কিভাবে যাবো

  • Home
  • কিভাবে যাবো

কিভাবে যাবো Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from কিভাবে যাবো, Tour guide, West Kanda Para, .

শুভ ভাইফোঁটা ❤️❤️ভ্রাতৃদ্বিতীয়ার শুভ লগ্নেসকল ভাই বোনদের জানাইআন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।। 🥰🥰
03/11/2024

শুভ ভাইফোঁটা ❤️❤️
ভ্রাতৃদ্বিতীয়ার শুভ লগ্নেসকল ভাই বোনদের জানাই
আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।। 🥰🥰

শ্রীশ্রী শ্রীমঙ্গলেশ্বরী কালী মন্দিরমৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলে অবস্থিত একটি বিখ্যাত কালী মন্দির।অবস্থানকলেজ রোড, শ্রীমঙ...
31/10/2024

শ্রীশ্রী শ্রীমঙ্গলেশ্বরী কালী মন্দির

মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলে অবস্থিত একটি বিখ্যাত কালী মন্দির।

অবস্থান
কলেজ রোড, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, সিলেট।

নির্মিত ও ইতিহাস

মন্দিরটি ২০১২ সালে মন্দিরটি নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে ২০২১ সালের ২৪মে মন্দিরটি উদ্বোধন করা হয়। মন্দিরটি উচ্চতা ৪৮ ফুট। এই মন্দিরটি ১৩০০ বর্গফুট জায়গার উপর প্রায় ৭৫ লক্ষ টাকা ব্যায়ে নির্মাণ করা হয়। মন্দিরের প্লেন, ডিজাইন ও নির্মাণকাজ তদারকি করেন প্রকৌশলী নিশিত রঞ্জন দত্ত পুরকায়স্থ। মন্দিরটি দেখলে মনে হয়, যেন রক্তজবা ফুটে আছে পাঁচ স্তরবিশিষ্ট। হাজার হাজার ভক্তবৃন্দ শ্যামাপুজো তিথিতে এই মন্দিরে মঙ্গলেশ্বরী মাতা পূজা দিতে আসেন।

যাতায়াত ব্যবস্থা

ঢাকা থেকে বাস/ ট্রেন যোগে মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলে পৌছানো যায়। বাস ভাড়া ৫০০-৮০০ টাকা এবং ট্রেনের ভাড়া ২৮০-৫৫০ টাকার মত হয়ে থাকে। শ্রীমঙ্গল বাসস্ট্যান্ড/ রেলওয়ে স্টেশন থেকে পায়ে হেঁটেই যাওয়া যায় এ মন্দিরে।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: মন্দিরের পবিত্রতা বজায় রাখবেন এবং মন্দিরের সৌন্দর্য্যের ক্ষতিকর হয় এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকুন এবং অন্যদেরকেও উৎসাহিত করুন।

সর্তকতা: সময় ও স্থানের তারতম্যের কারণে যানবাহন খরচ বৃদ্ধি হতে পারে।

দীপাবলির এই শুভ মুহূর্তেসকলকে জানাইঅনেক অনেক শুভেচ্ছা…🥰কামনা করি মা কালীর আশীর্বাদে🙏🙏সকলের জীবন সুখ ও সমৃদ্ধিতে ভরে উঠুক...
31/10/2024

দীপাবলির এই শুভ মুহূর্তে
সকলকে জানাই
অনেক অনেক শুভেচ্ছা…🥰
কামনা করি মা কালীর আশীর্বাদে🙏🙏
সকলের জীবন সুখ ও সমৃদ্ধিতে ভরে উঠুক।🙂❤️
শুভ দীপাবলি 🎇🎇🎆

বরাব কানাইলাল জিউর মন্দিরঅবস্থানবরাব, জিনারদী, পলাশ, নরসিংদী।নির্মিত১৮০০ খ্রি: সনে এই মন্দিরটি কানাই লাল তৈরি করেন। এই ম...
31/10/2024

বরাব কানাইলাল জিউর মন্দির

অবস্থান
বরাব, জিনারদী, পলাশ, নরসিংদী।

নির্মিত

১৮০০ খ্রি: সনে এই মন্দিরটি কানাই লাল তৈরি করেন। এই মন্দিরের স্থাপত্যশৈলী এবং সৌন্দর্য পূর্ণনকশা মুগল আমলের স্থাপত্য নির্দশন।

মন্দিরের প্রধান উৎসব মধ্যে হলোঃ

রাধাকৃষ্ণের যুগল মিলন শ্রীশ্রী কুঞ্জ মেলা।
শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী, রাধা রাণীর জন্মাষ্টমী, গৌর পূর্ণিমা।
জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা, স্নানযাত্রা মহোৎসব সমূহ।

যাতায়াত ব্যবস্থা
নরসিংদী ভেলানগর বাসস্ট্যান্ড থেকে অটোতে করে যাওয়া যায়, ভাড়া জনপ্রতি ৩০-৪০ টাকা । যেতে সময় লাগবে ২০-৩০ মিনিটের মত।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: মন্দিরের পবিত্রতা বজায় রাখবেন এবং মন্দিরের সৌন্দর্য্যের ক্ষতিকর হয় এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকুন এবং অন্যদেরকেও উৎসাহিত করুন।

সর্তকতা: সময় ও স্থানের তারতম্যের কারণে যানবাহন খরচ বৃদ্ধি হতে পারে।

লোকনাথ বাবার জন্মস্থান,  চাকলা ধাম মন্দিরঅবস্থানচাকলা গ্রাম, দেগঙ্গা তহসিল, উত্তর ২৪ পরগণা, পশ্চিমবঙ্গ।নির্মিত ও ইতিহাসচ...
30/10/2024

লোকনাথ বাবার জন্মস্থান, চাকলা ধাম মন্দির

অবস্থান

চাকলা গ্রাম, দেগঙ্গা তহসিল, উত্তর ২৪ পরগণা, পশ্চিমবঙ্গ।

নির্মিত ও ইতিহাস
চাকলা ধাম একটি হিন্দু মন্দির যা হিন্দু যোগী বাবা লোকনাথকে উৎসর্গ করে। চাকলাকে বাবা লোকনাথের পবিত্র জন্মস্থান হিসাবে বিবেচনা করা হলেও পরে এ নিয়ে বিতর্ক দেখা দেয়। বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে নিত্যগোপাল সাহা এ বিষয়ে একটি মামলা করেন এবং কচুয়া ধামকে বাবা লোকনাথের জন্মস্থান হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন। অনেক লোক এখনও চাকলাকে আদি জন্মস্থান এবং কেউ কেউ এটিকে কচুয়া ধাম বলে বিশ্বাস করে। কিন্তু নিত্যগোপাল সাহা মামলায় জয়লাভ করেন এবং তখন থেকেই কচুয়াকে বাবা লোকনাথের আদি জন্মস্থান হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

মন্দির সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা থাকে সারাদিন

যাতায়াত ব্যবস্থা

কলকাতা থেকে চাকলা ধামের দূরত্ব ৫৪ কিমি। শিয়ালদহ-বনগাঁ লোকাল ট্রেনে গুমা রেলওয়ে স্টেশনে নেমে (সময় ৪০ মিনিট বনগাঁ থেকে) সেখান থেকে চাকলা ধাম প্রায় ৩০ মিনিটের দূরত্বে , অটো ভাড়া নিবে ৪০-৫০ রুপির মত। তাছাড়া সবচেয়ে কম খরচে শিয়ালদহ-বনগাঁ লোকাল ট্রেনে বারাসাত জংশনে নেমে বারাসাত জংশন-কাঁকড়া মির্জানগর হল্ট নেমে সেখান থেকে চাকলা ধাম প্রায় ১০ মিনিটের দূরত্বে।

চাকলা ধাম মন্দিরের পাশাপাশি দাদ্বশ কালী মন্দির ও দেখে আসা যাবে।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: মন্দিরের পবিত্রতা বজায় রাখবেন এবং মন্দিরের সৌন্দর্য্যের ক্ষতিকর হয় এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকুন এবং অন্যদেরকেও উৎসাহিত করুন।

সর্তকতা: সময় ও স্থানের তারতম্যের কারণে যানবাহন খরচ বৃদ্ধি হতে পারে।

ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত।

৫১  ফুট লম্বা ভগবান শিব মূর্তি,হাওড়া অবস্থানশেঠ বংশীধর জালান স্মৃতি মন্দির, ৩২, সালকিয়া স্কুল রোড, হাওড়া, পশ্চিমবঙ্গ।।ন...
30/10/2024

৫১ ফুট লম্বা ভগবান শিব মূর্তি,হাওড়া

অবস্থান

শেঠ বংশীধর জালান স্মৃতি মন্দির, ৩২, সালকিয়া স্কুল রোড, হাওড়া, পশ্চিমবঙ্গ।।

নির্মিত ও ইতিহাস

শেঠ বংশীধর জালান স্মৃতি মন্দির ,এই মন্দিরটি নির্মিত হয়েছে ১২ই ফেব্রুয়ারী ১৯৫৩ সালে আর এ মন্দিরের ৫১ ফুট লম্বা ভগবান শিব মূর্তি "ভাঙ্গেশ্বর মহাদেব" নির্মিত ১৩ ই ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে ভারতের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক উদ্বোধন করা হয়েছিল।

এই মন্দিরের মধ্যে রয়েছে মহাদেব এর বারোটি জ‍্যোতিরলিঙ্গ। সোমনাথ, মহাকালেশ্বর, মল্লিকার্জুন, কেদারনাথ, ত্রয়ম্বকেশ্বর, বৈদ‍্যনাথ, নাগেশ্বর, ভিমাশঙ্কর, ওঁঙকারেশ্বর, বিশ্বনাথ, রামেশ্বরম, গিরিশনেশ্বর। এছাড়া আরো কিছু দেব দেবী এর বিগ্রহ রয়েছে।

যাতায়াত ব্যবস্থা

হুগলী নদীর পাশেই অবস্থিত এই মন্দিরটি। হাওড়া মেট্রো স্টেশন থেকে বের হয়ে অটোতে ১৫-২০ মিনিটের মত সময় লাগে, ভাড়া ২০-৩০ রুপির মত। তাছাড়া সবচেয়ে সহজ উপায় হলো দমদম স্টেশন থেকে লোকাল ট্রেনে শোভাবাজার আহিরিটোলা স্টেশন নেমে ( সময় লাগবে ৩০-৪০ মিনিটের মত), শোভাবাজার আহিরিটোলা ঘাট থেকে বাধাঘাটের ফেরিতে করে নদী পার হলে পৌছা যায় এই মন্দিরে, ফেরি ভাড়া ৮-১০ রুপি।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: মন্দিরের পবিত্রতা বজায় রাখবেন এবং মন্দিরের সৌন্দর্য্যের ক্ষতিকর হয় এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকুন এবং অন্যদেরকেও উৎসাহিত করুন।

সর্তকতা: সময় ও স্থানের তারতম্যের কারণে যানবাহন খরচ বৃদ্ধি হতে পারে।

ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত।

শ্রী রাম মন্দির, টেম্পল সিটি’ - ভুবনেশ্বর অন্যতম বিখ্যাত মন্দির। অবস্থানখারভেল নগরের কাছে, জনপথ, ভুবনেশ্বর,ওড়িশা, ভারত।...
29/10/2024

শ্রী রাম মন্দির, টেম্পল সিটি’ - ভুবনেশ্বর অন্যতম বিখ্যাত মন্দির।

অবস্থান
খারভেল নগরের কাছে, জনপথ, ভুবনেশ্বর,ওড়িশা, ভারত।

নির্মিত ও ইতিহাস

এ মন্দিরটি ১৯৭৯ সালের ২৭ শে জুন প্রাণ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে কার্যক্রম শুরু হয় একটি ব্যক্তিগত ট্রাস্ট দ্বারা নির্মিত হয়েছে যা এখনও এটির রক্ষণাবেক্ষণ করে। মন্দিরটির উচ্চতা প্রায় ৩৮০ ফুটের মত।মূল মন্দিরের উচ্চ ক্রমবর্ধমান আইকনিক চূড়াটি প্রধান আকর্ষণ এবং এটি রাজধানী শহরের অনেক জায়গা থেকে দেখা যায়। এ মন্দিরে রাম, লক্ষ্মণ ও সীতার মূর্তি পাশাপাশি এখানে শিব এবং ভগবান হনুমানের মূর্তিও রয়েছে।
প্রতি বছর রক্ষা বন্ধন উপলক্ষে মন্দিরে বার্ষিক মেলার আয়োজন করা হয়। এ মন্দিরের পাশে বিখ্যাত লিঙ্গরাজ মন্দির, রাজা রাণী মন্দির, মুক্তেশ্বর মন্দির এবং অনন্ত বাসুদেব মন্দিরগুলোও রয়েছে।

যাতায়াত ব্যবস্থা
ওড়িশা রাজধানী ভুবনেশ্বর রেলেওয়ে স্টেশন থেকে মাত্র ১.৫ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত এ মন্দিরটি। রেলওয়ে স্টেশন থেকে ১০-১৫ রুপি অটো ভাড়া করে এই মন্দির যাওয়া যায়।
কলকাতার হাওড়া, শিয়ালদা থেকে দৈনিক অনেক ট্রেন চলাচল করে ভুবনেশ্বর রেলেওয়ে স্টেশন এর ঊদ্দেশ্যে। ভাড়া জনপ্রতি এসি স্লিপার ৭৫০ ও স্লিপার ৩০০ রুপি।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: মন্দিরের পবিত্রতা বজায় রাখবেন এবং মন্দিরের সৌন্দর্য্যের ক্ষতিকর হয় এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকুন এবং অন্যদেরকেও উৎসাহিত করুন।

সর্তকতা: সময় ও স্থানের তারতম্যের কারণে যানবাহন খরচ বৃদ্ধি হতে পারে।

ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত।

চতুর্দশ দেবতার মন্দিরঅবস্থানখয়েরপুর, আগরতলা,  ত্রিপুরা।চতুর্দশ দেবতার মধ্যে রয়েছেনশিব,দূর্গা, হরি বা বিষ্ণু, লক্ষী, সরস্...
27/10/2024

চতুর্দশ দেবতার মন্দির

অবস্থান
খয়েরপুর, আগরতলা, ত্রিপুরা।

চতুর্দশ দেবতার মধ্যে রয়েছেন
শিব,দূর্গা, হরি বা বিষ্ণু, লক্ষী, সরস্বতী,কার্তিক, গনেশ, ব্রক্ষ্মা, পৃথ্বী, সমুদ্র, গঙ্গা, কামদেব, অগ্নি এবং হিমাদ্রী।

নির্মিত ও ইতিহাস
এই মন্দিরটি ১৭৬১ সালে ত্রিপুরার রাজা কৃষ্ণ কিশোর মাণিক্য বাহাদুর দ্বারা চতুর্দশ দেবতা নামে পরিচিত চতুর্দশ দেবতার সম্মানে নির্মিত হয়েছিল ও এই দেবতাদের খার্চী পূজার সময় আনুষ্ঠানিকভাবে পূজা করা হয়।
প্রতি বছর আষাঢ় মাসের শুক্লা অষ্টমী তিথিতে চতুর্দশ দেবতার আনুষ্ঠানিক পূজা করা হয়। সাতদিন ধরে এই অনুষ্ঠান চলে যাকে স্থানীয় ভাষায় বলা হয় “খারচী পূজা” চন্ডাই নামে রাজপুরোহিত এই পূজা করে থাকেন। এটা ত্রিপুরার অন্যতম প্রধান জাতীয় উৎসব।

যাতায়াত ব্যবস্থা
আগরতলা ল্যান্ড পোর্ট থেকে মাত্র ১০ কিমি. দূরে অবস্থিত, অটোতে/ CNG করে জনপ্রতি ৪০-৫০ রুপিতে ৩০ মিনিটের মত সময় লাগে।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: মন্দিরের পবিত্রতা বজায় রাখবেন এবং মন্দিরের সৌন্দর্য্যের ক্ষতিকর হয় এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকুন এবং অন্যদেরকেও উৎসাহিত করুন।

সর্তকতা: সময় ও স্থানের তারতম্যের কারণে যানবাহন খরচ বৃদ্ধি হতে পারে।

শ্রী শ্রী বিষ্ণুপদ ধাম অবস্থানতারাপাশা ,রাজনগর, মৌলভী বাজার, সিলেট।যাতায়াত ব্যবস্থামৌলভী বাজারের কুলাঊড়া রেলওয়ে স্টেশন/ ...
24/10/2024

শ্রী শ্রী বিষ্ণুপদ ধাম
অবস্থান
তারাপাশা ,রাজনগর, মৌলভী বাজার, সিলেট।

যাতায়াত ব্যবস্থা

মৌলভী বাজারের কুলাঊড়া রেলওয়ে স্টেশন/ বাসস্ট্যান্ড থেকে CNG করে বিষ্ণুপদ ধাম মন্দিরে যাওয়া যায়, ভাড়া জনপ্রতি ৬০ থেকে ৭০ টাকা । তাছাড়া রির্জাব করে নেয়া যায় ভাড়া কমবেশি ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা নিবে।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: মন্দিরের পবিত্রতা বজায় রাখবেন এবং মন্দিরের সৌন্দর্য্যের ক্ষতিকর হয় এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকুন এবং অন্যদেরকেও উৎসাহিত করুন।

সর্তকতা: সময় ও স্থানের তারতম্যের কারণে যানবাহন খরচ বৃদ্ধি হতে পারে।

নার্তিয়াং দুর্গা মন্দির হল ৫১টি শক্তিপীঠের মধ্যে একটিঅবস্থানভারতের মেঘালয়ের পশ্চিম জৈন্তিয়া পাহাড় জেলায় অবস্থিত।৫০০...
23/10/2024

নার্তিয়াং দুর্গা মন্দির হল ৫১টি শক্তিপীঠের মধ্যে একটি

অবস্থান

ভারতের মেঘালয়ের পশ্চিম জৈন্তিয়া পাহাড় জেলায় অবস্থিত।
৫০০ বছরের পুরানো হিন্দু মন্দির। মেঘালয়ের জয়ন্তিয়া পাহাড়ের হিন্দুরা বিশ্বাস করে যে, এই মন্দিরটিই দেবী দুর্গার স্থায়ী আবাস। এ মন্দিরের শক্তি জয়ন্তী এবং ভৈরব কামাদিশ্বর হিসাবে হিসাবে পূজা করা হয়।

নির্মিত ও ইতিহাস
প্রায় ৫০০ বছরের পুরানো মন্দির যা ১৯৮৭ সালে রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম চেরাপুঞ্জি দ্বারা সংস্কার করা হয়েছিল। দেবীর বাম উরু জৈন্তিয়া পাহাড়ের নর্তিয়াং-এ পড়েছিল বলে মনে করা হয় এ জন্য দেবী জৈন্তেশ্বরী নামেও পরিচিত এ মন্দিরের শক্তি জয়ন্তী এবং ভৈরব কামাদিশ্বর হিসাবে হিসাবে পূজা করা হয়। জৈন্তিয়া রাজা জাসো মানিক (১৬০৬-১৬৪১) হিন্দু কোচ রাজা নরা নারায়ণকে এক রাতে, দেবী তাকে স্বপ্নে দেখা দেন এবং তাকে স্থানটির তাৎপর্য জানান এবং তার সম্মানে একটি মন্দির তৈরি করতে বলেন। প্রতি বছর দুর্গাপূজা এখানে উদযাপিত হয়।

যাতায়াত ব্যবস্থা
মেঘালয়ের রাজধানী শিলং থেকে নার্তিয়াং দুর্গা মন্দিররে দূরত্ব ৬০ কিমি. যেতে ২-২:৩০ ঘন্টার মত লাগবে। তাছাড়া মেঘালয়ের জোয়াই থেকে ১ ঘন্টার মত সময় লাগে দূরত্ব ২৫ কিমি.। ভাড়া শিলং থেকে রির্জাবে২৫০০-৩০০০ রুপি, জোয়াই থেকে রির্জাবে ২০০০ রুপির মত পড়বে (৪ জনের)। এ মন্দিরের সাথে মেঘালয়ের কিছু পর্যটক স্থান দেখে আসা যাবে।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: মন্দিরের পবিত্রতা বজায় রাখবেন🙏🙏 এবং মন্দিরের সৌন্দর্য্যের ক্ষতিকর হয় এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকুন এবং অন্যদেরকেও উৎসাহিত করুন।

সর্তকতা: সময় ও স্থানের তারতম্যের কারণে যানবাহন খরচ বৃদ্ধি হতে পারে।

ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত।

Address

West Kanda Para

1600

Telephone

+8801947599597

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কিভাবে যাবো posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share