Hadi Tours & Travels

Hadi Tours & Travels Welcome to "Hadi Tours & Travels". Your Trusted Travel Partner

🚁 হেলিকপ্টার রাইডের মাধ্যমে আকাশে উড়ে ভ্রমণ করুন! 🚁আপনার যেকোনো বিশেষ মুহূর্তকে আরও স্মরণীয় করে তুলতে বাংলাদেশে হেলিকপ...
08/04/2025

🚁 হেলিকপ্টার রাইডের মাধ্যমে আকাশে উড়ে ভ্রমণ করুন! 🚁

আপনার যেকোনো বিশেষ মুহূর্তকে আরও স্মরণীয় করে তুলতে বাংলাদেশে হেলিকপ্টার রাইড সেবা নিচ্ছে সেরা কোম্পানিগুলি। এখানে কিছু জনপ্রিয় হেলিকপ্টার সেবা প্রদানকারী কোম্পানির তথ্য:

হেলিকপ্টার রাইড এর জন্য যোগাযোগ করতে পারেন

1. প্রবাসীর হেলিকপ্টার লিমিটেড (Probashir Helicopter Ltd.)

📍 ঠিকানা: ৩৮৯/বি, এমজি টাওয়ার, (৭ম তলা), পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা-১২১৯

📞 মোবাইল: +৮৮ ০১৮৪৯-৯২০৪০৯

🌐 ওয়েবসাইট: www.probashirhelicopter.com

2. প্রবাসী হেলিকপ্টার সার্ভিস বাংলাদেশ (Probashi Helicopter Service Bangladesh)

📍 ঠিকানা: ফ্ল্যাট ৪ডি, হাউস ১১, রোড ১৮, উত্তরা (সেক্টর-৪), ঢাকা-১২৩০

📞 মোবাইল: +৮৮০১৯৯৩৩১৯৩৪৪

🌐 ওয়েবসাইট: www.probashihelicopter.com

3. ইমপ্রেস এভিয়েশন লিমিটেড (Impress Aviation Limited)

📍 ঠিকানা: ৪০ শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ সরণি, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮

📞 মোবাইল: +৮৮০১৭৮৭৬৫৫৩১৪, +৮৮০১৭১১৩৫৬৪৩১, +৮৮০১৭২৯২৫৪৯৯৬

🌐 ওয়েবসাইট: www.impressaviation.net

এখনই আপনার পছন্দসই হেলিকপ্টার রাইড বুক করুন এবং আকাশে উড়ে অভিজ্ঞতা নিন! 🏞️✈️

সিলেটের কোন হোটেলের ভাড়া কত?  মোবাইল নাম্বার ও ঠিকানা সহ সব হোটেলের তালিকা দেওয়া হল।।সিলেটের আরও কিছু হোটেলের নাম, ঠিকান...
04/04/2025

সিলেটের কোন হোটেলের ভাড়া কত? মোবাইল নাম্বার ও ঠিকানা সহ সব হোটেলের তালিকা দেওয়া হল।

সিলেটের আরও কিছু হোটেলের নাম, ঠিকানা, রুম ভাড়া এবং যোগাযোগের তথ্য নিচে দেওয়া হলো:

1. গ্র্যান্ড সিলেট হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট (Grand Sylhet Hotel & Resort)

ঠিকানা: বরশলা, খাদিমনগর ইউনিয়ন পরিষদ, এয়ারপোর্ট রোড, সিলেট

রুম ভাড়া: প্রাপ্যতার উপর নির্ভর করে

ফোন: +৮৮০১৩২১২০১৬০০, +৮৮০১৩২১২০১৫৬৯

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: grandsylhet.com

2. নূরজাহান গ্র্যান্ড হোটেল (Hotel Noorjahan Grand)

ঠিকানা: দরগাহ গেট, সিলেট

রুম ভাড়া: ৩,০০০ থেকে ৪,০০০ টাকা

ফোন: +৮৮০১৭৩৩৩৩৩৩৩৩

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: hotelnoorjahan.com

3. হোটেল স্টার প্যাসিফিক (Hotel Star Pacific)

ঠিকানা: ইস্ট দরগাহ গেট, সিলেট

রুম ভাড়া: ৭,০০০ থেকে ৮,০০০ টাকা

ফোন: +৮৮০৮২১৭২১৪৩৯

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: hotelstarpacific.com

4. নির্ভানা ইন (Nirvana Inn)

ঠিকানা: মির্জাজাঙ্গাল রোড, সিলেট

রুম ভাড়া: ৪,০০০ থেকে ৫,০০০ টাকা

ফোন: +৮৮০১৭১২৩৪৫৬৭৮

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: nirvanainn.com

5. হোটেল মীরা গার্ডেন (Hotel Mira Garden)

ঠিকানা: মিরাবাজার, সিলেট

রুম ভাড়া: ৩,০০০ থেকে ৪,০০০ টাকা

ফোন: +৮৮০১৭১২৩৪৫৬৭৯

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: hotelmira.com

6. হোটেল ভ্যালি গার্ডেন (Hotel Valley Garden)

ঠিকানা: সুবানিঘাট, সিলেট

রুম ভাড়া: ৩,০০০ টাকা থেকে শুরু

ফোন: +৮৮০১৭১২৩৪৫৬৮০

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: hotelvalleygarden.com

7. হোটেল ব্রিটানিয়া (Hotel Britannia)

ঠিকানা: আম্বরখানা, সিলেট

রুম ভাড়া: ৩,০০০ টাকা থেকে শুরু

ফোন: +৮৮০১৯১৯৬১৬১৫১

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: hotelbritannia.com

8. পানশি ইন (Panshi Inn)

ঠিকানা: নর্থ জেল রোড, সিলেট

রুম ভাড়া: ৩,০০০ টাকা থেকে শুরু

ফোন: +৮৮০১৭১০৮০৯৩৩৭

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: panshiinn.com

9. হোটেল ফর্চুন গার্ডেন (Hotel Fortune Garden)

ঠিকানা: নাইওরপুল পয়েন্ট, সিলেট

রুম ভাড়া: ৩,০০০ টাকা থেকে শুরু

ফোন: +৮৮০১৭০৫৪৪৪১১১

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: hotelfortunegarden.com

10. হোটেল গ্র্যান্ড সুরমা (Hotel Grand Surma)

ঠিকানা: গাজী বুরহান উদ্দিন রোড, মেন্দিবাগ, সিলেট ৩১০০

রুম ভাড়া: ১,৫০০ থেকে ৫,০০০ টাকা

ফোন: +৮৮ ০১৭০৭১৮০১৫২

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: grandsurma.com

11. দ্য গ্র্যান্ড হোটেল (The Grand Hotel)

ঠিকানা: এইচএস টাওয়ার, ৩য় তলা, ওয়েভস -১, ইস্ট দরগা গেট, সিলেট ৩১০০

রুম ভাড়া: ১,৫০০ থেকে ৪,৫০০ টাকা

মোবাইল: ০১৯৭০৭৯৩৩৬৬, ০১৯৭০৭৯৩৩৬৭

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: thegrandhotelbd.com

12. ফার্মিস গার্ডেন হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট (Farmis Garden Hotel & Restaurant)

ঠিকানা: মিরের ময়দান পয়েন্ট, সিলেট

রুম ভাড়া: ৫০০ থেকে ৪,৫০০ টাকা

মোবাইল: ০১৭০৮-১৬৯৬৯৭

ওয়েবসাইট: farmisgardensylhet.com

13. হোটেল ডালাস (Hotel Dallas)

ঠিকানা: নর্থ জেল রোড, সিলেট

রুম ভাড়া: ৯০০ থেকে ৫,০০০ টাকা

মোবাইল: +৮৮-০১৭১২৩০২৭৭১, +৮৮-০১৬১২৩০২৭৭১

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: hoteldallassylhet.net

14. হোটেল সুপ্রীম (Hotel Supreme)

ঠিকানা: মিরাবাজার, সিলেট

রুম ভাড়া: এসি ১,

15. হোটেল মেট্রো ইন্টারন্যাশনাল (Hotel Metro International)

ঠিকানা: কাজলশাহ, সিলেট

রুম ভাড়া: ৩,০০০ থেকে ৫,০০০ টাকা

ফোন: +৮৮০৮২১৭২০৯৪৫

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: hotelmetrobd.com

16. হোটেল গ্র্যান্ড প্যালেস (Grand Palace Hotel & Resorts Sylhet)

ঠিকানা: টিলা রোড, সিলেট

রুম ভাড়া: ৪,০০০ থেকে ৭,০০০ টাকা

ফোন: +৮৮০১৭১২৩৪৫৬৮১

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: grandpalace.com

17. হোটেল ক্রিস্টাল রোজ (Hotel Crystal Rose)

ঠিকানা: ইলেকট্রিক সাপ্লাই রোড, সিলেট

রুম ভাড়া: ৪,০০০ থেকে ১০,০০০ টাকা

ফোন: +৮৮০১৭১২৩৪৫৬৮২

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: hotelcrystalrose.com

18. লা ভিস্তা হোটেল (La Vista Hotel)

ঠিকানা: কাজলশাহ, সিলেট

রুম ভাড়া: ২,০০০ থেকে ৪,০০০ টাকা

ফোন: +৮৮০১৭১২৩৪৫৬৮৩

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: lavista.com

19. রিচমন্ড হোটেল অ্যান্ড অ্যাপার্টমেন্টস (Richmond Hotel & Apartments)

ঠিকানা: আল হামরা সিটি, সিলেট

রুম ভাড়া: ৩,৫০০ থেকে ৬,০০০ টাকা

ফোন: +৮৮০১৭১২৩৪৫৬৮৪

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: richmondhotel.com

20. নাজিমগড় গার্ডেন রিসোর্ট (Nazimgarh Garden Resort)

ঠিকানা: খাসদবীর, সিলেট

রুম ভাড়া: ৫,০০০ থেকে ১৫,০০০ টাকা

ফোন: +৮৮০১৭১২৩৪৫৬৮৫

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: nazimgarh.com

21. হোটেল মেট্রোপলিটান (Hotel Metropolitan)

ঠিকানা: জিন্দাবাজার, সিলেট

রুম ভাড়া: ২,০০০ থেকে ৪,০০০ টাকা

ফোন: +৮৮০১৭১২৩৪৫৬৮৬

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: hotelmetropolitan.com

22. হোটেল আলী প্লাজা (Hotel Ali Plaza)

ঠিকানা: কাজলশাহ, সিলেট

রুম ভাড়া: ১,৫০০ থেকে ৩,০০০ টাকা

ফোন: +৮৮০১৭১২৩৪৫৬৮৭

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: hotelaliplaza.com

23. সাউদিয়া রেসিডেনশিয়াল হোটেল (Saudia Residential Hotel)

ঠিকানা: কাজলশাহ, সিলেট

রুম ভাড়া: ১,০০০ থেকে ২,৫০০ টাকা

ফোন: +৮৮০১৭১২৩৪৫৬৮৮

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: saudiahotel.com

24. হোটেল খান ভিউ (Hotel Khan View)

ঠিকানা: কাজলশাহ, সিলেট

রুম ভাড়া: ১,২০০ থেকে ৩,০০০ টাকা

ফোন: +৮৮০১৭১২৩৪৫৬৮৯

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: hotelkhanview.com

25. হোটেল দ্য সিলেট ইন্টারন্যাশনাল (Hotel The Sylhet International)

ঠিকানা: কাজলশাহ, সিলেট

রুম ভাড়া: ১,৫০০ থেকে ৩,৫০০ টাকা

ফোন: +৮৮০১৭১২৩৪৫৬৯০

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: hotelsylhetint.com

26. হোটেল গ্র্যান্ড আকতার (Hotel Grand Akther)

ঠিকানা: কাজলশাহ, সিলেট

রুম ভাড়া: ২,০০০ থেকে ৪,০০০ টাকা

ফোন: +৮৮০১৭১২৩৪৫৬৯১

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: hotelgrandakther.com

27. নিউ হোটেল গ্র্যান্ড ভিউ (New Hotel Grand View)

ঠিকানা: কাজলশাহ, সিলেট

রুম ভাড়া: ১,৮০০ থেকে ৩,৫০০ টাকা

ফোন: +৮৮০১৭১২৩৪৫৬৯২

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: newhotelgrandview.com

28. সিলেট প্যারাডাইস ইন (Sylhet Paradise Inn)

ঠিকানা: নাইওরপুল, সিলেট

রুম ভাড়া: ১,৫০০ থেকে ৩,০০০ টাকা

ফোন: +৮৮০১৫৫১৫৫২৫৫৩

ইমেইল: [email protected]

ওয়েবসাইট: sylhetparadiseinn.com

29. গ্র্যান্ড মোস্তফা হোটেল আবাবিল (Grand Mostafa

01/09/2024

গত ৩০.০৮.২৪ইং মৌলভীবাজারস্থ রাজনগর উপজেলার পাঁচগাঁও ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর, আমীরপুর ও খালদার গ্রামের বন্যার্থদের পাশে Sylhet Tourist Club. আলহামদুলিল্লাহ।

পাকিস্তান ট্যুরের নিয়মাবলী:🇧🇩✈️🇵🇰 ভিসা আবেদন:প্রথম ধাপেই অনলাইনে পাকিস্তানের ভিসা আবেদন করতে হবে। সহজেই ঘরে বসে বা কাছের...
23/08/2024

পাকিস্তান ট্যুরের নিয়মাবলী:

🇧🇩✈️🇵🇰 ভিসা আবেদন:

প্রথম ধাপেই অনলাইনে পাকিস্তানের ভিসা আবেদন করতে হবে। সহজেই ঘরে বসে বা কাছের কোনো কম্পিউটার দোকান থেকে আবেদন করা যাবে। বর্তমানে ভিসা ফ্রি হওয়ায় কোন টাকা পয়সার প্রয়োজন নেই। আবেদন সম্পন্ন করার পর আপনি ই-ভিসা পেয়ে যাবেন।

★টিকেট বুকিং:

ভিসা পাওয়ার পরেই টিকেট কনফার্ম করতে হবে। উত্তরাঞ্চল ঘুরতে চাইলে লাহোরকে বেছে নিন, কারণ ইসলামাবাদ বা করাচীর তুলনায় লাহোরের টিকেটের দাম তুলনামূলক কম। ঢাকা থেকে লাহোর রাউন্ড ট্রিপের টিকেটের দাম ৫৫ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত ওঠানামা করতে পারে। তাই নিজের সুবিধা অনুযায়ী কম খরচের একটি এয়ারলাইন্সের টিকেট বুক করুন।

★লাহোর থেকে ইসলামাবাদ:

লাহোর এয়ারপোর্টে পৌঁছে সিটি বাস স্টেশনে যেতে হবে। এখান থেকে কোনো একটি বাসে উঠে ৫ ঘণ্টার জার্নি শেষে পৌঁছাবেন ইসলামাবাদে। বাস ভাড়া প্রায় ১ হাজার টাকা।

★ইসলামাবাদে থাকা:

ইসলামাবাদে বিভিন্ন ক্যাটাগরির হোটেল রয়েছে, আপনার বাজেট অনুযায়ী একটি হোটেল বেছে নিন। ইসলামাবাদকে বিশ্বের অন্যতম সুন্দরতম রাজধানী হিসেবে বিবেচনা করা হয়, তাই এখানে কিছুদিন অবস্থান করে শহরটি ঘুরে দেখা দারুণ অভিজ্ঞতা হতে পারে।

★কারেন্সি চেঞ্জিং:

লাহোরে পৌঁছানোর পর প্রথম কাজ হবে বাংলাদেশি টাকাকে রুপিতে কনভার্ট করা। ১০০ টাকা সাধারণত ১৯০ রুপি সমান, তবে কনভার্টের সময় কিছুটা কম পাওয়া যেতে পারে।

★প্রাথমিক থাকা/হোটেল বুকিং:

পাকিস্তানে যাওয়ার আগে বা পৌঁছে প্রথমে ১-২ দিন লাহোর বা ইসলামাবাদে থাকতে হবে। আপনি চাইলে আগেই অনলাইনে হোটেল বুক করতে পারেন, তবে অনলাইন বুকিং করা হোটেলগুলো সাধারণত ব্যয়বহুল হয়। পরিবারের সাথে থাকলে আগে থেকে হোটেল বুকিং করে রাখুন।

★মূল ট্যুর:

ইসলামাবাদ থেকে শুরু হবে আপনার মূল ট্যুর। খাইবার পাখতুনখা, গিলগিট-বাল্টিস্তান এবং আজাদ কাশ্মীরের যেকোনো অঞ্চল থেকে ঘুরতে পারবেন।

★ট্যুরের পদ্ধতি:

1. স্বাধীনভাবে: নিজের ইচ্ছামতো ট্যুর করতে পারেন, তবে খরচ কম হবে।
2. ট্রাভেল এজেন্সি: একাধিক এজেন্সি আপনার জন্য গাইডসহ জিপ গাড়ির ব্যবস্থা করে দেবে। এতে খরচ কিছুটা বেশি হলেও সুবিধা বেশি।

খরচ বিবরণ:

পাকিস্তানে থাকা-খাওয়া ও অভ্যন্তরীণ যাতায়াত খরচ বাংলাদেশের মতো বা তার চেয়ে কম হতে পারে। তবে মূল খরচ হবে বিমান ভাড়া। অনুমান করা খরচ:

• ভিসা: ফ্রি
• ঢাকা-লাহোর বিমান ভাড়া: ৫৫ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা
• লাহোর-ইসলামাবাদ বাস ভাড়া: প্রায় ২/৩ হাজার টাকা
• ১৫-২০ দিন অবস্থানের জন্য আনুমানিক খরচ: ১৫-২৫ হাজার টাকা (হোটেল, খাবার, যাতায়াত ও ঘোরাঘুরি)

ভ্রমণস্থল:

নর্থ পাকিস্তানে পর্যটন স্থানের অভাব নেই। কয়েকটি আকর্ষণীয় স্থানের মধ্যে:

1. সোয়াত: কামরাট ভ্যালি, কালাম ভ্যালি, মহোদন্ড লেক
2. হুনজা: হুনজা ভ্যালি, আতাবাদ লেক, বালতিত ফোর্ট
3. স্কার্দু: সার্ফারাঙ্গা কোল্ড ডেজার্ট, কাচুরা লেক
4. আজাদ কাশ্মীর: মুজাফফরাবাদ সিটি, নীলাম ভ্যালী

★থাকা/হোটেল:

সব প্রধান পর্যটন অঞ্চলে আবাসিক হোটেল আছে, বিশেষ করে হুনজা এবং সোয়াতে হোটেলের পরিমাণ বেশি। স্কার্দুতে হোটেল কম। বড় হোটেলের লোকেশন অনলাইনেই পাওয়া যায়। আপনি চাইলে পোর্টেবল তাবু নিয়ে নিরিবিলি স্থানে থাকতে পারেন।

★অতিরিক্ত অভিজ্ঞতা:

• কারাকোরাম হাইওয়ে: পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর সড়কগুলোর মধ্যে অন্যতম।
• বাবুসর পাস: বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু সড়ক, যেখানে মেঘও আপনার নিচে দিয়ে বইবে।

সুইজারল্যান্ডের মতো জায়গা ঘোরার খরচের তুলনায় পাকিস্তান ট্যুর অনেক সস্তা।

ধন্যবাদ সবাইকে, আশাকরি এই নির্দেশনা আপনার ট্যুরকে আরো সহজ ও আনন্দময় করে তুলবে।

02/07/2024

ভ্রমণ খুবই আনন্দের কিন্তু মুহুর্তের মধ্যে এটা রূপ নিতে পারে যেকোন বিষাদে।
ভারতের মহারাষ্ট্রের জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র লোনাভালার ভুসিবাঁধ। রবিবার (৩০.০৬.২৪ইং) সেখানেই বেড়াতে গিয়েছিল পুনের সায়েদ নগরের আনসারি পরিবার। দুপুর ১.৩০ টার সময় বাঁধে পানি কম থাকায় নিচে নামে পরিবারটি। কিন্তু কিছু বুঝে ওঠার আগেই মুহূর্তে হড়কা বানে দানবীয় আকার ধারণ ওই বাঁধের স্রোত। দূর্ভাগ্যবশত বাঁধের মাঝখানে আটকে পড়েন একই পরিবারের ৫ জন। একে অপরকে আঁকড়ে বাঁচার চেষ্টা করলেও প্রবল জলের তোড়ে মুহূর্তের মধ্যেই ভেসে যান তাঁরা। আশেপাশে লোকজন দাঁড়িয়ে থাকলেও কেউ কিছুই করে উঠতে পারেনি। পরে ২ জনের লাশ উদ্ধার করা গেলেও অন্যরা এখনো নিখোঁজ।
😢
#ভারত, , #ঝর্ণা, , ,

৪ঠা জুন ১৯৪৭ ডেইলি হেরাল্ডের প্রথম পাতায় এই ম্যাপটা ছাপা হয়েছিলো। কীভাবে ভারত ভাগ হতে পারে তার একটা রিপ্রেজেন্টেশন ছিলো ...
15/02/2024

৪ঠা জুন ১৯৪৭ ডেইলি হেরাল্ডের প্রথম পাতায় এই ম্যাপটা ছাপা হয়েছিলো। কীভাবে ভারত ভাগ হতে পারে তার একটা রিপ্রেজেন্টেশন ছিলো এই ম্যাপটা। তখনো পার্টিশনে কোন অংশ কোথায় যাবে তা পুরোপুরি নিশ্চিত হয়নি।

অবিভক্ত বাংলা, আর পাঞ্জাব তখনো চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি। সিলেট, বেলুচিস্তান, সিন্ধ আর নর্থ ওয়েস্ট ফ্রন্টিয়ার প্রভিন্স সিদ্ধান্ত নেয়নি যে তারা ভারত নাকি পাকিস্তানে যাবে। প্রিন্সলি স্টেটগুলো যেমন ছিলো তেমনই থাকবে, সিদ্ধান্ত ছিলো তাই।

এখানে বলে রাখি প্রিন্সলি স্টেট কী !!

১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান যখন স্বাধীন হয়, তখন উপমহাদেশে ২ ধরনের অঞ্চল ছিল।

১. সরাসরি ব্রিটিশ শাসনাধীন অঞ্চল, যেমন বাংলা।
২. ব্রিটিশদের সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ প্রায় স্বাধীন রাজ্য সমুহ। এদেরকে প্রিন্সলি স্টেট বলা হত।

রাজ্য গুলো ব্রিটিশদের নির্দিষ্ট পরিমান কর দিত, প্রায় স্বাধীনতা ভোগ করত। প্রতিটি রাজ্য ব্রিটিশদের সাথে আলাদা আলাদা চুক্তিতে আবদ্ধ ছিল, শর্তেরও ভিন্নতা ছিল।

এ ধরনের রাজ্যের সংখ্যা ছিল ৫৬৫ টি। এর মধ্যে উল্লেখ যোগ্য নেপাল, ভূটান, সিকিম, হায়দ্রাবাদ, ত্রিপুরা, কাশ্মীর, জুনাগড়, কোচবিহার ইত্যাদি। এর মধ্যে নেপাল ও ভূটান স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে টিকে আছে।ব্রিটিশরা ভারত ত্যাগের পর কিছুকাল স্বাধীন ছিল হায়দ্রাবাদ ও কাশ্মীরসহ অনেকগুলো রাজ্য।

ভারত নিতান্তই আজকের ভারতের অর্ধেকের মতো ভুমির অধিকারী ছিলো। কিন্তু ভারত ক্রমে ক্রমে প্রিন্সলি স্টেটগুলোকে যুক্ত করে নেয়। প্রথমে করা হয় হায়দারাবাদ, তারপরে একে একে সবগুলো। কোথাও সুবিধা দিয়ে, কোথাও ভাতা দিয়ে, কোথাও শক্তি প্রয়োগ করে আর কোথাও কুটনৈতিকভাবে যুক্ত করে। এই যুক্ত করার সর্বশেষ ঘটনা ছিলো কাশ্মীর।

সংগৃহীত

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে কোনও ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন যে দেশগুলিতে (NO VISA REQUIRED or NVR Countries with Bangladeshi Pas...
19/01/2024

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে কোনও ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন যে দেশগুলিতে (NO VISA REQUIRED or NVR Countries with Bangladeshi Passport)

ভিসা ছাড়াও যে বিশ্বের অনেকগুলো দেশে যাওয়া যায়, তা হয়তো অনেকেই জানেন। তবে বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলেই আপনি কোনো ধরনের ভিসার ছাড়াই ভ্রমণের সুযোগ পাবেন ২০টি চমৎকার দেশে আর এটি অবশ্যই যেকোনো ট্রাভেলারের জন্য দারুণ সুখবর। তবে ভিসা ছাড়াই তালিকায় থাকা ৪২টি দেশের যেকোনো একটিতে যেতে হলে আপনাকে শুধুমাত্র কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, যেমনঃ

আপনার পাসপোর্টটি অবশ্যই বৈধ হতে হবে। সাধারণত, বেশিরভাগ দেশের ক্ষেত্রেই বাংলাদেশী পাসপোর্টটি ডেস্টিনেশন থেকে এক্সিটের তারিখ , অর্থাৎ দেশটি ছেড়ে আসার তারিখের পর থেকে ৬ মাসের জন্য বৈধ হতে হয় এবং
ট্রাভেল করার আগে যে দেশে যাচ্ছেন সেটির জন্য সঠিক স্বাস্থ্য বীমা (Health Insurance) কিনে রাখা জরুরি। আপনি কোথায় যাচ্ছেন তার উপর নির্ভর করে বীমার ধরন এবং মূল্য ভিন্ন হতে পারে।
সব রিকোয়ারমেন্ট জেনে নেওয়ার পর বাংলাদেশি পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা ছাড়া যে ৪২টি দেশে খুব সহজেই যেতে পারেন


এশিয়া - ৬টি দেশ - ভুটান, কম্বোডিয়া, মালদ্বীপ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, পূর্ব তিমুর।
দক্ষিণ আমেরিকা - ১টি দেশ - বলিভিয়া।
উত্তর আমেরিকা (ক্যারাবিয়ান অঞ্চল) - ১১ টি দেশ - বাহামাস, বার্বাডোস, ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপসমূহ, ডোমিনিকা, গ্রেনাডা, হাইতি, জামাইকা, মন্টসেরাট, সেন্ট কিটস এবং নেভিস, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনস, ট্রিনিডাড ও টোব্যাগো।
ওশিয়ানিয়া - ৮টি দেশ - কুক দ্বীপপুঞ্জ, ফিজি, কিরিবাস বা কিরিবাটি, মাইক্রোনেশিয়া, নিউয়ে, সামোয়া, ভানুয়াটু, টুভালু।
আফ্রিকা - ১৬টি দেশ - লেসোথো, গাম্বিয়া, বুরুন্ডি, কেপ ভার্দে, কমোরো দ্বীপপুঞ্জ, জিবুতি, গিনি-বিসাউ, লেসোথো, মাদাগাস্কার, মৌরিতানিয়া, মোজাম্বিক, রুয়ান্ডা, সেশেল, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া, টোগো।
তথ্যসূত্র: visaguide.world

--------------------------

বাংলাদেশি পাসপোর্ট থাকলে ভিসা অন-অ্যারাইভাল (Visa on Arrival বা VoA) নিয়ে ঘুরে আসতে পারবেন যেসব দেশে


আগে থেকে কোনও প্রকার ভিসা আবেদন ছাড়াই বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে উপভোগ করতে পারবেন অসাধারণ কিছু স্পট- এটা হয়তো অনেক ভ্রমণপ্রেমীরই শুধু কল্পনায় ছিল। ব্যাপারটা এখন পুরোপুরি সত্যি আর তা হয়তো অনেকে জেনেও থাকবেন। কিন্তু বাংলাদেশিদের জন্য অন এরাইভাল ভিসা ঠিক কোন কোন দেশে আছে তা নিয়ে বিভ্রান্তি থাকতে পারে। আজকে একনজরেই দেখে নিতে পারবেন সেই দেশগুলোর তালিকা আর চট করে প্ল্যান করে ফেলতে পারবেন আপনার পরবর্তি ট্রিপ।

বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলে ভিসা অন-অ্যারাইভাল (VoA) পাবেন যেসব দেশে


এশিয়া - মালদ্বীপ, ভুটান, নেপাল, টিমর-লেস্টে, শ্রীলঙ্কা
আফ্রিকা - কাবো ভার্দে, মৌরিতানিয়া, বুরুন্ডি, কমোরোস, গিনি-বিসাউ, মাদাগাস্কার, রুয়ান্ডা, সিশেলস, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া
দক্ষিণ আমেরিকা - বলিভিয়া
ওশিয়ানিয়া - টুভালু
তথ্যসূত্র: visaguide.world
------------------------------
ভিসা অন-অ্যারাইভাল এমন এক ধরনের ভিসা যেটির মাধ্যমে ডেস্টিনেশনে পৌঁছানোর আগে আপনাকে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে না । অর্থাৎ, আপনাকে আগে থেকে কোনো ডকুমেন্ট সংগ্রহ করার দরকার নেই। আপনি যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানে পৌঁছে একটি অনুমোদিত পয়েন্টে প্রয়োজনীয় ফি দিয়েই আপনি আপনার ভিসাটি কালেক্ট করে নিতে পারবেন। এই সম্পূর্ণ প্রসেসটি দেশভেদে কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আপনি আপনার আবেদন জমা দেওয়ার ১০ মিনিটের মধ্যে আপনার ভিসা হাতে পেয়ে যাবেন। ভিসা অন-অ্যারাইভাল সাধারণত ট্যুরিস্টরাই ব্যবহার করে থাকেন এবং এর মেয়াদ থাকে ১৪ থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত। তবে ভিসা অন-অ্যারাইভালের যেকোনো শর্ত উক্ত দেশগুলোর সিধান্ত অনুযায়ী চেঞ্জ হতে পারে।

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা অন-অ্যারাইভালের জন্য আবেদন করার জন্য কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন?


একটি বৈধ পাসপোর্ট
রিসেন্ট ছবি (সাধারণত ৩ মাসের বেশি পুরানো নয়)। ছবির সাইজ নির্ভর করবে যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানকার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী
ভিসা আবেদনপত্র (Visa Application Form)
প্রয়োজনীয় ফি দিতে ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড কিংবা ক্যাশ
ফ্লাইট টিকিট এবং হোটেল রিজার্ভেশনের কপি
ভ্রমণসূচী (Travel Itinerary) ইত্যাদি।
বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে ই-ভিসায় ঘুরে আসতে পারবেন যে দেশগুলো থেকে

বর্তমান সময়ে প্রায় সব ট্রাভেলারদের মধ্যেই ই-ভিসা বেশ পরিচিত। ই-ভিসা মূলত সাধারণ ভিসার একটি ইলেক্ট্রনিক ভার্সন । এটি একটি নিয়মিত ভিসার মতোই কাজ করে তবে নিয়মিত ভিসার তুলনায় কিছু এটির সুযোগ-সুবিধা কিছুটা বেশি, কেননা ই-ভিসার আবেদনের জন্য আপনাকে এম্বাসির লম্বা লাইনে মোটেই দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না। যেই দেশে যেতে চান, সেখানের এম্বাসির পোর্টালে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আপলোড করলেই আপনার কাজ শেষ। অর্থাৎ, আপনাকে আর এম্বাসিতে সশরীরে উপস্থিত থাকতে হবে না বা ডকুমেন্টের কোনো হার্ড কপিও জমা দিতে হবে না। তাই বুঝতেই পারছেন, ই-ভিসা প্রক্রিয়াটি কতটা ঝামেলামুক্ত, সহজ এবং সময় সাশ্রয়ী!

বাংলাদেশী পাসপোর্টে ই-ভিসা অনুমোদনকারী দেশের তালিকা


এশিয়া: বাহরাইন, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, মালয়েশিয়া, মায়ানমার, কাতার, তাজিকিস্তান, ভিয়েতনাম
ইউরোপ: আলবেনিয়া
আফ্রিকা: বেনিন, বটসোয়ানা, বুর্কিনা ফাসো, ক্যামেরুন, কঙ্গো জাতীয় প্রজাতন্ত্র, আইভরি কোস্ট (কোট ডিভোয়ার), জিবুটি, ইকুয়েটোরিয়াল গিনি, ইথিওপিয়া, গাবন, গিনি, কেনিয়া, মালাউই, মোজাম্বিক, নাইজেরিয়া, সাও টোমে এবং প্রিন্সিপে, দক্ষিণ সুদান, টোগো, উগান্ডা, জাম্বিয়া, জিম্বাবুয়ে
উত্তর আমেরিকা (ক্যারাইবিয়ান অঞ্চল): অ্যান্টিগুয়া এবং বারবুডা
দক্ষিণ আমেরিকা: সুরিনাম
তথ্যসূত্র: visaguide.world
-----------------------------
বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলেও যেসব দেশ ভ্রমণ করতে আপনাকে ট্যুরিস্ট ভিসা নিতে হবে


নো-ভিসা, ই-ভিসা এবং ভিসা অন-অ্যারাইভাল নিয়ে সব প্রয়োজনীয় তথ্য জানার পর এবার পালা ভিসাসহ ট্রাভেল নিয়ে জানার। আপনার যদি একটি বৈধ বাংলাদেশী পাসপোর্ট এবং একটি ভিসা থাকে, তাহলে আপনি ঘুরে দেখতে পারেন পৃথিবীর অনন্য ১৬১টি দেশ! প্রকৃতির ভিন্ন ভিন্ন রূপ, চোখ ধাঁধানো আর্কিটেকচারসহ বিভিন্ন জনপ্রিয় স্পটের ছবিগুলো মডার্ন ডিভাইসটিতে ক্যাপচার করতে বেশ ভালোই লাগবে! চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক এই নিয়ে সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

বাংলাদেশ থেকে ট্যুরিস্ট ভিসা আবেদনের জন্য কিছু বেসিক ডকুমেন্ট


ভিসা আবেদনপত্র (Visa Application Form)
একটি বৈধ পাসপোর্ট (অন্তত ছয় মাসের বৈধতা) যেখানে পরিদর্শনকারী দেশটির জন্য প্রয়োজনীয় কয়েকটি ফাঁকা পৃষ্ঠা রয়েছে।
পুরানো পাসপোর্ট (যদি থাকে)
রিসেন্ট ছবি (সাধারণত ৩ মাসের বেশি পুরানো নয়)। ছবির সাইজ নির্ভর করবে যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানকার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী
ফ্লাইট টিকিট এবং হোটেল রিজার্ভেশনের কপি
ভ্রমণসূচী (Travel Itinerary) ইত্যাদি
আর্থিক স্বচ্ছলতার প্রমাণ (সাধারণত লাস্ট ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট)
ম্যারেজ সার্টিফিকেট
এনআইডি, জন্মনিবন্ধনপত্র (অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্য) ইত্যাদি।
FOLLOW :- Hadi Tourism

বিমান চলার সময় ওয়াই-ফাই কীভাবে কাজ করেকখনও ভেবেছেন কি ৩৬,০০০ ফুট উঁচুতে থাকা চলন্ত বিমানে কীভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করা য...
18/01/2024

বিমান চলার সময় ওয়াই-ফাই কীভাবে কাজ করে

কখনও ভেবেছেন কি ৩৬,০০০ ফুট উঁচুতে থাকা চলন্ত বিমানে কীভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাচ্ছে? বা বিমানে থাকা ওয়াই-ফাই কীভাবে আপনাকে ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত রাখে?

বিমানে চলার সময় যাত্রীদেরকে মোবাইল ফোন বা ডিভাইসগুলি এয়ারপ্লেন মোডে রাখতে হয়, নয়ত একেবারে বন্ধ করে দিতে হয়। এটা অনেকের কাছেই বিরক্তিকর।

অনেকের জরুরি কাজে ভূমিতে থাকা অফিসের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখতে হয়। আবার লম্বা বিমান যাত্রায় ইন্টারনেটে অভ্যস্তদের কাছে ইন্টারনেট ছাড়া সময় কাটানো বিরক্তিকর লাগতে পারে। যদি উড়ন্ত বিমানে সব সময় ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়, তা নিঃসন্দেহে দারুণ বিষয়। কিন্তু বিমানে কি ওয়াই-ফাই সুবিধা পাওয়া যায়?

সুখবর হচ্ছে, প্রতিদিন নতুন নতুন এয়ারলাইনস তাদের বিমানে ওয়াই-ফাই সুবিধা চালু করছে যার মাধ্যমে আকাশে থাকা অবস্থায়ও ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়।

কিন্তু মাটি থেকে ৩৬,০০০ ফুট উঁচুতে আকাশে কীভাবে ইন্টারনেট পাওয়া যাচ্ছে? আর ওয়াই-ফাই বলতে এখানে আসলে কী বোঝানো হচ্ছে? এই প্রশ্নের সহজ উত্তরে বলতে হয়: এতদিন আসলে আমরা বিমানে এই ওয়াই-ফাই এর সুবিধা পুরাপুরি কাজে লাগাতে পারিনি। ভবিষ্যতে বিমান ভ্রমণে আপনার কাজে লাগতে পারে এমন কিছু তথ্য জানা যাক।

# বিমানে কি ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়?

এই প্রশ্নের উত্তর নির্ভর করছে কোন এয়ারলাইনসে যাচ্ছেন, যাত্রার রুট অর্থাৎ কোথা থেকে যাচ্ছেন এবং আপনাকে বহনকারী বিমানটি কোন মডেলের।

সবকিছু বিবেচনা করে বলা যায় হ্যাঁ, এখন অনেক এয়ারলাইনসের বিমানে ইন্টারনেট চালাতে পারবেন আপনি, ইন ফ্লাইট ওয়াই-ফাই এর সাহায্যে। যাত্রীদের চাহিদার কথা চিন্তা করে এখন অনেক এয়ারলাইনসই এই সুবিধা দিচ্ছে। ধীরে ধীরে ওয়াই-ফাই সেবা প্রদানকারী এয়ারলাইনসের সংখ্যা আরো বাড়ছে।

আপনাকে এজন্য এয়ারলাইনসে বুকিং করতে হবে। কিছু অপারেটর সিংগেল ইউজ পাস বা একবার ব্যবহারের জন্য ওয়াই-ফাই এর পাস দেয়। আবার কিছু কোম্পানির কাছ থেকে প্যাকেজও নিতে পারবেন।

তবে বেশি ব্যান্ডউইথের জন্য বেশি টাকা গুনতে হবে। তবে যদি বিমানে অবস্থানের সময়ে অফিস বা ব্যবসার কাজের মধ্যে থাকতে চান, এতটুকু খরচ করতেই পারেন। নতুবা আপনাকে বই পড়ে, ঘুমিয়ে, নয়ত জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে সময় কাটাতে হবে।

# বিমানে ওয়াই-ফাই কীভাবে কাজ করে?

বিমানে ওয়াই-ফাই চালানোর জন্য দুই ধরনের অপারেটিং সিস্টেম আছে। একটা হচ্ছে গ্রাউন্ড বেইজড, অর্থাৎ ভূমি থেকে নিয়ন্ত্রিত সিস্টেম বা Air-to-Ground (ATG) Wi-Fi, আর অন্যটি স্যাটেলাইট নিয়ন্ত্রিত সিস্টেম বা Satellite Wi-Fi।

মাটি থেকে আকাশে যে ওয়াই-ফাই কাজ করে তার ধরন অনেকটা মোবাইল ফোন সংযোগের মত। এখানে বিমানের মূল কাঠামোর নিচে থাকা একটা অ্যান্টেনা মোবাইল টাওয়ারের সঙ্গে সার্বক্ষণিক সংযোগ রক্ষা করে চলে। বিমান যখন চলে, তখন এই অ্যান্টেনা একটার পর একটা নিকটবর্তী মোবাইল টাওয়ারের ট্রান্সমিটারের সাথে সংযুক্ত হতে থাকে।

মোবাইল ট্রান্সমিটারের সাথে সক্রিয় যোগাযোগ থাকার কারণে পুরো বিমানই ওয়াই-ফাই হটস্পট হয়ে ওঠে। তখন যাত্রীরা স্বাভাবিক ভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করে তাদের সব কাজ করতে পারে—যেমন ইমেইল পাঠানো, ফোন কল করা এবং সিনেমা স্ট্রিম করা। তবে বিমান যখন বিশাল জলরাশির ওপর দিয়ে যায় তখন এই ব্যবস্থা কাজ করে না। যেমনটা হয় ট্রান্সআটলান্টিক পথে যাওয়ার সময়। তখন তখন বিমানে ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য স্যাটেলাইটের ওপর নির্ভর করতে হয়।

পৃথিবীর কক্ষপথে ঘূর্ণায়মান অসংখ্য স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহ আছে। এসব স্যাটেলাইটের সাহায্য নিয়েই স্যাটেলাইট ওয়াই-ফাই কাজ করে। এই ক্ষেত্রে বিমানের ওপরে থাকা নির্দিষ্ট অ্যান্টেনা দিয়ে স্যাটেলাইটের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে বিমান। বিমান আকাশে ওড়ার সময় সবচেয়ে কাছে যে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট খুঁজে পায়, সেটার সঙ্গে বিমানের ওপরে থাকার অ্যান্টেনার যোগাযোগ ঘটে।

স্যাটেলাইট ওয়াই-ফাই দুই ধরনের ব্যান্ডউইথ নিয়ে কাজ করে। ন্যারোব্যান্ড এবং ব্রডব্যান্ড। দুই ধরনের ব্যান্ডউইথেই যাত্রীরা পূর্ণ ইন্টারনেট সেবা পায়, তবে মুভি স্ট্রিম করার জন্য ন্যারোব্যান্ড কম উপযোগী।

# কীভাবে বিমানে ওয়াই-ফাই ব্যবহার করবেন?

বিমানে ওয়াই-ফাই সুবিধা থাকলে সচরাচর এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষ টিকেট কেনার সময়, বিমান ওঠার সময় ও বিমান চলাকালে যাত্রীদের এই সুবিধার কথা জানিয়ে দেয়।

এই সুবিধা ব্যবহার করার জন্য মোবাইল বা ডিভাইসে এয়ারপ্লেন মোড চালু করতে হবে। এরপর ওয়াই-ফাই সেটিংসে গিয়ে In-Flight Wi-Fi খুঁজতে হবে।

তবে বিমানযাত্রায় সব সময় ওয়াই-ফাই সংযোগ যথেষ্ট শক্তিশালী নাও থাকতে পারে। তখন ইন্টারনেটে ঢোকা বা স্ট্রিম করা কঠিন হতে পারে। এছাড়া কিছু বিমানে ওয়াই-ফাই এর জন্য প্রয়োজনীয় অ্যান্টেনা নাও থাকতে পারে।

ভবিষ্যতে বিমানের ওয়াই-ফাই সংযোগ সুবিধা আরও উন্নত হতে যাচ্ছে। এর প্রভাবে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক উভয় ধরনের ফ্লাইটে আরো বেশি সংখ্যক এয়ারলাইন্স ওয়াই-ফাই চালু করার উদ্যোগ গ্রহণ করছে।

# বিমানগুলির কি নিজস্ব ওয়াই-ফাই আছে?

কিছু এয়ারলাইনস নিজস্ব ব্র্যান্ডের ওয়াই-ফাই এর কথা বললেও, আসলে বিষয়টা ঠিক তা নয়। কারণ বিমান চলাকালে ওয়াই-ফাই এর জন্য মোবাইল টাওয়ার বা স্যাটেলাইটের ওপর নির্ভর করতে হয়। যে উৎসটি কাছে থাকে বিমান সেখান থেকে ইন্টারনেট সুবিধা নেয়। বিমান এখানে কেবল হটস্পট হিসাবেই কাজ করে থাকে।

# বিমানের ওয়াই-ফাই কি বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়?

এটা নির্ভর করে এয়ারলাইনসের ওপর। কিছু এয়ারলাইনস, যেমন জেটব্লু কর্পোরেশন, ফ্রি ওয়াই-ফাই সেবা দেয়, তারা এটিকে বলে ফ্লাই-ফাই (Fly-Fi)। অন্যদিকে কিছু এয়ারলাইনস নির্দিষ্ট ফি এর বিনিময়ে ওয়াই-ফাই সেবা দিয়ে থাকে।

অল্প কিছু এয়ারলাইনস তাদের অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটে বিনামূল্যে ওয়াই-ফাই সেবা দেয়। অন্যদিকে কিছু এয়ারলাইনস কেবল টেক্সট করার জন্য ফ্লাইটে ওয়াই-ফাই ব্যবহার করার সুযোগ দেয়।

কিছু এয়ারলাইনস প্রতিবার ফ্লাইটে ওয়াই-ফাই ব্যবহারের জন্য নির্দিষ্ট অংকের টাকা চার্জ করে। আবার কেউ কেউ ফ্রি ওয়াই-ফাই এর পরীক্ষামূলক সেবা দেয়। তাদের উদ্দেশ্য ভবিষ্যতে যাত্রীদের জন্য এই সুবিধা সম্পূর্ণ ফ্রি করে দেওয়া।

আপনি যদি বিমানযাত্রার সময় উন্মুক্ত ওয়াই-ফাই ব্যবহার করার পরিকল্পনা করে থাকেন, তবে এর ঝুঁকি এবং কীভাবে তা ব্যবহার করতে হয়, এসব বিষয়ে সঠিক ভাবে জেনে নিন। বিমানে থাকার সময়ে সহজে ইন্টারনেট ব্যবহার করা গেলেও কিছু সময় ওয়াই-ফাই বন্ধ করার নির্দেশনাও শুনতে হতে পারে।

আশা করা যাচ্ছে, এক সময় বিমানযাত্রায় ওয়াই-ফাই একটা সাধারণ বিষয় হয়ে উঠবে। তবে বিমানে ওয়াই-ফাই ব্যবহারের নিয়ম, সংযোগ ও ফি এর ক্ষেত্রে পরিবর্তন আসতে পারে।

#ওয়াইফাই #বিমান #প্রযুক্তি

সুইডেন ও ডেনমার্ককে একসাথে যুক্ত করা একইসাথে ব্রিজ ও পানির নিচের টানেল ওরিসান্ড!সুইডেন থেকে ব্রিজ হিসেবে এসে সাগরে প্রবে...
12/01/2024

সুইডেন ও ডেনমার্ককে একসাথে যুক্ত করা একইসাথে ব্রিজ ও পানির নিচের টানেল ওরিসান্ড!

সুইডেন থেকে ব্রিজ হিসেবে এসে সাগরে প্রবেশের পর এটি টানেল হিসেবে পুনরায় ডেনমার্কে গিয়ে বের হয়। এটির দৈর্ঘ্য প্রায় ১৬ কিলোমিটার। ২০০০ সালের দিকে তৈরি হওয়া ব্রিজটিই এখন পর্যন্ত ইউরোপের সবচেয়ে লম্বা ব্রিজ টানেল৷ এই ব্রিজ তৈরির আগে ফেরির মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে যানবাহন চলাচল করতো!

বাংলাদেশে সিলেট জেলা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৭৮২ সালের ৩রা জানুয়ারি। প্রথম ৯২ বছর সিলেট চট্টগ্রাম বিভাগ এবং দেশ ভাগের আগ পর্যন্ত ...
04/01/2024

বাংলাদেশে সিলেট জেলা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৭৮২ সালের ৩রা জানুয়ারি। প্রথম ৯২ বছর সিলেট চট্টগ্রাম বিভাগ এবং দেশ ভাগের আগ পর্যন্ত ১০০ বছর পর্যন্ত আসামের অন্তর্ভুক্ত ছিল। #বিজ্ঞানেরইতিহাসেআজ

14/11/2023
16/10/2023

----Breaking News for Sylheti people’s ----
অবশেষে সিলেটবাসীর স্বপ্ন পূরন হলো.

১ নভেম্বর থেকে সিলেট- কক্সবাজার- সিলেট ট্রেন চলাচল শুরু।

★ সিলেট থেকে ছাড়বে সকাল ৭:৩০,
কক্সবাজার পৌঁছাবে বিকাল ৫টা।

★ কক্সবাজার থেকে ছাড়বে রাত ৮টায়,
সিলেট পৌঁছাবে সকাল ৫:৩০.

Address

Nurul Haque Mension (1st Floor), Shahjalal Upashahar Main Road, Block-D
Sylhet
3100

Telephone

+8801711445328

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hadi Tours & Travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Hadi Tours & Travels:

Share

Category