Travelia

Travelia ঘোরার নেশার সাথে আলগা হয়ে গিয়েছে বেশ কিছু গল্প।তবে কিছু নেশা ধরে রাখতে হয়,সেই কারনেই
"TRAVELIA" Hello everyone..this is NITU..

Every tourist spot has its own story....
and Travelia is here to find out that...

https://youtu.be/0NN5OKsKiYEআবার একটা বাজেট ফ্রেন্ডলী ট্যুর আপনাদের জন্য। ২রাত ৩দিনের রাঁচি ট্যুরে খরচা হল মাত্র ৩০০০/-ট...
30/11/2024

https://youtu.be/0NN5OKsKiYE
আবার একটা বাজেট ফ্রেন্ডলী ট্যুর আপনাদের জন্য। ২রাত ৩দিনের রাঁচি ট্যুরে খরচা হল মাত্র ৩০০০/-টাকা।
যেখানে একদিনই দেখলাম চারটে ওয়াটারফল।

সপ্তাহন্তের ছুটিতে ঘুরে আসলাম রাঁচি থেকে। রাঁচির বেশ কয়েকটা জায়গা থাকলেও হাতে সময় কম থাকার জন্য আমরা বেছে বেছে কয়েকটা জায়গাতেই ঘুরেছি।
আমরা কোন হোটেল আগে থেকে বুক করে যায়নি, সেখানে গিয়ে আমরা একটি হোটেল বুক করেছিলাম স্টেশন থেকে মাত্র পাঁচ মিনিটের হাটা হোটেল অশোকা। খুব নরমাল ছিমছাম একটা হোটেল ।

**বাকি ডিটেলস ভিডিওতে -
https://youtu.be/0NN5OKsKiYE

আজ কালীপুজো, তাই আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি বীরভূমের অতি জাগ্রত একটি কালী মায়ের মন্দিরের সন্ধান নিয়ে । যে মন্দির বছরের প...
31/10/2024

আজ কালীপুজো, তাই আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি বীরভূমের অতি জাগ্রত একটি কালী মায়ের মন্দিরের সন্ধান নিয়ে । যে মন্দির বছরের পর বছর ধরে নিজের জাগ্রত হওয়ার প্রমাণ দিয়ে আসছে।
নলহাটির নাম শুনলেই মাথায় আসে , নলাটেশ্বরী মন্দিরের কথা কিন্তু এই নলহাটি থেকেই মাত্র ১৬ কিলোমিটার দূরে রয়েছে এক ব্যতিক্রমী এবং ঐতিহাসিক কাহিনীতে গাঁথা এক মন্দির। আকালিপুরের গুহ্যকালি।
https://youtu.be/aEUP5Yd6I-o

তবে সম্প্রতিকালে এই জায়গার সাথে ধীরে ধীরে অনেকেই পরিচিত হচ্ছেন।
কিছু youtube ভিডিও দেখে জানতে পেরেছিলাম অকালীপুরের কথা। যেখানে থাকেন খুবই জাগ্রত মা গুহ্যকালি।
সেই থেকেই এই জায়গা সম্পর্কে জানার আগ্রহটা বেড়েছিল।
নলহাটি স্টেশনে নেমে লোকজনকে একটু জিজ্ঞাসা করে পায়ে হেঁটে অনাসেই চলে যায় নলহাটি বাসস্ট্যান্ডে। হেঁটে যেতে সময় লাগবে ১০-১৫ মিনিট। বাসে করে চলে যান ভদ্রপুর (state bus হলে সময় কিন্তু কম লাগবে)। ভাড়া লাগবে ১৫ টাকা, সময় লাগবে ৩০ মিনিট। এবং সেখান থেকে টোটোয় করে পৌঁছে যান একদম মন্দিরে্র সামনে। ভাড়া ১৫/-।
অথবা
নলহাটিতে নেমে টোটো রিজার্ভ করেও নিতে পারেন।
মা এখানে খুবই জাগ্রত। প্রত্যেকদিন রাতে নাকি মন্দির থেকে বাইরে বেরিয়ে আসেন মা ,সেই কারণেই প্রত্যেকদিন রাতে মাকে শয়ন করিয়ে মন্দিরের দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়। এমনকি কালীপুজোর দিনও তার ব্যতিক্রম ঘটে না। সেই কারনেই কালীপুজোর রাতে সব জায়গায় যখন পুজোপাঠ চলে,বন্ধ থাকে এই মন্দিরের দরজা।
প্রায় ৩০০ বছরেরও বেশি পুরনো এই গুহ্য কালীমন্দির। মন্দিরের গর্ভগৃহে সর্ববেদীতে পা মুড়িয়ে বসে আছেন দেবী। মা এখানে দ্বিভূজা।
এই মন্দিরের ইতিহাস শুরু হচ্ছে মগধরাজ জরাসন্ধ্র সময় থেকে। মগধরাজ জরাসন্ধ্র গোপনে এই গুহ্যকালী বিদ্রোহের পুজো করতেন।
তারপরে কাশি রাজ চৈত সিং এর হাত হয়ে নানান বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে মায়ের বিগ্রহ পৌঁছায় মহারাজ নন্দকুমার এর কাছে।
মহারাজ নন্দকুমার এর হাতে গুহ্যকালী মায়ের এই বিগ্রহ আসার পরেই মা কে প্রতিষ্ঠার তোরজোর শুরু করেন তিনি।
তবে কাশি রাজ চৈত সিং এর কাছে এই মূর্তি দেখে আপ্লুত হয়েছিলেন ওয়ারেন হেস্টিংস। এবং তখন থেকে মায়ের বিগ্রহের উপর লোভ হয় তার। এই মূর্তি নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন সুদূর লন্ডনে ।এবং নন্দকুমারের হাতে মায়ের বিগ্রহ আসার পরেই মিথ্যে ষড়যন্ত্র করে মহারাজ নন্দকুমারকে আদালতে তোলেন ওয়ারেন হেস্টিংস এবং আদালতে নন্দকুমারকে ফাঁসির আদেশ শোনানো হয়।যা ছিল ব্রিটিশ শাসনে প্রথম ফাঁসি।
মহারাজের ফাঁসি হলেও অসমাপ্ত মন্দির সমাপ্ত করেছিলেন রাজ পরিবারের লোকজন।
বলা হয় মহারাজের ফাঁসির পরপরি , মন্দিরটি সম্পূর্ণ তৈরি করার সময় মন্দিরে ফাটল দেখা গিয়েছিল,এমনকি মা নাকি স্বপ্নাদেশ দিয়েছিলেন যে তার মন্দিরের প্রয়োজন নেই।
পরবর্তীতে উত্তরাধিকারীরা মনে করেছিলেন মা যখন নিজেই অসম্পূর্ণ মন্দিরেই থাকতে চান সেই কারণেই মন্দির সংস্কারনে উদ্যোগী হননি কেউ ই।
এই গুহ্য কালী মায়ের মাহাত্ম্য এতটাই যে, এই দেবীকে সাধনা করলে নাকি সাধক দিব্যদৃষ্টি লাভ করেন, যে কোন অলৌকিক কাজ করতে পারেন সহজেই।তবে এই দেবীর সাধনা করা খুবই কঠিন, বলেছিলেন স্বয়ং বামদেব।
মন্দিরের সামনেই রয়েছে ব্রাহ্মণী নদী। বর্ষাকালে এর জল উঠে এসে মায়ের মন্দিরের সিঁড়িগুলো স্পর্শ করে আবার নেমে গিয়ে গঙ্গার মোহনায় মিলিয়ে যায়। পাশেই রয়েছে মহাশ্মশান।
সবমিলিয়ে একদিনের সফরে আসলে এই জায়গা যে কারোর মন জয় করে নেবে।

রটন্তি কালীপুজোর দিন বেশ জাঁকজমক ভাবে এই জায়গায় মায়ের বিশেষ পুজো হয়।
মন্দিরের পাশেই রয়েছে পুজো দেওয়ার জন্য ডালা কেনার দোকান, সেখান থেকে ফুল বা পুজোর ডালা কিনে অনায়াসে পুজো দেওয়া যায়। সকাল ১১টা থেকে পুজো শুরু হয় ।
এখানে নিত্য ভোগের ব্যবস্থা রয়েছে। তবে সকাল দশটার মধ্যে বলে রাখতে হবে।
*যোগাযোগ
দেবাশীষ বন্দ্যোপাধ্যায় (পূজারী ) - 9474831916 / 8670355422
*পূজা সামগ্রী
আদি ডালি ভান্ডার - 8972183183
আদি অর্ঘ্য পুজা ভান্ডার - 9732269132
**মন্দির সম্পর্কে একটা বই আছে। বর্তমান যিনি পূজারী দেবাশীষ বন্দ্যোপাধ্যায় তার লেখা, বেশির ভাগ তথ্য সেখান থেকেই পাওয়া।

এই সংক্রান্ত একটা ভিডিও বানিয়েছি,ভালো লাগলে দেখতে পারেন...
https://youtu.be/aEUP5Yd6I-o

https://youtu.be/XW6n8Gme41oবোলপুর থেকে একদিনের জন্য ঘুরে আসলাম মালদা থেকে দেখলাম প্রায় ১৫ থেকে ১৬ খানা স্পট।টোটাল খরচা...
22/06/2024

https://youtu.be/XW6n8Gme41o
বোলপুর থেকে একদিনের জন্য ঘুরে আসলাম মালদা থেকে দেখলাম প্রায় ১৫ থেকে ১৬ খানা স্পট।
টোটাল খরচা হল ৮০০ টাকা।
মে মাসেরই একটি দিন দেখে চলে গিয়েছিলাম মালদা ভ্রমণে।
বর্ধমান থেকে সকাল ছটার অমৃত ভারত এক্সপ্রেস এ চড়ে সাড়ে দশটার মধ্যে পৌঁছে গেলাম মালদা স্টেশন।
মালদা স্টেশনে নেমেই টোটো চেপে চলে আসলাম রথবাড়ি মোড়।
এই রথবাড়ি মোড়ে এসে সকালের ব্রেকফাস্ট সারলাম পুরো সবজি দিয়ে এবং তারপর কিছুটা হেঁটেই এগিয়ে গিয়ে পেলাম ট্রেকার। ট্রেকারে চেপে প্রায় 40/ ৪৫ মিনিটের যাত্রা শেষ করে নামলাম গৌড়ে।
নেমেছিলাম লুকোচুরি মোরে,যদিও যেখান থেকে গৌড় ঘোরার জন্য টোটো বা অটো পাওয়াটা খুবই দুষ্কর ছিল। তবে সৌভাগ্যবশত একজন টোটো কাকুর নাম্বার আমার কাছে ছিল তাকেই ফোন করাতে সে তার ছেলেকে দিয়ে পাঠিয়েছিল আমাদেরকে ট্যুরটা করানোর জন্য।
পরে কথায় কথায় জানতে পারলাম আমাদেরকে নামতে হতো পিয়াসবাড়িতে, সেখান থেকে টোটো পাওয়াটা সহজ ছিল।

দুপুরবেলা বারোটার সময় ট্যুরটা শুরু করেও আমরা বিকেল বিকেল সাড়ে ৩টের মধ্যে গৌড়ে ১৪ খানা স্পট দেখেছিলাম।
এবং তারপর পিয়াস বাড়ি থেকে রথবাড়ির উদ্দেশ্যে টোটো ধরলাম আদিনা যাওয়ার জন্য।

রথ বাড়ি এসে সেখান থেকে আদিনা যাওয়ার জন্য বাস ধরলাম।
৪০ থেকে ৪৫ মিনিট সময় লেগেছিল। ভাড়া কুড়ি টাকা।
তবে আমাদের ভাগ্যটা বোধহয় খারাপই ছিল।
কারণ আদিনা এখন বন্ধ। (আপনারা গেলে খোঁজ নিয়ে যাবেন অবশ্যই)
কোন মেনটেনেন্স এর কাজ চলছে যা শুনলাম কিন্তু বাইরে থেকে দেখে মনে হল না যে কোন মেনটেনেন্স এর কাজ চলছে আদেও। যাইহোক মনটা একটু খারাপই হলো ।
তবুও সেখান থেকে দু কিলোমিটার দূর রয়েছে একলাখি মসজিদ একটি টোটো চেপে চলে গেলাম একলাখি মসজিদে।
সেটা দেখে সেখান থেকে পায়ে হেঁটে চলে গেলাম পান্ডুয়া বাসস্টপে, বিকেল হয়ে গিয়েছিল তাই হেঁটেই নিলাম।

পান্ডুয়া বাসস্টপ থেকে বাস ধরে দিয়ে চলে আসলাম রথবাড়ি মোর। সেখান থেকে আবারো টোটো করে চলে আসলাম মালদা রেল স্টেশন।
এদিন লাঞ্চ করেছিলাম বিরিয়ানি দিয়ে।
রাতের জন্য নিয়ে নিয়েছিলাম কিছু স্নাক্স কারণ ডিনারটা বোলপুরে নেমেই করব।
আমরা যখন স্টেশনে পৌছালাম তারপরে ও ট্রেন আসতে প্রায় দেড় ঘন্টা মতো সময় ছিল। তাই সেই সময়টুকু একটু রেস্ট নিলাম এসি লাউঞ্জে (১ন প্লাটফর্মে) ।
প্রায় সাড়ে আটটা নাগাদ ২ নম্বর স্টেশনে আসলো যোগবানী এক্সপ্রেস । রাত সাড়ে এগারোটা নাগাদ ঢুকলাম বোলপুর স্টেশন।
আজকে ট্যুরটি এখানেই শেষ হলো খরচের হিসেবটা আমাদের ঠিক এইরকম হয়েছিল .....

• Train Tickets- 350/- (up /dn) (SL)
• Malda stn to rathbari - Toto -10/-
• Breakfast - 40/-
• Trekker -30/- (rath bari -Lukochuri more)
• Toto resrv- 125/- (250/- for 2person) (Gour)
• Nimbu pani - 10/-
• Toto - 30/- (Piyasbari - Rathbari)
• Bus - 20/- (Rath bari - Adina)
• Toto - 10/- (Adina - Eklakhi )
• Bus - 20/-(Adina - Rathbari)
• Biriyani- 100/-
• chips - 20/-
• Toto -10/- (Rathbari - Malda stn)
• AC Lounge - 20/- (1hr)
* আমাদের টোটো ভাইয়ের নম্বর
Bishal Das ৯৫৪৭৫১৩৫৮৩
এই নিয়ে আমি একটি ভিডিও বানিয়েছি, ইচ্ছে হলে দেখতে পারেন
https://youtu.be/XW6n8Gme41o

22/05/2024

জল থেকে উঠে এলো দেবীর হাত! কাটোয়ার ক্ষীরগ্রাম। Katwa kshirgram..Jogadya Mandir

Address

Baikunthapur Tribeni

712503

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Travelia posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Travelia:

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share