Kunjo Tours & Travels

Kunjo Tours & Travels Travel World is place that provides travel and tourism related services to the public on behalf of su আরও অন্যান্য তথ্যের জন্য আমাদের কে ফোন করুন।

"উপহাস: যেখান থেকে শুরু হয় সফলতার যাত্রা"একটা বিষয় খেয়াল করে দেখো—তুমি যখন কোনো সাধারণ সিদ্ধান্ত নিই, যেমন চাকরি করা, পর...
04/08/2025

"উপহাস: যেখান থেকে শুরু হয় সফলতার যাত্রা"

একটা বিষয় খেয়াল করে দেখো—তুমি যখন কোনো সাধারণ সিদ্ধান্ত নিই, যেমন চাকরি করা, পরীক্ষা দেওয়া, বা বিয়ে করার মতো চিরচেনা রাস্তায় হাঁটো—তখন খুব বেশি কেউ কিছু বলে না। সবাই চুপচাপ দেখে, কিছু উৎসাহ দেয়, কিছু পরামর্শ দেয়, হয়ে যায়।

কিন্তু ঠিক তখনই চারপাশ অস্বস্তিতে পড়ে যায়, যখন তুমি ভিন্ন কিছু করতে চাও।
নিজের একটা স্বপ্ন গড়তে চাও, নিজের মতো করে ভাবতে চাও, কিছু "আলাদা" করতে চাও।

সেখানেই শুরু হয় উপহাস।
⟶ “এটা দিয়ে কী হবে?”
⟶ “তোমার মতো মানুষ এটা পারবে?”
⟶ “বেকার সময় নষ্ট করছো।”

এই কথাগুলো শুনে কষ্ট হয়—এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এটাও ঠিক যে, এ কথাগুলোই তোমাকে সত্যিকার অর্থে গড়ে তোলে।

কেন উপহাস আসে?

কারণ তুমি পরিচিত ছকে হাঁটছো না।
মানুষ নতুন কিছুকে প্রথমে ভয় পায়, তারপর ব্যঙ্গ করে, এরপর প্রশ্ন তোলে—আর সবশেষে সেই নতুনকেই মেনে নেয়।

তুমি যদি সাহস করো নিজের মতো করে চলার, তাহলে তারা তোমাকে ব্যতিক্রমী ভাববে। কিন্তু ‘ব্যতিক্রমী’ হওয়াটাই তো বড় হওয়ার প্রথম ধাপ।
সবাই যা করে, সেটাই যদি করো, তাহলে নতুন কিছু তৈরি হবে কীভাবে?

উপহাস আসলে এক প্রকার প্রশংসা, ছদ্মবেশে

তারা তোমাকে ব্যঙ্গ করে, কারণ তুমি তাদের পরিচিত গণ্ডির বাইরে চলে গেছো।
তুমি হয়তো সেই কথাগুলোতে ভেঙে পড়তে পারো, আবার চাইলে সেগুলোকে শক্তিতে পরিণত করেও এগিয়ে যেতে পারো।

তোমার কাজের প্রতিক্রিয়া যত বেশি হয়—উপহাসই হোক বা প্রশ্নবিদ্ধতা—তত বেশি তুমি জানবে, তুমি "কিছু একটা" ঠিক করছো।

ইতিহাসও তাই বলে সত্যজিৎ রায়ের পথের পাঁচালী যখন বানানো হচ্ছিল, অনেকেই বলেছিল এটা কেউ দেখবে না।
জেকে রাউলিং-এর হ্যারি পটার ১২টি প্রকাশনী প্রত্যাখ্যান করেছিল।
স্টিভ জবস, এলন মাস্ক, এমনকি কবি রবীন্দ্রনাথও—সবার জীবনে শুরুতে উপহাস এসেছিল।

তাদের সবাইকেই প্রথমে ‘অসম্ভব’ মনে করা হয়েছিল। কিন্তু তারাই একদিন হয়ে উঠেছে অনুপ্রেরণা।

তোমার জন্য বার্তা

তুমি যদি এখন উপহাসের মুখে দাঁড়িয়ে থাকো—জেনো, তুমি একা নও।
এটাই সেই পর্যায়, যেটা পেরিয়ে গেলে ভবিষ্যত তোমার হবে।

তুমি যদি নিজের উপর বিশ্বাস রাখো, কঠোর পরিশ্রম করতে পারো, আর ভেতরের আগুনটা জ্বালিয়ে রাখতে পারো—তাহলে আজ যে মানুষগুলো হাসছে, কাল তারাই তোমার গল্প শোনাবে অন্যকে।

শেষ কথা:
উপহাসের মধ্যে লুকিয়ে থাকে ভবিষ্যতের সম্ভাবনা।
তোমার স্বপ্নের দরজা খুলে আছে—শুধু দরজার সামনে একটু হাসির শব্দ বাজছে। ভয় পেও না। এগিয়ে যাও।

To day e- taken slot
30/07/2025

To day e- taken slot

আপনার জানা শিক্ষামূলক একটি গল্প আমাদের বলবেন কি?বাদশাহ হারুনুর রশীদের কাছে এক লোক একটি চাতক পাখি বিক্রি করার জন্য নিয়ে এ...
29/07/2025

আপনার জানা শিক্ষামূলক একটি গল্প আমাদের বলবেন কি?
বাদশাহ হারুনুর রশীদের কাছে এক লোক একটি চাতক পাখি বিক্রি করার জন্য নিয়ে এলো । তিনি দাম জিজ্ঞেস করলে সে বাজারমূল্যের চেয়েও অনেক বেশি দাম চাইলো।

বাদশাহ জানতে চাইলেন পাখিটির এত দাম কেন? অথচ তার একটি পা নেই!

লোকটি বললো মার্জনা করবেন জাহাপানা। দেখতে সাধারন হলেও এটি আসলে একটি বিশেষ ধরনের পাখি। এর বিশেষত্ব হলো - আমি যখন শিকারে যাই,তখন এই চাতক পাখিটিকেও সঙ্গে করে নিয়ে যাই।

আমার পাতানো ফাদের সাথে এই পাখিটিকেও বেধে রাখি। এই পাখিটি তখন অত্যাশ্চর্য এক আওয়াজে অন্য পাখিদের মনোযোগ আকর্ষন করে।

তার এই আওয়াজ শুনে ঝাকে ঝাকে পাখিরা এসে জড়ো হয়। তখন আমি একসাথে সব পাখিকে শিকার করি। বলা যায় এই পাখিটি আমার শিকারের প্রধান ফাদ ।

বাদশাহ তার কথা শুনে পাখিটিকে শিকারীর চাহিদা অনুযায়ী চড়া দামেই কিনলেন। এবং সাথে সাথে জবাই করে ফেললেন। শিকারী অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো, জাহাপনা! আপনি অনেক দামে কেনা পাখিটি এভাবে জবাই করে দিলেন?

তখন বাদশাহ হারুনুর রশিদ তাকে একটা মহামূল্যবান কথা বললেন, যা ইতিহাসে আজ্ও অমর হয়ে আছে। তিনি বললেন, “যে অন্য জাতির দালালি করার জন্য তার স্বজাতির সাথে অনায়াসে এমন গাদ্দারি করতে পারে,তার এই পরিনতিই হওয়া উচিত”।
&travels
Kunjo Tours & Travels

"উপহাস: যেখান থেকে শুরু হয় সফলতার যাত্রা"একটা বিষয় খেয়াল করে দেখো—তুমি যখন কোনো সাধারণ সিদ্ধান্ত নিই, যেমন চাকরি করা, পর...
28/07/2025

"উপহাস: যেখান থেকে শুরু হয় সফলতার যাত্রা"

একটা বিষয় খেয়াল করে দেখো—তুমি যখন কোনো সাধারণ সিদ্ধান্ত নিই, যেমন চাকরি করা, পরীক্ষা দেওয়া, বা বিয়ে করার মতো চিরচেনা রাস্তায় হাঁটো—তখন খুব বেশি কেউ কিছু বলে না। সবাই চুপচাপ দেখে, কিছু উৎসাহ দেয়, কিছু পরামর্শ দেয়, হয়ে যায়।

কিন্তু ঠিক তখনই চারপাশ অস্বস্তিতে পড়ে যায়, যখন তুমি ভিন্ন কিছু করতে চাও।
নিজের একটা স্বপ্ন গড়তে চাও, নিজের মতো করে ভাবতে চাও, কিছু "আলাদা" করতে চাও।

সেখানেই শুরু হয় উপহাস।
⟶ “এটা দিয়ে কী হবে?”
⟶ “তোমার মতো মানুষ এটা পারবে?”
⟶ “বেকার সময় নষ্ট করছো।”

এই কথাগুলো শুনে কষ্ট হয়—এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এটাও ঠিক যে, এ কথাগুলোই তোমাকে সত্যিকার অর্থে গড়ে তোলে।

কেন উপহাস আসে?

কারণ তুমি পরিচিত ছকে হাঁটছো না।
মানুষ নতুন কিছুকে প্রথমে ভয় পায়, তারপর ব্যঙ্গ করে, এরপর প্রশ্ন তোলে—আর সবশেষে সেই নতুনকেই মেনে নেয়।

তুমি যদি সাহস করো নিজের মতো করে চলার, তাহলে তারা তোমাকে ব্যতিক্রমী ভাববে। কিন্তু ‘ব্যতিক্রমী’ হওয়াটাই তো বড় হওয়ার প্রথম ধাপ।
সবাই যা করে, সেটাই যদি করো, তাহলে নতুন কিছু তৈরি হবে কীভাবে?

উপহাস আসলে এক প্রকার প্রশংসা, ছদ্মবেশে

তারা তোমাকে ব্যঙ্গ করে, কারণ তুমি তাদের পরিচিত গণ্ডির বাইরে চলে গেছো।
তুমি হয়তো সেই কথাগুলোতে ভেঙে পড়তে পারো, আবার চাইলে সেগুলোকে শক্তিতে পরিণত করেও এগিয়ে যেতে পারো।

তোমার কাজের প্রতিক্রিয়া যত বেশি হয়—উপহাসই হোক বা প্রশ্নবিদ্ধতা—তত বেশি তুমি জানবে, তুমি "কিছু একটা" ঠিক করছো।

ইতিহাসও তাই বলে সত্যজিৎ রায়ের পথের পাঁচালী যখন বানানো হচ্ছিল, অনেকেই বলেছিল এটা কেউ দেখবে না।
জেকে রাউলিং-এর হ্যারি পটার ১২টি প্রকাশনী প্রত্যাখ্যান করেছিল।
স্টিভ জবস, এলন মাস্ক, এমনকি কবি রবীন্দ্রনাথও—সবার জীবনে শুরুতে উপহাস এসেছিল।

তাদের সবাইকেই প্রথমে ‘অসম্ভব’ মনে করা হয়েছিল। কিন্তু তারাই একদিন হয়ে উঠেছে অনুপ্রেরণা।

তোমার জন্য বার্তা

তুমি যদি এখন উপহাসের মুখে দাঁড়িয়ে থাকো—জেনো, তুমি একা নও।
এটাই সেই পর্যায়, যেটা পেরিয়ে গেলে ভবিষ্যত তোমার হবে।

তুমি যদি নিজের উপর বিশ্বাস রাখো, কঠোর পরিশ্রম করতে পারো, আর ভেতরের আগুনটা জ্বালিয়ে রাখতে পারো—তাহলে আজ যে মানুষগুলো হাসছে, কাল তারাই তোমার গল্প শোনাবে অন্যকে।

শেষ কথা:
উপহাসের মধ্যে লুকিয়ে থাকে ভবিষ্যতের সম্ভাবনা।
তোমার স্বপ্নের দরজা খুলে আছে—শুধু দরজার সামনে একটু হাসির শব্দ বাজছে। ভয় পেও না। এগিয়ে যাও।


Kunjo Travels

২৭ বছর বয়সে যখন চাকরি খুঁজছেন, তখন আপনারই বয়সী কেউ একজন সেই ব্যাংকেরই ম্যানেজার হয়েবসে আছেন । আপনার ক্যারিয়ার যখন শু...
28/07/2025

২৭ বছর বয়সে যখন চাকরি খুঁজছেন, তখন আপনারই বয়সী কেউ একজন সেই ব্যাংকেরই ম্যানেজার হয়ে
বসে আছেন । আপনার ক্যারিয়ার যখন শুরুই হয়নি তখন কেউ কেউ নিজের টাকায় কেনা দামি গাড়ি হাঁকিয়ে আপনার সামনে দিয়েই চলে যাচ্ছে।
প্রথমেই আসে পরিশ্রমের ব্যাপারটা- যারা আপনার চাইতে এগিয়ে, তারা আপনার চাইতে বেশি পরিশ্রমী।এটা যেনে নিন । ঘুমানোর আনন্দ আর ভোর দেখার আনন্দ একসাথে পাওয়া যায় না। শুধু পরিশ্রম করলেই সব হয় না। তাই যদি হতো, তবে গাধা হতো বনের রাজা।শুধু
/
পরিশ্রম করা নয়, এর পুরস্কার পাওয়াটাই বড় কথা ৷ আপনি এক্সট্রা আওয়ার না খাটলে এক্সট্রা মাইল এগিয়ে থাকবেন কীভাবে? সবার দিনই তো ২৪ ঘণ্টায়। আপনি বাড়তি কী করলেন, সেটাই ঠিক করে দেবে, আপনি বাড়তি কী পাবেন।আপনি ভিন্ন কিছু করতে না পারলে ভিন্ন কিছু পাবেন না।বিল গেটস রাতারাতি বিল গেটস হননি। শুধু ইউনিভার্সিটি ড্রপআউট হলেই স্টিভ জবস কিংবা জুকারবার্গ হওয়া যায় না ।
নজরুলের প্রবন্ধ গুলো পড়লে বুঝতে পারবেন, উনি কতটা স্বশিক্ষিত ছিলেন।শুধু রুটির দোকানে চাকরিতেই নজরুল হওয়া যায় না। কিংবা স্কুল কলেজে না গেলেই রবীন্দ্রনাথ হয়ে যাওয়া যাবে না। সবাই তো বই বাঁধাইয়ের দোকানে চাকরি করে মাইকেল ফ্যারাডে হতে পারে না, বেশিরভাগই তো সারাজীবন বই বাঁধাই করেই কাটিয়ে
দেয়।
স্টুডেন্ট লাইফে কে কী বলল, সেটা নিয়ে মাথা ঘামাবেন না। যে ছেলেটা প্রোগ্রামিং করতেই পারত না, সে এখন একটা সফটওয়্যার ফার্মের মালিক। যাকে নিয়ে কেউ কোনদিন স্বপ্ন দেখেনি, সে এখন হাজার হাজার মানুষকে স্বপ্ন দেখতে শেখায়। কেরিয়ার নিয়ে যার তেমন কোন ভাবনা ছিল না, সে সবার আগে পিএইচডি করতে আমেরিকায় গেছে। সব পরীক্ষায় মহা উৎসাহে ফেল করা ছেলেটি এখন একজন সফল ব্যবসায়ী । আপনি কী পারেন, কী পারেন না, এটা অন্য কাউকে ঠিক করে দিতে দেবেন না ৷
সরকারী ইউনিভার্সিটিতে চান্স পাননি? প্রাইভেটে
পড়ছেন? সবাই বলছে, আপনার লাইফটা শেষ? আমি বলি, আরে! আপনার লাইফ তো এখনো শুরুই হয়নি। আপনি কতদূর যাবেন, এটা ঠিক করে দেয়ার অন্যরা কে? লাইফটা কি ওদের নাকি আপনার? আপনাকে ডাক্তার- ইঞ্জিনিয়ার হতেই হবে কেন? যেখানেই পড়াশোনা করেন না কেন, আপনার এগিয়ে যাওয়া নির্ভর করে আপনার নিজের উপর। শুধু ('ওহ শিট ' 'সরি বেবি ' 'চ্যাটিং ডেটিং') দিয়ে জীবন চলবেন না। আপনি যার উপর ডিপেনডেন্ট, তাকে বাদ দিয়ে নিজের অবস্থানটা কল্পনা করে দেখুন। যে গাড়িটা করে ইউনিভার্সিটিতে আসেন, ঘোরাঘুরি করেন, সেটি কি আপনার নিজের টাকায় কেনা?
I
একদিন আপনাকে পৃথিবীর পথে নামতে হবে। তখন আপনাকে যা যা করতে হবে, সেসব কাজ এখনই করা শুরু করুন। জীবনে বড় হতে হলে কিছু ভালো বই পড়তে হয়, কিছু ভালো মুভি দেখতে হয়, কিছু ভালো মিউজিক
শুনতে হয়, কিছু ভালো জায়গায় ঘুরতে হয়, কিছু ভালো মানুষের সাথে কথা বলতে হয়, কিছু ভালো কাজ করতে হয়! জীবনটা শুধু হাহা-হিহি করে কাটিয়ে দেয়ার জন্য
নয়। একদিন যখন জীবনের মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে, তখন দেখবেন, পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যাচ্ছে, যাথায় আকাশ ভেঙে পড়ছে। স্কিল ডেভেলাপমেন্টের জন্য সময় দিতে হয় । এসব একদিনে কিংবা রাতারাতি হয় না । আপনি যখন স্কুল কলেজে পড়তেন, তখন যে সময়ে আপনার ফার্স্ট বয় বন্ধুটি পড়ার টেবিলে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকত, সে সময়ে আপনি তাকে দেখে হাসতেন । এখন সময় এসেছে, আপনি পড়ার টেবিলে বসে থাকবেন
। জীবনটাকে যে সময়ে চাবুক মারতে হয়, সে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করলেন, যে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করার কথা, সে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করতে পারবেন না, এটাই স্বাভাবিক। এটা মেনে নিন । মেনে নিতে না পারলে ঘুরে দাঁড়ান।এখনই সময় ! কষ্ট করুন, লক্ষ্য ঠিক রাখুন, ব্যর্থ হবেন কিন্তু থামবেন না, এগিয়ে যান-- ১০০০ বার ব্যর্থ হলে তা থেকে ১০০০ টা শিক্ষা নিন, তারপর সফলতা পান
ভালো লাগলে অবস্যই-
লাইক, কমেন্ট, শিয়ার, কপিলিংক করুন ধন্যবাদ



কলকাতা-রাধিকাপুর এক্সপ্রেসের সময় পরিবর্তন, আগামী ৫ ই আগস্ট,২০২৫ থেকে সন্ধ্যে ৭ টা ৫০ মিনিটের পরিবর্তে রাত ৮ টা ৪০ মিনিট...
26/07/2025

কলকাতা-রাধিকাপুর এক্সপ্রেসের সময় পরিবর্তন, আগামী ৫ ই আগস্ট,২০২৫ থেকে সন্ধ্যে ৭ টা ৫০ মিনিটের পরিবর্তে রাত ৮ টা ৪০ মিনিটে কলকাতা স্টেশন থেকে ছাড়বে।

18/07/2025

🎯 মেডিকেল বা আয়ুষ ভিসা নিয়ে চিন্তিত?

✅ ১-৫ দিনের মধ্যে ই-টোকেন ডেট
✅ ঝামেলামুক্ত প্রসেসিং ও ফুল গাইডলাইন
🩺 ভারতের নামকরা হাসপাতালে অ্যাপয়েন্টমেন্ট
📞 এখনই যোগাযোগ করুন —
কুঞ্জ ট্যুরস্ এন্ড ট্রাভেলস্
আপনার আস্থা, আপনার ভরসা। 💙

🌐 কুঞ্জ ট্যুরস্ এন্ড ট্রাভেলস্ 🌐
বিশ্বাস, অভিজ্ঞতা, আর নির্ভরতার একমাত্র নাম!
🔹 ভারতীয় মেডিকেল ভিসা
ভিসা পাওয়া যেখানে এখন সোনার হরিণ—সেখানে আমরা বিশ্বস্ততার সঙ্গে মেডিকেল ভিসা নিশ্চিত করে থাকি।
🔹 স্টুডেন্ট ও ডাবল এন্ট্রি ভিসা
যারা পড়াশোনা বা পারিবারিক কারণে ভারতে যেতে চান—তাদের জন্য সহজ ও দ্রুত ভিসা সল্যুশন।
🔹 ই-টোকেন ডেট মাত্র ১-৫ দিনের মধ্যে!
আমাদের বিশেষ অফারে দ্রুততার সাথে ই-টোকেন ডেট পাচ্ছেন নিশ্চিন্তে।
🔹 ভারতীয় ট্রেন ও বিমান টিকিট
রেলের টিকিট কিংবা ফ্লাইট বুকিং—সবকিছু এক ছাদের নিচে।

📍 অফিস ঠিকানা:
🏠 স্কুল রোড, সেতাবগঞ্জ, বোচাগঞ্জ দিনাজপুর।

🏠 আফরাহীম প্লাজা, গণেশতলা, দিনাজপুর ।

🏠 মহিলা মাদ্রাসা রোড, সাইনবোর্ড, গিরিধারা চৌরাস্তা, কদমতলী,
ঢাকা-১৩৬২ ।

🏠 রানীশংকৈল প্লাজা, চাঁদনী রোড, রানীশংকৈল ঠাকুরগাও ।

যোগাযোগঃ 01887353002, 01715-915490 (OFFICE)

মানুষের আকর্ষণ তৈরি হয় চারভাবে।শরীর, চেহারা, যোগ্যতা আর মন দিয়ে।যে আকর্ষণ শরীর বা যৌনতা থেকে তৈরি হয়, তার স্থায়িত্ব সবচে...
12/07/2025

মানুষের আকর্ষণ তৈরি হয় চারভাবে।
শরীর, চেহারা, যোগ্যতা আর মন দিয়ে।
যে আকর্ষণ শরীর বা যৌনতা থেকে তৈরি হয়, তার স্থায়িত্ব সবচেয়ে কম। বেশ কিছুদিন তা পেলেই আর কোন আকর্ষণ থাকেনা।
এরপর হল চেহারা। এটার স্থায়িত্ব শরীরের আকর্ষণের চেয়ে বেশি। তবে চেহারা সুন্দর হলে আর সংগী বিশ্বাসী হলে তার প্রতি আকর্ষণ থেকেই যায়। বেশিরভাগ আকর্ষণ এই চেহারা কেন্দ্রিক হয়।
এরপরই টেকসই হল যোগ্যতার আকর্ষণ। মানুষের যোগ্যতাও এক ধরনের সৌন্দর্য। যোগ্যতার জন্য যে আকর্ষণ তৈরি হয়, তার স্থায়িত্ব হয় অনেক বেশি।
সবচেয়ে বেশি টেকসই হল মনকেন্দ্রিক আকর্ষণ। কিন্তু মনের আকর্ষণ সহজে তৈরি হয় না। এটির জন্য সময়ের দরকার হয়, অনুভুতি তৈরির দরকার হয়। এটি যেমন ধীরে ধীরে তৈরি হয়, তেমনি এটার স্থায়িত্বও সবচেয়ে বেশি।
কিন্তু সব আকর্ষণই এক সময় কমে যায়। কেউ স্বীকার করুক বা না করুক, এটাই বাস্তবতা।
তবে এর সাথে সাথে সময়ের প্রেক্ষিতে ব্যালান্সও তৈরি হয়ে যায়। আকর্ষণ একসময় গিয়ে পরিণত হয় অভ্যাসে, মায়াতে, দায়িত্বে।
সেই অভ্যাসের কারণে, মায়ার কারণে, দায়িত্বের কারণে দুজন মানুষ বাকি জীবন একসাথে পার করে।
এই আকর্ষণ, অভ্যাস, মায়া, দায়িত্ব- সবগুলো মিলেই একসাথে ভালোবাসা।


Kunjo Tours & Travels

09/07/2025

Big shout out to my newest top fans! Gourab Ghosh, Boloram Roy, Devnath Dɩpoŋĸoʀ, Md Shamim Hossen, Nirmol Ro Y

জীবনে চলার পথে যারা আপনার প্রতি সদয় ছিল না, তাদের ওপর রাগ পুষে রাখবেন না। কারণ, আপনার বাবা-মা ছাড়া, আপনার প্রতি সুবিচার ...
24/06/2025

জীবনে চলার পথে যারা আপনার প্রতি সদয় ছিল না, তাদের ওপর রাগ পুষে রাখবেন না। কারণ, আপনার বাবা-মা ছাড়া, আপনার প্রতি সুবিচার করা কারো দায়িত্বের মধ্যে পড়ে না। আর যারা আপনার সাথে ভালো ব্যবহার করেছে, আপনার উচিত সেটার সঠিক মূল্যায়ন করা এবং কৃতজ্ঞ থাকা। তবে আপনি অবশ্যই সতর্ক থাকবেন, কারণ মানুষের প্রতিটি পদক্ষেপের পিছনে উদ্দেশ্য থাকে। একজন ব্যক্তি আজ আপনার সাথে ভালো তার মানে এই নয় যে সে সবসময়ই তাই থাকবে। কাজেই খুব দ্রুত কাউকে বন্ধু ভেবে বসবেন না।

জীবনে কিছুই বা কেউই "অপরিহার্য" না, যা আপনাকে পেতেই হবে। একবার যখন আপনি আমার এই কথার গভীরতা উপলব্ধি করতে শিখে যাবেন, আপনার জীবনের পথচলা অনেক সহজ হবে, বিশেষ করে যখন কাঙ্ক্ষিত কিছু হারাবেন, কিংবা কাছের মানুষদের বিপদের মুহূর্তে পাশে পাবেন না।

প্রেম একটি ক্ষণস্থায়ী অনুভূতি ছাড়া আর কিছুই না। মানুষের মেজাজ আর সময়ের সাথে সাথে এই অনুভূতি বিবর্ণ হয়। তাই কখনোই প্রেম-ভালোবাসার মাধুর্য নিয়ে বাড়াবাড়ি করবেন না, পৃথিবীতে অতিরঞ্জিত কোনো কিছু ভালো না। আজ যদি আপনার শখের মানুষটি আপনাকে ছেড়ে চলে যায়, ধৈর্য ধরুন, সময় আপনার সব ব্যথা মুছে দেবে। জীবন অনেক বড় ব্যাপার, জীবন মানে শুধু প্রেম ভালোবাসা নয়।

তাহলে কি সত্যিকারের ভালোবাসা বলতে কিছুই নেই? আছে, কিন্তু সেটা দুর্লভ বস্তু, সবার ভাগ্যে জোটে না। যদি আপনি তার সন্ধান পেয়ে থাকেন, আগলে রাখুন। তবে সাবধান! বেশিরভাগ মানুষ সস্তা প্রেমকে সত্যিকারের ভালোবাসা ভেবে ভুল করে।

আপনি আপনার কথার মর্যাদা রাখবেন, কিন্তু অন্যদের কাছে সেটা প্রত্যাশা করবেন না। আপনি মানুষের সাথে ভালো আচরণ করবেন, তবে অন্যরাও আপনার সাথে ভালো ব্যবহারটাই করবে এই আশা করবেন না। যদি আপনি আমার কথার অর্থ বুঝতে না পারেন, তাহলে শুধু শুধু অপ্রয়োজনীয় যন্ত্রণাই পাবেন।

এই পৃথিবীতে সাকসেস হওয়ার কোনো শর্টকাট নেই। অনেক সফল লোক আছে যারা উচ্চশিক্ষিত নয়, এর মানে এই নয় যে আপনিও শিক্ষা অর্জন ছাড়াই সফল হবেন। কেউ ছেঁড়া কাঁথায় শুয়ে কোটিপতি হতেই পারে, তবে এজন্য তাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হয়েছে। ভুলেও অর্থ, পদ, সম্মান এই শব্দগুলোর জন্য লালায়িত হবেন না। যোগ্যতা অর্জন করুন, ওই শব্দগুলোই আপনার পিছনে ছুটবে। কখনো প্রজাপতির পেছনে দৌড়াবেন না, ফুলের চাষ করুন, প্রজাপতিরাই আপনার পিছনে দৌড়াবে। মনে রাখবেন, জীবন অনেকটা মেয়েদের মতো, আপনি তার বিষয়ে যত বেশি নির্মোহ হবেন, সে আপনাকে তত উপরে স্থান দেবে।

 #বাস্তব_কথা ✅কথার সৌন্দর্যই সাফল্যের চাবিকাঠি✅একদিন এক রাজামশাই স্বপ্নে দেখলেন—তার মুখের সব দাঁত পড়ে গেছে। তিনি খুব চি...
24/06/2025

#বাস্তব_কথা
✅কথার সৌন্দর্যই সাফল্যের চাবিকাঠি✅

একদিন এক রাজামশাই স্বপ্নে দেখলেন—তার মুখের সব দাঁত পড়ে গেছে। তিনি খুব চিন্তিত হয়ে এক জ্যোতিষীকে ডেকে পাঠালেন এবং স্বপ্নের কথা বিস্তারিতভাবে বললেন।

প্রথম জ্যোতিষীটি স্বপ্নের ব্যাখ্যা করে বললেন,
"মহারাজ, এই স্বপ্নের অর্থ হলো আপনার চোখের সামনেই আপনার পরিবারের সকল প্রিয়জন মারা যাবে। আপনি একা বেঁচে থাকবেন।"

এ কথা শুনে রাজা ভীষণ রেগে গেলেন। এমন অশুভ কথা বলার জন্য তিনি সেই জ্যোতিষীকে মৃত্যুদণ্ড দিলেন।

পরে রাজামশাই আরেকজন জ্যোতিষীকে ডেকে পাঠালেন এবং একই স্বপ্নের কথা বললেন।

দ্বিতীয় জ্যোতিষীটি মনোযোগ দিয়ে স্বপ্ন শুনে মৃদু হেসে বললেন,
"মহারাজ, আপনার আয়ু আপনার পরিবারের সকল সদস্যের চেয়ে দীর্ঘ হবে। আপনি দীর্ঘদিন সুস্থভাবে রাজত্ব করবেন।"

রাজা খুব খুশি হলেন এবং আনন্দের সঙ্গে সেই জ্যোতিষীকে পুরস্কৃত করলেন।

দুই জ্যোতিষী একই অর্থ বললেও পার্থক্য ছিল কেবল ‘কথা বলার ধরনে’। একজন পেল মৃত্যুদণ্ড, আর অন্যজন পেল পুরস্কার।

তাই বলা যায়, কথা বলার ভঙ্গিই পারে আপনার ভাগ্য নির্ধারণ করতে।

মধুর ভাষণ মানুষের হৃদয় জয় করে, আর তির্যক ভাষা আনে বিপদ।

সুন্দরভাবে কথা বলা শুধু সৌজন্যের পরিচয় নয়—এটা এক বিশেষ গুণ।

Address

SCHOOL ROAD,SETABGANJ,BOCHAGANJ,DINAJPUR
Rangpur
5216

Telephone

+8801773953498

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Kunjo Tours & Travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Kunjo Tours & Travels:

Share