Al Hakim Travel Agency

Al Hakim Travel Agency Al Hakim Travel Agency is your premier destination for seamless and unforgettable travel experiences.

বাংলাদেশী পাসপোর্টে তাইওয়ানের ভিজিট ভিসা (পর্যটন/বিজনেস) পেতে যে তথ্য গুলো জানতে হবে। বাংলাদেশ থেকে তাইওয়ান এর ভিসা সর...
12/07/2025

বাংলাদেশী পাসপোর্টে তাইওয়ানের ভিজিট ভিসা (পর্যটন/বিজনেস) পেতে যে তথ্য গুলো জানতে হবে।
বাংলাদেশ থেকে তাইওয়ান এর ভিসা সরাসরি করা যায় না। কারণ বাংলাদেশে তাইওয়ানের এম্বাসি নাই। তাই, বাংলাদেশের পাসপোর্ট নিয়ে তাইওয়ানের ভিসা পাওয়া এত সহজ ব্যাপার নয়। আমার জানামতে বাংলাদেশিরা শুধু তাইওয়ানের বিজনেস ভিসা পেয়ে থাকে। তাইওয়ান নির্দিষ্ট মেয়াদের স্টিকার ভিসা দেয়। ভারতের নয়া দিল্লি থেকে এবং থাইল্যান্ডের ব্যাংকক থেকে একজনের বিজনেস ভিসা প্রসেস করে দিয়েছিলাম। ভিসা সাকসেস ১০০%। তবে তথ্য সূত্রে, জানতে পেরেছি যে থাইল্যান্ডের ব্যাংকক থেকে বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে তাইওয়ানের টুরিস্ট ভিসাও সংগ্রহ করা যায়। সেক্ষেত্রে কনফার্ম রিটার্ন বিমান টিকেট দিতে হয়।
যেসব ডকুমেন্টস লাগেঃ
১. পাসপোর্ট (৬ মাস বৈধ থাকতে হবে)।
২. পাসপোর্ট সাইজ ফটো।
৩. অনলাইন আবেদন ফর্ম (প্রিন্ট & সাইন)।
৪. কাভার লেটার।
৫. ইনভাইটেশন।
৬. ব্যাংক স্টেটমেন্ট & সলভেন্সি।
৭. ইনকাম ট্যাক্স।
৮. রিটার্ন এয়ার টিকেট।
৯. হোটেল বুকিং।
সমস্ত কাগজ ইংরেজিতে অনুবাদ ও নোটারাইজ করা থাকতে হবে।
পাসপোর্ট সহ আবেদনপত্র ও অন্যান্য ডকুমেন্ট আবেদনকারী নিজে অথবা প্রতিনিধির মাধ্যমে জমা দেওয়া যায়।
অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন লিংক -
https://visawebapp.boca.gov.tw/BOCA_EVISA/home.do
বাংলাদেশি নাগরিকদের ভিসা ফিঃ
Single Entry = 52 USD
Multiple Entry = 104 USD
প্রসেসিং সময়ঃ
BOCA ইস্যু করা থাকলে ২ সপ্তাহ।
BOCA ইস্যু করা না থাকলে BOCA অনুমতি + ডকুমেন্টস ৪ সপ্তাহ।

মালয়েশিয়া থেকে থাইল্যান্ডের ভিসা যারা করতে চাচ্ছেন-তাদের জন্য কিছু পরামর্শ :কিছুদিন আগেও থাই ভিসা আর কোথাও থেকে না হইলেও...
11/07/2025

মালয়েশিয়া থেকে থাইল্যান্ডের ভিসা যারা করতে চাচ্ছেন-তাদের জন্য কিছু পরামর্শ :
কিছুদিন আগেও থাই ভিসা আর কোথাও থেকে না হইলেও মালয়েশিয়া থেকে কনফার্ম ভিসা হইতো।
কিন্তু কিছুদিনের মদ্ধ্যেই ভিন্ন চিত্র আমরা দেখতে পাই,এখন সবচাইতে বেশি খারাপ অবস্থা মালয়েশিয়া থেকে থাই ভিসার,এর জন্য সবচাইতে বেশি দোষ কিছু এজেন্সি এর,তারা কন্টাকে কাজ নিয়ে,মালয়েশিয়ার ভিসা সিল জালিয়াতি করে অনেক ভিসা ইস্যু করছে,
তাই এখন ভাল ফাইল,হাই প্রোফাইল ফাইল দেখলেও থাই ভিসা অফিসার ফেক মনে করে,রিসেন্ট এমন ও মানুষ দেখছি শুধু থাই ভিসার জন্য মালয়েশিয়া গেছে,আর রিজেক্ট হইছে।
তাইলে এখন করনীয় কি?
আমি নিজেও লাস্ট ২ বার আমার থাই ভিসা মালয়েশিয়া থেকে নিছিলাম,তাই আমার পরামর্শ এই-

*সুন্দর ১ টি কভার লেটারে আইটিনারী দিবেন কোথায় যাবেন কেন যাবেন কবে ফিরবেন স্পষ্ট আকারে দিবেন।
*মালয়েশিয়ার ভিসা ও সিলের ছবি সাথে বোর্ডিং পাশ এর ছবি এইগুলা পারলে মোবাইল থেকে ছবি উঠাইয়া দিবেন,ছবি গুলাতে লোকেশন থাকলে ভাল হয়,এবং লেখাগুলো যেন স্পষ্ট থাকে।
*মালয়েশিয়ার যেই হোটেলে আছেন ওই হোটেলের পেইড কপি পারলে হোটেলের এন্ট্রি ডায়েরি থেকে ১ টা ছবি নিয়ে নিবেন,সাথে মালয়েশিয়ার ফোন নাম্বার দিবেন।
*এইবার আপনার থাইল্যান্ড হোটেল বুকিং জেনুইন দিবেন,সাথে এয়ার টিকেট কনফার্ম দিবেন,প্রয়োজনে ফুল রিফান্ডেবল টিকেট ব্যাবহার করেন।
*এইবার আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট দিবেন,যদি সম্ভব হয় কারেন্সি কনভার্ট সহ ব্যাংক স্টেটমেন্ট ও সলভেন্সি দিবেন।এইটা খুব বেশি ইদানীং নজর দিচ্ছে।কারেন্সি কনভার্ট স্টেটমেন্ট না দিতে পারলে অবশ্যই সাথে আরেকটা কভার লেটার দিবেন।ব্যাংক স্টেটমেন্ট ক্লিয়ার হওয়া চাই,পারলে ওইগুলাও মোবাইলের ছবি দিয়ে তুলবেন,ক্যাম স্ক্যানার ব্যাবহার করতে পারেন।
আর আপনার ছবি যেন সুন্দর হয়,এবং আগের কোন ভিসার সাথে যেন মিলে না যায়,তাই নতুন ছবি ব্যাবহার করবেন।

এই বিষয় গুলো খেয়াল রাখলে ভিসা রিজেক্ট হওয়ার চান্স নাই বললেই চলে।
এইগুলি একান্তই আমার মতামত,নিজের অভিজ্ঞতা থেকে।
ভাল লাগলে শেয়ার করে অন্যকে উপকার করুন।
নইলে স্কিপ করুন।বাজে কমেন্ট থেকে বিরত থাকুন।
আপনার ভ্রমন নিরাপদ হোক।ধন্যবাদ

©Alamgir Hossain Raju

10/07/2025

ফ্রেশ পাসপোর্টে কোথায় ঘুরতে যাওয়া সহজ? 😮
অনেকেই বলেন, বাংলাদেশি পাসপোর্টে নাকি ৪০ দেশে ভিসা ছাড়া যাওয়া যায়। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্নঃ

💥 অনেক দেশে সরাসরি ফ্লাইট নেই
💥 ইমিগ্রেশনে ঝামেলা হয়
💥 টিকিট খরচ অনেক বেশি

এমনও হয়, বাংলাদেশ থেকেই ইমিগ্রেশন পার হওয়া যায় না!

তবে হতাশ হওয়ার কিছু নেই! নিচে ৬টি দেশ বলছি যেখানেঃ

💥 সরাসরি ফ্লাইট আছে
💥 ফ্রেশ পাসপোর্টে ভিসা হয়
💥 সাধ্যের মধ্যে খরচ

🇨🇳 চায়নাঃ

চীনে যেতে হলে অবশ্যই আগে ভিসা করতে হয়। সাধারণত ১৪-২০ কার্যদিবসে ভিসা করা যাবে আমাদের মাধ্যমেই। ফ্লাইট ভাড়া রিটার্ন টিকিটসহ ৫০-৭০ হাজার টাকার মধ্যে পড়ে। পাসপোর্টে ৬ মাসের মেয়াদ থাকতে হবে!

🇲🇾 মালেশিয়াঃ

মালয়েশিয়া যেতে হলে ই-ভিসা করতে হয়, যা সহজেই আমাদের মাধ্যমে করতে পারবেন। রিটার্ন টিকিট ৩৫-৪৫ হাজার টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। ইউএস-বাংলা ও বাংলাদেশ বিমান সরাসরি ফ্লাইট চালায়।

🇱🇰 শ্রীলংকাঃ

শ্রীলংকা যেতে হলে আগে থেকেই ETA নিতে হয়। আমাদের মাধ্যমে ETA করে সহজেই ভ্রমণ করতে পারবেন সেখানে। সরাসরি ফ্লাইটও আছে, ৩০-৫০ হাজার টাকার মধ্যেই রিটার্ন টিকিট মিলে যায়।

🇲🇻 মালদ্বীপ

মালদ্বীপ অন-অ্যারাইভাল ভিসা দেয়। আগে থেকে কোনো ভিসা করতে হয় না। US-Bangla সরাসরি ফ্লাইট চালায়, টিকিটের দাম ৪০-৫০ হাজার টাকার মধ্যে পড়ে। চাইলেই ট্রানজিট ফ্লাইটেও যেতে পারেন। যদি শ্রীলংকা ও মালদ্বীপ একসাথে প্ল্যান করেন, তাহলে এক রাউন্ডেই দুই দেশ ঘুরে ফেলা যাবে কম খরচে আমাদের মাধ্যমেই!

🇳🇵 নেপালঃ

নেপালে যেতে আগে থেকে কোনো ভিসা করতে হয় না। এয়ারপোর্টে গিয়ে একটা ফর্ম পূরণ করতে হবে, তারপর সেটার একটা ছবি তুলে ইমিগ্রেশনে গেলেই একটা স্টিকার দিয়ে দেবে। প্রথমবার গেলে কোনো টাকা লাগে না, তবে দ্বিতীয়বার গেলে ২৫ ডলার ফি দিতে হয়। ফ্লাইট ভাড়া রিটার্ন টিকিটসহ ৩২ থেকে ৪০ হাজার টাকার মধ্যে পড়ে।

🇹🇭 থাইল্যান্ডঃ

থাইল্যান্ড যেতে আগে থেকে ভিসা নিতে হয়! সাধারণত ৩০-৪৫ কার্যদিবসে ভিসা করা যাবে আমাদের মাধ্যমেই। রিটার্ন টিকিট ৩২-৪০ হাজার টাকার মধ্যে পাওয়া যায়।

পাসপোর্ট আবেদন নিয়ে সমস্যা? 😩 আমরা আছি আপনার পাশে! ✨পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে গিয়ে নানা জটিলতায় পড়ছেন? 🤔 অনলাইনে ফর...
19/06/2025

পাসপোর্ট আবেদন নিয়ে সমস্যা? 😩 আমরা আছি আপনার পাশে! ✨

পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে গিয়ে নানা জটিলতায় পড়ছেন? 🤔 অনলাইনে ফর্ম পূরণ, কাগজপত্র সংগ্রহ, বা অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেতে ঝামেলা হচ্ছে? ⏳ অথবা এনআইডি সংশোধনের কারণে পাসপোর্টে আবেদন করতে পারছেন না? 🤦‍♀️

চিন্তা নেই! 😌 আল হাকিম ট্র্যাভেল এজেন্সি আপনার সকল সমস্যা সমাধানে প্রস্তুত। 🚀 আমরা আপনাকে দিচ্ছি:

✅ সহজেই অনলাইন ফর্ম পূরণ ও জমা দেওয়ার সহায়তা। 💻
✅ প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র গোছাতে সম্পূর্ণ নির্দেশনা। 📑
✅ অ্যাপয়েন্টমেন্ট প্রাপ্তিতে কার্যকর সহযোগিতা। 🗓️
✅ এনআইডি সংশোধনের ঝামেলাবিহীন সমাধান।
✅ দ্রুত ও নির্ভুল সেবার নিশ্চয়তা। 💯

আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট না করে, আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। 📞 আল হাকিম ট্র্যাভেল এজেন্সির অভিজ্ঞ দল আপনার পাসপোর্ট আবেদন প্রক্রিয়াকে করবে সহজ ও নির্বিঘ্ন। 💫

📞 বিস্তারিত জানতে কল করুন: ০১৫৮০৪১২১১৩
📍 অথবা ভিজিট করুন আমাদের অফিসে: বহদ্দারহাট, চট্টগ্রাম 📍

আমরা আপনার সেবায় সর্বদা নিয়োজিত! 😊

#পাসপোর্ট #পাসপোর্টআবেদন #এনআইডিসংশোধন #আলহাকিমট্র্যাভেলএজেন্সি #ভিসা #ভ্রমণসহায়তা #বাংলাদেশ

বিদেশে ট্রানজিট মিস হলে করণীয়: সম্পূর্ণ গাইড ✈অনেক ভ্রমণকারী আন্তর্জাতিক গন্তব্যে যাওয়ার জন্য এক বা একাধিক ট্রানজিট ফ্লা...
06/03/2025

বিদেশে ট্রানজিট মিস হলে করণীয়: সম্পূর্ণ গাইড ✈

অনেক ভ্রমণকারী আন্তর্জাতিক গন্তব্যে যাওয়ার জন্য এক বা একাধিক ট্রানজিট ফ্লাইট ব্যবহার করেন। কিন্তু কখনো কখনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতিতে ট্রানজিট ফ্লাইট মিস হতে পারে। এটি হতাশাজনক হলেও, সঠিক পদক্ষেপ নিলে সমস্যা সমাধান করা সম্ভব।
এই গাইডে আমরা বিস্তারিত জানাচ্ছি, কীভাবে ট্রানজিট মিস হলে তা মোকাবিলা করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন পরিস্থিতি এড়ানোর উপায় কী।

🔵 কেন ট্রানজিট ফ্লাইট মিস হতে পারে?
ট্রানজিট ফ্লাইট মিস হওয়ার বেশ কিছু সাধারণ কারণ আছে, যেমন:
✅ প্রথম ফ্লাইটের দেরি হওয়া (যান্ত্রিক সমস্যা, আবহাওয়া, এয়ারলাইনসের বিলম্ব ইত্যাদি)।
✅ ইমিগ্রেশন বা নিরাপত্তা চেকপয়েন্টে দীর্ঘ লাইন।
✅ এয়ারপোর্টের এক টার্মিনাল থেকে অন্য টার্মিনালে যেতে বেশি সময় লাগা।
✅ ভুল গেটে চলে যাওয়া বা ভুল বোর্ডিং সময় জানা।
✅ ব্যক্তিগত অসাবধানতা বা সময়মতো এয়ারপোর্টে না পৌঁছানো।

🟢 ট্রানজিট মিস হলে কী করবেন?
⿡ শান্ত থাকুন এবং দ্রুত পদক্ষেপ নিন
ট্রানজিট মিস হয়ে গেলে প্রথমেই নার্ভাস না হয়ে ঠান্ডা মাথায় সমস্যার সমাধান খুঁজতে হবে।
⿢ এয়ারলাইন কাউন্টারে যোগাযোগ করুন
ফ্লাইট মিস হলে সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইনসের হেল্প ডেস্কে যান এবং সমস্যাটি জানিয়ে দ্রুত সমাধানের অনুরোধ করুন। সাধারণত এয়ারলাইনের পলিসি অনুযায়ী তারা বিকল্প ফ্লাইট বা অন্যান্য সুবিধা প্রদান করে।
⿣ এয়ারলাইনের নিয়ম ও বিকল্প ফ্লাইটের সুযোগ বুঝুন
🛫 যদি প্রথম ফ্লাইটের দেরির কারণে ট্রানজিট মিস হয় এবং উভয় ফ্লাইট একই এয়ারলাইনের হয়ে থাকে, তাহলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এয়ারলাইন নতুন ফ্লাইটের ব্যবস্থা করবে বিনা খরচে।
🛫 কিন্তু, যদি আপনি আলাদা এয়ারলাইনসের ফ্লাইট ব্যবহার করে থাকেন এবং ব্যক্তিগত কারণে ফ্লাইট মিস করেন, তাহলে নতুন টিকিট কিনতে হতে পারে।
⿤ আপনার ট্রানজিট ভিসা প্রয়োজন কি না, নিশ্চিত করুন
কিছু দেশে দীর্ঘ সময়ের ট্রানজিট থাকলে এয়ারপোর্টের বাইরে যেতে হলে ট্রানজিট ভিসার প্রয়োজন হয়।
🔹 সংযুক্ত আরব আমিরাত (দুবাই), যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ইত্যাদি দেশে দীর্ঘ ট্রানজিটের জন্য ভিসা লাগতে পারে।
🔹 যদি এয়ারলাইনের হোটেল সুবিধা পাওয়া যায়, তাহলে ট্রানজিট ভিসা লাগতে পারে কি না, তা যাচাই করুন।
⿥ নতুন ফ্লাইটের কনফার্মেশন নিন
এয়ারলাইনের পক্ষ থেকে নতুন ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা হলে, সেটি নিশ্চিত করুন এবং নতুন বোর্ডিং পাস সংগ্রহ করুন। প্রয়োজনে এয়ারলাইনের মোবাইল অ্যাপে চেক করুন।
⿦ এয়ারপোর্টে থাকা ব্যবস্থা করুন (প্রয়োজনে)
আপনার পরবর্তী ফ্লাইট যদি অনেক ঘণ্টা পরে হয়, তাহলে এয়ারপোর্টের লাউঞ্জে অবস্থান করতে পারেন।
🔹 কিছু এয়ারলাইন বিনামূল্যে হোটেল, খাবার ও ট্রান্সপোর্ট দেয় (যেমন কাতার এয়ারওয়েজ, এমিরেটস ইত্যাদি)।
🔹 যদি লাউঞ্জ বা হোটেল না পাওয়া যায়, তবে এয়ারপোর্টের নিরাপদ জায়গায় বিশ্রাম নিতে পারেন।
⿧ ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স থাকলে চেক করুন
অনেক ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি ফ্লাইট মিস হলে ক্ষতিপূরণ বা বিকল্প ফ্লাইটের খরচ বহন করে।
📌 আপনার ইন্স্যুরেন্স পলিসি অনুযায়ী কী সুযোগ-সুবিধা আছে, তা যাচাই করুন।

🔴 ভবিষ্যতে ট্রানজিট মিস এড়ানোর টিপস
✔ ট্রানজিট টাইম পর্যাপ্ত রাখুন – অন্তত ৩-৪ ঘণ্টার গ্যাপ রাখুন, বিশেষ করে যদি বড় এয়ারপোর্ট হয়।
✔ ফার্স্ট ফ্লাইটের দেরির আপডেট রাখুন – মোবাইল অ্যাপে ফ্লাইট স্ট্যাটাস চেক করুন।
✔ এয়ারপোর্ট ম্যাপ চেক করুন – বড় এয়ারপোর্ট হলে আগেভাগে গেটে যাওয়ার পথ চিনে নিন।
✔ গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট হাতের কাছে রাখুন – বোর্ডিং পাস, পাসপোর্ট, ভিসা, টিকিট প্রিন্ট কপি সাথে রাখুন।
✔ সংকটকালীন জরুরি নম্বর সংরক্ষণ করুন – এয়ারলাইনের কাস্টমার সার্ভিস নম্বর সংগ্রহে রাখুন।
✔ অতিরিক্ত পোশাক ও চার্জার সাথে রাখুন – লম্বা অপেক্ষার সময় কাজে আসতে পারে।

✨ শেষ কথা
ট্রানজিট মিস হওয়া একটি সাধারণ সমস্যা হলেও, সচেতন হলে এর সমাধান সম্ভব।
📌 পরিকল্পনা ও পর্যাপ্ত প্রস্তুতি থাকলে যেকোনো যাত্রী ট্রানজিট সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।
📌 ভবিষ্যতে এ ধরনের পরিস্থিতি এড়ানোর জন্য বুকিংয়ের সময় ট্রানজিট টাইম ঠিকমতো যাচাই করুন।

#ট্রানজিটম্যানেজমেন্ট #ট্রানজিটমিস

যারা ইউরোপে ভ্রমণ করতে যেতে চান, তাদের জন্য খুব কাজে আসবে এই পোস্টটা। সেইভ করে রাখতে পারেনএখন থেকে ১৪ দিনের মধ্যে শেনজেন...
13/12/2024

যারা ইউরোপে ভ্রমণ করতে যেতে চান, তাদের জন্য খুব কাজে আসবে এই পোস্টটা। সেইভ করে রাখতে পারেন
এখন থেকে ১৪ দিনের মধ্যে শেনজেন ভিসা পাওয়া যায়, যার মাধ্যমে ইউরোপের ২৭ টি দেশ ঘুরতে পারবো।

এখন অনেকেরই ভিসা হচ্ছে আবার অনেকের বিভিন্ন কারণে হচ্ছে না।

আমি এপ্লাই করার আগে, গুছিয়ে একজায়গায় সব ইনফরমেশনস কোথাও পাইনি। তাই ভাবলাম, গুছিয়ে লিখে দেই। সবার উপকারে আসবে।

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য :

১. শেনজেন ভিসাতে এপ্লাই করার জন্য, বেশিরভাগ জায়গাতেই আপনার আগে Appointment নিতে হয়। আর এখন Appointment এর জন্যই অনেক ক্ষেত্রে ২-৩ মাস লেগে যায়।

তাই যারা ভ্রমণ করতে যেতে চাচ্ছেন, তাদের জন্য Sweden embassy বেশ ভালো চয়েস। Appointment এর কোনো ঝামেলা নাই। পাশাপাশি ১৪ দিনের মধ্যেই পজিটিভ বা নেগেটিভ মেসেজ দিয়ে জানিয়ে দিবে।

২. আমি কমেন্টস সেকশনে VFS Global Sweden এর website এর লিংক দিয়ে দিচ্ছি। Check list অনুযায়ী সব কাগজপত্র গুছিয়ে সোজা ওদের অফিসে চলে গেলেই হবে।

বনানী শেরাটন হোটেলের উল্টো দিকের বিল্ডিংয়ের (Borak Mehnur) ৭ম তলায় ওনাদের অফিস।

৩. সকাল ৯ টা থেকে Application জমা নেয়া হয়। কিন্তু বিল্ডিংয়ের বাইরে সকাল ৮ টা থেকেই সিরিয়াল পড়ে যায়। আর খুবই সুশৃঙ্খলভাবে ঐ সিরিয়াল মেইনটেইন করে সকাল ৯ টা থেকে লোকজন ভেতরে নেয়া হয়।

৪. বর্তমানে ভিসা ফিস প্রায় ১০,৩৫০ জন প্রতি। ক্যাশ টাকা নিয়ে যেতে হয়। কার্ডে পেমেন্ট হয় না। এইটা একটা ঝামেলা।

৫. একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন, ৩৫x ৪৫ ছবি নতুন করে তুলে নিয়ে যাওয়া ভালো। আগে ভিসা পেয়েছেন এমন ছবি ব্যাবহার করা উচিৎ না।

৬. ভিসা ফর্ম আর কাভার লেটারটা খুব যত্ন করে করা উচিৎ।

কাভার লেটারটা খুব প্রফেশনাল হতে হবে। কোন কোন দেশের কোথায় কোথায় যাবেন, কবে যাবেন, কেন যাবেন সুন্দর করে উল্লেখ করতে হবে। আমি একটা টেম্পলেট দিয়ে দিবো দরকার হলে।

৭. মনে রাখবেন শেনজেন ভিসায় আপনি কবে যাবেন আর কবে ফিরে আসবেন, তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আপনি যদি উল্লেখ করেন যে, আপনি ১৫ দিন ইউরোপের বিভিন্ন দেশ ঘুরবেন, তাহলে ওরা ঠিক ১৫ দিনের জন্যই দিবে।

তাই খুব বুঝে শুনে এই তারিখ উল্লেখ করবেন।

চেষ্টা করবেন, যে দেশের এম্বাসি হয়ে এপ্লাই করছেন সেই দেশে বেশি সময় থাকার।

৮. বুকিং ডট কম থেকে যেখানে যেখানে যাবেন সব জায়গার হোটেল বুকিং দিয়ে সুন্দর করে প্রিন্ট করে নিতে হবে। ফ্রি কেন্সেলেশন আছে এমন হোটেল বুকিং দিতে পারেন। ভিসা হলে cancel করে দিতে পারেন, আপনার প্ল্যান অনুযায়ী।

৯. ইন্সুরেন্স কপিগুলো অবশ্যই এক সেট ফটোকপি করবেন। অরজিনালটা আপনার কাছেই থাকবে।

১০. আগের সব শেনজন ভিসার ফটোকপি জমা দিতে হবে।

১১. অবশ্যই বাচ্চাদের school থেকে ভ্রমণের তারিখ উল্লেখ করে একটা NOC নিতে হবে।

১২. আপনি যতদিন ভ্রমণের চিন্তা করেছেন, তার estimated cost অনুযায়ী আপনার Bank Statement এ সামঞ্জস্যপূর্ণ Amount থাকতে হবে।

১৩. আপনি যে দেশ দিয়ে ঢুকবেন, চাইলে অন্যদেশ দিয়ে ফেরত আসতে পারবেন। তাই ফ্লাইটের মেইন টিকেট বুকিং দেখালেই চলবে। Internal flight বা bus, train এর টিকেট না দেখালেও চলবে।

১৪. অবশ্যই আপনার আগের পাসপোর্টগুলো সাথে রাখবেন।

১৫. ১৪ দিন পর মেসেজ আসলে একই বিল্ডিংয়ে দুপুর ৩-৪ টার মধ্যে সিরিয়াল ধরেই কালেক্ট করতে হবে। ওরা একটা প্যাকেটের মধ্যে পাসপোর্ট ভরে ফেরত দিবে।

যদি প্যাকেটটির ভেতরে পাসপোর্টের পশাপাশি কোনো কাগজ আছে মনে হয়, তাহলে বুঝবেন ভিসা হয়নি। সেটি explanation letter . আর প্যাকেটে শুধু পাসপোর্ট থাকলে বুঝে নিবেন ভিসা হয়ে গেছে।

লেখাটি যদি আপনাদের কোন উপকারে আসে আইডিটি ফলো এবং শেয়ার করে দিবেন এবং অন্যকে দেখার সুযোগ করে দিবেন

ধন্যবাদ সবাইকে।

12/12/2024

ই-পাসপোর্ট আবেদনের জন্য নতুন আবেদনকারীদের যে সকল কাগজপত্র লাগবে।

১। এপ্লিকেশন সামারি (অ্যাপয়েন্টমেন্ট কপি)
২। এপ্লিকেশন ফরম (৩ পেজ)
৩। পেমেন্ট স্লিপ (এ চালান)
৪। এনআইডি/জন্ম সনদ (মেইন ও ফটোকপি)
৫। যেকোনো বিলের কাগজ পত্র (বিদ্যুৎ/গ্যাস/পানি)
৬। বাবা-মার এনআইডি কপি (যাদের বয়স ১৮ এর নিচে বা যাদের এনআইডি নেই তাদের জন্য প্রযোজ্য)
৭। পেশার কাগজপত্র (স্টুডেন্ট আইডি, জব আইডি, ইত্যাদি)
৮। সরকারি চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে GO/NOC
৯। নাগরিক সনদ (যাদের এনআইডি নেই - কিছু কিছু আরপিও এর জন্য প্রযোজ্য)
১০। যাদের বয়স ১৮ থেকে ২০ বছরের মধ্যে তারা বার্থ সার্টিফিকেট দিয়ে ই-পাসপোর্ট করতে পারবে তবে, বার্থ সার্টিফিকেট অবশ্যই ইংরেজি ও অনলাইনে হতে হবে।

✏️ নোট: সকল কাগজপত্রের অরিজিনাল কপি অবশ্যই সাথে নিয়ে আসবেন, জন্ম সনদ দিয়ে আবেদন করলে ৫ বছরের মেয়াদী পাসপোর্ট করতে পারবেন।।

সুখবর! সুখবর! সুখবর!বাংলাদেশের ভ্রমণকারীদের জন্য! এখন থেকে সুইডেনের ঢাকার দূতাবাসের মাধ্যমে শুধুমাত্র সুইডেন নয়, ইউরোপের...
11/12/2024

সুখবর! সুখবর! সুখবর!
বাংলাদেশের ভ্রমণকারীদের জন্য! এখন থেকে সুইডেনের ঢাকার দূতাবাসের মাধ্যমে শুধুমাত্র সুইডেন নয়, ইউরোপের আরও সাতটি দেশের ভ্রমণ ভিসাও সংগ্রহ করা সম্ভব। এই নতুন উদ্যোগ শেনজেন ভিসা প্রক্রিয়াকে আরও সহজ করবে এবং ভ্রমণকারীদের জন্য ইউরোপে যাতায়াতের সুযোগকে আরও সুগম করবে।

সুবিধাগুলো:
1. একক দূতাবাস, একাধিক দেশের ভিসা: সুইডেনের দূতাবাস থেকে এখন ডেনমার্ক, নরওয়ে, ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, এস্তোনিয়া, লাটভিয়া এবং লিথুয়ানিয়া সহ আটটি দেশের ভিসা পাওয়া যাবে।

2. সহজতর প্রক্রিয়া: পৃথক দূতাবাসে গিয়ে আবেদন করার পরিবর্তে একটি মাত্র দূতাবাসে গিয়ে প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করা যাবে।

3. শেনজেন অঞ্চল ভ্রমণের সুবিধা: শেনজেন ভিসা থাকলে এই আটটি দেশের পাশাপাশি আরও ২৬টি শেনজেনভুক্ত দেশে ভ্রমণ করা সম্ভব।

4. আর্থিক ও সময় সাশ্রয়: ভ্রমণকারীদের সময় ও অর্থের অপচয় কমাবে এবং ভ্রমণ পরিকল্পনা আরও সহজ হবে।
আবেদন প্রক্রিয়া:

সুইডেনের দূতাবাসে শেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে আপনাকে স্ট্যান্ডার্ড প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে। এর মধ্যে থাকবে:

অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দেওয়া (যেমন: পাসপোর্ট, ছবি, বিমানের টিকিটের কপি, হোটেল বুকিং, আর্থিক প্রমাণ)

সাক্ষাৎকার

ভিসা ফি প্রদান
কেন এই উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ:

এই পদক্ষেপ বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক যোগাযোগকে আরও সুদৃঢ় করবে এবং ভ্রমণকারীদের জন্য ইউরোপের দরজা আরও উন্মুক্ত করবে। এটি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নের পাশাপাশি পর্যটন শিল্প এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

যারা ইউরোপ ভ্রমণ করার কথা ভাবছেন, তাদের জন্য এটি একটি বড় সুবিধা। ভিসা প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য সুইডেনের দূতাবাসে যোগাযোগ করুন।

🇪🇺🇭🇷ইউরোপের সেনজেন দেশ ক্রোয়েশিয়ার সম্পূর্ণ ভিসা প্রসেসঃবিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। 🇪🇺🇭🇷আজকে ইউরোপের সেনজেন দেশ ক্রোয়েশ...
11/12/2024

🇪🇺🇭🇷ইউরোপের সেনজেন দেশ ক্রোয়েশিয়ার সম্পূর্ণ ভিসা প্রসেসঃ

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
🇪🇺🇭🇷আজকে ইউরোপের সেনজেন দেশ ক্রোয়েশিয়া সম্পূর্ণ ভিসা প্রসেস নিয়ে আলোচনা করব। যারা নতুন এপ্লাই করবেন বা করেছেন, অথবা ধারনা নিতে চান তারা পড়ুন।

১. আবেদন করতে পাসপোর্ট, অরিজিনাল পুলিশ ক্লিয়ারেন্স,ছবি লাগে। বাংলাদেশের বাইরে বসবাসরত থাকলে অই দেশের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এবং ইকামা/আইডি কপি লাগবে।

২. অরিজিনাল পুলিশ ক্লিয়ারেন্স নিকটস্থ বাংলাদেশ এম্বাসি+ ক্রোয়েশিয়া এম্বাসি থেকে এটাস্টেশন করতে হবে। বাংলাদেশ থেকে দিল্লিতে করতে হয়।

৩. পাসপোর্ট কপি, এটাস্টেশন করা পুলিশ ক্লিয়ারেন্স, ছবি, অন্য দেশে থাকলে ইকামা/ইকামা/আইডির কপি, কাজের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট থাকলে সব সহ কোম্পানিতে জমা করতে হয়।

৪. কোম্পানি কাজের ভেকেন্সি অনুযায়ী কনট্রাক্ট লেটার রেডি করবে এবং ওয়ার্ক পারমিটের জন্য HZZ ( Harvatski Zavod za Zaposlzavanje ) পোর্টালে অনলাইন করবে।

৫. ওয়ার্ক পারমিট ইস্যু হতে ২-৬ মাস সময় লাগবে। শহর ভেদে কমবেশি হয়। অনেক সময় পারমিট রিজেক্ট হতে পারে।

৬. পারমিট, কন্ট্রাক্ট লেটার, একোমোডেশন ডকুমেন্টস, গ্যারান্টি লেটার এসব আনুষাঙ্গিক ডকুমেন্টস দিবে। যা আপনার এজেন্ট//এজেন্সি ভিএফএস বা এম্বাসির সাবমিশনের সময় আপনাকে দিবে।

৭. ওয়ার্ক পারমিটের ইস্যু তারিখ থেকে ৬০ দিনের মধ্যে এম্বাসিতে জমা দিতে হবে। সেই জন্য এম্বাসির এপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে।

৮. এপয়েন্টমেন্ট নরমাল ও আর্জেন্ট সিস্টেম আছে। যে দেশের যে সিস্টেম আর কি। নরমাল এপয়েন্টমেন্ট ইন্ডিয়া বা নেপালের জন্য ১৫/২৫ হাজার লাগতে পারে।বাংলাদেশ থেকে অ্যাপার্টমেন্ট নিতে হলে ৪০৩০ টাকা জমা দিতে হবে। ইমেইল/আর্জেন্ট এপয়েন্টমেন্ট নিতে মোটা দাগে টাকা লাগে। সুতরাং একান্ত সমস্যা না থাকলে নরমাল এপয়েন্টমেন্ট করুন।বাংলাদেশে নরমাল এপয়েন্টমেন্ট নিতে হলেও ফ্রি দিতে হবে।

৯. ভিএফএস/ এম্বাসিতে জমার পর কোম্পানিতে ইনকোয়ারি করবে এম্বাসি থেকে। সব কিছু ঠিক থাকলে এবং এম্বাসি যদি চায় তাহলে ভিসা ইস্যু করবে। মনে রাখবেন, সব ঠিক থাকার পরেও এম্বাসি রিজেক্ট করার ক্ষমতা রাখে। এটা সম্পুর্ন এম্বাসির হাতে।

১০. একেক দেশে ডেলিভারি একেক সময় লাগে। ইন্ডিয়া//নেপাল বর্তমানে ২ মাস লাগতেছে।বাংলাদেশ এর সময় এখনও যানা নেই।

১১. ভিসা নিয়ে বাংলাদেশ BMET (Bureau of Manpower, Employment and Training) থেকে ক্লিয়ারেন্স কার্ড করতে হবে। যাকে আমরা ম্যানপাওয়ার বলি।

১২. ক্রোয়েশিয়ার সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ১ লক্ষ টাকা জামানত হিসেবে নিজের একাউন্টে দেখাতে হবে। যা ১ বছর পর তুলতে পারবেন।

১৩. যারা বাংলাদেশের বাইরে থেকে আসবেন তাদের নিয়ম ১০, ১১ লাগবেনা।

১৪. কোম্পানির সাথে আলোচনা করে এজেন্সি তারিখ অনুযায়ী টিকেট ইস্যু করে দিবে। আপনার মত ফ্লাই করবেন।

১৫. এয়ারপোর্টে রিসিভ করুক বা না করুক ইমিগ্রেশন কোন সমস্যা করবেনা।

১৬. কোম্পানির কাছে আসার পর ইমিগ্রেশনে/পুলিশ স্টেশনে আপনার ফিংগারের এপয়েন্টমেন্ট নিবে। সেই অনুযায়ী উপস্থিত থেকে ফিংগার দিবেন।

১৭. নরমালি ১৫-২০ দিন এবং আর্জেন্ট হলে ৩ দিনের মধ্যে ক্রোয়েশিয়ার TRC কার্ড হাতে পাবেন।

১৮. মনে রাখবেন, কার্ড পাওয়ার আগে কাজ করার অনুমতি নাই। তবে কোম্পানি যদি দায়িত্ব নেয় তাহলে সমস্যা নেই।

১৯. কোম্পানিতে কাজ না পেলে অন্য কোম্পানির কাজ করতে পারবেন। সেই ক্ষেত্রে নতুন কোম্পানি ট্যাক্স, কনট্রাক্ট দিবে।

২০. প্রতিবছর কোম্পানি TRC রিনিউ করে দিবে।
যেহেতু এখন বাংলাদেশে আপনি ফাইল জমা করতে পারবেন। তার পর ও দরে রাখুন। টোটাল প্রসেস মিনিমাম ৬/৮ মাস সময় হাতে রেখে ফাইল জমা দিবেন।

ধন্যবাদ❤️

যত দিন যাচ্ছে ট্রাভেল করার জন্য আমাদের আর কোন দেশ ভিসা দিবে কিনা সন্দেহ😔🇧🇩বাংলাদেশের পাসপোর্ট হোল্ডারদের জন্য এখন সব থেক...
23/10/2024

যত দিন যাচ্ছে ট্রাভেল করার জন্য আমাদের আর কোন দেশ ভিসা দিবে কিনা সন্দেহ😔

🇧🇩বাংলাদেশের পাসপোর্ট হোল্ডারদের জন্য এখন সব থেকে সহজ ভিসা কোনটা! আসলে কোন ভিসাই সহজ না।
১: ইন্ডিয়া যাবেন। ৬ মাসের ভিসা পেতে জীবন ক্ষয় হবে, পেলেও আপনার সময় লাগবে ৪ মাস। বর্তমানে তো টোটালি বন্ধ আছে টুরিস্ট ভিসা।অন্যান্য ভিসা পেতেও অনেক হ্যাসেল পোহাতে হচ্ছে।
২: মিডলইস্টের সব দেশের টুরিস্ট ভিসা বন্ধ। মানে আপনি টুরিস্ট ভিসা নিয়া সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, বাহরাইন, ওমান, জর্ডান যেতে পারবেন না।

৩: আগে আমিরাতের রেসিডেন্সি কার্ড হোল্ডারা কিছু দেশের অন এরাইভাল ভিসা পেত যেমন কিরগিস্থান, জর্জিয়া, আজারবাইজান সহ আরো কিছু দেশ। কিন্তু বাংলাদেশের পাসপোর্ট নিয়ে গেলে ঢুকতে দিচ্ছে না।

৪: ২০২৩ সালে সেন্ট্রাল এশিয়ার কিছু দেশ আমাদের স্বাগতম জানায়। কিন্তু আমরা এমনভাবে আমন্ত্রন গ্রহন করে তাতে ছেড়ে দে মা কেদে বাচি অবস্থা এইসব দেশের। ফলাফল কাজাখস্তান, কিরগিস্থান ভিসা অফ। বাকি আছে উজবেকিস্তান। এর ই ভিসা পোর্টাল আজকে ৬ দিন যাবত ডাউন। কোন খারাপ খবর আসতে যাচ্ছে।

৫: ২০২৩ এর সালে ভিসার গনজোয়ার বসানো কানাডা ভালভাবেই দরজা বন্ধ করেছে। ভিসা পাওয়ার মত ফাইল ও রিফিউস। ক্যান + এর আন্ডারে যাদের ৭ দিনে ভিসা হইত তাদেরকেও রিফিউস করে দিচ্ছে।
৬: ইউরোপের দেশ গুলা যাছাই বাছাই করে ১৫% ভিসা দেয়। এর মধ্য ৫% আর ব্যাক করে না।

৭ মালয়েশিয়া, কম্বোডিয়া, লাউস, ইন্দোনেশিয়া তে এখন ভিসা হয়। কিন্তু বাংলাদেশের ৮০% মানুষকে আলাদাভাবে ভিতরের কাউন্টারে নিয়া যায় অথবা আলাদাভাবে ইমিগ্রেশন করে।
৮: নেপাল গিয়েও কিছু মানুষ আকাম করে। ওই দেশের পাসপোর্ট বানাইয়া নাকি ইউরোপে আবেদন করে! ( আমি ১০০% সিউর না)
৯: অস্ট্রেলিয়ায় চলছে গন রিজেকশন। ৯৫% এপ্লিকেশন কমন রিজনে রিফিউস করতেছে।

১০: ইউকে ভিসা পাবার জন্য যে রকম ব্যাংক স্টেটমেন্ট দরকার আমাদের দেশের ৯০% মানুষ তেমনভাবে করতে পারে না।
১১: সার্বিয়া, বসনিয়ার জংগলে, জাতিসংঘের ক্যাম্পে হাজার হাজার বাংলাদেশি বছরের পর বছর আটকা পরে আছে।
১২: পানামার জংগলে অনেক ব্যাংগালির লাশ পচে মাটির সাথে মিশে গেছে।

১৩: ব্রাজিল, আর্জেন্টিনায় ও মেক্সিকোতে দেখবেন অনেক ব্যাংগালি বসবাস করে কিন্তু তাদের মধ্য ৯৯% আমেরিকা যাবার ধান্দায় আটকা পরা বাংলাদেশি।
১৪: লিবিয়া থেকে ইতালির কথা আমরা সবাই জানি। এইটা না বললাম।

১৫:বাংগালিদের জন্য সব খোলা আছে আফ্রিকার ভিসা। কিন্তু আমার মনে হয় অইখানে গিয়েও আমরা কিছু না কিছু অকাজ করবই। যেমন মরক্কোর সাথে স্পেনের বর্ডার আছে।এইটা বাংগালিরা জানলেই দেখবেন সবাই মরক্কো লাভার হয়ে যাব আমরা।

আমাদের দেশে অনেকেই মোজাম্বিক নামক দেশের নাম জানে না। কিন্তু আপনি জেনে অবাক হবেন যে আফ্রিকার এই দেশের প্রায় ৩০,০০০ বাংলাদেশি আছে।

সর্বশেষে একটা সুখের খবর শুনাই, যেই শ্রীলংকাকে বাংগালীরা দেউলিয়া হয়ে গেছে বলে উপহাস করতো, সেই শ্রীলংকাও বাংলাদেশীদের জন্যে অনএরাইভাল ভিসা বন্ধ করে দিয়েছে।
(Collected)

🛂 লস্ট পাসপোর্টই হলো ভারতীয় ভিসা রিজেক্ট হওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ ❌যদি পাসপোর্ট হারিয়ে যায় বা পুরাতন পাসপোর্ট হারিয়ে ...
01/10/2024

🛂 লস্ট পাসপোর্টই হলো ভারতীয় ভিসা রিজেক্ট হওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ ❌

যদি পাসপোর্ট হারিয়ে যায় বা পুরাতন পাসপোর্ট হারিয়ে থাকে, তাহলে করণীয় 👇:

1️⃣ জিডি কপি 📝

2️⃣ ট্রান্সলেট 🌐

3️⃣ নোটারি ✍️

4️⃣ লস্ট সার্কুলার 📰 (পাসপোর্ট অফিস থেকে)

5️⃣ এফিডেভিট 📄

6️⃣ এ্যাটেস্টেশন ফ্রম মিনিস্ট্রি 🏛️ (সচিবালয় থেকে)

🗂️ ভিসা জমা দেওয়ার সময় এই ডকুমেন্টসের ফটোকপি জমা দিন 📑

বিদেশে পড়তে যাওয়ার ১ বছর আগে থেকেই কি কি করণীয়(যেকোনো দেশে পড়তে গেলে, এই তথ্যগুলো আশা করি আপনাকে সহায়তা করবে),,১ আপনার ন...
17/07/2024

বিদেশে পড়তে যাওয়ার ১ বছর আগে থেকেই কি কি করণীয়
(যেকোনো দেশে পড়তে গেলে, এই তথ্যগুলো আশা করি আপনাকে সহায়তা করবে)
,
,
১ আপনার নাম এবং আপনার পিতামাতার নামের সাথে মিল রেখে সার্টিফিকেটে কোনো ভুল থাকলে তা সংশোধন করবেন, হতে পারে নামের বানানে ভুল বা অন্য কিছু, এ সময়ে একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন আপনার পিতামাতার ভোটার আইডিতে যে নাম আছে ঔ নাম ই যেন সার্টিফিকেটে থাকে, মোট কথা আপনার জন্মসনদ, সার্টিফিকেট এবং বাবামার এনআইডিতে যেন সেম নাম থাকে
,
,
২ পাসপোর্ট তৈরি ঃ পাসপোর্ট তৈরির সময় পূর্বের সার্টিফিটের মতো নাম এবং স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানার দিকে খেয়াল রাখবেন, এমন যেন না হয় জন্মসনদে আছে বর্তমান ঠিকানা বরিশাল কিন্তু পাসপোর্টে কোনোভাবে এসে গেছে নোয়াখালী
,
( ১,২ নং পয়েন্টে কোনোভাবে ভুল হলে এগুলো সংসোধন বিদেশে পরতে যান বা না যান এমনিতেই জরুরি এবং সংসোদন একটু সময় সাপেক্ষ বিষয়)
,
,
৩ SSC, HSC এর নম্বরপএ এবং সার্টিফিকেট বোর্ড থেকে সংগ্রহ করা এবং মাস্টার্সে যেতে চাইলে অনার্সের সার্টিফিকেট বিশব্বিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অফিস থেকে সংগ্রহ করে রাখা
,
৪ সার্টিফিকেট সংগ্রহের পর এগুলো শিক্ষা, এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত করা
,
৫ IELTS preparation :আইইএলটিএস পরীক্ষার প্রিপারেশন টা একটু আগে থেকেই নেওয়া ভালো, কারন অনেকের কাঙ্খিত স্কোর তুলতে অনেক বেশি সময় লেগে যায় এবং এই সময়ের কারণে, অনেকে বিশব্বিদ্যালয়ের সেশন মিস করে ফেলে, যার জন্য এডুকেশন গ্যাপ বেড়ে যায় যার জন্য ভিসা পাওয়া কঠিন হয়ে যায়
,
৬ স্কলারশিপ নিয়ে পড়াশোনা করার ইচ্ছা থাকলে আন্ডার-গ্র্যাজুয়েটের স্টুডেন্টদের জন্য SAT/ ACT পরীক্ষা এবং স্নাতকোত্তর ছাত্রীদের জন্য GRE/ GMAT পরীক্ষার প্রস্তুতিতে আগে থেকে নেওয়া ভালো
,
৭ আপনার পরিচিত বা যে সকল শিক্ষকরা আপনাকে ভালো জানে, এই সকল শিক্ষকদের মধ্য থেকে দুইজন টিচারের রেকমেন্ডেশন লেটার সংগ্রহ করে রাখা
,
৮ SOP লেখার প্রিপারেশন ঃ বিদেশে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য SOP লেখা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি প্রিপারেশন অনেক আগে থেকেই নেওয়া ভালো, যে কিভাবে আপনি এটাকে লিখবেন, এর জন্য অভিজ্ঞ ভাইদের সহযোগিতা নেওয়া বা বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপ বা অন্য কোথা থেকে সহযোগিতা নেওয়া এবং নিজের মতো করে এটাকে প্রস্তুতি নেওয়া যাতে SOP ভাষাটা নিজের মতো করে হয়
,
৯ ব্যাকগ্রাউন্ড এর সাথে মিল রেখে আপনি যে দেশে পড়তে যেতে চাচ্ছেন ওই দেশের মিনিমাম পাঁচটা বিশ্ববিদ্যালয় খুঁজে বের করে রাখা এবং যে সাবজেক্টে পড়তে যেতে চাচ্ছেন ওই সাবজেক্টটা যেন আপনার পূর্বের পড়া সাবজেক্ট এর সাথে মিল খায়,ধরেন ধরেন আপনি সায়েন্স থেকে এইচএসসি পাশ করছেন সুতরাং আপনাকে এমন কোন সাবজেক্টই পরবর্তীতে চয়েজ করতে হবে যেটা সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্ড এর সাথে মিল খায় বা ব্যবসা শিক্ষা বিষয় থেকে আগে পড়াশোনা করে থাকলে এমন সাবজেক্ট পছন্দ করতে হবে যেটা যেন ব্যাবসা শিক্ষার সাথে মিল থাকে
,
১০ আপনার বাজেট, আপনার পছন্দের শহর সহ সব কিছু বিষয় মাথায় রেখে মিনিমাম পাঁচটা বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ আগে থেকে পছন্দ করে রাখা
,
১১ আপনি যে সকল বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দ করবেন সে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদনের ডেডলাইনের দিকে খেয়াল রাখা এবং সে অনুযায়ী আগে থেকেই আবেদন করা
,
১২ ভলেন্টিয়ার সংগঠনে যুক্ত ঃআপনি যদি খুব সহজেই বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন করে সিলেক্ট হতে চান বা স্কলারশীপ পেতে চান এবং সহজেই ভিসা পেতে চান তাহলে কিছু ভলেন্টিয়ার সংগঠনের সাথে যুক্ত থাকা এবং তার যথেষ্ট প্রমাণ সংগ্রহ করে রাখা
,
১৩ বিদেশে গেলে বেশিরভাগ সময় আপনাকে নিজেকে নিজের রান্না করে খেতে হবে সুতরাং আগে থেকেই দেশ থেকে রান্না শিখে যাওয়া টা ভালো
,
১৪ যদি সম্ভব হয় ড্রাইভিং শেখা তাহলে শিখে ফেলুন, ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি করে রাখুন এবং যদি আরও সম্ভব হয় তাহলে ইন্টারন্যাশনাল ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি করে রাখতে পারেন
,
১৫ যদি সম্ভব হয় তাহলে কম্পিউটারে নিজের স্কিল দেশ থেকে আপগ্রেড করে যান যেমন microsoft-office, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্টের কাজ শেখা এবং সার্টিফিকেট সংগ্রহ করে রাখতে পারেন এটা বিদেশে আপনাকে অনেক সাপোর্ট দিবে
,
আমার কাছে এই ১৫ টা পয়েন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়ছিল, আশা করি অনেকের কাজে আসবে ।

Address

Bahaddarhat
Chittagong
4302

Telephone

+8801973119178

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Al Hakim Travel Agency posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Al Hakim Travel Agency:

Share

Category