
29/07/2025
🧭 আপনি জানেন কি ?
বিশ্বের যেকোনো এয়ারলাইন হোক, যেকোনো বিমানবন্দরে হোক— আপনি গন্তব্যে পৌঁছে যদি দেখেন আপনার লাগেজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাহলে সাথে সাথেই এয়ারলাইন কর্তৃপক্ষকে জানাবেন।
✈️ এয়ারলাইন আপনাকে ক্ষতিপূরণ দেবে অথবা নতুন একটি লাগেজ দেবে।
✅ হ্যাঁ, বাংলাদেশেও একই নিয়ম। যারা সঠিক নিয়ম মেনে অভিযোগ করছেন, তারা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন।
সম্প্রতি কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে
ক্ষতিগ্রস্ত লাগেজের তাৎক্ষণিক পরিবর্তন করে নতুন এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স।
📦 এক যাত্রীর স্যুটকেসের একটি চাকা ভেঙে গিয়েছিল।
এয়ারলাইন্সের সার্ভিস কাউন্টারে বিষয়টি জানালে
মাত্র পাঁচ মিনিটের মধ্যেই তিনি একটি বিকল্প স্যুটকেস পেয়ে যান।
💡 মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের এ ধরনের দ্রুত এবং দক্ষ সাড়া দেখিয়ে দিয়েছে— যাত্রীবান্ধব সেবা ও পেশাদারিত্ব কীভাবে একইসঙ্গে নিশ্চিত করা যায়।
বাংলাদেশেও মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সসহ অন্যান্য এয়ারলাইন দ্রুত ক্ষতিপূরণ প্রদানে আরও সচেষ্ট হবে— এটাই প্রত্যাশা।
🧳 সাধারণ এয়ারলাইন্স লাগেজ ক্ষতিপূরণ নীতিমালা
✈️ যাত্রাপথে লাগেজ ক্ষতিগ্রস্ত হলে ক্ষতিপূরণ বা বিকল্প ব্যাগ দেওয়ার নিয়ম রয়েছে।
❗ অনেক যাত্রীই এই নিয়ম সম্পর্কে জানেন না।
বিমান চলাচল শিল্পে প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী, যাত্রীরা ক্ষতিগ্রস্ত লাগেজের জন্য তাৎক্ষণিক ক্ষতিপূরণ দাবি করতে পারেন।
🔹 প্রায় সব বড় এয়ারলাইন্সেরই এই ধরনের দাবির জন্য
একটি নির্দিষ্ট নীতিমালা রয়েছে। তবে এসব প্রতিস্থাপন সাধারণত স্ট্যান্ডার্ড কোয়ালিটির ব্যাগ হয়— প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড নয়।
📄 ক্ষতিপূরণ পেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দেওয়ার পর অনেক সময় অপেক্ষা করতে হতে পারে, এবং এটি এয়ারলাইন্স ভেদে ভিন্ন হতে পারে।
✅ বাংলা এভিয়েশনের পরামর্শ
যারা ফ্লাইট শেষে লাগেজ ক্ষতিগ্রস্ত অবস্থায় পান,
তাদের উচিত তাৎক্ষণিকভাবে সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইন্সের সার্ভিস কাউন্টারে রিপোর্ট করা।
এই রিপোর্টের ভিত্তিতে এয়ারলাইন নির্ধারণ করতে পারে
আপনার দাবি ক্ষতিপূরণ বা প্রতিস্থাপন নীতির আওতায় পড়ে কিনা।
🔍 সচেতন হোন, তথ্য জানুন, জানিয়ে দিন অন্যদেরও
#বাংলা_এভিয়েশন #বাংলা_প্রবাস