Voice of advisor

Voice of advisor প্রবাসীদের সর্বোত্তম সেবা প্রদানের অঙ্গীকার

17/07/2025

বর্তমান সময়ে অনেকেই সার্বিয়ার ভিসা পাচ্ছেন — এটা সত্য। কিন্তু দয়া করে ভুল আশায় ভেসে যাবেন না।

অনেকেই বলে “কন্টাকে ভিসা করে দিবে ১০-১৫ দিনে” — এইরকম মিথ্যা আশ্বাসে বিশ্বাস করে যারা বসে আছেন, তাদের কপালে শেষমেশ খারাপই লেখা থাকে।

👉 ভিসা হচ্ছে একটি সরকারিভাবে নির্ধারিত প্রক্রিয়া, যার নির্দিষ্ট সময়, নীতিমালা ও যাচাই-বাছাই আছে।
👉 কোনও ব্যক্তি বা কন্টাক আপনাকে ১০-১৫ দিনে ভিসা দিবে — এ ধরনের কথা শুধু ফাঁদ হতে পারে।
👉 নিজের কষ্টের টাকা, সময় ও ভবিষ্যৎ নষ্ট হওয়ার আগে সঠিকভাবে যাচাই করুন।
👉 সত্যিকার সুযোগ আসবে সময় নিয়ে, ধৈর্য ধরলে।

সতর্ক থাকুন, প্রতারকদের ফাঁদ থেকে নিজেকে ও আপনার পরিবারকে নিরাপদ রাখুন।

⚠️  #কানাডা_স্ক্যাম — “No Visa No Fee” নামের বাঁশ⚠️  #কানাডা_স্ক্যাম — “No Visa No Fee” নামের বাঁশের ফ্যাক্টরিতে আপনিও ঢ...
13/07/2025

⚠️ #কানাডা_স্ক্যাম — “No Visa No Fee” নামের বাঁশ
⚠️ #কানাডা_স্ক্যাম — “No Visa No Fee” নামের বাঁশের ফ্যাক্টরিতে আপনিও ঢুকছেন না তো❓

সতর্ক হোন! কানাডার ভিসার নামে এখন দেশের বিভিন্ন জায়গায় বড়সড় স্ক্যাম চলতেছে। নিচে পুরো নাটকের চিত্রনাট্য পয়েন্ট আকারে দিলাম — একবার না, বারবার পড়েন , আমার এক বড় ভাই এর সাথে এমনটা হয়েছে

⛔ ১. “No Visa No Fee” আর ১০০% গ্যারান্টি
দালাল বলবে:

“ভাই, আগে ভিসা, পরে টাকা!”
“১০০% ভিসা হইবো, ইনশাআল্লাহ নিশ্চিত!”

আপনি ভাববেন, “বাহ! কি চমৎকার অফার!”

রিয়েলিটি: এইটাই স্ক্যামের শুরু।

🧾 ২. ডকুমেন্টস রেডি → VFS এ পাঠানো → আপনি ফিঙ্গার দিয়ে আসলেন
দালাল আপনার ফাইল সাজাবে — ইনভাইটেশন, ফর্ম, কভার লেটার সব বানাবে।

বলবে: “VFS এ গিয়ে ফিঙ্গার দেন।”

আপনি শান্ত মনে ফিঙ্গার দিয়ে আসবেন — ভাববেন কাজ তো হচ্ছেই!

🧠 ৩. কয়েকদিন পর নতুন নাটক: "ভিসা অ্যাপ্রুভ, পাসপোর্ট জমা দেন"
একদিন হঠাৎ ফোন করে বলবে:

“ভাই, ভিসা অ্যাপ্রুভ! এখনই পাসপোর্ট দেন!”

আপনাকে একটা ফেইক ভিসা অ্যাপ্রুভাল লেটার ধরায়ে দিবে।

পাঠাবে আবার VFS-এ।

এবার বলে:

“নরমাল সাবমিশন না ভাই, একটু ঝামেলা আছে — VIP লাউঞ্জ লাগবে।”

🔄 ৪. VFS কিছুই বলবে না — শুধু বলে: “VIP দিয়ে জমা দেন”
আপনি ভাববেন সত্যিই কাজ হচ্ছে।

পাসপোর্ট জমা দিয়ে খুশি মনে বাড়ি আসবেন।

🤑 ৫. এবার শুরু হয় আসল বাঁশ — টাকা চাইবে
দালাল কল দিয়ে

“ভাই, ভিসা তো ক্লিয়ার — এখন ভিতরের লোক কিছু টাকা চাইতেছে, না দিলে পাসপোর্ট ছাড়বে না।”

আপনি চেক করবেন স্ট্যাটাস — দেখাবে “Under Processing”

ভাববেন সত্যিই কাজ হইতেছে।

⏳ ৬. দিন যাবে, মাস যাবে — ফাইলই থাকবে “Under Processing”
স্ট্যাটাস কিছুতেই চেঞ্জ হবে না।

দালাল তখন বুঝাবে:

“ভাই, আমার ভিতরের লোক আটকে রাখছে।
টাকা না দিলে ছাড়বে না।
আমি কথা বলতেছি, একটু টাইম দেন।”

💸 ৭. আপনি সরল মনে ৩–৪ লাখ টাকা দিয়ে দিবেন
তারপরেও ফাইল আগায় না, পাসপোর্ট আসে না, ভিসা তো দূরের কথা।

তখন বুঝবেন — বাঁশ ঢুকছে, বের হবার রাস্তা নাই।

🧠 মাথায় রাখেন — দালাল ভিসা দিতে পারে না
ভিসা দেয় এম্বাসি, ভিসা দালালের বাপের সম্পত্তি না।

যদি আপনার প্রোফাইল ভালো হয়, সৎ ও অভিজ্ঞ এজেন্সির মাধ্যমে ফাইল সাবমিট করেন।

আর যদি No Visa No Fee টাইপ অফার শুনেই গিলে ফেলেন — দোষ আপনার।

🚨 শেষ কথা
ভাই, কানাডা যাওয়ার স্বপ্ন দেখতে ভুল নাই।
কিন্তু ভুল

CALL✍️
12/07/2025

CALL✍️

🇧🇩 অনেকেই প্রশ্ন করেন – “ভাই, আমার ফ্রেশ পাসপোর্ট! জীবনে প্রথমবার বিদেশ ঘুরতে যাবো, ইমিগ্রেশনে কি কি প্রশ্ন করতে পারে বা...
12/07/2025

🇧🇩 অনেকেই প্রশ্ন করেন – “ভাই, আমার ফ্রেশ পাসপোর্ট! জীবনে প্রথমবার বিদেশ ঘুরতে যাবো, ইমিগ্রেশনে কি কি প্রশ্ন করতে পারে বা কি ডকুমেন্টস চাইতে পারে? যদি ঠিকভাবে দেখাইতে না পারি তাহলে কি হবে?

চলেন আজ একটু বিস্তারিত বলি ইনশাআল্লাহ।

আপনি যখন প্রথমবার বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিয়ে কোনো দেশে ভ্রমণে যাবেন, তখন প্রথম ঝামেলা শুরু হতে পারে বোর্ডিং পাস দেওয়ার সময় থেকেই।
বোর্ডিং এজেন্ট যখন দেখবে আপনার পাসপোর্ট ফ্রেশ, তখন সে নরমালি কিছু প্রশ্ন করবে!

– ভিসা আছে কিনা
– কোথায় যাচ্ছেন
– কী করেন
– রিটার্ন টিকিট
– হোটেল বুকিং

এর সব কিছুর সঠিক উত্তর দিতে পারলে, তারা বোর্ডিং পাস দিয়ে দিবে।

এরপর আপনি যাবেন ইমিগ্রেশন কাউন্টারে। এখানেই মূল প্রশ্নের শুরু। ইমিগ্রেশন অফিসার সাধারণত কিছু প্রশ্ন করে আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য, প্রস্তুতি ও বিশ্বাসযোগ্যতা যাচাই করে। নিচে কিছু প্রশ্ন শেয়ার করতেছি যেগুলা সাধারণত করা হয়:

ইমিগ্রেশন অফিসার কী কী জিজ্ঞেস করতে পারে:
১. কোথায় যাচ্ছেন?
২. কেন যাচ্ছেন – ঘুরতে, ট্রিটমেন্ট, কাজ নাকি অন্য কিছু?
৩. আগে কোথাও গেছেন কিনা?
৪. কে কে যাচ্ছে – আপনি একা না পরিবার/ফ্রেন্ড নিয়ে?
৫. কয়দিন থাকবেন?
৬. হোটেল বুকিং করেছেন কিনা?
৭. রিটার্ন টিকিট আছে তো?
৮. সাথে কারেন্সি আছে কিনা? কার্ড বা ক্যাশ ডলার?
৯. ভিসা কোথা থেকে নিয়েছেন এবং সেটা ভেরিফাই করবে
১০. আপনি কী করেন – চাকরি হলে অফিস আইডি বা NOC, ব্যবসা হলে ট্রেড লাইসেন্স, স্টুডেন্ট হলে স্টুডেন্ট আইডি বা প্রমাণ
১১. অনেক সময় মোবাইল ব্যাংক অ্যাপে ব্যালেন্স দেখতে চায়, এমনকি ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা SMS পর্যন্ত

কিছু কিছু অফিসার আবার ট্রিকি প্রশ্নও করে দিতে পারে!

– আগে কেন বিদেশ যাননি?
– এই দেশেই কেন যাচ্ছেন?
– এই জায়গার কোনো অ্যাড্রেস জানেন?
– হোটেল কবে বুক করছেন, দেখান!
– কার্ডটা কোথা থেকে হয়েছে, এটা আপনার নামেই তো?

এইসব প্রশ্নের উত্তর যদি আপনি কনফিডেন্সের সাথে দিতে পারেন আর ডকুমেন্টস ঠিকঠাক থাকে, তাহলে ইনশাআল্লাহ কোনো সমস্যা হবে না।

❗ যদি উত্তর দিতে না পারেন, বা কিছু ডকুমেন্ট না থাকে, বা আপনার কথায় সন্দেহ হয় – তাহলে তারা আপনাকে অফলোড (ভ্রমণে যেতে না দেওয়া) করে দিতে পারে!

📌 কি কি ডকুমেন্টস সাথে রাখা ভালো:
১. ভ্যালিড পাসপোর্ট
২. ভিসা (যদি দরকার হয়)
৩. রিটার্ন ফ্লাইট টিকিট
৪. হোটেল বুকিং (বিশেষ করে প্রথমবার গেলে)
৫. কমপক্ষে ১ হাজার ডলার ক্যাশ বা কার্ডে টাকা
৬. ডুয়েল কারেন্সি কার্ড (যদি ক্যাশ না নেন)
৭. পেশাগত পরিচয় – চাকরি হলে NOC/ID, ব্যবসা হলে ট্রেড লাইসেন্স
৮. ব্যাংক স্টেটমেন্ট (না থাকলেও চলে, কিন্তু থাকলে ভালো)
৯. ট্রাভেল আইটিনারারি (মানে কোথায়, কবে যাবেন, কোথায় থাকবেন)
১০. অতিরিক্ত যেকোনো ব্যাক্তিগত ডকুমেন্ট যা আপনার কথা প্রমাণ করে

একটা কথা মনে রাখবেন:
ইমিগ্রেশন হলো নিরাপত্তা যাচাইয়ের জায়গা। আপনি যদি ডকুমেন্টস ঠিক রাখেন আর আতঙ্কিত না হয়ে, আত্মবিশ্বাস নিয়ে কথা বলেন – তাহলে কোনো ইমিগ্রেশন আপনাকে আটকাবে না ইনশাআল্লাহ।

তবে হ্যাঁ, ইমিগ্রেশন অফিসার মানুষভেদে আলাদা – কারো কারো মন-মেজাজ ভালো, আবার কেউ কেউ সন্দেহপ্রবণ। তাই সাবধান থাকা ভালো।

আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা ও পর্যবেক্ষণ এবং তথ্য সংগ্রহ থেকে নতুন ভ্রমণকারীদের জন্য এই গাইডলাইন শেয়ার করলাম।
কোনো ভুল বা প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে বা ইনবক্সে জানাতে পারেন ইনশাআল্লাহ।
🔸 Follow Us Mursalin Aviation International
(Collected post)

19/06/2025
19/06/2025

বর্তমানে সৌদি এম্বাসিতে লেবার ভিসা স্ট্যাম্পিং করার জন্য অভিজ্ঞা সম্পূর্ণ সাটিফিকেট লাগবে✍️

18/06/2025
সৌদিতে যারা আছেন পাসপোর্ট নিজের কাছে রাখুন!
20/05/2025

সৌদিতে যারা আছেন পাসপোর্ট নিজের কাছে রাখুন!

২০২৪ সালে নতুন ই পাসপোর্ট করতে চাইলে প্রথমে আপনাকে অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। এটি করতে আপনাকে বাংলাদেশ ই প...
08/10/2024

২০২৪ সালে নতুন ই পাসপোর্ট করতে চাইলে প্রথমে আপনাকে অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। এটি করতে আপনাকে বাংলাদেশ ই পাসপোর্ট অনলাইন পোর্টালে ভিজিট করে আপনার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস ও সংশ্লিষ্ট থানা সিলেক্ট করতে হবে। এর পর একটি ইমেইল এড্রেস ও অন্যান্য তথ্য দিয়ে রেজিস্টার করে সাইন ইন করতে হবে। এরপর, আবেদনকারীর তথ্য, পিতা-মাতার তথ্য ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করে অনলাইন আবেদন সাবমিট করতে হবে।
আবেদন সাবমিট করার পর আবেদন সামারি ও কপিটি ডাউনলোড করে এ-চালানের মাধ্যমে নির্ধারিত ফি পরিশোধ করতে হবে। এরপর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে জমা দিয়ে বায়োমেট্রিক সম্পন্ন করতে হবে। কিছুদিন পর পুলিশ ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হলে আপনার পাসপোর্ট প্রস্তুত হলে তা সংগ্রহ করতে পারবেন।

ই-পাসপোর্ট করতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
নতুন ই পাসপোর্ট করতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলো হলো-
আবেদনকারীর ভোটার আইডি কার্ড বা জন্ম নিবন্ধন সনদ।
অনলাইন আবেদন ফরমের কপি।
আবেদনকারীর পেশাগত প্রমাণ (পেশাগত সনদ বা Employer Id)।
পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি।
পূর্ববর্তী পাসপোর্ট থাকলে তার তথ্য পেজের ফটোকপি।
চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট ও বাড়ির ইউটিলিটি বিলের কপি (পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য)।

ই পাসপোর্ট ফি

ই পাসপোর্টের ফি নির্ভর করে পাসপোর্টের মেয়াদকাল, পৃষ্ঠা সংখ্যা ও ডেলিভারির ধরনের উপর। সাধারণ ফি হলো-
৫ বছরের জন্য
৪৮ পৃষ্ঠা: রেগুলার – ৪,০২৫ টাকা, এক্সপ্রেস – ৬,৩২৫ টাকা, সুপার এক্সপ্রেস – ৮,৬২৫ টাকা।
৬৪ পৃষ্ঠা: রেগুলার – ৬,৩২৫ টাকা, এক্সপ্রেস – ৮,৬২৫ টাকা, সুপার এক্সপ্রেস – ১২,০৭৫ টাকা।
১০ বছরের জন্য
৪৮ পৃষ্ঠা: রেগুলার – ৫,৭৫০ টাকা, এক্সপ্রেস – ৮,০৫০ টাকা, সুপার এক্সপ্রেস – ১০,৩৫০ টাকা।
৬৪ পৃষ্ঠা: রেগুলার – ৮,০৫০ টাকা, এক্সপ্রেস – ১০,৩৫০ টাকা, সুপার এক্সপ্রেস – ১৩,৮০০ টাকা।
অনলাইন ই-পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণ
নতুন ই পাসপোর্টের জন্য অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণের ধাপগুলো-
রেজিস্টার করুন: https://www.epassport.gov.bd/ পোর্টালে গিয়ে Apply Online অপশনে ক্লিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে রেজিস্টার করুন।
লগইন করুন: সাইন ইন পেইজে গিয়ে ইমেইল ও পাসওয়ার্ড দিয়ে সাইন ইন করুন।
পাসপোর্ট টাইপ সিলেক্ট করুন: Ordinary Passport সিলেক্ট করুন।
ব্যক্তিগত তথ্য দিন: আবেদনকারীর নাম, পেশা, জন্মস্থান ইত্যাদি পূরণ করুন।
ঠিকানার তথ্য পূরণ করুন: স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানার তথ্য দিন।
আইডি ডকুমেন্ট সিলেক্ট করুন: NID Card বা জন্ম নিবন্ধন সনদের নম্বর দিন।
পিতা-মাতার তথ্য ও বৈবাহিক অবস্থা পূরণ করুন: পিতা-মাতার নাম, পেশা, জাতীয়তা ইত্যাদি পূরণ করুন।
জরুরী যোগাযোগের তথ্য দিন: কোনো একজনের তথ্য ও মোবাইল নাম্বার দিন।
পাসপোর্ট অপশন ও ডেলিভারি অপশন সিলেক্ট করুন: পৃষ্ঠার সংখ্যা, মেয়াদ ও ডেলিভারি অপশন সিলেক্ট করুন।
আবেদন সাবমিট ও ডাউনলোড: সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করার পর আবেদন সাবমিট করুন ও ফরম ডাউনলোড করুন।
আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে জমা দিন

অনলাইনে আবেদন সম্পন্ন করার পর প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস ও বায়োমেট্রিক প্রদান করতে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে যেতে হবে। সেখান থেকে বায়োমেট্রিক সম্পন্ন করার পর আপনাকে একটি অ্যাপ্লিকেশন স্লিপ দেয়া হবে যা দিয়ে পাসপোর্ট সংগ্রহ করা যাবে।

পুলিশ ভেরিফিকেশন

পাসপোর্ট অফিসে বায়োমেট্রিক সম্পন্ন করার পর পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য সংশ্লিষ্ট থানায় যোগাযোগ করতে হবে। সেখান থেকে পুলিশ ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হলে পাসপোর্ট প্রস্তুত হলে তা সংগ্রহ করা যাবে।

শেষকথা

নতুন ই পাসপোর্টের আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর পাসপোর্ট প্রস্তুত হলে আপনার মোবাইল নাম্বারে মেসেজের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে। তারপর আপনার পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন। আশা করি এই গাইডটি আপনাকে নতুন ই পাসপোর্ট করতে সাহায্য করবে।

Address

Rajarbag

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801319268844

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Voice of advisor posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Voice of advisor:

Share

Category