07/02/2025
✍️আসেন আজ আপনাদেরকে আমাদের ব্যার্থতার গল্প শুনায় …
২০২২ সালের জুন মাসে আমি বাংলাদেশ থাকা অবস্থায় এক ষার অনেক মোটা হেডাম ওয়ালা লোক আমার চট্টগ্রাম অফিসে আসে,বাড়া করা হেডাম নিয়ে ভিক্ষা করতে,তখন আমরা কাজ করতেছিলাম রোমানিয়া ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকায়,ষার হেডাম দেখিয়ে ভিক্ষা চেয়ে ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকায় ফাইল জমা দেয় ৫০ হাজার টাকা অগ্রিম দিয়ে,আমরা পারমিটের জন্য আবেদন করি সাবার IGI হয় পারমিট ও হয় কিন্তু তারটা বার বার ক্যান্সেল হয়ে যায়,২০২৩ সালে মার্চে আবার সবার পার্মিট আসে তারটা বাদ যায় পরে সে এসে কান্নাকাটি করে অফিসে তার কোপাল খারাপ, আমরা তাকে বলি আপনি টাকা নিয়ে যান অন্য কোন এজেন্সিতে টাকা দেন কাজ শুরু করেন, কিন্তু নাহ সে আমাদের দিয়েই করাবে,৩য় বার জমা দেয় সাবার হয় তার বাদ পরে যায়, পরে ২০২৩ সালের নভেম্বরে তার টাকা সে অফিসে এস ফেরত নিয়ে যায়,আমি নিজে থেকে মারা খাওয়ার জন্য ৪র্থ বার নিজের পকেটের টাকায় আবেদন করি আর অবশেষে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারীতে ষারের পার্মিট আসে, আমরা তাঁকে জানাই আপনার পার্মিট আসছে, যদি আপনি চান তাহলে যেতে পারেন কিন্তু যেহেতু রোমানিয়া সেনজন হচ্ছে ১ মাস পরেই আপনি আমাদের ৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা দিতে হবে, সে রাজি হয়ে যায় ৩৫৬ দিনে ৩০০ দিন অফিসে এসে বসে থাকতো কেন কাজ কাম নাহ করে , আমি তাকে বার বার বলি চুক্তি করতে সে করে নাহ,আমি পর্তুগালে থাকার কারনে আর চুক্তি করিনি, কারন সে বলে সে একবাপের জন্মের তাই সে মুখে যা বলে সেটাই চুক্তি,২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে দিল্লিতে জমা দিয়ে অক্টোবরে ভিসা পায়,তারপর দেশে এসে টাকা জোগাড় হয়না,অনেক নাটকের পরে ৫ বারে ৬ লাখ ৯২ হাজার টাকা দেয়,আমরা ছোট ভাই তার শশুর বাড়ি গিয়ে গিয়ে ৩ বার ৩/৪ ঘন্টা বসে থেকে থেকে টাকা আনতে হয়. যাক সব মিলিয়ে ৬ লক্ষ ৯২ টাকা দেয়, তাদের ভিসার ১ মাস আগে ২ জন কে তাদের কোম্পানিতে পাঠানো হয় কৃষি কাজে,তারা কাজ গ্রামের দেওয়াতে ১০/১৫ দিন করে পালিয়ে গেছে, কোম্পানি অনেক ক্ষেপে যায় পরে তাদের নিতে চায় নাহ আমরা অনেক অনুরোধ করে তাদের কোম্পানি দিয়ে রিসিভ করাই,যাওয়ার আগে ষার ৩০০ টাকার স্টাম্পে চুক্তিবদ্ধ হয় যে কোন নাটক করবে নাহ কোম্পানি যে কাজ দেয় করবে তাহলে ০৬ মাসের মধ্যে আমরা তাকে কার্ড করে দিবো, ২০২৪ সালের ২৭ নভেম্বর তারা রোমানিয়া ডুকে,২ দিন পরেই কোম্পানি তাকে ডেলিভারি কাজে যোগদান করতে বলে তখন ষাঁড় বলে পারবে নাহ সে ডেলিভারি করবে নাহ, তার পার্মিট ছিলো কৃষি কাজের,কোম্পানি থেকে লোক পালিয়ে গেছে তাই কোম্পানি নতুন করে আবার ওদের নিবে নাহ, আমরা সাথে সাথেই ডেলিভারি কাজ তৈরি রাখি, সে করবে নাহ, ডিসেম্বর মাস ইউরোপে ছুটি শুরু হয়, তখন তাকে বলাহয় জানুয়ারিতে সব খুললে নতুন পার্মিট বের করে ফ্যাক্টরীতে দেওয়া হবে,তাকে আমি আমার কোম্পানিতে থাকার ও খাবার দিতে চাই সে থাকবে নাহ, সে অন্য শহরে তার শশুর বাড়ির লোকের সাথে থাকবে, এর মাঝে আমার লয়ার বলে একটা সুযোগ আছে সে যদি চায় আমরা তাকে ফ্রীতে পোল্যান্ডে ট্রান্সফার করে দিবো, কিন্তু পরে ২০২৫ জানুয়ারিতে ০৬ তারিখ আমরা জানতে পারি পোল্যান্ডের সরকার নতুন নিয়ম করেছে রোমানিয়া কার্ড ছাড়া হবে নাহ, তখন আমি তাকে বলি যে পোল্যান্ডে হবে নাহ আপনি রোমানিয়াতে থাকেন আমি নতুন পারমিট বের করে কার্ড + জব দিচ্ছি, সে বলে নাহ সে চলে যাবে পোল্যান্ডে তার কোন ছোট ভাইয়ের কাছে, আমি তখন লয়ারের অনুমতি নিয়ে তাকে রোমানিয়া থেকে পোল্যেন্ডে যাওয়ার আসার টিকিট করে দেয় নিজের পকেটের টাকায় কারন আমি ঠেকায় পড়ে আছি.
📌১৮ জানুয়ারি তার রোমানিয়া থেকে পোল্যান্ডের ফ্লাইট আমি ১৪৫ ইউরো দিয়ে টিকিট করে দেয়,সে রোমানিয়া যে শহরে ছিলো যেই শহরে থেকে বোখারেস্ট পর্যন্ত আসার ট্রেনের টিকিট ও আমার করে দেওয়া লাগে,তাও আমি চুপচাপ সদকা হিসেবে করে দেয়,শেষমেশ এয়ারপোর্টে এসে তাকে কেন জানি বুকিং কাউন্টারে ৪৮ ইউরো আলাদা দিতে হচ্ছে আমাকে কল দেয় আমি বলি ভাই আমি পর্তুগালে আছি আমি কেমনে পাঠাবো? আপনি দেন আমি আপনাকে দিয়ে দেবো,তখন বাংলাদেশে রাত ৪টা সে আমাকে তার বউয়ের বিকাশ নাম্বার দেয়, তার রোমানিয়া এয়ারপোর্টের ৪৮ ইউরো জরিমানা আমি তার বৌকে বিকাশ করতাম আমি বলি ভাই তুই ফ্লাইটে উঠে যা তার ৪৮ ইউরো মানে ৫ হাজার টাকা আমি সকালেই তোর বৌকে পাঠিয়ে দেবো, আমি আমার ছোট ভাইকে বিকাশ নাম্বার গিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম,সে আর তার বৌ বাংলাদেশে টাইম সকাল ০৮ঃ০০ আমাকে আর আমার ভাইকে ৫ হাজার টাকার জন্য ৩০ বার কল দেয়, আমার ভাই ৯ টায় উঠে তার বৌকে ৫ হাজার টাকা বিকাশ করে, সে পোল্যেন্ডে পৌঁছে যায়, তার পরে আমার সাথে কথা নাই ২/৩দিন,
২/৩ দিন পরে আবার কল দিয়ে বলে আমি তারে কাজ ব্যাবস্থা করে দিতাম তার পরে আমি আরে ভাইয়ের নম্বর দিয়ে তাকে বলে দেই তাকে কাজ দিতাম, সে ভাই তারে বলে ভাই ১০-১৫ দিন অপেক্ষা করেন আমি কাবাব সঁপে আপনাকে কাজ নিয়ে দিচ্ছি.. কিন্তু ০৭ দিন পরে আবার আমাকে জ্বালাতে থাকে সে পোল্যান্ডে থাকবে নাহ অন্য কোথাও চলে যাবে আমি বলি ভাই যা, পরে আমি বলি ফ্রান্সে গেলে আমার ভাগিনা কাজের ব্যাবস্হা করে দিবে,সে যাবে নাহ, পরে আমি তারে বলি ইতালি নেপালি যেতে আমি তারে সেলাই কাজের ব্যাবস্হা করে দেই সে করবে নাহ সেই কাজ, তখন তারে বলি তুই রোমানিয়া চলে আয় আমি ১৫/২১ দিনে তোর নতুন পার্মিট বের করে দিচ্ছি তাও সে করবে নাহ ,, তো কি করতাম আমি তারে ইতালি রোমের টিকেট কিনে দিতাম আমার টাকা দিয়ে কারন আমি তার বাপ লাগি,, পরে নিজের কপালের দোষে বাধ্য হয়ে তারে ডাইরেক্ট ফ্লাইটে ছাড়া সে যাবে নাহ, তখন ২২০ ইউরো দিয়ে তাকে রোমের টিকিট করে দিলাম ২৯ জানুয়ারি ২০২৫ সালের..
📌অমানুষের বাচ্চা ইতালি গিয়ে আমার সাথে আর যোগাযোগ করেনি,এখন আমার অফিসে কল দিয়ে তার ভিসার টাকা ফেরত চায়, তার জারজ অবৈধ মোটা হেডাম ওয়ালা মানুষ দিয়ে হুমকি দিচ্ছে আমাদের অফিস উড়িয়ে দিবে, আমাকে খুন করে ফেলবে,২/৩ ধরে আমার ছোট ভাইয়ের সাথে বিভিন্ন মানুষের মাধ্যমে হুমকি দিচ্ছে, পরে আমি বাধ্য হয়েই তাকে আজ কল দিয়ে জিজ্ঞেস করি তুই কি চাস তোরে ট্রেনের টিকিট থেকে শুরু করে ইউরোপের ২ দেশের ফ্লাইটের টিকিট কেটে দিলাম, কাজ ঠিক করলাম তুই করবি নাহ, ষার বলে আমার টাকায় ইউরোপে ঘুরবে আমি তাকে তার টাকা ফেরত দিতাম😹😹আমি তাকে বলি বাইনচেদ তুই রোমানিয়া চলে আয় আমি তোরে নতুন পার্মিট + কাজ দিচ্ছি সে আসবে নাহ, তার এখনও ভিসা আছে পরে তারে বলি তুই ভাই দেশে চলে আয়, ভিসা টা আমকে দিয়ে তোর টাকা নিয়ে যা, আমি পাপ করছি তোর টাকা তোরে ফেরত দিয়ে কেন তোর পার্মিট বের করলাম এটাই আমার পাপের প্রায়শ্চিত্ত, নাহ চুদুরভাই তাও আসবে নাহ, ইতালিতে কাগজ করে তার পরে এসে আমাকে মেরে ফেলে তার পরে আমার বাপের কাছে থেকে টাকা নিবে..
আমাকে ইউরোপ যে খানে পাবে নাই করে দিবে..
এখন তার অবৈধ বাপদের দিয়ে অফিস ভাংচুরের চেষ্টা করছে..
২ বছর আমাকে বাপ ডেকে পায়ে পরে ইউরোপে গিয়ে এখন আমাকেই খুন করতে চায় এই হলো আমাদের বাংজ্ঞালী মাদারবোর্ডের অবস্থা ..
📌আজ থেকে আমাদের সব কাজ হবে প্রফেশনাল, কাউকে তিল পরিমাণ সহযোগিতা করা হবে নাহ.. ১০০ কাজ হাতে আছে এগুলো শেষ করে এই বিজনেস বন্ধ করে দিবো, ২০১৬ থেকে কত অমানুষের বাচ্চাকে ইউরোপ পাঠিয়েছি, যাদের মধ্যে প্রাচ্যে যাওয়া যোগ্যতা নাই এমন আচোদাদের দেখালাম ইউরোপে, ভিসার আগে সকাল বিকাল ৫ বেলা বাপ ডাকে পারে নাহ জুতার তলা চেটে দেয়, যেই ভিসা হয়ে যায় ৯০% বান্দীর বাচ্চা ইউরোপে পা দিয়ে হয়ে যায় দালাল, মানুষেরা কাছে বলে বেড়ায় ভিসা করতে মাত্র ১ হাজার ইউরো লাগে, আর কিছু ডাইরেক্ট চোখে চোখ রেখে চোখ উল্টে ফেলে, এসব মাদারবোর্ডের বাচ্চারা নিজে থেকে এসে পায়ে পরে ঘুরে ভিসার জন্য , আমরা তাদের বাড়িতে গিয়ে ডেকে নিয়ে আসি নি।
📌১০০ কাজ করলে ১০ টা মিস হবেই,, ২/৩ টা সমস্যা হতেই পারে, যাদেরই টাকা ফেরত দেওয়ার সবাইকেই দিয়েছি হয় আগে নাহলে পরে, পালিয়ে যাইনি।
📌আজ পর্যন্ত যার উপকার করেছি সেই মাদারচোদের বাচ্চা মাথায় উঠে মুতে দিয়েছে,কত ভাই/ বন্ধু/ আপনজন রুপে শত্রু ইউরোপে আনলাম সব দালাল হয়ে যায় আর আমার নামে বদনাম করে বেড়ায় অপু তাদের মাদের পেট করে দিয়েছে অপু খারাপ,কিন্তু এই সব অমানুষের বাচ্চা অপুর পা চেটেই ইউরোপে আসসে সেটা ভুলে যায়, বিজনেস করবি কর কেন তোদের জন্ম দাতা বাপ অপুর পা ধরে বসে আছিস, যার রিযিক তার…
☄️সব কথার শেষ কথা দরকার হলে বিজনেস ছেড়ে দিবো তাও কিছু অমানুষের বাচ্চাকে জাহান্নাম দেখাবো…শক্তের ভক্ত নরমের জম ☄️🤝🤝