MMR Travels & Tours

MMR Travels & Tours Travels & Tours Company

10/04/2025

Mobile no. 01716-536713

01/02/2025
25/01/2025

⚠️ই-পাসপোর্ট করতে যা লাগবে:
ই-পাসপোর্টের আবেদনপত্র জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) বা জন্মনিবন্ধন সনদ(বিআরসি) অনুযায়ী পূরণ করতে হবে। অপ্রাপ্ত বয়স্ক(১৮ বছরের কম) আবেদনকারী, যার জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নেই, তার পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নম্বর অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।

= ই-পাসপোর্টের ফি =

বাংলাদেশে আবেদনকারীদের জন্য ৪৮ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ৩৫০০ টাকা, জরুরি ফি ৫৫০০ টাকা ও অতীব জরুরি ফি ৭৫০০ টাকা এবং ১০ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ৫০০০ টাকা, জরুরি ফি ৭০০০ টাকা ও অতীব জরুরি ফি ৯০০০ টাকা।

এছাড়া বাংলাদেশে আবেদনকারীদের জন্য ৬৪ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ৫৫০০ টাকা, জরুরি ফি ৭৫০০ টাকা ও অতীব জরুরি ফি ১০ হাজার ৫০০ টাকা এবং ১০ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ৭০০০ টাকা, জরুরি ফি ৯০০০ টাকা ও অতীব জরুরি ফি ১২০০০ টাকা।

নতুন পাসপোর্টের ক্ষেত্রে অতীব জরুরিতে ৩ দিনে, জরুরিতে ৭ দিনে ও সাধারণ পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে ২১ দিনের পাসপোর্ট পাওয়া যাবে। তবে পুরনো অথবা মেয়দোত্তীর্ণ পাসপোর্ট রি-ইস্যু করার ক্ষেত্রে অতীব জরুরি পাসপোর্ট ২ দিনে, জরুরি পাসপোর্ট ৩ দিনে ও সাধারণ পাসপোর্ট ৭ দিনের মধ্যে দেওয়া হবে।

এছাড়া, বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে সাধারণ আবেদনকারী, শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা আলাদা ই-পাসপোর্ট ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে সাধারণ আবেদনকারীদের জন্য ৪৮ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ১০০ মার্কিন ডলার ও জরুরি ফি ১৫০ মার্কিন ডলার। ১০ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ১২৫ মার্কিন ডলার ও জরুরি ফি ১৭৫ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে সাধারণ আবেদনকারীদের জন্য ৬৪ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ১৫০ মার্কিন ডলার ও জরুরি ফি ২০০ মার্কিন ডলার এবং ১০ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ১৭৫ মার্কিন ডলার ও জরুরি ফি ২২৫ মার্কিন ডলার ধার্য করা হয়েছে।

(তথ্য - সংগৃহীত)⚠️

16/01/2025

মেট্রোরেল এ কোন স্টেশনে নামলে, কোথায় কোথায় যেতে পারবেন..
টাইম লাইনে রেখে দিতে পারেন--
♦️১) #উত্তরা_উত্তর (Uttara North): দিয়াবাড়ি, খালপাড়, রূপায়ণ সিটি, উত্তরা পশ্চিম থানা, জমজম টাওয়ার, সেক্টর-৭, ১০, ১২, ১৪,১৫,১৬, কামারপাড়া, সুইচগেইট, রানাভোলা, হাউজবিল্ডিং, রাজলক্ষী, জসীমউদ্দীন, এয়ারপোর্ট, টঙ্গী, কলেজ গেইট, টঙ্গী হয়ে বোর্ড বাজার, গাজীপুর, জয়দেবপুর। উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিলের ভাড়া ১০০ টাকা।
♦️২) #উত্তরা_সেন্টার (Uttara Center): সেক্টর ১৮, রাজউক উত্তরা মডেল টাউন, বউ বাজার, পঞ্চবটি, বোটক্লাব, বীরুলিয়া ব্রীজ, বীরুলিয়া ব্রীজ থেকে সাভার, আশুলিয়া। উত্তরা উত্তর থেকে সর্বনিম্ন ভাড়া: ২০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৯০ টাকা।
♦️৩) #উত্তরা_দক্ষিণ (Uttara South): ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি, শান্তা-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি, বিজিএমইএ ভবন, বৃন্দাবন বাজার, এয়ারপোর্ট, । উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ২০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৯০ টাকা।
♦️৪) #পল্লবী (Pallabi): মিরপুর ১২, মিরপুর ডিওএইচএস, মিরপুর সেনানিবাস, ইষ্টার্ন হাউজিং, আফতাব নগর হাউজিং, বিইউপি, কালসী মোড়,মুসলিম বাজার, ইসিবি চত্বর,রুপনগর,আবাসিক,দুয়ারিপাড়া,আরিফাবাদ।
উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৩০ টাকা।
মতিঝিল থেকে: ৮০ টাকা।
♦️৫) #মিরপুর ১১ (Mirpur 11): পূরবী সিনেমা হল, কালসী মোড়, আধুনিক,ইসিবি চত্বর, মিরপুর ১১, মিল্কভিটা,চলন্তিকা মোড়,শিয়াল বাড়ি,প্রশিকা, মিরপুর-১,৬,৭, চিড়িয়াখানা।
উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৩০ টাকা।
মতিঝিল থেকে: ৭০ টাকা।
♦️৬) #মিরপুর_১০ (Mirpur- 10): মিরপুর গোল চক্কর, সেনপাড়া, পাশেই ফলপট্টিতে ব্যাংক জব প্রস্তুতির সেরা প্রতিষ্ঠান Turning Point Job Aid পেয়ে যাবেন। মিরপুর-১,২,BRTA, হোপ মার্কেট,শাহ আলী মার্কেট,চিড়িয়াখানা , হার্ট ফাউন্ডেশন, পাকা মসজিদ, টেকনিক্যাল, শ্যামলী, কল্যাণপুর, গাবতলী, আমীনবাজার, সাভার, মিরপুর-১৩, ১৪, পুলিশ ব্যাটালিয়ন, ভাষাণটেক, কচুক্ষেত, বনানী, বনানী থেকে উত্তরা বা মহাখালী অভিমূখের যেকোনো জায়গা। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৪০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৬০ টাকা।
♦️৭) #কাজীপাড়া (Kazipara): কাজীপাড়া, বেগম রোকেয়া সরণী, ইটাখোলা বাজার, পূর্ব মনিপুর, বৌবাজার, সাততারা মসজিদ রোড এবং এর আশেপাশে। উত্তরা দিয়া বাড়ি থেকে ভাড়া: ৪০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৬০ টাকা।
♦️৮) #শেওড়াপাড়া (Shewrapara): শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, আগারগাঁও, তালতলা, এবং এর আশেপাশে। ভাড়া: ৫০ টাকা। উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিল থেকে: ৫০ টাকা।
♦️৯) #আগারগাঁও (Agergaon) : আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিস, বিসিএস কম্পিউটার সিটি, চক্ষু হাসপাতাল, নিউরোসায়েন্স হাসপাতাল, শ্যামলী, জাপান গার্ডেন সিটি, টেকনিক্যাল , গাবতলী, শিশু হাসপাতাল, শিশু মেলা, তালতলা এবং এর আশেপাশে। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৬০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৫০ টাকা।
♦️(১০) #বিজয়_সরণী (Bijoy Sarani): বিজয় সরণী, জাতীয় সংসদ,নব থিয়েটার, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, শাহীন স্কুল ও কলেজ, তেজগাঁও এয়ার পোর্ট, শাহীন বাগ, নাখালপাড়া এবং এর আশেপাশে। উওরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৬০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৪০ টাকা।
♦️(১১) #ফার্মগেট (Farmgate) : ফার্মগেট, আসাদগেট, মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি -২৭, ২৮, লালমাটিয়া, তেজগাঁও কলেজ, বিজ্ঞান কলেজ, হলিক্রস কলেজ এবং এর আশেপাশে । উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৭০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৩০ টাকা।
♦️(১২) #কাওরান_বাজার ( Kawran Bazar) : কাওরান বাজার, হাতিরঝিল, রামপুরা, মালিবাগ, বসুন্ধরা সিটি, পান্থপথ, স্কয়ার হাসপাতাল, বিআরবি হাসপাতাল, ধানমন্ডি -৩২, কলাবাগান এবং এর আশেপাশে। উওরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৮০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৩০ টাকা।
♦️(১৩) #শাহবাগ (Shahbagh) : শাহবাগ জাদুঘর, পিজি হাসপাতাল, বারডেম হাসপাতাল, রমনা পার্ক, সাইন্স ল্যাব, সিটি কলেজ, ঢাকা কলেজ, ল্যাবএইড হাসপাতাল এবং এর আশেপাশে। উওরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৮০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ২০ টাকা।
♦️(১৪) #ঢাকা_বিশ্ববিদ্যালয় (Dhaka University) : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, টিএসসি, ঢাকা মেডিকেল, বুয়েট, শহিদ মিনার, শিশু একাডেমী, আজিমপুর, ইডেন কলেজ, ঢাকা কলেজ, নিউ মার্কেট, চক বাজার। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৯০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ২০ টাকা।
♦️(১৫) #বাংলাদেশ_সচিবালয় ( Bangladesh Secretariat) : সচিবালয়, প্রেস ক্লাব, সেগুনবাগিচা, শান্তিনগর, হাইকোর্ট, সুপ্রিম কোর্ট, পল্টন, বিজয়নগর, মিন্টু রোড, বেইলী রোড, ভিকারুননিসা স্কুল, গুলিস্তান, বায়তুল মোকাররম এবং এর আশেপাশে । উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া : ৯০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ২০ টাকা।
♦️(১৬) #মতিঝিল ( Motijheel) : মতিঝিল, দিলকুশা, কমলাপুর , বঙ্গভবন , বাংলাদেশ ব্যাংক, নটরডেম কলেজ, আরামবাগ, ফকিরাপুল এবং এর আশেপাশে। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ১০০/- টাকা।
বিঃদ্রঃ ২০০ টাকা বিনিময়ে কার্ড করলে, যাতায়াতে সবসময় ১০% ডিসকাউন্ট পাওয়া যায়।
উত্তরা উত্তর থেকে প্রথম ট্রেন: সকাল ৭:১০ মিঃ
এবং সর্ব শেষ ট্রেন: রাত ৯:০০ ঘটিকায়।
মতিঝিল থেকে প্রথম ট্রেন: সকাল ৭
#ব্দ্রেএলসফফিচিয়া👮‍♂️👮‍♂️

14/01/2025
14/01/2025

৩ স্টার, ৫ স্টার এবং ৭ স্টার হোটেলের মধ্যে পার্থক্য কী:

ঠান্ডা আবহাওয়ার সঙ্গে এখন চলছে ভ্রমণেরও মৌসুম। আর অচেনা জায়গায় কয়েক দিনের জন্য ভ্রমণে গেলে হোটেলই ভরসা।

সাধারণত রিভিউ বা রেটিংয়ের ভিত্তিতে গ্রাহকেরা ভ্রমণের আগে হোটেল নির্বাচন করে থাকেন। হোটেলগুলোর নামের পাশেই তা কত তারকাখচিত বা কত স্টার-যুক্ত সে উল্লেখ থাকে। সবাই জানেন, বেশি স্টারের অর্থ হোটেলের সুযোগ-সুবিধাও বেশি। স্টার অনুযায়ী হোটেলগুলোর ব্যবস্থাপনা সম্পর্কেও কিছুটা ধারণা পাওয়া যায়।

কিন্তু বিভিন্ন হোটেলের ‘স্টার’ রেটিং নির্ধারণ করেন কারা! জানলে অবাক হবেন যে, হোটেলের জন্য এককভাবে কোনো স্টার নির্ধারক কমিটি বা সংস্থা নেই পুরো বিশ্বে। বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সংস্থা সমন্বিতভাবে এটি নির্ধারণ করে থাকে।

সাধারণত রুমের আকার, পরিচ্ছন্নতা, সুযোগ-সুবিধা এবং পরিষেবার গুণমানের মতো বৈশিষ্ট্যগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করে মানদণ্ডের একটি সেট মূল্যায়ন করা হয় এবং সামগ্রিক পারফরম্যান্সের ওপর ভিত্তি করে হোটেলটিকে র‌্যাঙ্কিং দেওয়া হয়।

বিংশ শতকের গোড়ার দিকে সম্ভবত প্রথম হোটেলগুলোর স্টার রেটিংয়ের প্রচলন শুরু হয়। কারও মতে, উত্তর আমেরিকা এবং ইউরোপের অটোমোবাইল অ্যাসোসিয়েশনের (এএ) হাত ধরে এর সূচনা। আবার কেউ মনে করেন, ফোর্বস ট্রাভেল গাইড সর্বপ্রথম হোটেলের এই রেটিং স্টার সিস্টেম চালু করে।

বর্তমানে উত্তর এবং দক্ষিণ আমেরিকায় হোটেল রেটিং প্রদানের জন্য দায়ী দুটি প্রধান সংস্থা হলো আমেরিকান অটোমোবাইল অ্যাসোসিয়েশন (এএএ) এবং ফোর্বস ট্রাভেল গাইড। অন্যদিকে ইউরোপের হোটেলগুলোর জন্য নিয়োজিত রয়েছে ইউরোপিয়ান হোটেল স্টারস ইউনিয়ন নামক বিশেষ সংস্থা।

হোটেলের রেটিং দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রতিটি সংস্থার রয়েছে নিজস্ব মানদন্ড এবং শর্ত। দেখা যাবে, নেপালের একটি পাঁচতারকা হোটেলের চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কিংবা অস্ট্রেলিয়ার তিন তারকা হোটেলও তুলনামূলকভাবে বেশি অভিজাত এবং বিলাসবহুল।

তবে মোটা দাগে এই স্টার রেটিং সিস্টেমে ওয়ান স্টার থেকে ফাইভ স্টার পর্যন্ত হোটেলগুলোর সাধারণ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। সে সম্পর্কে কিছুটা ধারণা নেওয়া যাক-

ওয়ান স্টার বা একতারকা হোটেল:
ওয়ান স্টার হোটেলে থাকার খরচ তুলনামূলকভাবে খুব কম। বাজেট সাশ্রয়ী হওয়ায় যে কেউ এই হোটেলে উঠতে পারে। এতে আপনি পরিষ্কার ঘর, ঘুমানোর জন্য একটি বিছানা, টয়লেট সুবিধা এবং সর্বোচ্চ গরম ও ঠান্ডা পানির সুবিধা পাবেন। কিন্তু এসব হোটেলের রুম আকারে খুবই ছোট হয়ে থাকে।

টু স্টার বা দুইতারকা হোটেল:
টু স্টার হোটেলের সুবিধা ওয়ান স্টার হোটেলের চেয়ে কিছুটা ভালো। এই ধরনের হোটেলে রুমের আকার একটু বড় হতে পারে। এখানে রাত্রিযাপনের খরচ ১৫০০-২০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এটি ঘুমানোর জন্য একটি ভাল বিছানা, পরিষ্কার বাথরুম, টেবিল-চেয়ার এবং অন্যান্য কিছু সুবিধা দেয়। কিছু হোটেলে টেলিফোন ও টেলিভিশন থাকলেও সেগুলো পুরানো এবং নষ্ট হওয়ার আশঙ্কাই বেশি!

থ্রি স্টার বা তিনতারকা হোটেল:

তিনতারকা হোটেলের রুম আকারে বড় এবং এতে এসি সুবিধা থেকে শুরু করে ওয়াই-ফাই, টিভি সুবিধা সবই থাকে। এছাড়াও রয়েছে পার্কিং সুবিধা। এ হোটেলে থাকতে গেলে দিনপ্রতি অন্তত ৩-৪ হাজার টাকা গুনতে হবে। অনেক তিনতারকা হোটেলে ব্যুফে ব্রেকফাস্ট সুবিধা দেখা যায় এখন।
ফোর স্টার বা চারতারকা হোটেল:

ফোর স্টার হোটেলগুলো স্যুইট রুম এবং বাথটাবের মতো সুবিধা প্রদান করে। এছাড়া ওয়াইফাই, মিনি বার, ফ্রিজ ইত্যাদি সুবিধা দেওয়া হয়। রয়েছে টিভি, সুইমিং পুল, সাইড বার, কফিশপ সহ অন্যান্য ফ্যাসিলিটিজ। এ ধরনের হোটেলে থাকার খরচ কিছুটা বেশি। বাংলাদেশে এখন প্রচুর চারতারকা হোটেল এবং রিসোর্ট গড়ে উঠেছে।

ফাইভ স্টার বা পাঁচতারকা হোটেল:

পাঁচতারা হোটেলে আতিথেয়তার প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া হয়। গ্রাহকদের জন্য আরামদায়ক অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে এখানে জিম, পার্সোনাল হেলথকেয়ার সহ নানা বিলাসবহুল সুবিধা থাকে। ২৪ ঘণ্টা রুম সার্ভিস সুবিধা পাওয়া যায়। এই হোটেলের রুমের আকার অনেক বড় হয়।
সেভেন স্টার বা সাততারকা হোটেল:

ইদানিং কিছু হোটেল নিজেদের সেভেন স্টার বলে দাবি করছে। তবে এই হোটেলের কোনো নির্ধারিত বৈশিষ্ট্য এখনও নেই। এখানকার রুম ভাড়া ও খাবারের খরচ বেশ ব্যয়বহুল।

Address

295, Holy Lane, Ring Road, Shyamoly
Dhaka
1207

Telephone

+8801716536713

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MMR Travels & Tours posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to MMR Travels & Tours:

Share

Category