
25/04/2025
একা একা ইউরোপের ভিসার জন্য আবেদন করার গাইডলাইন (বাংলায়)
পর্ব ১: ইউরোপের কোন দেশগুলো ভিসা সহজে দেয়?
কম রিজেকশন রেটের দেশগুলো বিশ্লেষণ
কেন আইসল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড ইত্যাদি সহজ টার্গেট হতে পারে
কীভাবে দেশ নির্বাচন করবেন
পর্ব ২: ইউরোপ ভিজিট ভিসার জন্য কী কী লাগে?
ডকুমেন্ট লিস্ট
কীভাবে খরচ কমিয়ে ফাইল তৈরি করবেন
কনফারেন্স/ইভেন্ট/ট্যুরিস্ট রুটিন তৈরি
পর্ব ৩: স্টুডেন্ট ভিসার জন্য স্টেপ বাই স্টেপ গাইড
বিশ্ববিদ্যালয় খোঁজার টিপস
স্কলারশিপের সুযোগ
SOP, IELTS, ফান্ডিং গাইড
পর্ব ৪: ওয়ার্ক পারমিট একা একা কীভাবে করবেন?
কোন কোন স্কিলস দরকার
কাজ খোঁজার ও CV/cover letter বানানোর টিপস
চাকরির অফার পাওয়ার পর কীভাবে আবেদন করবেন
পর্ব ৫: দালালদের ফাঁদ থেকে বাঁচার উপায়
সাধারণ প্রতারণার ধরন
কিভাবে আপনি নিজের ফাইল নিজেই তৈরি করতে পারেন
ইউরোপের যে দেশগুলো সবচেয়ে কম ভিসা রিজেক্ট করে :
আইসল্যান্ড - 2.2% প্রত্যাখ্যানের হার
সুইজারল্যান্ড - 10.7%
লাটভিয়া - 11.7%
ইতালি - 12%
লাক্সেমবার্গ - 12.7%
লিথুয়ানিয়া - 12.8%
স্লোভাকিয়া - 12.9%
জার্মানি - 14.3%
অস্ট্রিয়া - 14.3%
গ্রীস - 14.7%
সবচেয়ে বেশি রিজেক্ট হয় ইউরোপ যে দেশগুলোর ভিসা ।
মাল্টা - ৩৭.৬%
এস্তোনিয়া - ৩৩.১%
বেলজিয়াম - ২৬.৫%
সুইডেন - ২৩.১%
ক্রোয়েশিয়া - ২০%
আমরা ধাপে ধাপে কিভাবে একা একা ইউরোপের স্টুডেন্ট, ভিজিট এবং ওয়ার্ক ভিসার জন্য আবেদন করবেন সেগুলোর জন্য সিরিজ ভিডিও তৈরি করব ইনশাআল্লাহ।
ভিজিট ভিসাতে আবেদন করতে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকার বেশি খরচ হয় না। ওয়ার্ক পারমিটে যেতে ২-৩ লক্ষ টাকার বেশি লাগে না, যদি একা এপ্লাই করা যায় ।
অথচ অনেকেই এই সকল দেশগুলোতে যেতে ১০ থেকে ২০ লক্ষ টাকা খরচ করেন।
ছয় মাস থেকে এক বছরের প্ল্যান করে ধীরে ধীরে আগালে এই সকল দেশের ভিসা হওয়া সম্ভব।
゚