বেলপাহাড়ী - Belpahari.in

বেলপাহাড়ী - Belpahari.in প্রিয় জঙ্গলমহল

পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম জেলার বনাঞ্চলে শাল পাতা মা-বোনদের অন্যতম জীবিকা হয়ে উঠেছে।বনবিভাগ কর্তৃক গাছকাটা নিষেধ হলে...
28/09/2024

পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম জেলার বনাঞ্চলে শাল পাতা মা-বোনদের অন্যতম জীবিকা হয়ে উঠেছে।বনবিভাগ কর্তৃক গাছকাটা নিষেধ হলেও পাতা সংগ্রহে কোনো আপত্তি নেই। সাধারণত ছোটো শাল গাছ থেকে পাতা সংগ্রহ করা হয়। তবে অনেকসময়, বড়ো শালগাছ থেকে আঁকশি ব্যবহার করে পাতা সংগ্রহ করা হয়। কাঁচা শাল পাতা সংগ্রহ থেকে শুরু করে পাতা তৈরির যাবতীয় কাজ মহিলারাই করে থাকেন। প্রায় সব বয়সের কাজের মেয়েরাই এই জীবিকার সাথে যুক্ত। সাধারণত ৩৫-৫৫ বয়সী মহিলারাই জঙ্গল থেকে শাল পাতা তোলার কাজ করে থাকেন। পাতা বাড়িতে আনার পর রোজ কাজের ফাঁকে অবসর সময়ে বাড়ির সব মেয়েরাই একসাথে বসে পাতা সেলাই করে থাকেন। শাল পাতা তৈরির জন্য কাঁচা শাল পাতা এবং সূক্ষ্ম শক্ত কাঠির প্রয়োজন হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে পাতা সেলাই বেনে কাঠি ব্যবহার করা হয়। Flipkart, Amazon-এর মতো শপিং সাইটগুলিতে অনেক বেশি দামে শাল পাতার থালা-বাটি বিক্রি হয়। সে তুলনায় প্রান্তিক এই মানুষজন খুব বেশি দাম পান না। অরণ্য নির্ভর এই কুটির শিল্পকে আরও উন্নত ও লাভজনক করা দরকার। শাল পাতার থালা-বাটি পরিবেশ বান্ধব, যা প্লাস্টিক বা থার্মোকলের থালা-বাটির মতো পরিবেশ দূষণ হয় না। বরং শাল পাতা ব্যবহার অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। এই কুটির শিল্প বিপুল সংখ্যক প্রান্তিক মানুষের উপার্জনের উৎস। আমরা প্লাস্টিক অথবা থার্মোকলের পরিবর্তে এই শাল পাতা অধিক হারে ব্যবহার করলে, পরিবেশ দূষণ হ্রাসের পাশাপাশি প্রান্তিক অরণ্যকেন্দ্রের মানুষের উন্নত হবে।

আহারমুন্ডা, বেলদা, পশ্চিম মেদিনীপুর
Photo: AmalenduNayek

সুপ্রভাত বেলপাহাড়ি
10/06/2024

সুপ্রভাত বেলপাহাড়ি

06/03/2024
প্রথমে আই.আই.টি, পরে আবার I.A.S.অথচ বাবা কাপড়ের ফেরিওয়ালা, সমস্ত অনটনকে হারিয়ে ছেলে হলেন আই.এ.এস!যার সর্বভারতীয় মেধাতাল...
05/03/2024

প্রথমে আই.আই.টি, পরে আবার I.A.S.

অথচ বাবা কাপড়ের ফেরিওয়ালা, সমস্ত
অনটনকে হারিয়ে ছেলে হলেন আই.এ.এস!
যার সর্বভারতীয় মেধাতালিকায় স্থান ৪৫

বছর দশেক আগে প্রথম বার পরিচিত মহলের সকলকে চমকে দিয়েছিলেন অনিল বসাক। সে বছর তিনি সুযোগ পেয়েছিলেন দিল্লি আইআইটি-তে। কিন্তু এটা ছিল তাঁর সাফল্যের সিঁড়ির সবে সূত্রপাত। তারও বেশ কিছু বছর আগে, যখন তিনি বিহার থেকে দিল্লিতে এসেছিলেন, জানতেনও না একদিন তিনি ইউপিএসসি-র মেধাতালিকার প্রথম ৫০ জনের মধ্যে থাকবেন।

অথচ যাত্রাপথ খুব একটা মসৃণ ছিল না। বিহারের কিষাণগঞ্জের ছেলে অনিল ইউপিএসসি পরীক্ষার প্রাথমিক পর্বও পার হতে পারেননি। পরীক্ষার ফলাফলে চুরমার হয়ে গিয়েছিল হৃদয়। কিন্তু স্বপ্ন দেখা বন্ধ করেননি। দ্বিতীয় প্রচেষ্টায় ইন্ডিয়ান রেভেনিউ সার্ভিস-এর পরীক্ষায় মেধাতালিকায় তাঁর স্থান ছিল ৬১৬ নম্বরে।

চমক অপেক্ষা করে ছিল তৃতীয় বারে। ইউপিএসসি পরীক্ষায় ৪৫ তম স্থান অনিলের। সংসারে অনটন-সহ একাধিক প্রতিকূলতা পেরিয়ে সাফল্য আসে তাঁর জীবনে। দিল্লি আইআইটি-র এই সিভিল ইঞ্জিনিয়ার বলেন, ‘‘আমি উচ্ছ্বসিত। আমার বাবা মা আনন্দে ভাসছেন। তাঁরাই আমার সাফল্যের কারিগর।’’ বাবার কথা বার বার বলেছেন তিনি। বাবার জন্যই খবরের প্রতি, সাম্প্রতিক ঘটনার দিকে আগ্রহ তৈরি হয় তাঁর। টেলিভিশনে খবর দেখা ও শোনা ছিল বাধ্যতামূলক বাড়িতে। তখন স্বপ্নেও ভাবেননি একদিন আইএএস অফিসার হবেন।

চার ভাইয়ের মধ্যে সবথেকে বড় অনিলই। সংসার চালাতে নানারকমের কাজ করতে হয়েছে তাঁর বাবা বিনোদ বসাককে। অনিলের কথায়, ‘‘আমার বাবার পড়াশোনা চতুর্থ শ্রেণী পর্যন্ত। কিন্তু একাধিক ভাষায় কথা বলতে পারেন তিনি। সংসারের অভাব অনটন দূর করতে ফেরিওয়ালা, এক রাজস্থানি পরিবারে পরিচারক-সহ নানা কাজ করেছিন তিনি। তিল তিল করে অর্থ জমিয়ে কিষাণগঞ্জে জামাকাপড়ের একটা ছোট ব্যবসা চালু করেছেন।’’

অন্যের বাড়িতে ভাড়া থাকার পর নিজেদের কাঁচা বাড়ি থেকে অবশেষে পা রেখেছেন পাকা বাড়িতে। ‘‘বাবাই আমার অনুপ্রেরণা। একা হাতে ব্যবসা চালান। আমাদের জন্য রান্না করেন। বাড়ির কাজ করেন। বাবার উদ্যোগের ১০ শতাংশ পেলেও আমি আরও সফল হতাম।’’ বলছেন আইএএস অফিসার অনিল বসাক। তাঁর বাবা ছেলের জন্য যতটা গর্বিত, তার থেকেও বেশি সন্তান গর্বিত বাবাকে নিয়ে। কুর্নিশ জানাই অনিল বসাককে।

“লাল পাহাড়ির দ্যাশে যা, রাঙামাটির দ্যাশে যা..”💫🌿  এই বিখ্যাত গানটি শোনেননি, এমন মানুষ এই বঙ্গদেশে নিতান্তই হাতেগোনা। এই ...
28/02/2024

“লাল পাহাড়ির দ্যাশে যা, রাঙামাটির দ্যাশে যা..”💫🌿

এই বিখ্যাত গানটি শোনেননি, এমন মানুষ এই বঙ্গদেশে নিতান্তই হাতেগোনা। এই সুর শুনলেই গুনগুনিয়ে ওঠেন সঙ্গীতপ্রেমী বাঙালি। কিন্তু এই বিখ্যাত গানটির জন্যই চির অমর হয়ে থাকবেন বাঁকুড়ার ভূমিপুত্র, বিশিষ্ট লোকসঙ্গীত শিল্পী ঝুমুরিয়া #সুভাষ_চক্রবর্তী। একপ্রকার অন্তরালে থেকেই সারাজীবন ধরে সৃষ্টি করেছেন একের পর এক কালজয়ী গান। আজকের দিনেই তিনি ইহলোক ত্যাগ করেন সেই অন্তরালে থেকেই। বয়স হয়েছিল ৭১ বছর।🌻

বাঁকুড়ার ভাদু, টুসু, ঝুমুরকে ভালবেসে এই সঙ্গীতের জগতের এই ক্ষেত্রটিকেই বেছে নিয়েছিলেন সুভাষ চক্রবর্তী। আর তাতেই এসেছিল আকাশছোঁয়া সাফল্য। বাঁকুড়ার বেলিয়াতোড় থেকে সুভাষ চক্রবর্তীর সুর ছড়িয়ে পড়েছিল গোটা গ্রামবাংলায়। একসময় তাঁর ‘বাঁকুড়ার মাটিকে পেন্নাম করি দিনে দুপুরে…’ গানটি তাঁকে খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছে দিয়েছিল। তেমনই তাঁর জীবনের শেষ গান সেই জন্মভূমি বাঁকুড়াকে নিয়েই। হাসপাতালে ভর্তির দিনকয়েক আগেই নিজের লেখা ও সুরে রেকর্ড করেন ‘বাঁকড়ি দেশের মানুষ আমি গাইবো ঝুমুর গান’।

জানা গেছে, গত কয়েক দিন ধরেই তিনি কলকাতার ঐ বেসরকারি হাসপাতালে ভেন্টিলেশনে ছিলেন। বয়সজনিত কিছু অসুস্থতায় ভুগছিলেন। শনিবার তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। আজীবন বঞ্চনা বুকে নিয়েই গানের ওপারে যাত্রা করলেন ঝুমুরিয়া সুভাষ চক্রবর্তী। ভুগছিলেন লিভার সিরোসিসে।

১৯৫২ সালে বাঁকুড়ার বেলিয়াতোড়ে জন্ম এই ঝুমুর শিল্পীর। ছোট থেকেই সঙ্গীতের পরিবেশেই বড় হয়ে ওঠা। সত্তরের দশকে লোকগানের দুনিয়ার উঠতি শিল্পী ছিলেন সুভাষ বাবু। সেইসময় অরুণ কুমার চক্রবর্তীর সঙ্গে আলাপ ঝুমুর গানের এক আড্ডায়। তাঁর লেখা ‘শ্রীরাম ইস্টিশনের মহুয়া গাছটা’ কবিতায় সুরারোপ করেন সুভাষবাবু, যা প্রজন্মের পর প্রজন্মের মধ্যে জনপ্রিয় ‘লাল পাহাড়ির দেশে যা…’ নামে। এই বহুল প্রচলিত লোকগানের নেপথ্যের শিল্পীরা আজীবন থেকে গিয়েছেন প্রচারের আড়ালেই। লাল মাটির দেশ ছেড়ে কোনও দিনই কলকাতায় এসে সঙ্গীতের জগতে নিজের পরিচিত গড়ার চেষ্টা করেননি সুভাষ চক্রবর্তী, আক্ষেপের সুরে জানিয়েছিল তাঁর সুযোগ্যা কন্যা অর্পিতা চক্রবর্তী। প্রচারবিমুখ হওয়ার জেরেই ‘লাল পাহাড়ির দেশে যা',‘মরক পরবে’-র মতো গানগুলো জনপ্রিয়তা পেলেও খানিক অন্তরালেই থেকে গিয়েছেন সুভাষবাবু।

লোকগান ছিল সুভাষ চক্রবর্তীর প্রাণ। তিনি বলতেন, ‘লোকসঙ্গীত শিকড়ের গান। শেকড়কে বাদ গিয়ে হাঁটা যায় না। একটা বৃক্ষ যেমন শেকড়ের উপর দাঁড়িয়ে থাকে, গোটা সংস্কৃতিটাই লোকসঙ্গীতের উপর দাঁড়িয়ে। ঝুমুর, ভাদু, টুুসু আমার রক্তে…’।

বাবার পদচিহ্ন অনুসরণ করে সুভাষ চক্রবর্তীর দুই সন্তানই লোকগানকেই বেছে নিয়েছেন। সারেগামাপা-র মঞ্চে প্রসংশা কুড়িয়েছেন সুভাষ কন্যা অর্পিতা। ছেলে অর্পণও বাংলা গানের জগতের পরিচিত নাম। অপর্ণ জানান,‘ আমার কাছে এটা ব্যক্তিগত ক্ষতি তো বটেই, তবে লোকসঙ্গীত নিয়ে যারা কাজ করে তাঁদের সবার জন্য এটা বড় ক্ষতি।’

সুভাষ চক্রবর্তীর প্রয়াণে শোকের ছায়া লোকগানের জগতে। তাঁর মৃত্যুর সঙ্গে লোকসঙ্গীতের একটি ঘরানা হারিয়ে গেল বলাই যায়..!🌼

আজ গোটা একটা বছর হয়ে গেলো তিনি আমাদের মাঝে আর নেই, তবুও তিন আছেন তাঁর গানে-কথায়.. তাঁর প্রয়াণ দিবসে আমাদের বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি..🌷

🙏 ওঁম শান্তি 🙏

© Belpahari.in

03/01/2024

you can visit digha by train in night know details: পর্যটকদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে দীঘাকে আরো সুন্দরভাবে সাজিয়ে তুলছে প্রশাসন। ইতিমধ্যেই একা.....

🎄🎄AYAN EXPRESS 🎄🎄RAIPUR 🌀JHARGRAM🌀PANIPARUL🌀DIGHAভায়া:- রাইপুর - মটগোদা - ফুলকুষমা - শিলদা - বিনপুর - দহিজুরি - ঝাড়গ্রা...
03/01/2024

🎄🎄AYAN EXPRESS 🎄🎄

RAIPUR 🌀JHARGRAM🌀PANIPARUL🌀DIGHA

ভায়া:- রাইপুর - মটগোদা - ফুলকুষমা - শিলদা - বিনপুর - দহিজুরি - ঝাড়গ্রাম - লোধাশুলী - গোপিবল্লভপুর - খড়িকা - ভসরাঘাট - কেশিয়ারি - বেলদা - ঠাকুরচক - খাকুড়দা - ললাট - জাহালদা - এগরা সেন্ট্রাল বাসস্ট্যান্ড - এগরা দীঘামোড় - কুদি - রাসন - মির্জাপুর - নেগুয়া - পানিপারুল - দেপাল - রামনগর - ঠিকরা মোড় - অলংকারপুর - ওল্ড দীঘা - নিউ দীঘা - দীঘা বর্ডার

🕣🕣💕Time Schedul💕🕣🕣

দীঘা যাওয়ার সময়

💟 Raipur - 4.00 AM
💟 Fulkushma - 4.25 AM
💟 Silda - 4.40 AM
💟 Binpur - 4.50 AM
💟 Jharghram - 5.30 AM
💟 Lodhashuli - 5.50 AM
💟 Feko - 6.10 AM
💟 Gopiballabpur - 6.30 AM
💟 Kharika - 7.30 AM
💟 Keshiary - 8.00 AM
💟 Belda - 8.25 AM
💟 Khakurda - 8.45 AM
💟 Egra - 9.15 AM
💟 Panipurl - 9.45 AM
💟 Depal - 9.55 AM
💟 Ramnagar - 10.10 AM
💟 Digha - 10.25 AM

রাইপুর যাওয়ার সময়

💐Digha Border - 12.25 PM
💐New Digha - 12.40 PM
💐Ramnagar - 1.10 PM
💐Depal - 1.25 PM
💐Paniparul - 1.35 PM
💐Egra - 2.05 PM
💐Khakurda - 2.35 PM
💐Belda - 2.55 PM
💐Keshiary - 3.35 PM
💐Kharika - 4.15 PM
💐Gopiballabpur - 5.25 PM

💐Lodhashuli - 6.10 PM
💐Jhargram - 6.30 PM
💐Binpur - 7.10 PM
💐Silda - 7.20 PM
💐Fulkushma - 7.40 PM
💐Raipur - 8.00 PM

WB - 49 - 2900 ⚙️ Built On Ashok Leyland Viking BS - 4 Chassis

Post Collected From :- Sayantan Maity ( West Bengal Bus routes Update)

30/08/2023

Address

Jhargram

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বেলপাহাড়ী - Belpahari.in posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to বেলপাহাড়ী - Belpahari.in:

Share