Work permit visa processing from bangladesh

  • Home
  • Work permit visa processing from bangladesh

Work permit visa processing from bangladesh Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Work permit visa processing from bangladesh, Passport and visa service, .

আপনাকে স্বাগতম। আমরা স্বল্পব্যয়ে, বৈধ পন্থায় দক্ষ, স্বল্প দক্ষ ও অদক্ষ কর্মীদেরকে বিদেশে প্রেরণ করে থাকি। আমরা ইতালি, পর্তুগাল,ক্রোয়েশিয়া, সাইপ্রাস, সৌদি আরব, ওমান, কুয়েত, কাতার, দুবাইসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মী প্রেরণ করে থাকি। আপনাকে স্বাগতম। আমরা স্বল্পব্যয়ে, বৈধ পন্থায় দক্ষ, স্বল্প দক্ষ ও অদক্ষ কর্মীদেরকে বিদেশে প্রেরণ করে থাকি। আমরা ইতালি, পর্তুগাল,ক্রোয়েশিয়া, সাইপ্রাস, সৌদি আরব,

ওমান, কুয়েত, কাতার, দুবাইসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মী প্রেরণ করে থাকি।

✈ দক্ষতা ও পূর্ণ অভিজ্ঞতা নিয়ে দ্রুততার সাথে ১০০% নিশ্চয়তায় সৌদি আরবের ভিসা প্রসেসিং করা হয়

▶ হাউস ড্রাইভার,
▶ আমেল মঞ্জিল,
▶ আমেল আদি,
▶ খাদ্দামা
▶ জেয়ারা ভিসা সহ সকল প্রকার ভিসা প্রসেসিং এর মাধ্যমে
আপনাদের সেবা দানের সুযোগ দিতে পাসপোর্ট, ছবি, ভিসার
নাম্বার ও কফিলের ID সহকারে আমাদের অফিসে আসার
আমন্ত্রন রইল।
------------------------------
✔আমাদের বৈশিষ্ট্য সমূহ :

🔹 গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত রিক্রুটিং লাইসেন্স।
🔹 স্বল্প খরচে দ্রুততার সহিত কাজ সম্পন্ন করা হয়,
🔹 কাজের অগ্রগতি /আপডেট গ্রাহককে সব সময় অবহিত করা হয়,
🔹 সেবা গ্রহন পরবর্তী সময়ে যে কোন সমস্যা সমাধানে আন্তরিকভাবে সহযোগিতা করা হয়,
🔹 অভিবাসন সংক্রান্ত সকল তথ্যদিয়ে সহযোহিতা প্রদান করা হয়।
------------------------------

🎯 আমাদের প্রতিশ্রুতি
------------------------------
“প্রচলিত সার্ভিস থেকে বের হয়ে
নতুন ধারায় সর্বোত্তম সেবার মান
নিয়ে আমরা আছি আপনার পাশে”

লীগের আমলে ড. ইউনুসকে নিয়ে যা জানতাম:১। উনি সু'দ খায়।২। উনি আ্য'মে'রি'কার দা'লা'ল।বিএনপি ড. ইউনুসকে নিয়ে যা জানাচ্ছে:১। ...
30/03/2025

লীগের আমলে ড. ইউনুসকে নিয়ে যা জানতাম:
১। উনি সু'দ খায়।
২। উনি আ্য'মে'রি'কার দা'লা'ল।

বিএনপি ড. ইউনুসকে নিয়ে যা জানাচ্ছে:
১। উনি মুক্তিযুদ্ধ করে নাই।
২। উনি জিয়ার নাম না নিয়ে ভুল করসে।
৩। উনি নির্বাচন দিতে চায় না।

আমি ফেসবুকে গত দুইদিন যা জানলাম:

১। মুক্তিযুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রের মিডল টেনেসি স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনারত। সেখানে জন্মভূমির স্বাধীনতার পক্ষে জনমত গঠনে নেমে পড়েন তিনি।মার্কিন সংবাদমাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষের খবর পৌঁছে দিতে সেখানকার স্থানীয় পত্রিকা ও টেলিভিশনের সম্পাদক এবং সাংবাদিকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার কাজটি নিয়মিত করেন অধ্যাপক ইউনূস। তিনি প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের জন্য সমর্থন জোগাতে বাংলাদেশ ইনফরমেশন সেন্টার পরিচালনা করেন। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশভিলে তাঁর নিজ বাড়ি থেকে প্রকাশ করতেন ‘বাংলাদেশ নিউজলেটার’।

২। চীনের হাইনানে প্রাদেশিক সরকারের উপদেষ্টা ছিলেন।

৩। মাইক্রোসফটের বিল গেটস নিজে গাড়ি ড্রাইভ করে প্রফেসর ইউনুসকে পুরো সিলিকন ভ্যালি শহর দেখিয়েছিলেন।

৪। নোবেল, অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্সিয়াল অ্যাওয়ার্ড, মার্কিন কংগ্রেশনাল অ্যাওয়ার্ড- পৃথিবীর ইতিহাসে ৩ টা পুরস্কারই জিতেছেন এমন মানুষ মাত্র ১২ জন! সেই ১২ জনের একজন প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

৫। 'অলিম্পিক গেমস' পৃথিবীর সম্মানজনক প্রতিযোগিতার একটি। আর অলিম্পিকে সবচেয়ে সম্মানিত মেহমান হলেন মশাল বাহক, জাপানে অনুষ্ঠিত ২০২০ অলিম্পিকে মশাল বাহক ছিলেন প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

৬। ২০২৪ সালের ফ্রান্সে অনুষ্ঠিতব্য প্যারিস অলিম্পিকের আয়োজক কমিটির ৩ জনের একজন হচ্ছে মুহাম্মদ ইউনূস। সেখানে আরেকজন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাঁক্রো। ২০২৬ ইতালী অলিম্পিকের জন্য ইতালিয়ানরা উনাকে পাওয়ার জন্য তদবির করছে। পুরা অলিম্পিকের মডেলই ছিল থ্রি-জিরো।

৭। সারা পৃথিবীর ১০৭ টা ইউনিভার্সিটিতে মুহাম্মদ ইউনূস সেন্টার আছে। ইউনিভার্সিটিগুলো নিজেদের উদ্যোগে এটা করেছে। এর প্রধান কারণ হচ্ছে তাঁর মাইক্রো-ফাইনান্স। যেটা তাকে এবং তার গ্রামীন ব্যাংককে নোবেল শান্তি পুরষ্কার এনে দিয়েছিলো।

৮। ড. ইউনূস হচ্ছেন পৃথিবীর ওয়ান অব দ্যা হায়েস্ট পেইড স্পীকার। স্পীচ দেয়ার জন্য ওনাকে টাকা দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। ওনার বক্তব্য শোনার জন্য খরচ করতে হয় ৭৫ হাজার থেকে ১ লাখ ডলার। কখনো আরো বেশী।

৯। বিশ্বের লিডিং ইন্টালেকচুয়ালের যেকোনো তালিকায় টপ ১০ এর ভিতরে থাকেন ড. ইউনূস। মুসলিম বিশ্বে নোবেল বিজয়ী ইউনূসের বিকল্প খুঁজে পাওয়াটা খুবই কঠিন, কিন্তু তিনি আমাদের বাংলাদেশের! এদেশে আর এমন ইউনূস জন্মাবে কিনা আজও সন্দেহ।

১০। কোর্ট-কাছাড়ির ৮ তলার এজলাসে তাকে যখনই হাজিরা দিতে হতো সেসময় কোর্ট বিল্ডিং এর লিফট বন্ধ করে দেয়া হতো। ৮২ বছরের অশীতিপর এই বৃদ্ধকে প্রতিবারই হেটে হেটে ৮ তলায় যেতে হতো। এবং এই ঘটনা নাকি ৪০ বারের মত ঘটেছে।

বিএনপির ফজলু একদম উচিত কথা বলছে। আমরা উনাকে যত বড় মাপের ভাবি উনি তত বড় মাপের না। উনাকে আল্লাহ এত বড় মাপের মানুষ বানাইসেন যে বিএনপির নব্য দি'ল্লীর দা'লা'লদের পক্ষে সেটা মাপা কোনদিম সম্ভব না।

-সংগৃহীত -

চট্টগ্রামে ভিক্ষুককে এক হাজার টাকার জা*ল নোট ধরিয়ে দিয়ে ৯৫০ টাকা নিয়ে গেছে এক বা*টপা*র!

20/03/2025

Hasnat Abdullah
কে আমরা হারতে দেবো না ইনশাআল্লাহ। যে শতকোটি টাকার বান্ডিলে লাথি মেরে জনতার কাতারে দাঁড়াতে পারে, সে-ই প্রকৃত নেতা৷ তার নামে ওরা যে এলিগেশনই আনুক, কোন যদি কিন্তু ছাড়াই তার পাশে দাঁড়াবো।

তবে টাকার লোভ সবাই সামলাতে পেরেছে, সেটা বিশ্বাস করার কোন কারণ নেই। এনসিপিতে এবং উপদেষ্টা প্যানেলেও দালাল অনেক৷ অনেক কারণেই এনসিপির পায়ের নিচে মাটি নেই৷ আমি বলবো, হারানো আস্থা পুনরুদ্ধারের একটা বড় সুযোগ তাদের সামনে। তাদের সামনে আবার সুযোগ এসেছে জনগণের কাতারে দাঁড়াবার।

ঠুনকো কারণে ইসলামপন্থীদের ডিজওউন করা থেকে বের হয়ে আসতে হবে৷ দেখেন, আজ আপনাদের পাশে ইসলামপন্থীরা ছাড়া আর কারা আছে? সবাই রিফাইন্ড লীগ মেনে নেবার জন্য প্রস্তুত। ডাকে বারবার আমরাই সাড়া দেই আর আমাদেরকেই বারবার স্টেইক-বঞ্চিত করা হয়। অনেকের সামনে অনেক ইকোয়েশন(ক্ষমতা, টাকা), কিন্তু আমরা এক আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই কাজ করি৷ জানি, আবারো সেই একই ঘটনা ঘটার চান্সই বেশি, তারপরও আমরা সাথে আছি।

হাসনাত যেটা করেছে সেটা বাংলাদেশের রাজনীতির পাটাতন চেন্জ করে দিবে ইনশাআল্লাহ। ক্যান্টনমেন্টের দালালদের দিন শেষ ইনশাআল্লাহ। দেয়ালে দেয়ালে লিখে দাও, গনহত্যাকারী লীগ এদেশের রাজনীতিতে আর কোনদিন ফিরবে না।

সুযোগ পেলেই আমরা ড. ইউনুসকে শূলে চড়াই, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে প্রশ্নবানে জর্জরিত করি ।যেটা না সেটাও বলি। কিন্তু বিগত ...
14/03/2025

সুযোগ পেলেই আমরা ড. ইউনুসকে শূলে চড়াই, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে প্রশ্নবানে জর্জরিত করি ।যেটা না সেটাও বলি। কিন্তু বিগত ৭মাসে ২০০'র অধিক আন্দোলন আর হঠাৎ করে সকল ক্ষেত্রে তীব্র বৈষম্য অনুভূত হওয়া জাতিকে নিয়ে তিনি যে কাজগুলো করছেন সেগুলোর জন্য তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানোটাও জরুরী।

- এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সর্বশেষ ৬ মাসে দেশী বিদেশী ঋণ পরিশোধ করেছে ৬২ হাজার কোটি টাকা।

- দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়ে ১৮.৪৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। যা গতবছরের এই সময়ের তুলনায় ৪ বিলিয়ন বেশি।

- দেশের রিজার্ভ বেড়ে হয়েছে ২ হাজার ১৪০ কোটি ডলার।

- রমজানে খাদ্যপণ্যের দাম বাড়ার আশংকাকে আশ্চর্যজনকভাবে হ্যান্ডেল করেছে ইন্টেরিম।

- হাসিনা ও তার পরিবারের একাউন্ট থেকেই উদ্ধার করেছে ৬৩৫ কোটি টাকা।

- দেশের খাদ্যপণ্যে ভর্তুকি বেড়েছে প্রায় ১২ শতাংশ।

- গত ২২ মাসের তুলনায় সর্বনিম্ন মুদ্রাস্ফীতি হয়েছে এই ফেব্রুয়ারিতে।

- ধর্ষণের তদন্ত ১৫ দিন এবং বিচার ৯০ দিনের মধ্যে করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

- আওয়ামী আমলে অর্থনৈতিক কেলেঙ্কারির কারণে বাফুফের উপর ফিফা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলো৷ বাফুফের উপর সে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে ফিফা।

- সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩০ থেকে ৩২ করা হয়েছে।

- স্কুলের বইগুলোতে হাসিনার উল্টাপাল্টা সিলেবাস আর পারিবারিক তোষামোদির গল্প বাদ দিয়ে সাজানো গোছানো সিলেবাস দেওয়া হচ্ছে।

-এখন থেকে প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকেরা পাবেন দ্বিতীয় শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তার মর্যাদা।

- সর্বশেষ জাতিসংঘের মহাসচিব ৪ দিনের জন্য বাংলাদেশ সফরে এসেছে। গুতেরেসের সফর এই সরকারের ওয়ার্ল্ডওয়াইড রিকগনিশন বাড়াবে৷ তাছাড়া জাতিসংঘ মহাসচিব বলেছেন আগামী বছর মায়ানমারে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিয়ে সেখানে তাদের সাথে ইফতার করতে চান ! ভাবতে পারেন?

অনেক কিছু বলা সহজ। গাইলানো সহজ৷ নির্বাচন দ্রুত চাওয়াও সহজ৷ হাসিনার রেখে যাওয়া ধ্বজভঙ্গ অর্থনীতিকে যে কারো জন্য এসে ঠিক করতে ঘাম ছুটে যেতো। পারতো কিনা সেটা নিয়েও ঢের সন্দেহ আছে। উপরন্তু, অর্থনীতি, দ্রব্যমূল্য, মুদ্রাস্ফীতি ঠিক রাখতে না পারলে ক্ষমতায় আসলেও যে টিকতে মুশকিল হবে, এটা রাজনৈতিক দলগুলো ভালো করেই জানে।

ইউনুস সাহেব হয়তো হিমশিম খাচ্ছে অনেক কিছু করতে। ধ্বজভঙ্গ একটা দেশ আর ব্যক্তি স্বার্থকেন্দ্রিক একটা জাতিকে ঠিক করতে। তারপরও অনেক কিছু করছে এবং করবে।

প্রফেসর ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে আপনি যদি সম্মত না হতেন তাহলে দ্বিতীয় অন্য কোন ব্যক্তিকে আমরা সেই জায়গায় তখন চিন্তা করতে পারিনি।
আপনার সাথে তুলনা তো নয়ই।

বাংলাদেশ অবশ্যই আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবে।

12/03/2025

শাহবাগে ফ্যাসিবাদ ও 'শাহবাগী'দের কাফফারা

জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল। কিন্তু, নাহিদ ইসলাম যেভাবে বলেছেন এ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে তারা কাফফারা দিয়েছেন। আমিও বলেছি, জামায়াতের যারা বাংলাদেশপন্থী, তারা এদেশে রাজনীতি করার অধিকার রাখেন। জামায়াতের নতুন প্রজন্মের অল্প কিছু ব্যতিক্রম বাদে কেউই পাকিস্তানপন্থী নন। ফলে, স্বাধীনতাবিরোধী ট্যাগ দিয়ে জামায়াত-শিবিরের রাজনৈতিক অধিকার ক্ষুণ্ণ করা যাবেনা। রাজনৈতিক ও আদর্শিক লড়াই করেই তাদের বিরুদ্ধে জিততে হবে। তাদের প্রোপাগান্ডা ওয়ারের জবাব দিতে হবে সত্য দিয়ে।

শাহবাগে যারা গিয়েছিল একটা বড় অংশ 'চেতনা'র অন্ধতায় পড়ে গিয়েছিল। অনেক ছাত্র- তরুণ ইসলামবিদ্বেষ থেকে না, বরং নিছক যুদ্ধাপরাধী বিচারের দাবিতে গিয়ে উপস্থিত ছিল। তরুণ প্রজন্মের আবেগকে আওয়ামীলীগ ও বামপন্থীদের মুজিববাদী অংশ কাজে লাগিয়ে এদেশে মবোক্রেসি কায়েম করেছিল। যার ফসল ছিক দীর্ঘ এক দশকের ফ্যাসিবাদী দু:শাসন- বিরোধীদলীয় কর্মীদের গুম, খুন, ধর্ষণ ও নিপীড়ন।

কিন্তু, শাহবাগে অংশ নেয়া অনেক ছাত্র- তরুণই তাদের ভুল বুঝতে পেরে মুজিববাদী বয়ানের বাইরে যেতে চেয়েছেন। গত কয়েক বছর ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তারা অংশীজন ছিলেন। আহতও নিহত হয়েছেন। তারা আমাদের সহযোদ্ধা। তারা আমাদের কমরেডস বটেন! এ অভ্যুত্থানে শক্তিশালী ভূমিকা রেখে তারা লীগ ও মুজিববাদের পরাজয় নিশ্চিত করেছেন। তারা ইতোমধ্যে তাদের রাজনৈতিক ভুলের প্রায়শ্চিত্ত তথা কাফফারা আদায় করেছেন।

আমি নিজে শাপলায় এসেছিলাম লংমার্চে নবীজির প্রতি ভালোবাসায়। ৫ ই মে তে আমি আসতে পারিনি। কিন্তু, যুদ্ধাপরাধের বিচার ও জামায়াত নেতাদের ভূমিকা নিয়ে আমাদের আগ্রহ ছিলনা। আমরা মূলত নবীজির সম্মান ও ভালোবাসা সামনে রেখে ঢাকায় এসেছিলাম। আমি শর্ষিণাপন্থী যে মাদ্রাসায় পড়েছি, সেখানে জামায়াত নেতাদের ভ্রান্ত আকিদার অনুসারী হিসাবে গণ্য করা হত। আর, জামায়াত নেতাদের ফাঁসিকে দেখা হত তাদের আলেম ও সহি ' ইসলাম' বিরোধিতার ফসল হিসাবে। জামায়াতকে আমরা ছোটবেলা থেকে আলেম- ওলামা বিরোধী হিসাবেই জেনে এসেছি।

অনেকেই হয়ত খেয়াল করেন না, অধিকাংশ শাপলার কর্মীরাই আসলে জামায়াতের আকিদা ( বিশ্বাস ও কর্মপন্থা) ও নেতৃত্ব বিরোধী। শাপলার অনেক নেতৃত্বই জামায়াতের আলেম ও পীরপন্থা বিরোধিতার শিকার। এমনকি অনেকেই জামায়াত ও শিবির নেতাদের কর্তৃক নিগৃহীত ও নিপীড়িত হয়েছেন। কিন্তু, জামায়াত সফলভাবেই তাদেরকে প্রক্সি হিসাবে ব্যবহার করতে পেরেছে। যেমন লীগ ' শাহবাগী'দের ব্যবহার করেছে।

আমরা অভ্যুত্থান- উত্তর সময়ে উপনীত হয়েছি। এখানে জামায়াতকে বা শিবিরের কর্মীদের ' রাজাকার', 'স্বাধীনতাবিরোধী' বলে বধযোগ্য করার যে বয়ান সেটার বিরোধী আমরা। তেমনি, শাহবাগের ইসলামফোবিয়ার বিরুদ্ধেও আমাদের অবস্থান। এ ইসলামফোবিয়ার শিকার আমি নিজে হয়েছি। পাঞ্জাবি টুপি পরলেই জঙ্গীবাদী বলা থেকে শুরু করে মাদ্রাসাছাত্রদের ও আলেমদের বিমানবিকীকরণের জন্য শাহবাগ দায়ী। শাহবাগের সাংস্কৃতিক বন্দোবস্ত বিএনপি- জামায়াতসহ বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের ঊন-মানুষে পরিণত করেছিল।

কিন্তু, অভ্যুত্থান- উত্তর সময়ে একটি সংলাপমুখর সময় এসে উপস্থিত হয়েছে। শাপলা- শাহবাগের বাইনারির বাইরে এসে শাহবাগের প্রাণভোমরা - মুজিববাদ, ভারতপন্থা ও শেখ পরিবারের বিরুদ্ধে পুরাতন শাপলা ও শাহবাগের কর্মীদের 'কমরেডস' হয়ে ওঠার সুযোগ তৈরি হয়েছিল। আসলে, শাপলা- শাহবাগের কর্মীরা কমরেডস হয়েছিল বলেই শেখ হাসিনার পতন ঘটেছিল। এদিকে, শাপলার নেতৃত্বের জন্যও কারো প্রক্সি না হয়ে রাষ্ট্রে ইজ্জত ও শরিকানা দাবির সুন্দর সুযোগ উপস্থিত হয়েছিল।

আমি আমার আগের দুটি পোস্টে আলেম- ওলামাদের ধন্যবাদ দিয়েছিলাম তাদের শক্তিশালী ভূমিকার জন্য ( ছবি সংযুক্ত)। তৌহিদবাদী জনতার নেতৃত্ব যেন ফ্রিঞ্জ এলেমেন্টের হাতে না গিয়ে মূলধারার হকপন্থী আলেমদের হাতে থাকে, এ আশা রাখি। মূলধারার আলেমরা আশা করি গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষে, দেশের পক্ষে দাঁড়িয়ে শাহবাগের মবোক্রেসি ও বিচারহীনতার সংস্কৃতির বিরুদ্ধে দাঁড়াবেন। নিজেরা সে সংস্কৃতির অনুকরণ করবেন না। এক্ষেত্রে আমরা মজলুম ও গণতান্ত্রিক মূলধারার আলেমদের পক্ষেই থাকব।

বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শাপলার গণহত্যার বিচারের উদ্যোগ নিয়েছে। মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা শাপলার হত্যাযজ্ঞ ডকুমেন্টেশনের কথা বলেছেন। আশা করি, শাপলায় শহিদ মাদ্রাসাছাত্র ও আলেমদের বিরুদ্ধে যে নির্বিচার হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে বর্বর শেখ হাসিনা, তার সুষ্ঠু তদন্ত, ডকুমেন্টেশন ও বিচার নিশ্চিত হবে।

সাবেক 'শাহবাগী' যারা অভ্যুত্থানের ভেতর দিয়ে নিজেদের ন্যায্য অবস্থান ব্যক্ত করেছেন, লড়াই করেছেন- তাদেরকে কোনভাবেই বধযোগ্য করে তোলা যাবে না। যাকে তাকে 'শাহবাগী' ট্যাগ দিয়ে অভ্যুত্থান- উত্তর সময়ে বৃহত্তর সংহতির সম্ভাবনাকে নস্যাৎ করা যাবে না। শাপলাপন্থী কেউ যদি ভাবেন, লীগ বিরোধী ও অভ্যুত্থানের পক্ষের সাবেক 'শাহবাগী'দের শত্রু ও বধযোগ্য বানিয়ে তারা সফল হবেন, তা কিন্তু হবে না। আপনি শাপলার হয়ে মবোক্রেসি ও বিচারহীনতার দাবি করলে আপনিও তো 'শাহবাগী' হয়ে উঠবেন, নাকি? বামপন্থীদের মধ্যে যারা মুজিববাদ বিরোধী, তারা কিন্তু অনেক আগে থেকেই শাপলার হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে উচ্চকন্ঠ ছিলেন (ছবি সংযুক্ত)। ফলে,শত্রু- মিত্র ফারাক করা আমাদের জন্য খুবই জরুরি।

তবে, পুরাতন 'শাহবাগী', যারা এখনো শাহবাগের প্রাণভোমরা- মুজিববাদ, ভারতপন্থা ও শেখ পরিবারের প্রতি আনুগত্যকে নিজেদের আদর্শ বলে মনে করেন, তাদের বিন্দুমাত্র ছাড় দেয়া উচিত হবেনা। এরাই গুম ও গণহত্যার উস্কানি দিয়েছিল ও ন্যায্যতা তৈরি করেছিল। জুলাই গণহত্যার সময়ও এরা চুপ ছিল, কেউ কেউ বৈধতা উৎপাদনে ব্যস্ত ছিল। বিদেশ থেকে এখনো যারা ফ্যাসিবাদের পক্ষে সাফাই গাইছে, এদের একটা বড় অংশ শাহবাগের ফ্যাসিবাদী। এরা জনগণের শত্রু, ন্যায়বিচার ও গণতন্ত্রের শত্রু, গণ- অভ্যুত্থানের শত্রু। এদের বিচার শুরু হয়েছে, শেষ ও হবে।

অভ্যুত্থান- উত্তর বাংলাদেশে শাহবাগে বেড়ে ওঠা মবোক্রেসি ও বিচারহীনতার সংস্কৃতি সব পক্ষকেই বাদ দিতে হবে। গণতন্ত্র, আইনের শাসন ও সহনাগরিকদের সাথে মর্যাদাপূর্ণ সংলাপ ও সংহতির দিকে সবাইকে এগুতে হবে। শাহবাগের ছাত্র- তরুণ যারা মুজিববাদের বিরুদ্ধে, ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়েছেন, ' শাহবাগী' ট্যাগ দিয়ে তাদের বিরুদ্ধে মব উস্কে দেয়া বা বিভেদ তৈরি সবাইকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। রাজনৈতিক Vendetta থেকে হরেদরে সবাইকে শাহবাগী বলা বন্ধ করতে হবে। গণ- অভ্যুত্থানের শক্তিগুলোর মধ্যে আদর্শিক ও সাংস্কৃতিক লড়াই থাকবেই। কিন্তু, গণ-অভ্যুত্থানের শহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আমাদেরকে নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়া ও মৈত্রী বাড়াতে হবে, শত্রু কমাতে হবে এবং চিহ্নিত শত্রুর দীর্ঘমেয়াদে পরাজয় নিশ্চিত করতে হবে।

ড. ইউনুসই সকলের মাথাব্যথার কারণ! 🗣️কারণ কি? ১) ড. ইউনুস কারো কাছে মাথানিচু করে না এবং তাকে ভাঙ্গিয়ে খাইতে পারছেনা কেউ!  ...
11/03/2025

ড. ইউনুসই সকলের মাথাব্যথার কারণ!

🗣️কারণ কি?
১) ড. ইউনুস কারো কাছে মাথানিচু করে না এবং তাকে ভাঙ্গিয়ে খাইতে পারছেনা কেউ! যে কারণে প্রশাসন থেকে শুরু করে কেউ যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করে না।

২) গোটা সরকারও যদি বিক্রি হয়ে যায় একমাত্র ইউনুস দাড়িয়ে থাকে তবুও দেশের মধ্যে আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপ করা সম্ভব নয়! কারণ ড. ইউনুস আন্তর্জাতিক মহলে এক পরিচিত মানুষ এবং বিশ্বের ক্ষমতাধর দেশগুলোর রাষ্ট্রপ্রধানরাও তাকে তাজিম করে।

৩) ড. ইউনুস যতবেশি দিন ক্ষমতায় থাকবে ততো ভারতীয় আগ্রাসন ও আধিপত্য নির্মূল হবে বাংলাদেশ থেকে।

৪) ভারতের একমাত্র শত্রু এখন ড. ইউনুস।

৫) আওয়ামিলীগ বিএনপি বা জামাতের এমনকি নতুন দলের কোনো বিরোধিতা না করলেও এক ড. ইউনুসকে হঠানোর জন্য কাজ করছে।

৬) শাহবাগে ধর্ষণের অভিযোগে আটক ব্যাক্তিকে জামিন দেওয়ার বিরুদ্ধে মশাল মিছিল হলো, সেখানে ড. ইউনুসের পদত্যাগ চাচ্ছে! বিষয়টা খোলাসা করলে আইন বিভাগ দায়ী এটার জন্য চাইলে আইন উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইবে কিন্তু না তারা চাচ্ছে ড. ইউনুসের পদত্যাগ।

আবার দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির দায় থাকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সেখানেও তাকে না দিয়ে ড. ইউনুসের পদত্যাগ চাচ্ছে।

৭) ক্ষমতার পালাবদলে বাংলাদেশের সাথে চীনের রাজনীতি ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক উন্নতি হচ্ছে এবং এর সুফল বাংলাদেশ পেতে শুরু করছে যা ভারতের জন্য হুমকি স্বরুপ।

৮) ভারত বাংলাদেশে তাদের নতুন বন্দবস্ত তৈরির পথে সেটা বিএনপি! কারণ এ দলটির প্রথম সারীর অধিকাংশ নেতাই ভারতের সাথে লিয়াজু করার পক্ষে! যেটা ভারতের জন্য পজিটিভ এতে কেরে ভারত তাদের আগ্রাসন চালিয়ে যেতে আর বাঁধা থাকবে না। তাই যতদ্রুত ড. ইউনুসকে হটানো যায় ততোই মঙ্গল ভারতের জন্য।

আমার এমনটা মনে হওয়ার যৌক্তিক কারণ রয়েছে!
প্রথমত, বেগম জিয়া রাজনীতির মাঠে সক্রিয় হবেন না আর, তিনি পরবর্তী রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন যদি আল্লাহ তাহে হায়াত দান করেন।
দ্বিতীয়ত, বিএনপির পূর্ণাঙ্গ দায়িত্ব নিবেন দেশ নায়ক তারেক রহমান এবং পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী অকপটে বলা যায়। কিন্তু তিনি দীর্ঘদিন দেশের মাঠপর্যায়ে রাজনীতির সাথে যুক্ত নেই প্রবাসে থাকায়, তাই দলের ভেতরের বিষয়গুলো তিনি উপলব্ধি করতে পারবেন না দেশে আসার পরেও! অনেকটা সময় লাগবে দলের মধ্যে কি হচ্ছে সেটা বুঝতে।

এই সুযোগটাই কাজে লাগাচ্ছে ভারত ও দলের সিনিয়র অনেক নেতা।

সর্বপরি, সকলের কমন শত্রুতে পরিনত হয়েছেন ড. ইউনুস।

এজন্যইই একের পর এক সমস্যা তৈরী করা হচ্ছে যাতে করে ড. ইউনুস দ্রুত সরে দাড়ান।

🇧🇩✈️ড.ইউনুস ইন্টারন্যাশনাল খেলোয়াড় তা আবার বুঝিয়ে দিলো।ভারতের দাদাগিরির কফিনে আরেকটা  পেরেক ১জানুয়ারি ২০২৫ থেকে চালু হয়ে...
22/01/2025

🇧🇩✈️ড.ইউনুস ইন্টারন্যাশনাল খেলোয়াড় তা আবার বুঝিয়ে দিলো।
ভারতের দাদাগিরির কফিনে আরেকটা পেরেক ১জানুয়ারি ২০২৫ থেকে চালু হয়েছে ইউরোপের শেনজেন ভুক্ত দেশ বেলজিয়াম, ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, লাটভিয়া, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, স্লোভেনিয়া এবং সুইডেন ভিসা আবেদন করা যাবে ঢাকার সুইডেন এম্বাসি থেকে।

তাছাড়া পর্তুগাল রোমানিয়া বুলগেরিয়া, ক্রোয়েশিয়া তারা তাদের নিজস্ব অফিস নিয়ে জানুয়ারি ১ তারিখ থেকে বসেছে রাজধানী ঢাকাতে ইউরোপ গামী প্রত্যাশীদের জন্য যা অনেক ভালো সংবাদ।
মোট ৯টি দেশে 🇧🇩✈️✈️।

Assalamualaykum…কারো সাহায্য ছাড়াই নিজে কিভাবে পাসপোর্ট করবেন..বাংলাদেশে পাসপোর্ট করার জন্য আপনাকে নিজেই আবেদন করতে পার...
23/10/2024

Assalamualaykum…

কারো সাহায্য ছাড়াই নিজে কিভাবে পাসপোর্ট করবেন..

বাংলাদেশে পাসপোর্ট করার জন্য আপনাকে নিজেই আবেদন করতে পারেন। ই-পাসপোর্ট (ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট) করতে হলে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হবে, যা সহজভাবে সম্পন্ন করা যায়। নিচে ধাপগুলো দেওয়া হলো:

ধাপ ১: আবেদন ফর্ম পূরণ
১.১. ই-পাসপোর্ট ওয়েবসাইটে প্রবেশ
প্রথমেই আপনাকে বাংলাদেশ ই-পাসপোর্টের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে।

১.২. রেজিস্ট্রেশন
যদি আপনি নতুন ব্যবহারকারী হন, তাহলে "Create Account" বা "নতুন একাউন্ট তৈরি করুন" অপশনে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করবেন। রেজিস্ট্রেশনের সময় আপনাকে নিচের তথ্য দিতে হবে:
- নাম
- ইমেইল আইডি
- মোবাইল নম্বর
- পাসওয়ার্ড তৈরি করতে হবে

এরপর আপনার মোবাইল নম্বরে একটি ওটিপি (ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড) যাবে, যা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হবে।

১.৩. ফর্ম পূরণ
লগইন করার পর আপনাকে আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে। এই ফর্মে নিচের তথ্যগুলো চাওয়া হয়:
- ব্যক্তিগত তথ্য (নাম, জন্ম তারিখ, ঠিকানা)
- জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর (NID)
- পেশাগত তথ্য (যদি প্রযোজ্য হয়)
- পাসপোর্টের ধরন নির্বাচন (৫ বছর বা ১০ বছরের মেয়াদ)

১.৪. ফর্ম সাবমিশন ও প্রিন্ট
আপনি যখন অনলাইনে ফর্ম পূরণ করবেন, তখন আপনাকে তা যাচাই করতে হবে। যাচাই করার পর ফর্মটি সাবমিট করে তার প্রিন্ট কপি সংরক্ষণ করুন। এটি পরবর্তীতে প্রয়োজন হবে।

ধাপ ২: পাসপোর্ট ফি জমা করা
২.১. ফি নির্ধারণ
আপনার ই-পাসপোর্টের জন্য ফি নির্ধারিত থাকে। এর উপর নির্ভর করে আপনার জমা দিতে হবে:
- ৫ বছরের মেয়াদ (৩২ পৃষ্ঠা): সাধারণ ৩,৪৫০ টাকা (দ্রুত ফি ৬,৯০০ টাকা)
- ১০ বছরের মেয়াদ (৩২ পৃষ্ঠা): সাধারণ ৫,৭৫০ টাকা (দ্রুত ফি ৯,২০০ টাকা)

২.২. ফি জমা দেওয়ার পদ্ধতি
আপনি নিচের যেকোনো মাধ্যম দিয়ে পাসপোর্ট ফি জমা দিতে পারবেন:
- ব্যাংক ডিপোজিট: নির্দিষ্ট ব্যাংকে গিয়ে সরাসরি জমা দিতে পারেন।
- অনলাইন পেমেন্ট: ব্যাংক ট্রান্সফার, মোবাইল ব্যাংকিং (যেমন বিকাশ, নগদ), অথবা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে অনলাইন পেমেন্ট করতে পারেন।

ধাপ ৩: বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান
৩.১. নির্ধারিত কেন্দ্রে উপস্থিতি
আপনার ফর্ম এবং ফি জমা দেওয়ার পর আপনাকে একটি তারিখ দেওয়া হবে। সেই তারিখে নির্দিষ্ট পাসপোর্ট অফিস বা ই-পাসপোর্ট সেন্টারে উপস্থিত হতে হবে।

৩.২. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
বায়োমেট্রিক তথ্যের দিন আপনার সাথে নিচের কাগজপত্রগুলো নিয়ে যাবেন:
- প্রিন্ট করা আবেদন ফর্ম
-জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা জন্ম সনদ
- আগের পাসপোর্ট (যদি থাকে)
- পাসপোর্ট ফি জমার রশিদ

৩.৩. বায়োমেট্রিক প্রক্রিয়া
সেন্টারে গিয়ে আপনাকে নিচের কাজগুলো করতে হবে:
- আপনার ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙুলের ছাপ)
- আপনার ছবি তোলা হবে
- স্বাক্ষর প্রদান

ধাপ ৪: পাসপোর্ট সংগ্রহ
৪.১. পাসপোর্ট প্রস্তুতির সময়
বায়োমেট্রিক তথ্য জমা দেওয়ার পর পাসপোর্ট প্রস্তুতির জন্য কিছু সময় নেয়। সাধারণত ১৫ থেকে ৩০ কর্মদিবস সময় লাগতে পারে, যদি দ্রুত সেবা না নেন।

৪.২. এসএমএস নোটিফিকেশন
পাসপোর্ট প্রস্তুত হলে আপনাকে মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে। এছাড়াও ই-পাসপোর্ট ওয়েবসাইটে লগইন করেও আপনার পাসপোর্টের অবস্থা দেখতে পারবেন।

৪.৩. পাসপোর্ট সংগ্রহ
এসএমএস পাওয়ার পর নির্দিষ্ট কেন্দ্রে গিয়ে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র এবং প্রাপ্তি স্লিপ দেখিয়ে পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন।
পাসপোর্ট প্রক্রিয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস:
- সব সময় ফর্ম পূরণ করার সময় সঠিক তথ্য প্রদান করবেন।
- ফি জমা দেওয়ার পর রশিদটি সাবধানে রাখুন।
- ছবি তোলার দিন পরিষ্কার পোশাক পরিধান করবেন এবং মুখ পরিষ্কার রাখতে হবে (ধূসর ব্যাকগ্রাউন্ডে ছবি তোলা হয়)।

আপনি পুরো প্রক্রিয়াটি নিজে সম্পন্ন করতে পারেন, কোনো মধ্যস্থতাকারীর প্রয়োজন নেই।

আকাশ পথ নজরদারি রাখার জন্য ৭৩০ কোটি টাকা দিয়ে দু'টি আধুনিক রাডার কিনা হয়েছে ফ্রান্স থেকে,একটি রাডার বসানো হয়েছে শাহজালাল...
19/10/2024

আকাশ পথ নজরদারি রাখার জন্য ৭৩০ কোটি টাকা দিয়ে দু'টি আধুনিক রাডার কিনা হয়েছে ফ্রান্স থেকে,একটি রাডার বসানো হয়েছে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে,আরেকটি চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে রাডার বসানোর কাজ চলছে।
এখন থেকে ভারতের বিমান বাংলাদেশের আকাশ সীমা পাড়ি দিতে হলে কর দিতে হবে,যা আগে কখনো ভারত বাংলাদেশকে কর দিতো না, বরং তারা উল্টো আকাশ পথের কর আমাদের কাছ থেকে নিয়ে যেতো, তাদের রাডারের মাধ্যমে। কিন্তু এখন থেকে তাদের বিমান ৭শ ডলার করে প্রতিদিন কর দিতে হবে বাংলাদেশকে।।
ভারতের ১শ বিমান উঠানামা করে আমাদের ভূখণ্ডে ১০০×৭০০=৭০ হাজার ডলার বাংলাদেশকে ভারত কর দিতে হবে,শুধু ভারত না এখন থেকে বাংলাদেশের ভূখণ্ডে যে কোনো দেশের বিমান চলাচল করলে বাংলাদেশকে কর দিতে হবে।
কালেক্টেড
Collected post

16/10/2024

#সুন্দর_সমাজ_গঠনে_রাষ্ট্রের_করণীয়:

১. সামাজিকভাবে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে নিবিড় ভাতৃত্ববোধ উন্মেষ ঘটানো।
২. সমাজের ইতিবাচক সকল কর্মকান্ডে অংশগ্রহণের জন্য সবাইকে আগ্রহী করা এবং তরুণ ও যুবকদের মধ্যে ব্যক্তিত্ব বিকাশ ও নেতৃত্বদানে উদ্বুদ্ধ করা।
৩. সমাজের দারিদ্র অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের অন্ন, বস্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসায় সহযোগিতায় এগিয়ে আসা।
৪. দারিদ্র ও মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষা কার্যক্রমে সহযোগিতা করা, শিক্ষার মান প্রসারে ভর্তি বাবদ, শিক্ষা উপকরণ, ফরম ফিলাপ, কোচিং ইত্যাদি ও সেই সাথে উপবৃত্তি প্রদানের মাধ্যমে শিক্ষায় উৎসাহ প্রদানে আলোকিত সমাজ গঠন করা।
৫. বেকার ও যুবকদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা ও কর্মমুখী করার বিভিন্ন উদ্ধেগ গ্রহণ করা।
৬. সমাজের অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন উন্নয়নমূলক সামাজিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণের জন্য জনসাধারণকে উদ্বুদ্ধকরণ।
৭. সাহিত্য, শিল্প - সংস্কৃতি, বিজ্ঞান-প্রযুক্তি, খেলাধুলা এবং শিক্ষায় সমাজ উন্নয়নের প্রতি শিশু-কিশোরদের আগ্রহ সৃষ্টি করতে বিভিন্ন ইভেন্টের ব্যবস্থা করা।
৮. মাদকদ্রব্য, সন্ত্রাস, দুর্নীতি, জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে সামাজিকভাবে সদা-সজাগ দৃষ্টি রাখতে জনসচেতনতায় উদ্বুদ্ধ করা।
৯. জনসাধারণকে নিরক্ষরতার অভিশাপ থেকে মুক্ত রাখতে সামাজিক উদ্ধেগ গ্রহণের ব্যবস্থা করা।
১০. সমাজের প্রত্যেক স্তরে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচীর উদ্যোগ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা।
১১. প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে পরিবেশকে রক্ষা করতে গ্রাম ভিত্তিক বৃক্ষরোপণ কর্মসূচীর উদ্যোগ গ্রহণ করা।
১২. প্রাকৃতিক দুর্যোগ সহ বৃহৎ সমস্যা সমাধানে সামাজিকভাবে উদ্ধেগ গ্রহণের কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
১৩. ধর্মীয় ও জাতীয় দিবস পালনে জনসাধারণকে উদ্বুদ্ধ করা।

কোন স্টেশনে নামলে, কোথায় যেতে পারবেন১)  #উত্তরা_উত্তর (Uttara North): দিয়াবাড়ি, খালপাড়, রূপায়ণ সিটি, উত্তরা পশ্চিম থ...
10/10/2024

কোন স্টেশনে নামলে, কোথায় যেতে পারবেন

১) #উত্তরা_উত্তর (Uttara North): দিয়াবাড়ি, খালপাড়, রূপায়ণ সিটি, উত্তরা পশ্চিম থানা, জমজম টাওয়ার, সেক্টর-৭, ১০, ১২, ১৪,১৫,১৬, কামারপাড়া, সুইচগেইট, রানাভোলা, হাউজবিল্ডিং, রাজলক্ষী, জসীমউদ্দীন, এয়ারপোর্ট, টঙ্গী, কলেজ গেইট, টঙ্গী হয়ে বোর্ড বাজার, গাজীপুর, জয়দেবপুর। উত্তরা উত্তর মতিঝিল থেকে: ১০০ টাকা।
২) #উত্তরা_সেন্টার (Uttara Center): সেক্টর ১৮, রাজউক উত্তরা মডেল টাউন, বউ বাজার, পঞ্চবটি, বোটক্লাব, বীরুলিয়া ব্রীজ, বীরুলিয়া ব্রীজ থেকে সাভার, আশুলিয়া। উত্তরা উত্তর থেকে সর্বনিম্ন ভাড়া: ২০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৯০ টাকা।
৩) #উত্তরা_দক্ষিণ (Uttara South): ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি, শান্তা-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি, বিজিএমইএ ভবন, বৃন্দাবন, এয়ারপোর্ট, উত্তরা আজমপুর। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ২০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৯০ টাকা।
৪) #পল্লবী (Pallabi): মিরপুর ১২, মিরপুর ডিওএইচএস, মিরপুর সেনানিবাস, ইষ্টার্ন হাউজিং, আফতাব নগর হাউজিং, বিইউপি, কালসী মোড়, ইসিবি চত্বর, বারিধারা ডিওএইচএস। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৩০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৮০ টাকা।
৫) #মিরপুর ১১ (Mirpur 11): পূরবী সিনেমা হল, কালসী মোড়, ইসিবি চত্বর, বারিধারা ডিওএইচএস, এয়ারপোর্ট, মিরপুর ১১, মিল্কভিটা, মিরপুর-১,৬,৭, চিড়িয়াখানা। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৩০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৭০ টাকা।
৬) #মিরপুর_১০ (Mirpur 10): বর্তমানে বন্ধ আছে। তারপরও বলে রাখি, মিরপুর গোল চক্কর, সেনপাড়া, মিরপুর-১,২, চিড়িয়াখানা , হার্ট ফাউন্ডেশন, পাকা মসজিদ, টেকনিক্যাল, শ্যামলী, কল্যাণপুর, গাবতলী, আমীনবাজার, সাভার, মিরপুর-১৩, ১৪, পুলিশ ব্যাটালিয়ন, ভাষাণটেক, কচুক্ষেত, বনানী, বনানী থেকে উত্তরা বা মহাখালী অভিমূখের যেকোনো জায়গা। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৪০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৬০ টাকা।
৭) #কাজীপাড়া (Kazipara): কাজীপাড়া, বেগম রোকেয়া সরণী, ইটাখোলা বাজার, পূর্ব মনিপুর, বৌবাজার, সাততারা মসজিদ রোড এবং এর আশেপাশে। উত্তরা দিয়া বাড়ি থেকে ভাড়া: ৪০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৬০ টাকা।
৮) #শেওড়াপাড়া (Shewrapara): শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, আগারগাঁও, তালতলা, কচুক্ষেত, মাজার রোড, টেকনিক্যাল, গাবতলী, কল্যাণপুর এবং এর আশেপাশে। ভাড়া: ৫০ টাকা। উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিল থেকে: ৫০ টাকা।
৯) #আগারগাঁও (Agergaon) : আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিস, বিসিএস কম্পিউটার সিটি, চক্ষু হাসপাতাল, নিউরোসায়েন্স হাসপাতাল, শ্যামলী, জাপান গার্ডেন সিটি, টেকনিক্যাল , গাবতলী, শিশু হাসপাতাল, শিশু মেলা, তালতলা এবং এর আশেপাশে। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৬০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৫০ টাকা।
(১০) #বিজয়_সরণী (Bijoy Sarani): বিজয় সরণী, জাতীয় সংসদ, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, শাহীন স্কুল ও কলেজ, তেজগাঁও এয়ার পোর্ট, শাহীন বাগ, নাখালপাড়া এবং এর আশেপাশে। উওরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৬০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৪০ টাকা।
(১১) #ফার্মগেট (Farmgate) : ফার্মগেট, আসাদগেট, মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি -২৭, ২৮, লালমাটিয়া, তেজগাঁও কলেজ, বিজ্ঞান কলেজ, হলিক্রস কলেজ এবং এর আশেপাশে । উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৭০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৩০ টাকা।
(১২) #কাওরান_বাজার ( Kawran Bazar) : কাওরান বাজার, হাতিরঝিল, রামপুরা, মালিবাগ, বসুন্ধরা সিটি, পান্থপথ, স্কয়ার হাসপাতাল, বিআরবি হাসপাতাল, ধানমন্ডি -৩২, কলাবাগান এবং এর আশেপাশে। উওরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৮০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৩০ টাকা।
(১৩) #শাহবাগ (Shahbagh) : শাহবাগ, পিজি হাসপাতাল, বারডেম হাসপাতাল, রমনা পার্ক, সাইন্স ল্যাব, সিটি কলেজ, ঢাকা কলেজ, ল্যাবএইড হাসপাতাল এবং এর আশেপাশে। উওরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৮০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ২০ টাকা।
(১৪) #ঢাকা_বিশ্ববিদ্যালয় (Dhaka University) : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, টিএসসি, ঢাকা মেডিকেল, বুয়েট, শহিদ মিনার, শিশু একাডেমী, আজিমপুর, ইডেন কলেজ, ঢাকা কলেজ, নিউ মার্কেট, চক বাজার। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৯০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ২০ টাকা।
(১৫) #বাংলাদেশ_সচিবালয় ( Bangladesh Secretariat) : সচিবালয়, প্রেস ক্লাব, সেগুনবাগিচা, শান্তিনগর, হাইকোর্ট, সুপ্রিম কোর্ট, পল্টন, বিজয়নগর, মিন্টু রোড, বেইলী রোড, ভিকারুননিসা স্কুল, গুলিস্তান, বায়তুল মোকাররম এবং এর আশেপাশে । উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া : ৯০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ২০ টাকা।
(১৬) #মতিঝিল ( Motijheel) : মতিঝিল, দিলকুশা, কমলাপুর , বঙ্গভবন , বাংলাদেশ ব্যাংক, নটরডেম কলেজ, আরামবাগ, ফকিরাপুল এবং এর আশেপাশে। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ১০০/- টাকা।
বিঃদ্রঃ ২০০ টাকা বিনিময়ে কার্ড করলে, যাতায়াতে সবসময় ১০% ডিসকাউন্ট পাওয়া যায়।
উত্তরা উত্তর থেকে প্রথম ট্রেন: সকাল ৭:১০ মিঃ
এবং সর্ব শেষ ট্রেন: রাত ৯:০০ ঘটিকায়।
মতিঝিল থেকে প্রথম ট্রেন: সকাল ৭:৩০ মিঃ
এবং সর্ব শেষ ট্রেন: রাত ৯:৪০ মিঃ।
প্রতি শুক্রবার উত্তরা উত্তর থেকে: ৩:৩০ মিঃ শুরু হয়ে সর্ব শেষ ট্রেন ৯:০০ মিঃ।
এবং মতিঝিল থেকে বিকাল ৩:৫০ মিঃ শুরু হয়ে সর্ব শেষ ট্রেন ৯:৪০ মিঃ।
প্রতি ৮/১০ মিনিট পরপর উত্তরা ও মতিঝিল থেকে মেট্রো রেল ছাড়ে।
**প্রতি ষ্টেশন বেশি সময় থাকলে ১০০ টাকা জরিমানা দিতে হবে।
(সংযোজন চলবে)
বিঃদ্রঃ মেট্রো স্টেশন থেকে নেমে সময় ও খরচ বুঝে রিক্সা, অটো রিক্সা, সিএনজি চালিত অটো, লোকাল বাস, উবার, পাঠাও নিতে পারবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আপনার যাত্রা নিরাপদ হউক।



পাকিস্তানের ভিসা এখন খুব দ্রুত হচ্ছে🇧🇩❤️
14/09/2024

পাকিস্তানের ভিসা এখন খুব দ্রুত হচ্ছে🇧🇩❤️

11/09/2024

✈ দক্ষতা ও পূর্ণ অভিজ্ঞতা নিয়ে দ্রুততার সাথে ১০০% নিশ্চয়তায় সৌদি আরবের ভিসা প্রসেসিং করা হয়
▶ হাউস ড্রাইভার,
▶ আমেল মঞ্জিল,
▶ আমেল আদি,
▶ খাদ্দামা
▶ জেয়ারা ভিসা সহ সকল প্রকার ভিসা প্রসেসিং এর মাধ্যমে
আপনাদের সেবা দানের সুযোগ দিতে পাসপোর্ট, ছবি, ভিসার
নাম্বার ও কফিলের ID সহকারে আমাদের অফিসে আসার
আমন্ত্রন রইল.
✔আমাদের বৈশিষ্ট্য সমূহ :

আপনাকে স্বাগতম। আমরা স্বল্পব্যয়ে, বৈধ পন্থায় দক্ষ, স্বল্প দক্ষ ও অদক্ষ কর্মীদেরকে বিদেশে প্রেরণ করে থাকি। আমরা ইতালি, পর্তুগাল,ক্রোয়েশিয়া, সাইপ্রাস, সৌদি আরব, ওমান, কুয়েত, কাতার, দুবাইসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মী প্রেরণ করে থাকি..
🔹 গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত রিক্রুটিং লাইসেন্স।
🔹 স্বল্প খরচে দ্রুততার সহিত কাজ সম্পন্ন করা হয়,
🔹 কাজের অগ্রগতি /আপডেট গ্রাহককে সব সময় অবহিত করা হয়,
🔹 সেবা গ্রহন পরবর্তী সময়ে যে কোন সমস্যা সমাধানে আন্তরিকভাবে সহযোগিতা করা হয়,
🔹 অভিবাসন সংক্রান্ত সকল তথ্যদিয়ে সহযোহিতা প্রদান করা হয়.
🎯 আমাদের প্রতিশ্রুতি.
“প্রচলিত সার্ভিস থেকে বের হয়ে
নতুন ধারায় সর্বোত্তম সেবার মান
নিয়ে আমরা আছি আপনার পাশে”
#যোগাযোগ_ব্যবস্থা:
কর্পোরেট অফিসঃ
উত্তর বঙ্গ গ্রুপ
লুবনা ওভারসিস আর এল-৬৪৯
আল আমানা ওভারসিস আর এল-৪৪৩
আল ইমরান ওভাসিস আর এল-৭৮০
মেসার্স তাফসির ওভারসিস আর এল-১২৪২

বনানী অফিস
- বাসা # ১০৩, রোড #১৩/এ, ৩য় তলা (বনানী নতুন পোস্ট অফিস) ব্লক # সি বনানী মডেল টাউন ঢাকা-

08/09/2024

মুসলিমদের রাষ্ট্রভাবনা: স্বপ্ন ও বাস্তবতা

মুসলিম হিসেবে রাষ্ট্রভাবনার শুরুতেই আমাদের চোখে ভেসে ওঠে খুলাফায়ে রাশেদীনের স্বর্ণালী যুগের কথা। সংগত কারণেই খিলাফতকেই আমরা রাষ্ট্র ভাবনার চূড়ান্ত সফলতা হিসেবে চিন্তা করি। চিন্তাটা অবশ্যই সুন্দর, কারণ সত্যিই যদি আমরা উমার (রা.) এর মতো খিলাফত কায়েম করতে পারতাম, তাহলে সমাজের সবচেয়ে দুর্বল ব্যক্তিও সমাজের সর্বোচ্চ ব্যক্তিকে চ্যালেঞ্জ করতে পারতো, ন্যায়বিচার তার চূড়ায় পৌঁছাতে পারতো, বিচারক এমনকি খলিফার মতের বিরুদ্ধেও রায় দিতে পারতো, খলিফা রাতে দুর্বল জনগোষ্ঠীর দুর্দশা অনুসন্ধান করে বের হতেন… এ যেন একটা স্বপ্ন। কিন্তু খিলাফতের চিন্তাটাকে বর্তমান বাস্তবতার সাথে মিলিয়ে চিন্তা করতে গেলে শুধু উমার (রা.) এর খিলাফত চিন্তা করলেই হবে না, আব্দুল মালিক ইবনে মারওয়ানের খিলাফতে হাজ্জাজ বিন ইউসুফের নির্বিচারে সাহাবীদের হত্যার কথাও মাথায় রাখতে হবে। খিলাফতের আদলে আমাদের কাছে বর্তমান সৌদি আরবের রাষ্ট্রব্যবস্থা থেকেও কিছু চিন্তার খোরাক নেয়া যেতে পারে। সৌদি আরবের সংবিধান হলো কুরআন এবং সুন্নাহ যা তারা লিখেও রেখেছে-saudiembassy.net/basic-law-governance | তাহলে সৌদি আরবে জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস নয়, কারণ লেখাই আছে কুরআন ও সুন্নাহ তাদের সংবিধান। কিন্তু আমরা যে দেখছি সৌদি আরবে 'General Entertainment Authority' তৈরি করে সিনেমা হল, মহিলাদের রেসলিং, অশ্লীল নাচ গান এগুলো যে হচ্ছে, সেটা কোন আইন বা সংবিধানের অধীনে হচ্ছে? উত্তর খুব সহজ, এখানে আল্লাহর আইন বা আদেশের বিপরীতে চলছে সৌদি শাসকের আইন। তার মানে এখানেও কুরআন ও সুন্নাহ সকল ক্ষমতার উৎস নয়, বরং সৌদি শাসককেই সকল ক্ষমতার উৎস বানানো হয়েছে। তার মানে সংবিধান হিসাবে যা লেখা আছে তা আসলে ধোঁকা। হাজ্জাজ বিন ইউসুফ যখন অনাচারগুলো করেছিলো তখন সেটাও কুরআন সুন্নাহ বিরোধী ছিলো এবং islamqa বলছে অনেক স্কলার মনে করেন তিনি কাফির ছিলেন। তাহলে সেই খিলাফতেও আল্লাহর বিধানের বিপরীতে খলিফার ইচ্ছা প্রাধান্য পেতো অর্থাৎ খলিফাই চূড়ান্ত ক্ষমতার উৎস ছিলো, আল্লাহর কিতাব নয়। খোলাফায়ে রাশেদার পরে অধিকাংশ খিলাফতেই এরকম অনেক উদাহরণ পাওয়া যাবে।

এবার আসি আর একটি বাস্তবতায়। কয়েকদিন আগে আমার এক পাকিস্তানি সহকর্মী বলছিলেন তার এক শিক্ষক তাকে বলেছিলেন, জিন্নাহ যখন ধর্মের ভিত্তিতে দেশ ভাগ করছিলেন তখন একজন স্কলার তাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, "কি দিয়ে আপনি দেশ শাসন করবেন"? তিনি নাকি বলেছিলেন কেন কুরআন সুন্নাহ দিয়ে। তখন সেই স্কলার জিজ্ঞেস করেছিলেন কাদের কুরআন সুন্নাহ দিয়ে অর্থাৎ কুরআন সুন্নাহর ব্যাখ্যা তো বিভিন্ন ইসলামিক দলের বিভিন্ন রকম, আপনি কোনটা দিয়ে করবেন? ইসলাম সম্পর্কে আবেগ থাকলেও সেটা সম্পর্কে জ্ঞান না থাকার কারণে তিনি সেদিন খুব অবাক হয়েছিলেন। এরপর আমার সেই সহকর্মী বললেন, "পাকিস্তানে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা গিয়েছে কি কারণে জানেন? সেটা হলো ইসলামিক বিভিন্ন গ্রুপের ধর্মীয় কলহে, মসজিদে বোমা বিস্ফোরণ জাতীয় ঘটনায়।" এই বাস্তবতা থেকে বাংলাদেশও মুক্ত নয়। গত ফ্যাসিস্ট আমলে যে কয়টি মসজিদ ভাংচুর ও পুড়িয়ে দেবার ঘটনা ঘটেছে তা কোন রাম বা বামরা করেনি। বরং একটি সুন্নী ইসলামিক গ্রুপ আরেকটি সুন্নী ইসলামিক গ্রুপের মসজিদ পুড়িয়েছে, যেটা তারা করেছে মসজিদে দিরার নাম দিয়ে, সুন্নাহ হিসেবে করেছে। মনে করেছে এটা তাদের অনেক ফজিলতপূর্ণ কাজ। এমনকি আলেমদের মারধর, হত্যা ইত্যাদি বিভিন্ন ঘটনা ঘটেছে বিভিন্ন ইসলামিক গ্রুপের শত্রুতার কারনে। জামাত, তাবলীগ, হেফাজত, চরমোনাই, বেরেলভী, আহলে-হাদিস সকলের কুরআন-সুন্নাহর ব্যাখ্যা ভিন্ন। এবং এক গ্রুপ আরেক গ্রুপের কাছে নিজেদের ইসলামিক কর্মকান্ড নিরাপদ মনে করে না, যতটা নিরাপদ তারা একটি ইসলাম সম্পর্কে সচেতন নয় এমন রাজনৈতিক দলকে মনে করে। জামাতের প্রতিষ্ঠাতাকে কাফেরও উপাধি দিয়েছিলো কওমী গ্রুপ, আবার আহলে-হাদিসের কাছে কওমী গ্রুপ হলো ভ্রান্ত মাতুরীদি আক্বীদার আর বেরেলভী গ্রুপকে তো অধিকাংশই শিরকী দল মনে করে। এই বিভেদগুলো একদম আক্বীদা পর্যায়ের অর্থাৎ যে বিষয়গুলিতে বিশ্বাসে ঘাটতি থাকলে তার ঈমান নিয়ে প্রশ্ন আসবে। তাই এখানে একটি গ্রুপের পক্ষে আরেকটি গ্রুপের সংবিধান মানা অত্যন্ত দূরহ কাজ। কাজেই একটি গ্রুপের নেতাকে বাকি সকল ইসলামী গ্রুপের খলিফা হিসেবে মেনে নেওয়াও কিছুটা অলিক কল্পনা এবং কার খিলাফত বা কোন কুরআন-সুন্নাহর ব্যাখ্যা অনুযায়ী দেশ চলবে তা ইসলামী গ্রুপগুলি নির্ধারণ না করে শুধু খিলাফা স্বপ্ন দেখলে, তা নার্সারীর ছাত্রের ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ফরম নিয়ে গবেষণা শামিল বলেই বাস্তবতার নিরিখে মনে হতে পারে। এমনকি বাংলাদেশের ইতিহাস দেখলেও দেখা যাবে বিভিন্ন সরকার পরিবর্তনের সময় এই গ্রুপগুলি ভিন্ন ভিন্ন বলয়ে ছিলো, এমনকি এই ফ্যাসিস্ট আসার পেছনে এই ইসলামী গ্রুপগুলির অনৈক্য কাজ করেছে। ভিন্নমতের আলেমগণ জেলে বসে যত সহজে বিভেদকে ভুলে থাকতে পারেন বিষয়টা ততই কঠিন হয় যখন ক্ষমতা হাতের কাছে আসে।

আরেকটি বাস্তবতাও আমাদের ভেবে দেখতে হবে। তা হলো ১৮ কোটি মানুষের এই জনপদে যদি ৯৩% মুসলিম থাকে, তাদের কত পারসেন্ট প্রাকটিসিং মুসলিম? মানে প্রকৃত অর্থেই ইসলাম তাদেরকে এবং তাদের পরিবারকে পরিচালিত করে অথবা ইসলাম তাদের জন্য খুব ম্যাটার করে। কত পারসেন্ট? আমরা যদি মসজিদে ফজরের সালাতের মুসল্লীদের সাথে জুমার সালাতের উপস্থিত মুসল্লীদের তুলনা করি তাহলে কিছুটা ধারণা পেতে পারি। তাহলে এই বিশাল জনগোষ্ঠীর ইসলাম বিমুখতার দ্বায়িত্ব কে নেবে? এবং এই বিশাল জনগোষ্ঠিকে ইসলাম বিমুখ রেখে কি আমরা খিলাফাহ কায়েম করতে পারবো? ভেবে দেখার অবকাশ আছে। রাসুল (সা.) এবং সাহাবীদের আচরণ দেখে যেখানে দলে দলে মানুষ ইসলামের ছায়াতলে এসেছে সেখানে আমাদের দেখে মানুষ আসছে না কেন? কেন আমরা সেই আখলাক মুসলিম কমিউনিটির মাঝে তৈরি করতে পারছি না? কেন এদেশের সাধারণ মানুষ দ্বীনের দাঈদের যারা ইসলামকে রিপ্রেজেন্ট করে তাদেরকে দেশের সাথে দেশের অর্জনের সাথে রিলেভেন্ট মনে করতে পারছে না? চিন্তা করার যথেষ্ট অবকাশ আছে।

আমাদের আরেকটি চ্যালেঞ্জ আছে, তা হলো বৈশ্বিক। মিশরে একটি ইসলামিক দল গণ-মানুষের ম্যান্ডেট নিয়ে জাতিসংঘের নিয়ম মেনেই ক্ষমতায় এসেছিলো। কিন্তু বিশ্ব মোড়লদের স্বার্থ সংরক্ষণ না হওয়ায় তাদেরকে চরমপন্থী দল হিসেবে চিহ্নিত করে তাদেরকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করা হয়েছিলো এবং এই উদ্যোগে কিছু তথাকথিত ইসলামিক রাষ্ট্রও জড়িত ছিলো এবং অনেক অর্থ তারা খরচ করেছে বলে তথ্য প্রকাশ পেয়েছে। বাংলাদেশের সম্প্রতি পরিবর্তনে সাথে সাথে সেই একই প্রচারণা শুরু করেছিলো আমাদের তথাকথিত বন্ধু রাষ্ট্র। এমনকি বিশেষ ধর্মের ওই গোষ্ঠি আমেরিকা, কানাডা সহ বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ বিরোধী বিশাল বিশাল আন্দোলনও করেছে, যেখান থেকে দাবী তোলা হয়েছিলো বাংলাদেশে সামরিক অভিযান চালানোর জন্য। এই বিষয়গুলোও আমাদের মাথায় রাখতে হবে। তার মানে দেশের ভেতরের ইসলাম বিমুখ/উদাসিন জনগোষ্ঠী সামাল দিলেই হবে না, একই সাথে বৈশ্বিক চাপও মোকাবেলা করতে হবে।

তাহলে প্রশ্ন আসতে পারে আমরা কি উমার (রা.) এর মত খিলাফার স্বপ্ন বাদ দিয়ে দিবো? আসলে বাদ দেয়ার দরকার নেই। বরং ভালো উদাহরণগুলি চোখের সামনে থাকা দোষের কিছু না বরং উপকারী। কিন্তু বাস্তবতা বিবর্জিত অতি উৎসাহিতা পরিহার করা হয়ত কল্যাণকর। কিন্তু গাছের উপরে ঝুলে থাকা উত্তম ফলগুলো পাড়তে পারছি না বলে বসে না থেকে নিচে ঝুলে থাকা সহজলভ্য ফলগুলো আমরা নিতে পারি। বিদ্যমান ব্যবস্থায় উম্মার জন্য কতটুকু কল্যাণ অর্জন করা যায় তা নিয়ে কাজ করা উচিত। গত ১৫ বছরে আমরা দেখেছি ইসলামপন্থীদের অনৈক্য, বিভেদ এবং নিষ্ক্রিয়তা কিভাবে আদতে সকল মুসলিমদের ক্ষতি করে, শুধু টুপি-দাড়ি থাকার কারণে কিভাবে ২য় শ্রেণীর নাগরিকের মত এবং জঙ্গী ভয় নিয়ে বেঁচে থাকতে হয়, শুধু মুসলিম হওয়ার কারণে কত নির্যাতন সহ্য করতে হয়, স্কুলের বইতে কিভাবে শিরকের পাঠ সম্পন্ন করে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়, কিভাবে মুসলিমদের হালাল উপার্জনের আমানতগুলি বিদেশে পাচার হয়ে যায়, কিভাবে মুসলিম ভুখন্ড অন্য একটি অমুসলিম রাষ্ট্রের করতলগত হয় এবং স্বাধীনতা বিপন্ন হয়।

তাহলে আমাদের করণীয় কি?
এটা একটা কঠিন প্রশ্ন এবং এর হয়ত Yes/No মার্কা কোন উত্তর নেই। কিন্তু মোটা দাগের কিছু বিষয় আমাদের মাথায় রাখা প্রয়োজন-

১. কিছুদিন আগে যখন পুলিশ পালিয়েছিলো তখন আমরা সবাই মিলে নিরাপত্তার জন্য পাহাড়া বসিয়েছিলাম, কে কোন আক্বীদার বা ধর্মের না দেখে সমাজের কল্যানে একসাথে কাজ করেছিলাম। এতে সবাই উপকৃত হয়েছি। আমাদের পরিবারগুলো রক্ষা পেয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ। 'ঐক্য' শব্দটি সম্পর্কে আপনাদের এলার্জি থাকলে এই পাহারা দেবার উদাহরণটিকে ভিন্ন একটি নাম দেই, এবং এই উদাহরণকে অনুসরণ করে এই মুসলিম জনপদের বৃহত্তর কল্যানের স্বার্থে একযোগে কাজ করি। এই একই কাজটি আমরা অনেক জায়গায় করি বা করতে বাধ্য হই। যেমন- আমরা যেই বিল্ডিংয়ে থাকি, সেটার লিফট নষ্ট হয়ে গেলে বা পানির সমস্যা হলে আমরা সকল মালিক বা ভাড়াটিয়ার একসাথে বসি না? সেখানে সবাই কি আমার আক্বীদার থাকে? থাকে না। বসে সমস্যা সমাধানে দুএকজনকে দ্বায়িত্ব দেই, তারপর তাদেরকে সহায়তা করি। এই একই প্রক্রিয়া আমাদের এই মুসলিম জনপদের স্বার্থে জারি রাখতে হবে। আমাদের মতের পার্থক্যকে একাডেমিক পর্যায়ে রেখে নিজেদের দাওয়াতি কাজ এমনভাবে করে যেতে হবে যাতে সমাজের শৃঙ্খলা নষ্ট না হয় এবং ইসলাম বিদ্বেষীরা আমাদের নিয়ে হাসাহাসি করতে না পারে।

২. তিনদিকে অমুসলিম রাষ্ট্র দিয়ে ঘিরে থাকা এই মুসলিম জনপদের নিরাপত্তার প্রশ্নে এবং মোটা দাগের ইসলামী স্বার্থে সবাইকে এক হয়ে কাজ করতে হবে। যেমনটি আমরা করেছিলাম মুর্তির প্রশ্নে, রাসুলকে অবমাননার প্রশ্নে।

৩. রাষ্ট্রের জন্য নিজেদের (আলেম, দাঈ) রিলেভেন্ট করতে হবে। সাধারণ মানুষদের কাছে এই রাষ্ট্রের স্বাধীনতা ও সার্বোভৌমত্বে এবং মানুষের কল্যানে ইসলামের রিপ্রেজেন্টেটিভদের প্রাসঙ্গিকতা প্রমান করতে হবে। যার কিছু করে যাওয়ার চেষ্টা করছেন শায়খ আহমাদুল্লাহ। এরকম আরও আরও উদাহরণ আমাদের মানুষের সামনে নিয়ে আসতে হবে। আমাদের রাসুল (সা.) তো কাফেরদের কাছেও আল-আমীন ছিলেন। মানুষের মন থেকে এই ধারণা দুর করতে হবে, যে আলমগণ শুধু মাদ্রাসার তৈরির টাকা চাওয়ার জন্যই আছেন কিন্তু রাষ্ট্রকে কিছু দেবার সময় নেই অথবা তারা তো শুধু ওয়াজ, খুতবাহ বা মসজিদ এগুলোর জন্যই প্রাসঙ্গিক কিন্তু রাষ্ট্রের জন্য নয়।

৪. রাষ্ট্র সংস্কার ও পুনর্গঠনে অংশগ্রহন করতে হবে এবং কুরআন সুন্নাহর প্রতিফলন যতটুকু সম্ভব নিশ্চিত করতে হবে।

৫. নিজেদের মধ্যে আরও আলোচনা ও গবেষনার মাধ্যমে নতুন নতুন করণীয় ঠিক করতে হবে।

সবশেষে একজন দুধওয়ালীর গল্প বলে শেষ করছি। একদিন, একজন দুধওয়ালী তার মাথায় দুধের পাত্র নিয়ে বাজারে যাচ্ছিল। সে ভাবতে লাগলো, “এই দুধ বিক্রি করে আমি অনেক টাকা পাবো। সেই টাকা দিয়ে আমি মুরগি কিনবো। মুরগি ডিম পাড়বে, সেই ডিম থেকে বাচ্চা ফুটবে। বাচ্চাগুলো বড় হয়ে আরও ডিম দেবে। তারপর আমি সেই ডিম বিক্রি করে আরও টাকা উপার্জন করবো।”

এইসব ভাবতে ভাবতে, দুধওয়ালী খেয়াল করলো না যে সে কিভাবে হাঁটছে। হঠাৎ, তার পা পিছলে গেল এবং দুধের পাত্রটি পড়ে গেল। সব দুধ মাটিতে পড়ে গেল এবং দুধওয়ালী খুব দুঃখ পেলো। সে বুঝতে পারলো, ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখা ভালো, কিন্তু বর্তমানের কাজগুলো ঠিকভাবে করা আরও গুরুত্বপূর্ণ।

ঠিক তেমনি দেশের গুরুত্বপূর্ণ এই সময়ে আমরা যেন সুদূর-পরাহত ভবিষ্যতের স্বপ্নে বিভোর হয়ে এমন কিছু না করি যা আমাদের সম্ভবনাকে নষ্ট করে এবং বর্তমানের নতুন বাস্তবতায় জরুরী করনীয়গুলি করতে যেন কার্পণ্য না করি। আল্লাহ আমাদেরকে সঠিক পথে পরিচালিত করুন। আমীন।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Work permit visa processing from bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Work permit visa processing from bangladesh:

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share