইড

🔰 জার্মানি দক্ষ কর্মী আনার জন্য নতুন "অপরচুনিটি কার্ড" বা Chancenkarte চালু করেছে, যা প্রবাসীদের সহজে কাজ খুঁজে পেতে এবং সেখানে বসবাস করার সুযোগ দিচ্ছে। এটি মূলত একটি পয়েন্ট-ভিত্তিক সিস্টেমের উপর ভিত্তি করে। দক্ষ পেশাজীবী, যেমন—প্রোগ্রামার, ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার, আইটি বিশেষজ্ঞ ইত্যাদি পেশার লোকদের জন্য এটি একটি বড় সুযোগ।

✳️ পয়েন্ট সিস্টেম 🔰
আপনার শর্ত অনুযায়ী ৬ পয়েন্ট অর্জন করতে হবে, যা নিম্নলিখিত ক্যাটাগরির উপর নির্ভর করে:

✅শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রি বা পেশাগত প্রশিক্ষণ।
✅ কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা: গত ৭ বছরে ৫ বছরের অভিজ্ঞতা থাকলে ৩ পয়েন্ট, ২ বছরের অভিজ্ঞতা থাকলে ২ পয়েন্ট।
✅ভাষাগত দক্ষতা: B2 স্তরের জার্মান জানলে ৩ পয়েন্ট, B1 স্তর জানলে ২ পয়েন্ট, A2 স্তর জানলে ১ পয়েন্ট।
✅বয়স: ৩৫ বছরের কম বয়স হলে ২ পয়েন্ট, ৪০ বছরের কম হলে ১ পয়েন্ট।
✅অতিরিক্ত পয়েন্ট: জার্মানিতে ৬ মাস থাকা থাকলে, বা সঙ্গী সহ আবেদন করলে ১ অতিরিক্ত পয়েন্ট।

✳️ ভিসার বৈশিষ্ট্য:
- এটি প্রাথমিকভাবে ১ বছরের জন্য বৈধ থাকে এবং ২ বছর পর্যন্ত বাড়ানো যায়।
- চাকরি খুঁজতে গেলে অর্থনৈতিক নিরাপত্তা দেখাতে হবে, অর্থাৎ বছরে প্রায় €১২,৩২৪ ব্লকড অ্যাকাউন্টে রাখতে হবে।
- চাকরি খোঁজার সময়ে ২০ ঘণ্টা পর্যন্ত পার্ট-টাইম কাজের সুযোগ আছে।

✳️ চাকরির সুযোগ ও সীমাবদ্ধতা:
অপরচুনিটি কার্ড আপনাকে সরাসরি জার্মানিতে প্রবেশ করে চাকরি খোঁজার সুযোগ দেবে। তবে চাকরি পাওয়ার পরই আপনি দীর্ঘমেয়াদী বসবাসের অনুমতি পাবেন।

✳️ যে কাজের জন্য উপযুক্ত:
ডেটা সায়েন্স, আইটি, প্রকৌশল, চিকিৎসা ও গবেষণা ইত্যাদি উচ্চ চাহিদা সম্পন্ন ক্ষেত্রগুলিতে দক্ষ পেশাজীবীদের জন্য এটি বিশেষভাবে কার্যকর। তবে কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে, যেমন—যোগ্যতা ও পেশাগত অভিজ্ঞতা।

বিদেশে পড়তে যাওয়ার ১ বছর আগে থেকেই কি কি করণীয়:১ :আপনার নাম এবং আপনার পিতামাতার নামের সাথে মিল রেখে সার্টিফিকেটে কোনো ভু...
30/09/2024

বিদেশে পড়তে যাওয়ার ১ বছর আগে থেকেই কি কি করণীয়:

১ :আপনার নাম এবং আপনার পিতামাতার নামের সাথে মিল রেখে সার্টিফিকেটে কোনো ভুল থাকলে তা সংশোধন করবেন, হতে পারে নামের বানানে ভুল বা অন্য কিছু, এ সময়ে একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন আপনার পিতামাতার ভোটার আইডিতে যে নাম আছে ঔ নাম ই যেন সার্টিফিকেটে থাকে, মোট কথা আপনার জন্মসনদ, সার্টিফিকেট এবং বাবামার এনআইডিতে যেন সেম নাম থাকে
,
২ পাসপোর্ট তৈরি ঃ পাসপোর্ট তৈরির সময় পূর্বের সার্টিফিটের মতো নাম এবং স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানার দিকে খেয়াল রাখবেন, এমন যেন না হয় জন্মসনদে আছে বর্তমান ঠিকানা বরিশাল কিন্তু পাসপোর্টে কোনোভাবে এসে গেছে নোয়াখালী
,
( ১,২ নং পয়েন্টে কোনোভাবে ভুল হলে এগুলো সংসোধন বিদেশে পরতে যান বা না যান এমনিতেই জরুরি এবং সংসোদন একটু সময় সাপেক্ষ বিষয়)
,
,
৩ SSC, HSC এর নম্বরপএ এবং সার্টিফিকেট বোর্ড থেকে সংগ্রহ করা এবং মাস্টার্সে যেতে চাইলে অনার্সের সার্টিফিকেট বিশব্বিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অফিস থেকে সংগ্রহ করে রাখা
,
৪ সার্টিফিকেট সংগ্রহের পর এগুলো শিক্ষা, এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত করা
,
৫ IELTS preparation :আইইএলটিএস পরীক্ষার প্রিপারেশন টা একটু আগে থেকেই নেওয়া ভালো, কারন অনেকের কাঙ্খিত স্কোর তুলতে অনেক বেশি সময় লেগে যায় এবং এই সময়ের কারণে, অনেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সেশন মিস করে ফেলে, যার জন্য এডুকেশন গ্যাপ বেড়ে যায় যার জন্য ভিসা পাওয়া কঠিন হয়ে যায়
,
৬ স্কলারশিপ নিয়ে পড়াশোনা করার ইচ্ছা থাকলে আন্ডার-গ্র্যাজুয়েটের স্টুডেন্টদের জন্য SAT/ ACT পরীক্ষা এবং স্নাতকোত্তর ছাত্রীদের জন্য GRE/ GMAT পরীক্ষার প্রস্তুতিতে আগে থেকে নেওয়া ভালো
,
৭ আপনার পরিচিত বা যে সকল শিক্ষকরা আপনাকে ভালো জানে, এই সকল শিক্ষকদের মধ্য থেকে দুইজন টিচারের রেকমেন্ডেশন লেটার সংগ্রহ করে রাখা
,
৮ SOP লেখার প্রিপারেশন ঃ বিদেশে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য SOP লেখা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি প্রিপারেশন অনেক আগে থেকেই নেওয়া ভালো, যে কিভাবে আপনি এটাকে লিখবেন, এর জন্য অভিজ্ঞ ভাইদের সহযোগিতা নেওয়া বা বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপ বা অন্য কোথা থেকে সহযোগিতা নেওয়া এবং নিজের মতো করে এটাকে প্রস্তুতি নেওয়া যাতে SOP ভাষাটা নিজের মতো করে হয়
,
৯ ব্যাকগ্রাউন্ড এর সাথে মিল রেখে আপনি যে দেশে পড়তে যেতে চাচ্ছেন ওই দেশের মিনিমাম পাঁচটা বিশ্ববিদ্যালয় খুঁজে বের করে রাখা এবং যে সাবজেক্টে পড়তে যেতে চাচ্ছেন ওই সাবজেক্টটা যেন আপনার পূর্বের পড়া সাবজেক্ট এর সাথে মিল খায়,ধরেন ধরেন আপনি সায়েন্স থেকে এইচএসসি পাশ করছেন সুতরাং আপনাকে এমন কোন সাবজেক্টই পরবর্তীতে চয়েজ করতে হবে যেটা সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্ড এর সাথে মিল খায় বা ব্যবসা শিক্ষা বিষয় থেকে আগে পড়াশোনা করে থাকলে এমন সাবজেক্ট পছন্দ করতে হবে যেটা যেন ব্যাবসা শিক্ষার সাথে মিল থাকে
,
১০ আপনার বাজেট, আপনার পছন্দের শহর সহ সব কিছু বিষয় মাথায় রেখে মিনিমাম পাঁচটা বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ আগে থেকে পছন্দ করে রাখা
,
১১ আপনি যে সকল বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দ করবেন সে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদনের ডেডলাইনের দিকে খেয়াল রাখা এবং সে অনুযায়ী আগে থেকেই আবেদন করা
,
১২ ভলেন্টিয়ার সংগঠনে যুক্ত ঃআপনি যদি খুব সহজেই বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন করে সিলেক্ট হতে চান বা স্কলারশীপ পেতে চান এবং সহজেই ভিসা পেতে চান তাহলে কিছু ভলেন্টিয়ার সংগঠনের সাথে যুক্ত থাকা এবং তার যথেষ্ট প্রমাণ সংগ্রহ করে রাখা
,
১৩ বিদেশে গেলে বেশিরভাগ সময় আপনাকে নিজেকে নিজের রান্না করে খেতে হবে সুতরাং আগে থেকেই দেশ থেকে রান্না শিখে যাওয়া টা ভালো
,
১৪ যদি সম্ভব হয় ড্রাইভিং শেখা তাহলে শিখে ফেলুন, ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি করে রাখুন এবং যদি আরও সম্ভব হয় তাহলে ইন্টারন্যাশনাল ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি করে রাখতে পারেন
,
১৫ যদি সম্ভব হয় তাহলে কম্পিউটারে নিজের স্কিল দেশ থেকে আপগ্রেড করে যান যেমন microsoft-office, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্টের কাজ শেখা এবং সার্টিফিকেট সংগ্রহ করে রাখতে পারেন এটা বিদেশে আপনাকে অনেক সাপোর্ট দিবে
,
আমার কাছে এই ১৫ টা পয়েন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়ছিল, আশা করি অনেকের কাজে আসবে ।
#সংগৃহীত

সুইডেন এম্বাসি এখন ঢাকায় 🇧🇩✈️🇪🇺 সহজে সেনজেন ভিসা করার এখনই সুযোগ..সুইডেন এম্বাসি ঢাকা নতুন করে একটি অসাধারণ সুযোগ দিচ্ছে...
04/09/2024

সুইডেন এম্বাসি এখন ঢাকায় 🇧🇩✈️🇪🇺 সহজে সেনজেন ভিসা করার এখনই সুযোগ..

সুইডেন এম্বাসি ঢাকা নতুন করে একটি অসাধারণ সুযোগ দিচ্ছে যেখানে ইন্টারভিউ এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট ছাড়াই খুব কম সময়ে সেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। সুইডেন, সেনজেন কান্ট্রির সদস্য হিসেবে, আরও ৮টি সেনজেন দেশের প্রতিনিধিত্ব করে। এই দেশগুলো হলো: ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, বেলজিয়াম, স্লোভেনিয়া, পোল্যান্ড, লাটভিয়া, লুক্সেমবার্গ এবং নেদারল্যান্ডস। এই ৮টি দেশের যে কোনো একটিতে ভ্রমণের জন্য আপনাকে সুইডেন এম্বাসির মাধ্যমে ভিসার আবেদন করতে হবে।

আবেদন প্রক্রিয়া সহজীকরণ:
এই নতুন সুবিধা ইন্টারভিউ এবং অ্যাপয়েন্টমেন্টের ঝামেলা ছাড়াই দ্রুত ভিসা পাওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছে। যেকোনো সময় আপনি আবেদন করতে পারবেন এবং এতে সময়ের সাশ্রয় হবে।

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:
সেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে কিছু নির্দিষ্ট ডকুমেন্টস প্রয়োজন হয়। এই ডকুমেন্টসগুলো হলো:
- পূর্ণাঙ্গভাবে পূরণকৃত ভিসা আবেদন ফর্ম।
- দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
- বর্তমান পাসপোর্ট এবং পূর্বের সব পাসপোর্ট।
- ভ্রমণের উদ্দেশ্য সম্পর্কিত বিবরণ এবং স্পন্সর লেটার (যদি থাকে)।
- ভ্রমণ স্বাস্থ্য বীমা যা সেনজেন এলাকায় বৈধ।
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট (সর্বশেষ ৬ মাসের)।
- কর্মসংস্থান প্রমাণপত্র বা শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র।

ভ্রমণ ইতিহাস:
সেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে সাধারণত পূর্বে কিছু দেশের ভ্রমণ ইতিহাস থাকতে হয়। এতে আপনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। তবে প্রথমবারের আবেদনকারীরাও আবেদন করতে পারেন, কেবল যথাযথ ডকুমেন্টস প্রদান নিশ্চিত করতে হবে।

সময়সীমা:
সুইডেন এম্বাসি ঢাকা থেকে নতুন সুবিধার আওতায় এই প্রক্রিয়া সময়সিমা কম লাগবে..

ইন্ডিয়ান ভিসা রিজেক্ট এর সম্ভাব্য কারণ সমূহ: ১)"লস্ট পাসপোর্ট" , সবথেকে বেশি সমস্যা।  ২)NID/ পাসপোর্ট নাম আলাদা বা বানা...
15/07/2024

ইন্ডিয়ান ভিসা রিজেক্ট এর সম্ভাব্য কারণ সমূহ:

১)"লস্ট পাসপোর্ট" , সবথেকে বেশি সমস্যা।
২)NID/ পাসপোর্ট নাম আলাদা বা বানান ভুল।
৩)সিঙ্গেল নামের পাসপোর্ট ।
৪)অন্য দেশ থেকে ডিপর্ট স্ট্যাম্প ।
৫)পূর্বে ভারতে গিয়ে "ওভার স্টে" করা।
৬)এমন কোনো তথ্য যেটা ধারণার উপর দেওয়া ।
৭)এছাড়াও কোন ডিপার্টমেন্ট জব , সেই ডিপার্টমেন্ট ছাড়পত্র দিচ্ছে কিনা।
৮)পুলিশ / আর্মি / জার্নালিস্ট প্রফেশন।
৯) এজেন্ট ব্যাংক স্টেটমেন্ট।
১০ ) অরিজিনাল প্রেসক্রিপশন ও ডাক্তারের রেকোমেন্ডেশন লেটার না দেওয়া ( মেডিক্যাল ভিসা তে প্রয়োজন হয়। )
১১) ডবল এন্ট্রি ভিসার ক্ষেত্রে , VFS Global Appointment ছাড়া সাবমিট করা।
১২) ট্রানজিট ভিসার ক্ষেত্রে হোটেল বুকিং/ অন্য কান্ট্রি কনফার্ম ভিসা / ফ্লাইট টিকিট না দেওয়া।
১৩) মেডিক্যাল ভিসায় রেস্ট্রিকশন আছে এমন স্টেট এন্ট্রি নেওয়া। ( সিকিম / অরুণাচল প্রদেশ, লাদাখ)
১৪) পুরানো ছবি দিলে ও 2 x 2 মাপের ছবি ব্যবহার না করলে।
১৫ ) সব পুরানো পাসপোর্ট ( অ্যানালগ, MRP, E-passport যুক্ত না করলে।
১৬ ) কোনো ধরনের ফেক ডকুমেন্ট ব্যবহার করলে।
১৭) বাংলাদেশের কোর্টে , ক্রিমিনাল মামলা থাকলে।
১৮ ) যে হসপিটালের নাম মেডিক্যাল ভিসায় উল্লেখ আছে FRRO চেঞ্জ অফ্ হসপিটাল না করে অন্য হসপিটালে ট্রিটমেন্ট নিলে, পাসপোর্ট ব্ল্যাক লিস্ট হবে।

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট আবেদনের নিয়মাবলী:ধাপ : ১অনলাইন পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করে যে কেউ ...
06/07/2024

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট আবেদনের নিয়মাবলী:

ধাপ : ১
অনলাইন পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করে যে কেউ নিজের জন্য অথবা অন্যের পক্ষে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট এর জন্য আবেদন করতে পারবে। নিবন্ধন করার জন্য এখানে ক্লিক করুন।

ধাপ : ২
নিবন্ধিত ব্যবহারকারী অনলাইন পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সাইটে লগ-ইন করার পর Apply মেনুতে ক্লিক করে আবেদনপত্রটি যথাযথভাবে পূরণ করুন।।

ধাপ : ৩
আবেদন ফরমের প্রথম ধাপে ব্যক্তিগত বিস্তারিত তথ্য, দ্বিতীয় ধাপে বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা পূরণ করুন। আপনার বর্তমান ঠিকানা যে জেলা বা মেট্রোপলিটন এলাকায় অবস্থিত সেই ঠিকানায় পুলিশ ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হবে।

ধাপ : ৪
আবেদন ফরমের তৃতীয় ধাপে প্রয়োজনীয় ডকুমেণ্টসমূহের স্ক্যান কপি আপলোড করুন।

ধাপ : ৫
আবেদন ফরমের চতুর্থ ধাপে আপনার এন্ট্রিকৃত সকল তথ্য দেখানো হবে। আবেদনে কোন ভুল থাকলে তা পূর্ববর্তী ধাপসমূহে ফেরত গিয়ে পরিবর্তন করা যাবে। তবে চতুর্থ ধাপে আবেদনটি সাবমিট করার পর আর কোন পরিবর্তন করার সুযোগ থাকবে না।

ধাপ : ৬
চালানের মাধ্যেমে ফি পরিশোধের উপায় এবং পরবর্তী করণীয় সম্পর্কে প্রদত্ত নির্দেশনা অনুসরণ করুন।

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় শর্তাবলী: ১। আবেদনকারীর কমপক্ষে ৩ মাস মেয়াদ সম্পন্ন পাসপোর্ট থাকতে হ...
06/07/2024

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় শর্তাবলী:

১। আবেদনকারীর কমপক্ষে ৩ মাস মেয়াদ সম্পন্ন পাসপোর্ট থাকতে হবে।

২। আবেদনকারীর বর্তমান ঠিকানা হিসেবে পাসপোর্টে উল্লিখিত স্থায়ী কিংবা জরুরী ঠিকানার যে কোন একটি ব্যবহার করতে হবে এবং আবেদনকারীকে অবশ্যই ঐ ঠিকানার বাসিন্দা হতে হবে।

৩। মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের (এম আর পি) এর ক্ষেত্রে যদি পাসপোর্টে ঠিকানা উল্লেখ না থাকে তবে ঠিকানার প্রমাণ স্বরূপ জাতীয় পরিচয় পত্র/জন্ম নিবন্ধন সনদপত্র/স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর এর সনদপত্রের ফটোকপি ১ম শ্রেণীর সরকারী গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত করে দাখিল করতে হবে ।

৪। বিদেশে অবস্থানকারী বাংলাদেশী পাসপোর্টধারী কোন ব্যক্তির পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য তিনি যে দেশে অবস্থান করছেন সে দেশে বাংলাদেশ দূতাবাস/হাইকমিশন কর্তৃক পাসপোর্টের তথ্য পাতার সত্যায়িত কপি তার পক্ষে করা আবেদনের সাথে দাখিল করতে হবে ।

৫। বিদেশগামী কিংবা প্রবাসী বাংলাদেশী নাগরিক এবং বাংলাদেশে বসবাস করে স্বদেশে/বিদেশে প্রত্যাবর্তনকারী বিদেশী নাগরিকদের জন্য প্রয়োজনীয় পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এই অনলাইন সিস্টেমের মাধ্যমে ইস্যু করা হয়।

৬। বিদেশগামী কিংবা প্রবাসী বাংলাদেশী নাগরিক যারা বাংলাদেশ ব্যতীত অন্য কোন দেশ থেকে পাসপোর্ট ইস্যু/ রি-ইস্যু করিয়েছেন তাদেরকে বাংলাদেশে আসার পর পুলিশ ক্লিয়ারেন্স নিতে চাইলে সর্বশেষ এরাইভেল (Arrival) সিল সম্বলিত পৃষ্ঠাটির স্ক্যান কপি আবেদনের সাথে আপলোড করতে হবে।

৭। প্রবাসী আবেদনকারীগণ যার মাধ্যমে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সনদ সংগ্রহ করতে চান তার নাম এবং জাতীয় পরিচয় পত্রের নম্বর উল্লেখ করে তাকে সত্যায়ন পূর্বক একটি অনুমতি পত্র (Authorization Letter) আবেদনের সাথে আপলোড করতে হবে। স্থানীয় আবেদনকারীর ক্ষেত্রেও সনদ গ্রহণের সময় সংগ্রহকারীকে অনুরূপ অনুমতি পত্রসহ প্রেরণ করতে হবে।

৮। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে চাকুরী কিংবা অন্য কোন কাজে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স প্রয়োজন হলে আপনি যে জেলার বাসিন্দা উক্ত জেলা ডিএসবি অফিস অথবা আপনার ঠিকানা যদি মেট্রোপলিটন এলাকায় হয় তাহলে উক্ত মেট্রোপলিটন এলাকার সিটি এসবি অফিসে যোগাযোগ করুন।

Address

Tejgaon
Dhaka
1208

Telephone

+8801688530069

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Herok The Explorer posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Herok The Explorer:

Share