TiM International

TiM International ✈️ Air Ticket
🛂 Visa Processing
🏨 Hotel Booking
🏟️ Tour Package
🕋 Umrah Service

🇹🇼তাইপে, তাইওয়ান🇹🇼তাইপে তাইওয়ানের রাজধানী এবং একটি আধুনিক মেট্রোপলিটন শহর। এটি তার বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতির জন্য পরিচিত, ...
29/07/2025

🇹🇼তাইপে, তাইওয়ান🇹🇼

তাইপে তাইওয়ানের রাজধানী এবং একটি আধুনিক মেট্রোপলিটন শহর। এটি তার বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতির জন্য পরিচিত, যেখানে ঐতিহ্যবাহী মন্দির, আধুনিক স্থাপত্য, এবং প্রাণবন্ত নাইট মার্কেট দেখা যায়।

দর্শনীয় স্থান:
📍তাইপে ১০১: এটি একসময় বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন ছিল এবং এখান থেকে শহরের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখা যায়।
📍জাতীয়: এখানে চীনের প্রাচীন শিল্পকলার বিশাল সংগ্রহ রয়েছে।
📍শিলিন নাইট মার্কেট: এটি তাইপের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে বিখ্যাত নাইট মার্কেট, যেখানে বিভিন্ন ধরণের স্থানীয় খাবার ও জিনিসপত্র পাওয়া যায়।
📍লংশান মন্দির: এটি তাইপের প্রাচীনতম মন্দিরগুলির মধ্যে একটি।
🎈ইয়াংমিং পর্বত : এটি তাইপের একটি জনপ্রিয় স্থান, যেখানে গরম জলের ঝর্ণা এবং মনোরম দৃশ্য উপভোগ করা যায়।

🌮খাবার:
তাইওয়ানের খাবার খুবই বিখ্যাত, তাই এখানে কিছু জনপ্রিয় খাবার চেখে দেখা যেতে পারে:
☕বাফল টি: এটি তাইওয়ানের সবচেয়ে জনপ্রিয় পানীয়।
🍜বিফ নুডলস: তাইওয়ানের একটি জনপ্রিয় খাবার।
🌬️স্মেলি টোফু: এটি একটি বিশেষ ধরনের টোফু যা গন্ধের জন্য পরিচিত।

🧳অন্যান্য অভিজ্ঞতা:
📍হোটেল: তাইপেতে বিভিন্ন ধরণের হোটেল এবং গেস্ট হাউজ পাওয়া যায়।
📍পরিবহন: তাইপেতে মেট্রো এবং বাস সহ একটি ভাল পাবলিক পরিবহন ব্যবস্থা রয়েছে।
📍সংস্কৃতি: তাইওয়ানের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে বিভিন্ন মন্দির, জাদুঘর এবং স্থানীয় বাজার পরিদর্শন করতে পারেন।

🎴বিশেষ টিপস:
♦️তাইওয়ানে ভ্রমণের জন্য ভিসার প্রয়োজন হতে পারে, তাই আগে থেকে ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন।
♦️স্থানীয় সংস্কৃতি এবং রীতিনীতি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন।
♦️আপনার ভ্রমণ পরিকল্পনা আগে থেকে করে নিন, বিশেষ করে যদি আপনি জনপ্রিয় স্থানগুলিতে যেতে চান।

তাইপে একটি সুন্দর এবং আকর্ষণীয় শহর, যেখানে বিভিন্ন ধরণের অভিজ্ঞতা অর্জন করা যেতে পারে।

🕵‍♂ ট্রাভেল স্ক্যাম ও প্রতারণা: যেভাবে সতর্ক হবেনভ্রমণ মানেই নতুন অভিজ্ঞতা, অ্যাডভেঞ্চার, আর আনন্দ। কিন্তু অসতর্ক হলে এই...
29/07/2025

🕵‍♂ ট্রাভেল স্ক্যাম ও প্রতারণা: যেভাবে সতর্ক হবেন
ভ্রমণ মানেই নতুন অভিজ্ঞতা, অ্যাডভেঞ্চার, আর আনন্দ। কিন্তু অসতর্ক হলে এই আনন্দে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে বিভিন্ন ধরনের স্ক্যাম ও প্রতারণা। বিশেষ করে বিদেশে ভ্রমণের সময় পর্যটকরা সহজেই স্ক্যামের শিকার হতে পারেন। নিচে উল্লেখ করা হলো সবচেয়ে কমন কিছু ট্রাভেল স্ক্যাম এবং সেগুলো এড়ানোর কার্যকর উপায়:

⚠ কমন ট্রাভেল স্ক্যাম (বিশ্বব্যাপী)
১. ভুয়া ট্যাক্সি ও অতিরিক্ত ভাড়া:
🔶 এয়ারপোর্ট বা পর্যটন এলাকার আশেপাশে এ ধরনের ঘটনা বেশি ঘটে।
🔶 আগে থেকেই নির্ভরযোগ্য ট্যাক্সি সার্ভিস নির্বাচন করুন।

২. ATM ও ক্রেডিট কার্ড স্ক্যাম:
🔶 মেশিনের সঙ্গে কার্ড রিডার বা স্কিমার বসানো থাকে।
🔶 ব্যাংকের অনুমোদিত ATM বুথ থেকে টাকা তুলুন।

৩. ফ্রি গিফট স্ক্যাম (ব্রেসলেট/ফুল):
🔶 ফ্রি জিনিস দেখিয়ে পরে টাকা দাবি করা।
🔶 অপরিচিত ব্যক্তিদের থেকে জিনিস গ্রহণে সতর্ক থাকুন।

৪. ভুয়া পুলিশ বা অফিশিয়াল পার্সন:
🔶 পরিচয়পত্র দেখতে চান এবং পরে জরিমানা বা টাকা দাবি করেন।
🔶 আইডি যাচাই করার পর প্রকৃত পুলিশ স্টেশনে যাওয়ার প্রস্তাব দিন।

৫. ট্যুরিস্ট স্পট বন্ধ থাকার মিথ্যা তথ্য:
🔶 আপনার পছন্দের জায়গাটি বন্ধ বলে অন্য জায়গায় নিয়ে যেতে চান।
🔶 সরাসরি অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা কাউন্টার থেকে তথ্য নিন।

🌍 দেশভিত্তিক বিখ্যাত কিছু স্ক্যাম
🔷 ইউরোপ: "পকেটমার" ও "পিটিশন সাইন স্ক্যাম"
🔷 থাইল্যান্ড: "জেটস্কি ড্যামেজ স্ক্যাম"
🔷 তুরস্ক: "শু পলিশ স্ক্যাম"
🔷 ভারত: "ট্রেন টিকেট স্ক্যাম"
🔷 ইন্দোনেশিয়া: "কারেন্সি এক্সচেঞ্জ স্ক্যাম"

🔒 প্রতারকদের সহজ টার্গেট কারা?
☑ একা ভ্রমণকারী
☑ প্রথমবার বিদেশে যাচ্ছেন এমন ব্যক্তি
☑ বয়স্ক পর্যটক
☑ ভাষাগত দুর্বলতায় থাকা পর্যটক

📌 যেভাবে নিজেকে নিরাপদ রাখবেন (কার্যকর টিপস)
✅ গুগল ও অনলাইন রিভিউ দেখুন
হোটেল, ট্যাক্সি, ট্যুর গাইডের রিভিউ যাচাই করুন।
✅ প্রি-প্ল্যান ও রিসার্চ করুন
গন্তব্যের সাধারণ স্ক্যাম সম্পর্কে আগে থেকেই জেনে নিন।
✅ নিরাপদ পেমেন্ট মেথড
নগদ টাকার পরিবর্তে ক্রেডিট কার্ড ও ট্রাভেল কার্ড ব্যবহার করুন।
✅ স্থানীয় ভাষায় কিছু শব্দ শিখুন
জরুরি কথোপকথনের জন্য স্থানীয় ভাষার কিছু প্রয়োজনীয় শব্দ বা বাক্য শিখুন।
✅ নিজস্ব জরুরি যোগাযোগের তালিকা তৈরি করুন

স্থানীয় পুলিশ, অ্যাম্বাসি এবং হোটেলের নাম্বার সাথে রাখুন।
🛡 কী করবেন যদি স্ক্যামের শিকার হন?
☑ প্রথমেই স্থানীয় পুলিশের কাছে অভিযোগ করুন।
☑ ব্যাংক বা ক্রেডিট কার্ড কোম্পানিকে দ্রুত জানিয়ে কার্ড ব্লক করুন।
☑ দূতাবাসের সাহায্য নিন (গুরুতর সমস্যায়)।

🚧 অতিরিক্ত সতর্কতার জন্য দরকারি অ্যাপ ও ওয়েবসাইট
♦️ Google Maps (লোকেশন যাচাই)
♦️ Uber বা Bolt (নিরাপদ ট্যাক্সি বুকিং)
♦️ XE Currency (কারেন্সি কনভার্টার)
♦️ TripAdvisor বা Trustpilot (রিভিউ যাচাই)

ভ্রমণ সুন্দর ও আনন্দময় একটি অভিজ্ঞতা। তবে সতর্ক থাকলেই স্ক্যাম ও প্রতারণা থেকে নিজেকে সহজেই রক্ষা করতে পারবেন। সচেতন থাকুন, নিরাপদে থাকুন, এবং ভ্রমণকে উপভোগ করুন।

টরন্টো, কানাডাকানাডার অন্টারিও প্রদেশের রাজধানী টরন্টো। এটি কানাডার সবচেয়ে বেশি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা এবং সেই সাথে পর্যটকদের...
28/07/2025

টরন্টো, কানাডা
কানাডার অন্টারিও প্রদেশের রাজধানী টরন্টো। এটি কানাডার সবচেয়ে বেশি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা এবং সেই সাথে পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ। প্রতি বছর প্রচুর বাংলাদেশী শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষার্থে কানাডায় পাড়ি জমান। এছাড়া পি আর নিয়েও অনেকে সপরিবারে ছুটে যান কানাডায়। এরা সবাই সাধারণত টরন্টো বা এর আশেপাশের এলাকাতে বসবাস করেন। পর্যটক বা অভিবাসী- সবার জন্যই কানাডায় গিয়ে দেখার ও অভিজ্ঞতা নেয়ার মতো অনেক কিছুই আছে।

টরন্টো ভ্রমণঃ টরন্টোর সেরা ৫টি দর্শনীয় স্থান এর বিবরণ নিম্নে দেয়া হলোঃ

১। নায়াগ্রা ফলসঃ যদিও এটি ঠিক টরন্টোতে অবস্থিত নয়, টরন্টো থেকে ১৩০ কিমি দূরে দেড়-দুই ঘন্টা কার রাইড দূরত্বে অবস্থিত তাও টরন্টোর সবচেয়ে আকর্ষনীয় পর্যটক স্থান হিসেবে বিবেচনা করা হয় নায়াগ্রা ফলস কে। নায়াগ্রা ফলস মূলত আমেরিকা ও কানাডাকে আলাদা করেছে। বিশালাকার আর অসাধারণ সুন্দর এই জলপ্রপাতটি যে কাউকে মুগ্ধ করে দেবার জন্য যথেষ্ট। নায়াগ্রা জলপ্রপাতটির মূল বিশেষত্ব এর তীব্র স্রোতের জলরাশি যা একে বিশ্বের অন্য সব জলপ্রপাত থেকে আলাদা করেছে।

নায়াগ্রা দেখতে যেতে চাইলে আপনি ডে ট্যুর ও প্ল্যান করতে পারেন আবার নাইট স্টে ও প্ল্যান করতে পারেন। থাকার ও আশপাশ ঘুরে দেখার মতো অনেক জায়গা আছে নায়াগ্রা ফলসের আশেপাশে। এলাকাটি বেশিরভাগ সময়ই পর্যটকদের পদচারণায় ব্যস্ত থাকে। এখানে জলপ্রপাত দেখা ছাড়াও মিউজিক শো, লাইট শো, ফায়ারওয়ার্ক শো সহ নানা রকমের বিনোদনমূলক ব্যবস্থা রয়েছে।

২। সিএন টাওয়ারঃ টরন্টোর বিখ্যাত সিএন টাওয়ার দুবাইয়ের বুর্জ খলিফা নির্মাণের আগ পর্যন্ত অর্থাৎ ২০০৭ সাল পর্যন্ত বিশ্বের সর্বোচ্চ দালানের রেকর্ড অধিকার করে ছিলো। ১,৮১৫ ফুট উঁচু এই দালানটি বর্তমানে কানাডার টেলিযোগাযোগ ও সম্প্রচার কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। দালানটির মাথায় স্যাটেলাইট বসানো আছে যার মাধ্যমে দেশব্যাপী সংবাদ ও টেলিভিশন শোগুলো সম্প্রচারিত হয়। শহরের যে কোন স্থানে দাঁড়ালেই দালানটি আপনার চোখে পড়বে।

কিন্তু আপনি যদি দালানটি আরো কাছ থেকে দেখতে চান এবং অবজারভেশন ডেক থেকে টরন্টোর স্কাইলাইন উপভোগ করতে চান তবে সোজা চলে যেতে হবে সিএন টাওয়ারের সর্বোচ্চ ফ্লোরে। টিকেট কেটে ঢুকলে অবজারভেশন ডেক ছাড়াও এজ ওয়াক, রিভলভিং রেস্টুরেন্টসহ আরো অনেক সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন।

৩। রয়্যাল অন্টারিও মিউজিয়ামঃ কানাডার বৃহত্তম এবং সর্বাধিক পরিদর্শন করা জাদুঘর হল রয়্যাল অন্টারিও মিউজিয়াম। এই জাদুঘরে ঐতিহ্যবাহী এবং সমসাময়িক শিল্প এবং বিশ্ব সংস্কৃতি এবং প্রাকৃতিক ইতিহাস সম্পর্কিত প্রত্নবস্তু রয়েছে। জাদুঘরটি যখন নির্মিত হয়েছিল, তখন এর সংগ্রহের একটি বড় অংশ টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এসেছিল। সেই থেকে জাদুঘর ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে আসছে।

আপনি রয়্যাল অন্টারিও মিউজিয়াম পরিদর্শন করতে গেলে বিভিন্ন প্রদর্শনী এবং গ্যালারী উপভোগ করতে পারবেন। জাদুঘরে ৬০ লক্ষের ও বেশি স্বতন্ত্র বস্তু সহ ৪০টি গ্যালারী রয়েছে। এর মধ্যে ডাইনোসরের জীবাশ্ম এবং অন্যান্য নমুনা, খনিজ এবং উল্কাপিণ্ডের একটি সংগ্রহ রয়েছে; এছাড়াও রয়েছে কানাডা, ইউরোপ, আফ্রিকা এবং এশিয়া থেকে সংগৃহীত ঐতিহাসিক শিল্প এবং প্রত্নবস্তু।

৪। রিপলি অ্যাকুয়ারিয়াম কানাডাঃ আপনার ভ্রমণসঙ্গী হিসেবে যদি আপনার বাচ্চা থাকে তবে তার জন্য আছে রিপলি অ্যাকুয়ারিয়াম যা বাচ্চাদের জন্য অনেক উপভোগ্য হবে। এটি সিএন টাওয়ারের কাছাকাছি তাই এটি আপনার জন্য সহজেই অ্যাক্সেসযোগ্য। রিপলি অ্যাকুয়ারিয়াম একটি পাবলিক অ্যাকোয়ারিয়াম। এটি বিশ্বের বিভিন্ন অংশ থেকে সংগৃহীত সামুদ্রিক এবং স্বাদু পানির আবাসস্থল যেখানে সবমিলিয়ে ৫.৭ মিলিয়ন লিটার পানি রয়েছে। এই অ্যাকুয়ারিয়ামে ২০,০০০ বিদেশী মাছ এবং সামুদ্রিক প্রাণী রয়েছে। আপনার বাচ্চাকে এখানে নিয়ে যান এবং সামুদ্রিক জীবন ও প্রাণের চিহ্ন দেখে তাদের আনন্দ উপভোগ করুন।

৫। কাসা লোমাঃ যদি ঐতিহাসিক প্রাসাদ এবং কানাডিয়ান ইতিহাসের স্বাদ পেতে চান তবে আমরা আপনাকে কাসা লোমা দেখার পরামর্শ দেবো। এই গথিক স্টাইলের প্রাসাদটি মিডটাউন টরন্টোর একটি ঐতিহাসিক হাউজ মিউজিয়াম এবং ল্যান্ডমার্ক হিসেবে বিখ্যাত। কাসা লোমা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪৬০ ফুট উপরে অবস্থিত। এটি চলচ্চিত্র এবং টিভি অনুষ্ঠানের জন্য একটি জনপ্রিয় শ্যুটিং সাইট এবং স্থানীয়দের বিবাহের জন্য একটি দুর্দান্ত ভেন্যু। স্থানটি প্রায়ই প্রাইভেট কোম্পানিগুলিকে তাদের মিটিং ইত্যাদির ভেন্যু হিসেবে ভাড়া দেওয়া হয়।

🕌 মধ্যপ্রাচ্যের ঐতিহ্যবাহী শহরগুলো:✨ শুধু দুবাই নয়, আরও অনেক কিছু জানার আছে!মধ্যপ্রাচ্য মানেই শুধু ঝকঝকে স্কাইস্ক্র্যাপা...
28/07/2025

🕌 মধ্যপ্রাচ্যের ঐতিহ্যবাহী শহরগুলো:
✨ শুধু দুবাই নয়, আরও অনেক কিছু জানার আছে!
মধ্যপ্রাচ্য মানেই শুধু ঝকঝকে স্কাইস্ক্র্যাপার আর বিলাসবহুল জীবন নয়। এখানকার মাটি জুড়ে ছড়িয়ে আছে হাজার বছরের ইতিহাস, সংস্কৃতি আর সৃষ্টিশীল স্থাপত্যের ঐতিহ্য।
দুবাই যদিও বিশ্বব্যাপী আলোচিত, কিন্তু এর বাইরেও রয়েছে এমন কিছু ঐতিহ্যবাহী শহর, যা আপনাকে নিয়ে যাবে সময়ের গহীনে। চলুন জেনে নিই এমন কিছু শহর সম্পর্কে, যেখানে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা হবে একটু আলাদা, একটু গভীর।
🏛️ ১. জেদ্দা, সৌদি আরব
— ইসলামী ঐতিহ্য ও সমুদ্রতীরের প্রাণবন্ত শহর
জেদ্দা শুধু হজ ও ওমরাহ্ যাত্রীদের জন্য নয়, ইতিহাস ও সংস্কৃতিপ্রেমীদের জন্যও দারুণ এক গন্তব্য। পুরনো শহর “Al-Balad” এর সরু গলি আর ঐতিহ্যবাহী ঘরবাড়ি আপনাকে মোহিত করবে।
📍 দেখার মতো:
🔶 Al-Balad (UNESCO Heritage Site)
🔶 কিং ফাহাদ ফাউন্টেন
🔶 রেড সি কর্নিশ
🏔️ ২. মাসকাট, ওমান
— আধুনিকতা আর ঐতিহ্যের অনন্য মিশেল
ওমানের রাজধানী মাসকাট একদিকে আধুনিক, অন্যদিকে আরব সংস্কৃতির এক জীবন্ত উদাহরণ। এখানে আছে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ, পাহাড়ঘেরা উপকূল আর স্থানীয় আতিথেয়তা।
📍 দেখার মতো:
🔶 সুলতান কাবুস গ্র্যান্ড মসজিদ
🔶 মুত্রাহ সোক
🔶 মাসকাট কর্নিশ
🏜️ ৩. আল-উলা, সৌদি আরব
— মধ্যপ্রাচ্যের Petra বলা হয় একে!
আল-উলার হেগর (Madain Saleh) প্রাচীন নবতিয়ান সভ্যতার নিদর্শন। এটি ছিল সৌদি আরবের প্রথম UNESCO World Heritage Site।
📍 দেখার মতো:
🔶 হেগর (Madain Saleh)
🔶 মরুভূমির পাথর খোদাই মন্দির
🔶 মরুভূমি বেলুন রাইড
🏙️ ৪. শারজাহ, সংযুক্ত আরব আমিরাত
— আরব সংস্কৃতির রাজধানী
দুবাইয়ের পাশেই অবস্থিত শারজাহ কিন্তু একেবারেই আলাদা—এটি UAE-এর কালচারাল সেন্টার। এখানে আপনি খুঁজে পাবেন ঐতিহ্য, শিল্প ও সাহিত্যর অনন্য মিশ্রণ।
📍 দেখার মতো:
🔶 শারজাহ আর্ট মিউজিয়াম
🔶 হেরিটেজ এরিয়া
🔶 ব্লু সোক মার্কেট
🕌 ৫. ইসমাইলিয়া, মিসর
— সুয়েজ খালের ঐতিহাসিক শহর
ইউরোপীয় এবং আরব স্থাপত্যে গড়া এই শহরটি একসময় সুয়েজ খাল নির্মাণের প্রধান কেন্দ্র ছিল। এখানে আছে ঐতিহাসিক ভবন, পুরনো ক্যাফে এবং ইউরোপীয় ঘরবাড়ির ছাপ।
📍 দেখার মতো:
🔶 সুয়েজ খাল
🔶 ইউরোপীয় ঘরবাড়ি
🔶 স্থানীয় বাজার
✅ কেন ঘুরে দেখবেন এসব ঐতিহ্যবাহী শহর?
🔹 শতাব্দী পুরনো স্থাপত্য ও ইতিহাস
🔹 ভিন্নধর্মী সংস্কৃতি ও জীবনধারা
🔹 কম ভিড় ও শান্ত পরিবেশ
🔹 লোকাল খাবার, লোকাল অভিজ্ঞতা
আপনি যদি ইতিহাসপ্রেমী হন কিংবা একঘেয়ে শহুরে ট্রিপের বাইরে গিয়ে আসল আরব ঐতিহ্য উপভোগ করতে চান, তাহলে এসব শহর হতে পারে আপনার জন্য পারফেক্ট গন্তব্য।

28/07/2025
বেইজিং, চীন:চীনের রাজধানী বেইজিং একটি প্রধান রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং প্রযুক্তিগত কেন্দ্র, পাশাপাশি বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত ...
27/07/2025

বেইজিং, চীন:
চীনের রাজধানী বেইজিং একটি প্রধান রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং প্রযুক্তিগত কেন্দ্র, পাশাপাশি বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত একটি ঐতিহাসিক শহর। ২ কোটি ১০ লক্ষেরও বেশি জনসংখ্যা এবং ১৬,৪১০ বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে অবস্থিত বেইজিং প্রাচীন ঐতিহ্য এবং আধুনিক উন্নয়নের মিশ্রণের জন্য বিখ্যাত। এই শহরটিতে নিষিদ্ধ শহর, গ্রেট ওয়াল এবং এর মতো প্রতীকী ল্যান্ডমার্ক রয়েছে। গ্রীষ্মকালীন প্রাসাদ, এটিকে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি পরিদর্শন করা শহরগুলির মধ্যে একটি করে তুলেছে। গ্রীষ্মকালীন এবং শীতকালীন অলিম্পিক উভয় আয়োজনের একমাত্র শহর হিসেবে, বেইজিং ঐতিহ্য এবং উদ্ভাবনের মিশ্রণের উদাহরণ, বিশ্বব্যাপী যেকোনো শহরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের গর্ব করে।

তিয়েনআনমেন স্কয়ার:
বেইজিংয়ের কেন্দ্রস্থলে একটি বিশাল নগর চত্বর, যেখানে জনগণের বীরদের স্মৃতিস্তম্ভ এবং চেয়ারম্যান মাও মেমোরিয়াল হলের মতো ঐতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ রয়েছে।

চীনের জাতীয় জাদুঘর:
বিশ্বের বৃহত্তম একক ভবন জাদুঘর, যেখানে প্রদর্শিত হচ্ছে চীনের ইতিহাস এবং ডিং জাহাজের মতো নিদর্শন সহ সংস্কৃতি।

স্বর্গ মন্দির:
স্থাপত্য ও দর্শনের মিশ্রণে নির্মিত একটি ইউনেস্কো স্থান, যা সম্রাটরা স্বর্গ পূজা এবং প্রচুর ফসল কাটার প্রার্থনার জন্য ব্যবহার করতেন।

নিষিদ্ধ শহর:
প্রাণবন্ত লাল দেয়াল এবং সোনালী ছাদ সহ একটি ইউনেস্কো রাজপ্রাসাদ, যেখানে চীনের প্রাচীন নিদর্শনগুলির বৃহত্তম সংগ্রহ রয়েছে।

জিংশান পার্ক
একসময় রাজকীয় উদ্যান হিসেবে পরিচিত এই বাগানটি এর কেন্দ্রীয় পাহাড় থেকে বেইজিং এবং নিষিদ্ধ শহরের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করে।

প্রিন্স গংস ম্যানশন:
জটিল বাগান এবং বিখ্যাত "ব্লেসিং" স্টিল সহ একটি বিশাল চিং রাজবংশের বাসভবন।

গ্রীষ্মকালীন প্রাসাদ:
কুনমিং হ্রদ এবং লংইভিটি হিল সহ একটি মনোরম রাজকীয় উদ্যান, যেখানে চীনা ভূদৃশ্য শিল্পের প্রদর্শনী করা হয়েছে।

পুরাতন গ্রীষ্মকালীন প্রাসাদ:
"উদ্যানের বাগান" নামে পরিচিত, এটি এখন একটি ঐতিহাসিক ধ্বংসাবশেষ পার্ক হিসেবে কাজ করে যা সাংস্কৃতিক সংরক্ষণের উপর জোর দেয়।

লামা মন্দির
বিভিন্ন স্থাপত্য শৈলী এবং পবিত্র নিদর্শন সমৃদ্ধ একটি তিব্বতি বৌদ্ধ মন্দির, দর্শনার্থীদের ভিড়ে মুখরিত।

ডিটান পার্ক:
একটি শান্ত পার্ক যা একসময় সম্রাটদের জন্য বলিদানের বেদী ছিল, এখন এটি একটি শান্তিপূর্ণ সাংস্কৃতিক এবং বিনোদনমূলক স্থান।

বাদলিং গ্রেট ওয়াল:
গ্রেট ওয়ালের একটি সুসংরক্ষিত অংশ, যা তার রাজকীয় দৃশ্য এবং ঐতিহাসিক গুরুত্বের জন্য বিখ্যাত।

শিচাহাই:
ঐতিহাসিক বাসস্থান এবং আধুনিক বার সহ একটি প্রাণবন্ত হ্রদ এলাকা, যেখানে পুরাতন এবং নতুন বেইজিং সংস্কৃতির মিশ্রণ রয়েছে।

বার্ডস নেস্ট স্টেডিয়াম
একটি আধুনিক স্থাপত্য বিস্ময় এবং অলিম্পিক ঐতিহ্য, যেখানে ক্রীড়া অনুষ্ঠান এবং বৃহৎ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা অনুষ্ঠিত হয়।

সিংহুয়া ও পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়:
ঐতিহাসিক স্থাপত্য এবং নির্মল প্রাকৃতিক দৃশ্যের মনোরম ক্যাম্পাস সহ মর্যাদাপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয়।

কিয়ানমেন স্ট্রিট:
ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যশৈলী সমৃদ্ধ একটি ঐতিহাসিক বাণিজ্যিক রাস্তা, যা তার কালজয়ী দোকান এবং বেইজিং খাবারের জন্য বিখ্যাত।

দক্ষিণ লুওগু লেন:
ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মিশ্রণে সজীব হুটং এলাকা, যেখানে অনন্য দোকান, ক্যাফে এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রয়েছে।

ইস্তাম্বুল, তুর্কি:ইউরোপ এবং এশিয়া জুড়ে বিস্তৃত তুর্কির ইস্তাম্বুল শহর। অটোমান সম্রাজ্য থেকে শুরু করে অনেক ইতিহাস সমৃদ...
26/07/2025

ইস্তাম্বুল, তুর্কি:
ইউরোপ এবং এশিয়া জুড়ে বিস্তৃত তুর্কির ইস্তাম্বুল শহর। অটোমান সম্রাজ্য থেকে শুরু করে অনেক ইতিহাস সমৃদ্ধ এই শহর। ঐতিহাসিক ল্যান্ডমার্ক, প্রাণবন্ত দৃশ্য এবং মনোরম রন্ধনশৈলীর জন্য বিখ্যাত ইস্তাম্বুল। এই শহরটি প্রাচ্য এবং পশ্চিমা প্রভাবগুলোর অনন্য সংমিশ্রণ। ইস্তাম্বুলে গেলে আপনি একটি অবিস্মরণীয় ছুটির অভিজ্ঞতা পাবেন। এখানকার বিখ্যাত ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং চমকপ্রদ ল্যান্ডস্কেপ মনোমুগ্ধকর মিশ্রণ সরবরাহ করে। ইস্তাম্বুলে থাকাকালীন সময়ে আপনি সুন্দর স্মৃতি তৈরি করতে পারবেন। এই শহরে গেলে অবশ্যই যে জায়গাগুলো দেখবেন তার একটি তালিকা দেওয়া হল।

হাজিয়া সোফিয়া:
হাজিয়া সোফিয়া আইকনিক ল্যান্ডমার্কটি মূলত ষষ্ঠ শতাব্দীতে ক্যাথেড্রাল হিসেবে নির্মিত হয়েছিল। এর পরে অটোমান সাম্রাজ্যের সময় এটি একটি মসজিদে রূপান্তরিত হয়েছিল। বর্তমানে এটি জাদুঘর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। হাজিয়া সোফিয়া বাইজেন্টাইন এবং অটোমান স্থাপত্য শৈলীর একটি চিত্তাকর্ষক মিশ্রণ প্রদর্শন করে। এর বিশাল গম্বুজ, জটিল মোজাইক এবং সমৃদ্ধ ইতিহাস পর্যটকদের আকর্ষণ করে। মানব সৃজনশীলতা এবং স্থাপত্য প্রতিভার একটি অসাধারণ প্রমাণ এটি। ইস্তাম্বুলের সমৃদ্ধ ইতিহাসের একটি আইকনিক প্রতীক। এটি ইস্তাম্বুলের সাংস্কৃতিক এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব বহন করে। হাজিয়া সোফিয়া ল্যান্ডমার্কটি শহরের খ্রিস্টান থেকে ইসলামে রূপান্তরের প্রতিনিধিত্ব করে।

সুলতান আহমেদ মসজিদ:
সুলতান আহমেদ মসজিদ উসমানীয় স্থাপত্যর একটি সেরা শিল্পকর্ম। নীল রঙের টাইলস দিয়ে নির্মিত হওয়ার কারণে এটি ব্লু মস্ক নামেও পরিচিত। হাজিয়া সোফিয়ার ঠিক বিপরীতে অবস্থিত এই মসজিদটি। মসজিদের ছয়টি মিনার এবং চমৎকার গম্বুজ মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেবে আপনাকে।

তোপকাপি প্রাসাদ:
তোপকাপি প্রাসাদ পরিদর্শনের মাধ্যমে উসমানীয় সুলতানদের জগতে প্রবেশ করতে পারবেন। এই বিশাল প্রাসাদটি অটোমান সুলতানদের প্রাক্তন বাসস্থান হিসেবে দাঁড়িয়ে রয়েছে। তুর্কি ইতিহাসের বিভিন্ন সময়ের শিল্প, নিদর্শন এবং সম্পদের চমৎকার সংগ্রহ রয়েছে এখানে। এই প্রাসাদের চারপাশে রয়েছে সবুজ বাগান। যেখান থেকে আপনি বসফরাসের শ্বাসরুদ্ধকর দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন। দর্শনার্থীরা এই প্রাসাদের বিলাসবহুল কক্ষগুলো ঘুরে দেখতে পারেন। অটোমান সাম্রাজ্যের সমৃদ্ধ ইতিহাসে আপনাকে বিমোহিত করতে পারে। তোপকাপি প্রাসাদটি অটোমান যুগের মহিমার একটি প্রমাণ।

গ্র্যান্ড বাজার:
বিশ্বের প্রাচীনতম এবং বৃহত্তম বাজারগুলোর মধ্যে একটি গ্র্যান্ড বাজার। এখানে প্রায় ৪হাজারেরও বেশি দোকান রয়েছে। এখানে তুর্কির ঐতিহ্যবাহী গহনা, সিরামিক, মশলা, কারুশিল্পর দোকান রয়েছে। পুরো বাজারটি জুড়ে অনেক অলিগলি বিস্তৃত। আপনি এখানে গেলে হারিয়েও যেতে পারেন। ইস্তাম্বুল গেলে অবশ্যই এই ঐতিহাসিক বাজারের প্রাণবন্ত পরিবেশের অভিজ্ঞতা নিন।

বসফরাস ক্রুজ:
বসফরাস ক্রুজ ভ্রমণ করলে ইস্তাম্বুলের প্রাসাদ, মসজিদ এবং সেতু আপনাকে মুগ্ধ করবে। বসফরাসের তীরে অবস্থিত ইয়ালিস নামে পরিচিত মনোরম ওয়াটারফ্রন্ট ম্যানশনগুলোও দেখতে পাবেন। এই জলপথটি আপনাকে এশিয়া থেকে ইউরোপে নিয়ে যাবে। আপনি এক মহাদেশ থেকে অন্য মহাদেশে চলে যেতে পারবেন। এ যেন এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা!

সুলতানাহমেট স্কয়ার:
সুলতানাহমেট স্কয়ার একটি ঐতিহাসিক চত্বর। যা স্থানীয় এবং পর্যটকদের সমানভাবে আকৃষ্ট করে। হাজিয়া সোফিয়া এবং নীল মসজিদের কাছেই অবস্থিত সুলতানাহমেট স্কয়ার। এখানকার ওবেলিস্কের থিওডোসিয়াস ও জার্মান ঝর্ণা দর্শনার্থীদের আকৃষ্ট করে।

✈️ পর্তুগালে এয়ারপোর্ট ধর্মঘট 🇵🇹পর্তুগালের বিভিন্ন বিমানবন্দরে জুলাই ও আগস্ট মাসজুড়ে বড় ধরনের ধর্মঘট ডেকেছে বিমানবন্দরের...
26/07/2025

✈️ পর্তুগালে এয়ারপোর্ট ধর্মঘট 🇵🇹

পর্তুগালের বিভিন্ন বিমানবন্দরে জুলাই ও আগস্ট মাসজুড়ে বড় ধরনের ধর্মঘট ডেকেছে বিমানবন্দরের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের কর্মীরা।

বেশ কিছু এয়ারলাইনের উড়োজাহাজের সময়সূচি ও যাত্রীসেবায় বড় ধরনের বিঘ্ন ঘটতে পারে।

👉 যাঁরা এই সময়ে পর্তুগালে ভ্রমণ করার পরিকল্পনা করছেন, অবশ্যই আপনার এয়ারলাইন বা ট্রাভেল এজেন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করুন বিমানবন্দরে যাওয়ার আগে।

📌 ধর্মঘটের সময়সীমা:
▪️ ২৫–২৮ জুলাই
▪️ ৮–১১ আগস্ট
▪️ ১৫–১৮ আগস্ট
▪️ ২২–২৫ আগস্ট
▪️ ২৯ আগস্ট–১ সেপ্টেম্বর

গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং কর্মীরা ন্যূনতম মজুরির নিচে বেতন বন্ধ করা, রাতের শিফটে কাজের যথাযথ বেতন নিশ্চিত করা
সহ তাদের অন্যান্য দাবি আদায়ে এই ধর্মঘট পালন করবে।

🚫 ঢাকা–বরিশাল রুটে যাত্রীবাহী বিমান চলাচল বন্ধ🔷 *বিমান বাংলাদেশ* শুক্রবার, *২৫ জুলাই ২০২৫* থেকে ঢাকা–বরিশাল রুটে যাত্রীব...
26/07/2025

🚫 ঢাকা–বরিশাল রুটে যাত্রীবাহী বিমান চলাচল বন্ধ

🔷 *বিমান বাংলাদেশ* শুক্রবার, *২৫ জুলাই ২০২৫* থেকে ঢাকা–বরিশাল রুটে যাত্রীবাহী ফ্লাইট *সাময়িক বন্ধ* করেছে।

🔷 উড়োজাহাজের স্বল্পতা উল্লেখ করে রুট বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে; যেগুলো চালু করার মতো দুটি প্লেন ফের পাওয়া গেলে সার্ভিস পুনরায় শুরু করা হবে।

# # # 📌 রুটের পুরোনো ইতিহাস ও প্রেক্ষাপট
🔷 বরিশাল বিমানবন্দর *১৯৯৫ সালে* উদ্বোধনের পর থেকে অনেকবার ফ্লাইট বন্ধ হলেও পরবর্তীতে নিয়মিত চলাচল চালু করা হয়।
🔷 বিশেষ করে *২০২১ সালের ২৬ মার্চ এবং ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর* থেকে যাত্রী কমে যাওয়ার অজুহাতে ফ্লাইট সংখ্যা কমিয়ে সপ্তাহে মাত্র তিন দিন কার্যক্রম চালু রাখা হয়।

# # # ✈ বর্তমান অবস্থার প্রভাব
🔷 বরিশাল ও পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটার সঙ্গে দ্রুত আকাশযোগাযোগ ব্যাহত হয়েছে, যা স্থানীয় ব্যবসা ও যাত্রীর জন্য কষ্টকর হয়েছে।
🔷 যাত্রী এবং ব্যবসায়ীদের দাবী, দ্রুত এ রুটে বিমান পরিচালনা পুনঃসূচনা করতে হবে।

পুনঃরায় ফ্লাইট চালু হলে *বাংলাদেশ বিমান* থেকে সরাসরি বা আমাদের মাধ্যমে টিকিট বুকিং করতে পারেন।

🧳🇭🇰হংকং ভ্রমণ🇭🇰🧳=================হংকং, এশিয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসা, সংস্কৃতি ও পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। এটি ...
26/07/2025

🧳🇭🇰হংকং ভ্রমণ🇭🇰🧳
=================

হংকং, এশিয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসা, সংস্কৃতি ও পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। এটি এমন একটি স্থান, যা আমার মতো ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য এক বিশাল আকর্ষণ। ভিন্ন ভিন্ন সংস্কৃতি, ইতিহাস, খাবার, আধুনিক স্থাপত্য এবং প্রাকৃতিক সোন্দর্য নিয়ে সমৃদ্ধ হংকং প্রতিটি ভ্রমণকারীর জন্য একটি এক্সপ্লোরেশন। বাংলাদেশ এবং ভারতের মতো দেশ থেকে হংকং ভ্রমণ করা একদমই সহজ এবং আকর্ষণীয়। হংকংয়ে ভ্রমণের পুরো পরিকল্পনা, গুরুত্বপূর্ণ জায়গা, খাবার, কেনাকাটা, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য সম্পর্কে ধারণা দেয়া হলোঃ

🧧হংকং: হংকং চীনের একটি বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চল (SAR), যা বিশেষভাবে আধুনিকতার সাথে ঐতিহ্যের মিশ্রণ ঘটায়। এটি বিশ্বব্যাপী ব্যবসা, প্রযুক্তি এবং বিনোদন শিল্পে একটি শক্তিশালী কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। পাশাপাশি হংকং তার অসাধারণ স্কাইলাইন, রঙিন জীবনধারা এবং চমৎকার খাবারের জন্যও বিখ্যাত। যদিও হংকং একসময় ব্রিটিশ শাসনের অধীনে ছিল, তবে বর্তমানে এটি চীনের অংশ হয়ে গেছে এবং এখানে চীনের পাশাপাশি পশ্চিমী সাংস্কৃতিক প্রভাবও রয়েছে।

🔰হংকং ভ্রমণের জন্য সেরা সময়ঃ হংকংয়ের আবহাওয়া বিভিন্ন ঋতুতে পরিবর্তিত হলেও, ভ্রমণের জন্য আদর্শ। সময়গুলো হলো:
📍নভেম্বর থেকে জানুয়ারি: এই সময়টা শীতকাল, যেখানে আবহাওয়া শীতল এবং আর্দ্রতা কম থাকে, যা ভ্রমণের জন্য বেশ আরামদায়ক। এছাড়া এই সময় হংকংয়ে অনেক উৎসব ও অনুষ্ঠান হয়।
📍মার্চ থেকে মে: এই সময় বসন্তের শুরু, যেখানে আবহাওয়া মিষ্টি থাকে এবং ভ্রমণের জন্য আরও ভালো।
📍জুন থেকে আগস্ট: এই সময় গরম এবং আর্দ্র আবহাওয়া থাকে। যদিও আপনি যদি গ্রীষ্মের ছুটিতে যেতে চান, তবে মনে রাখবেন যে এই সময় বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকে।

🔰ভিসা প্রক্রিয়া: হংকং ভ্রমণের জন্য বাংলাদেশ এবং ভারতীয় নাগরিকদের সাধারণত ভিসা প্রয়োজন। তবে হংকংয়ের ভিসা পদ্ধতি বেশ সহজ এবং একেবারে দ্রুত প্রক্রিয়ায় পাওয়া যায়। আপনি ট্যুরিস্ট ভিসা বা ব্যবসায়িক ভিসা আবেদন করতে পারেন। ভিসা পেতে সাধারণত নিম্নলিখিত কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র লাগবে:
✅পাসপোর্ট (যার মেয়াদ অন্তত ৬ মাস থাকতে হবে) ২টি পাসপোর্ট সাইজ ছবি
✅ ব্যাংক স্টেটমেন্ট (আর্থিক সঙ্গতি প্রমাণের জন্য)
✅হোটেল বুকিং
✅রিটার্ন টিকিট
✅ ভিসা আবেদন ফর্ম

🔰হংকংয়ের দর্শনীয় স্থানঃ হংকং, তার আধুনিক শহুরে জীবনযাত্রা, চমৎকার স্কাইলাইন, ঐতিহাসিক স্থান এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মিশ্রণ নিয়ে পর্যটকদের জন্য এক আদর্শ গন্তব্য। এখানে আপনি কেবল একটি শহরের বৈচিত্র্যপূর্ণ সংস্কৃতি এবং আধুনিক স্থাপত্যই দেখতে পাবেন না, বরং অদ্বিতীয় প্রাকৃতিক দৃশ্যাবলীও উপভোগ করতে পারবেন। হংকংয়ে ঘুরতে গেলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্থান যেগুলো আপনাকে অবশ্যই দেখতে হবে:
🟩 ভিক্টোরিয়া পিক (Victoria Peak): ভিক্টোরিয়া পিক হংকংয়ের সবচেয়ে উঁচু স্থান এবং শহরের একটি অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। এখানে আপনি পিক ট্রাম নিয়ে শীর্ষে উঠতে পারবেন এবং পুরো শহরের অসাধারণ দৃশ্য দেখতে পাবেন। বিকেল বেলা বা সন্ধ্যার সময় ভিক্টোরিয়া পিক থেকে শহরের স্কাইলাইন এবং হংকং হারবারের দৃশ্য অত্যন্ত মায়াময়। এটি হংকংয়ের সেরা দর্শনীয় স্থানগুলোর একটি এবং এখানকার রাতের দৃশ্য বিশ্বের অন্যতম সুন্দর দৃশ্য হিসেবে পরিচিত।
📍কীভাবে পৌঁছাবেন: ভিক্টোরিয়া পিক ট্রাম, যা হংকং শহরের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী ট্রান্সপোর্ট মাধ্যম এর মাধ্যমে পিকের শীর্ষে যাওয়া যায়।
📍বিশেষত্ব হংকং শহরের ১৮০ ডিগ্রি দৃশ্য, রাতে স্কাইলাইন এবং উজ্জ্বল আলোগুলোর দ্যুতি।

🟩হংকং ডিজনি ল্যান্ড (Hong Kong Disneyland): হংকং ডিজনি ল্যান্ড, শিশুদের জন্য একটি অদ্বিতীয় স্থান এবং পুরো পরিবারকে আনন্দ দেওয়ার জন্য আদর্শ। এটি একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় থিম পার্ক যেখানে আপনি ডিজনি চরিত্রদের সাথে দেখা করতে পারবেন এবং বিভিন্ন রাইড এবং শো উপভোগ করতে পারবেন। বিভিন্ন ডিজনি থিমের রাইড, প্যারেড, লাইট শো সব মিলিয়ে এটি একটি অত্যন্ত মজাদার অভিজ্ঞতা।
📍কীভাবে পৌঁছাবেন:MTR এর মাধ্যমে ডিজনি ল্যান্ড রিসোর্ট স্টেশন পর্যন্ত যেতে পারেন।
📍বিশেষত্ব: ডিজনি চরিত্রদের সাথে ছবি তোলা, ডিজনি থিমের প্যারেড ও শো।

🟩 তিয়াম মং শপিং স্ট্রিট (Tsim Sha Tui Shopping Street): তিয়াম সং হংকংয়ের অন্যতম ব্যস্ত শপিং এলাকা। এখানে আপনি নতুনতম ফ্যাশন, আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের পোশাক, গয়না, স্মৃতি চিহ্ন এবং অন্যান্য শপিং আইটেম পেতে পারেন। তিয়াম মংয়ের একের পর এক দোকান, রেস্তোরাঁ এবং ক্যাফে পর্যটকদের জন্য একটি বিশাল আকর্ষণ।
📍কীভাবে পৌঁছাবেন: MTR এর মাধ্যমে তিয়াম মং স্টেশন পর্যন্ত যেতে পারবেন।
📍বিশেষত্ব হংকংয়ের মূল শপিং এলাকা, সস্তা এবং বিলাসবহুল পণ্য।

🟩 হংকং অ্যাকোয়ারিয়াম (Hong Kong Ocean Park): হংকং অ্যাকোয়ারিয়াম একটি বিশাল মেরিন পার্ক যেখানে আপনি বিভিন্ন সামুদ্রিক প্রাণী এবং প্রাণীজগতের এক্সিবিশন দেখতে পাবেন। এখানে রয়েছে রাইডস, অ্যানিম্যাল শো, এবং অ্যাকোয়ারিয়াম যা আপনি পরিবার বা বন্ধুদের সাথে উপভোগ করতে পারেন। এটি হংকংয়ের সবচেয়ে বড় অ্যাকোয়ারিয়াম এবং একটি সেরা শিক্ষামূলক অভিজ্ঞতা প্রদান করে।
📍কীভাবে পৌঁছাবেন: MTR এর মাধ্যমে হংকং অ্যাকোয়ারিয়াম স্টেশন পর্যন্ত পৌঁছানো যায়।
📍বিশেষত্ব: সামুদ্রিক প্রাণী এবং এক্সপেরিয়েন্সের জন্য সেরা স্থল।

🟩 অল্ড টাউন সেন্ট্রাল (Old Town Central): হংকংয়ের ঐতিহ্যবাহী অংশ হিসেবে অল্ড টাউন সেন্ট্রাল পরিদর্শন করা একটি গুরুত্বপূর্ণ অভিজ্ঞতা। এখানে পুরনো বাজার, দোকান এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য রয়েছে। আপনি এখানকার পুরনো চাইনিজ দোকানগুলো, হস্তশিল্পের বাজার এবং প্রাচীন বাড়িগুলো দেখার মাধ্যমে হংকংয়ের সংস্কৃতি এবং ইতিহাস সম্পর্কে ধারণা পাবেন।
📍কীভাবে পৌঁছাবেন:MTR Central স্টেশন থেকে হাঁটলেই অল্ড টাউন সেন্ট্রাল পোহানো যায়।
📍বিশেষত্ব: ঐতিহাসিক স্থাপত্য, প্রাচীন বাজার এবং স্থানীয় সংস্কৃতি।

🟩 ল্যান তাউই আইল্যান্ড (Lantau Island): হংকংয়ের ল্যান তাউই আইল্যান্ড, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগের জন্য একটি চমৎকার স্থান। এখানে আপনি বিশাল পাহাড়, শান্তিপূর্ণ সৈকত এবং জলপ্রপাতের মতো প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখতে পারবেন। ল্যান তাউই আইল্যান্ডে থাকা বিখ্যাত টিগার পিক এবং বিগ বুদ্ধা (Giant Buddha) এখানকার অন্যতম আকর্ষণ।
📍কীভাবে পৌঁছাবেন:ল্যান তাউই আইল্যান্ড পৌঁছানোর জন্য আপনি MRTএবং বাসের মাধ্যমে যেতে পারবেন। অথবা সেবু রোপওয়ে ট্রিপের মাধ্যমে গন্তব্যে পৌঁছানো যেতে পারে।
📍বিশেষত্ব: শান্তিপূর্ণ প্রকৃতি, বিগ বুদ্ধা এবং পাহাড়ি অঞ্চল।

🟩 স্ট্যানলি মার্কেট (Stanley Market): স্ট্যানলি মার্কেট হংকংয়ের অন্যতম জনপ্রিয় ঐতিহ্যবাহী বাজার। এখানে আপনি সস্তা পোশাক, স্যুভেনির, চাইনিজ হস্তশিল্প এবং অন্যান্য স্মৃতিচিহ্ন কিনতে পারবেন। এ বাজারের নকশা এবং আর্কিটেকচারও বেশ আকর্ষণীয়, যা পুরোনো হংকংয়ের একটি অনুভূতি দেয়।
📍কীভাবে পৌঁছাবেন: বাস বা MTR এর মাধ্যমে স্ট্যানলি মার্কেট পৌঁছানো যায়।
📍বিশেষত্ব: সত্তা পণ্য এবং ঐতিহ্যবাহী হস্তশিল্প।

🟩 সুইট মাউন্টেন (Victoria Harbour): হংকংয়ের বিখ্যাত ভিক্টোরিয়া হারবার, বিশ্বের অন্যতম ব্যস্ত এবং আকর্ষণীয় হারবার হিসেবে পরিচিত। এখানে আপনি হংকংয়ের সুন্দর স্কাইলাইন এবং সমুদ্রের মধ্যে বিলাসবহুল জাহাজ দেখতে পাবেন। সন্ধ্যার সময়, হারবারের চারপাশে রঙিন আলোর ঝলকানি দেখতে পারবেন, যা একটি অসাধারণ দৃশ্য উপহার দেয়।
📍কীভাবে পৌঁছাবেন: আপনি হারবারের মধ্যে করুজ সার্ভিস অথবা হারবারের পাশ দিয়ে হাঁটার সুযোগ পাবেন।
📍বিশেষত্ব: আধুনিক স্কাইলাইন, করজ, এবং আলোকিত রাতের দৃশ্য।

🟩 হংকং মিউজিয়াম অফ হিস্টোরি (Hong Kong Museum of History): এটি হংকংয়ের ইতিহাস এবং সংস্কৃতির একটি দারুণ সংগ্রহস্থল। এখানে আপনি হংকংয়ের বিভিন্ন ঐতিহাসিক ঘটনা, সাংস্কৃতিক বিবর্তন, এবং প্রত্নতাত্ত্বিক খোঁজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। হংকংয়ের ইতিহাস সম্পর্কে ভালো ধারণা পেতে এটি একটি চমৎকার স্থান।
📍কীভাবে পৌঁছাবেন: MTR Tsuen Wan স্টেশন থেকে বাসে বা ট্রামে মিউজিয়ামে যেতে পারবেন।
📍বিশেষত্ব: ইতিহাস ও সংস্কৃতি নিয়ে এক শিক্ষামূলক অভিজ্ঞতা।

🔰 হংকংয়ের খাবার: হংকং শুধুমাত্র তার আধুনিকতার জন্য পরিচিত নয়, বরং এর বিশাল এবং বৈচিত্র্যময় খাদ্য সংস্কৃতির জন্যও তা বিখ্যাত। হংকংয়ের খাবার এমন এক অভিজ্ঞতা, যা প্রতিটি খাদ্যপ্রেমীর জন্য এক চমৎকার ভ্রমণ হয়ে দাঁড়ায়। চাইনিজ, পাশ্চাত্য এবং এশিয়ান খাবারের মিশ্রণ এখানে খুঁজে পাওয়া যায়। এখানে আপনি পাবেন সুস্বাদু স্যুপ, ডিমের নুডলস, সামুদ্রিক খাবার, ডিম জ্ঞান, ডিম বান, ও ধরণের মিষ্টি ও পিঠা।
এখানে কিছু জনপ্রিয় হংকং খাবারের তালিকা রয়েছে, যা আপনার ভ্রমণকে আরো আনন্দময় এবং মধুর করে তুলবে:

🔺 ডিম বান (Egg Tart): ডিম বান হংকংয়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি খাবার। এটি একটি মিষ্টি পেস্ট্রি যা ক্রিমি এবং টাটকা ডিমের পুর দিয়ে তৈরি। ডিম বান সাধারণত সকালের নাস্তা হিসেবে খাওয়া হয় এবং চায়ের সাথে পরিবেশন করা হয়। এটি আপনার হংকং ভ্রমণের এক অনবদ্য অভিজ্ঞতা হতে পারে।
📍বিশেষত্ব: মুচমুচে পেস্ট্রি এবং মিষ্টি ডিমের পুর।
📍কীভাবে উপভোগ করবেন:চা-সম্ভার নিয়ে বা সকালের নাস্তায় ।

🔺 হংকং স্টাইল নুডলস (Hong Kong Style Noodles): হংকং স্টাইল নুডলস খুবই জনপ্রিয় একটি খাবার, যা সাধারণত স্যুপ, শুঁটকি বা অন্যান্য মাছ-মাংসের সাথে খাওয়া হয়। হংকংয়ে নুডলসের বিভিন্ন ধরনের রেসিপি আছে, যেমন শুড়ের শোরমা, হংকং স্টাইল হট পট, স্যুপ ও ডিম নুডলস। নুডলসের সাথে অনেক স্বাদ যুক্ত করা যায়, যা একে আরো সুস্বাদু করে তোলে।
📍বিশেষত্ব: বিভিন্ন ধরনের নুডলস স্যুপ এবং শুঁটকি, মাছ, মাংসের সাথে পরিবেশন।
📍কীভাবে উপভোগ করবেন: সকাল-বিকেল, স্যুপ বা ভাজা নুডলসের সাথে।

🔺 ডিম ফ্লান (Egg Flan): ডিম ম্লান বা কাস্টার্ড হংকংয়ের আরেকটি জনপ্রিয় ডেজার্ট। এটি সুস্বাদু, মোলায়েম এবং সিল্কি রুচি নিয়ে তৈরি, যা পুডিং হিসেবে পরিবেশন করা হয়। ডিম ফ্লান তৈরি করতে ডিম, চিনি, দুধ এবং ভ্যানিলা একত্রিত করে একটি ম্যাগি পেস্ট্রি তৈরি করা । এটি প্রায়ই মধ্যাহ্ন বা রাতের খাবারের পরে পরিবেশন করা হয়।
📍বিশেষত্ব: মোলায়েম, দুধযুক্ত এবং সুস্বাদু পুডিং।
📍কীভাবে উপভোগ করবেন: খাবারের পরে বা মধ্যাহ্নে।

🔺 ডিম রোল (Egg Roll): ডিম রোল, হংকংয়ের একটি জনপ্রিয় স্ট্রিট ফুড। এটি সাধারণত ডিমের পুর দিয়ে তৈরি একধরনের রোল যা খেতে খুবই সুস্বাদু। এতে রেশমি এবং মুচমুচে বাইরের অংশ থাকে, এবং মিষ্টি ডিমের পুর থাকে ভিতরে। স্থানীয়রা এটি সাধারণত গরম গরম খেতে পছন্দ করে।
📍বিশেষত্ব: রেশমি বাইরের অংশ এবং মিষ্টি ডিমের পুর।
📍কীভাবে উপভোগ করবেন:স্ট্রিট ফুড হিসেবে, বিকেলে বা স্ন্যাকস হিসেবে।

🔺 হংকং স্টাইল হট পট (Hong Kong Style Hot Pot): হংকংয়ের হট পট বা শ্যাবু-শ্যাবু একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় খাবার, যেখানে বিভিন্ন ধরনের মাছ, মাংস, শুঁটকি, শাকসবজি এবং নুডলস একসাথে ঝোলের মধ্যে ফুটিয়ে খাওয়া হয়। এটি সাধারণত শীতকাল বা বন্ধুবান্ধবের সাথে খাওয়ার জন্য আদর্শ। আপনি যেভাবে পছন্দ করবেন, তেমন উপাদান নির্বাচন করে সেগুলো সস দিয়ে খেতে পারেন।
📍বিশেষত্ব: ঝোলের মধ্যে মাংস, মাছ, শাকসবজি ফুটিয়ে খাওয়া।
📍কীভাবে উপভোগ করবেন: বন্ধুদের সাথে শীতকালে।

🔺 চাও মিয়ান (Chow Mein): চাও মিয়ান হংকংয়ের এক বিখ্যাত চাইনিজ স্ট্রিট ফুড। এটি এক ধরনের ভাজা নুডলস, যা শুঁটকি, মাংস, শাকসবজি, সয়া সস, আদা এবং অন্যান্য উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয়। এটি অত্যন্ত সুস্বাদু এবং হালকা খাবার, যা অল্প সময়ের মধ্যে প্রস্তুত করা যায়।
📍বিশেষত্ব: শুঁটকি, মাংস এবং শাকসবজি দিয়ে তৈরি ভাজা নুডলস।
📍কীভাবে উপভোগ করবেন: দুপুরের খাবার হিসেবে, বিশেষত স্ট্রিট ফুডে।

🔺 স্টিমড ডাম্পলিংস (Steamed Dumplings): হংকংয়ের আরেক জনপ্রিয় খাবার হল স্টিমড ডাম্পলিংস, যা সাধারণত শুঁটকি, মাংস বা শাকসবজি দিয়ে পূর্ণ করা হয়। এগুলো একধরনের পুডিংয়ের মতো এবং বেশিরভাগ হংকংয়ের রেস্তোরাঁয় জনপ্রিয়। ডাম্পলিংস খাওয়ার সঙ্গে সাধারণত সয়া সস অথবা ওয়াইন সস দেওয়া হয়।
📍বিশেষত্ব: মাংস বা শাকসবজি দিয়ে ভরা পুডিংয়ের মতো ছোট প্যাকেট।
📍কীভাবে উপভোগ করবেন: বিশেষ রেস্তোরাঁ বা স্ট্রিট ফুডে।

🔺 হংকং স্টাইল চা (Hong Kong Style Milk Tea): হংকংয়ের ঐতিহ্যবাহী মিল্ক টি একটি সেরা পানীয় যা হংকংয়ের চা সংস্কৃতির অংশ। এই চা বিশেষত মিষ্টি এবং কড়া, এবং এটি সাধারণত হালকা বা ভারী খাবারের সাথে পরিবেশন করা হয়। হংকংয়ের চা অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং এটি বিশেষত রাস্তায় নানা দোকানে পাওয়া যায়। এটি এক ধরনের ব্লেন্ডেড চা, যা দুধ এবং চিনি দিয়ে পরিবেশন করা হয়।
📍বিশেষত্ব: মিষ্টি এবং কড়া চা।
📍কীভাবে উপভোগ করবেন: নাস্তায় বা ব্রেকফাস্টে।

🔺 সীমা (Siu Mai): সীমা হংকংয়ের একটি জনপ্রিয় ডাম্পলিং রেসিপি, যা স্টিমড করা হয় এবং সাধারণত পাঁঠা বা শুঁটকি দিয়ে তৈরি করা হয়। সীমার মধ্যে থাকে সয়া সস এবং মশলাদার পুর, যা অত্যন্ত সুস্বাদু। এটি অনেক রেস্তোরাঁ বা স্ট্রিট ফুডে পাওয়া যায় এবং এটি জনপ্রিয় স্ন্যাকস হিসেবে খাওয়া হয়।
📍বিশেষত্ব: শুঁটকি বা মাংস দিয়ে তৈরি স্টিমড ডাম্পলিং।
📍কীভাবে উপভোগ করবেন:রাস্তায় বা রেস্তোরাঁয়।

🔰 কেনাকাটা এবং স্যুভেনির: হংকং কেনাকাটার জন্য আদর্শ স্থান। আপনি সেখানে দারুণ শপিং করতে পারবেন, বিশেষ করে ফ্যাশন, প্রযুক্তি, গয়না এবং স্যুভেনির। কিছু জায়গা যেখানে আপনি কেনাকাটা করতে পারেন:
🛒 পাশিফিক প্লেস: এটি একটি শপিং মল যেখানে আপনি আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের পোশাক, গয়না, প্রযুক্তি দ্রব্যাদি কিনতে পারবেন। আধুনিক এবং বিলাসবহুল কেনাকাটার অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে এটি একটি আদর্শ স্থান।
🛒 মং কক মার্কেট: মংকক বাজারটি হংকংয়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্ট্রীট মার্কেট। এখানে আপনি সস্তায় কাপড়, গয়না,স্মৃতি চিহ্ন, এবং হস্তশিল্পের পণ্য পেয়ে যাবেন।
🛒 স্ট্যানলি মার্কেট: স্ট্যানলি মার্কেট হংকংয়ের একটি ঐতিহ্যবাহী বাজার, যা মূলত স্মৃতি চিহ্ন এবং সস্তা পোশাকের জন্য বিখ্যাত।

💰 হংকংয়ে ভ্রমণের খরচ: হংকংয়ে ভ্রমণের খরচটি অনেকটাই আপনার থাকার স্থান, খাবার এবং কেনাকাটার উপর নির্ভর করে। তবে সাধারনত, আপনি যদি বাজেট পর্যটক হন, তবে হংকংয়ের মধ্যে থাকার জন্য বেশ কিছু সস্তা হোস্টেল এবং হোটেল পাবেন। এছাড়া, ভালো মানের খাবার এবং স্থানীয় রেস্তোরাঁর খাবার বেশ সস্তা। তবে আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড এবং বিলাসবহুল রেস্তোরাঁর ক্ষেত্রে কিছুটা বেশি খরচ হতে পারে।

⚠️ ভ্রমণ সতর্কতা: হংকং একটি নিরাপদ স্থান তবে কিছু সতর্কতা মেনে চলা উচিত:
▪️ভিড়ের জায়গায় সাবধান: হংকং একটি আধুনিক শহর, যেখানে অনেক জায়গায় ভিড় থাকে। জনসমাগম থেকে দূরে থাকুন, বিশেষ করে ট্রেন স্টেশন এবং শপিং সেন্টারে।
▪️ব্যাগের নিরাপত্তা: পাবলিক ট্রান্সপোর্টে এবং বাজারে আপনার ব্যাগ বা মানিব্যাগের দিকে খেয়াল রাখুন।
▪️ভিসার মেয়াদ: হংকংয়ে পর্যটক হিসেবে প্রবেশের আগে আপনার ভিসা নিশ্চিত করুন এবং তার মেয়াদ চেক করুন।

🇭🇰 হংকং, এশিয়ার অন্যতম আধুনিক এবং ঐতিহ্যবাহী শহর হিসেবে অসংখ্য পর্যটন আকর্ষণ নিয়ে হাজির। ভিক্টোরিয়া পিকের চূড়া থেকে হংকংয়ের স্কাইলাইন উপভোগ করা হোক বা ডিজনি ল্যান্ডের আনন্দময় অভিজ্ঞতা প্রত্যেকটি জায়গা ভ্রমণকারীদের জন্য বিশেষ কিছু নিয়ে আসে। হংকংয়ের প্রতিটি স্থানই একেবারে অনন্য এবং এটি এমন একটি জায়গা যেখানে আপনি আধুনিকতার পাশাপাশি ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির এক অনন্য মিশ্রণ উপভোগ করতে পারবেন।

🇴🇲🇴🇲মাস্কাট, ওমান🇴🇲🇴🇲আরব উপদ্বীপের দক্ষিণ-পূর্ব কোনাতে অবস্থিত একটি উন্নত রাষ্ট্র ওমান। এটি মূলত একটি মরুভূমি দেশ। সরকার...
26/07/2025

🇴🇲🇴🇲মাস্কাট, ওমান🇴🇲🇴🇲
আরব উপদ্বীপের দক্ষিণ-পূর্ব কোনাতে অবস্থিত একটি উন্নত রাষ্ট্র ওমান। এটি মূলত একটি মরুভূমি দেশ। সরকারিভাবে দেশটির নাম ওমান সালতানাত। ওমান একটি মুসলিম প্রধান দেশ বিধায় দেশটির সংস্কৃতি, শাসনব্যবস্থা, ও অন্যান্য কর্মকাণ্ডে পুরোপুরি ইসলামিক রীতিনীতির প্রভাব লক্ষ করা যায়।

রাজনৈতিক ভাবে ওমানে রাজতন্ত্র মোতাবেক শাসন পরিচালনা করা হয় এবং ওমানের রাজাকে সুলতান বলে সম্বোধন করা হয়। ওমানের রাজধানীর নাম মাস্কাট এবং এটিই দেশটির বৃহত্তম নগরী বা বসতি। দেশটির মোট আয়তন ৩,০৯,৫০০ বর্গ কিলোমিটার বা ১,১৯,৫০০ বর্গ মাইল। আয়তনের দিক থেকে ওমান বিশ্বের ৭০ তম বৃহত্তম দেশ। ২০১৫ সালের আনুমানিক হিসেব মতে ওমানে বসবাসকারী মোট জনসংখ্যা ৪২,৯৮,৩২০জন। জনসংখ্যার দিক থেকে দেশটি বিশ্বের ১২৬ তম বৃহত্তম দেশ।

একদমই অনুন্নত ও প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে ওমান বর্তমানে একটি আধুনিক ও সমৃদ্ধশীল দেশে পরিনত হয়েছে। এর শিল্প, সংস্কৃতি, প্রাকৃতিক পরিবেশ সহ অন্যান্য উল্লেখযোগ্য দিক গুলোর জন্য পুরো বিশ্বের কাছে ওমান একটি পরিচিত দেশ হতে পেরেছে।

ওমানের দর্শনীয় স্থান
প্লান যদি হয় বিদেশ ভ্রমনের তবে ওমান ঘুরে আসলে মন্দ হয় না। একজন পর্যটককে সন্তুষ্ট করার জন্য সব ধরনের পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে এই দেশে। নজরকাড়া সমুদ্র সৈকত থেকে শুরু করে সুউচ্চ পাহাড়, পাহাড়ি ঝর্ণা, ঐতিহাসিক স্থাপত্য, চমৎকার মসজিদ, জাদুঘর ও বিভিন্ন পার্ক সহ আরও অনেক মন ভোলানো পর্যটন কেন্দ্রের দেখা মিলবে এই দেশে। এমানের জনপ্রিয় বেশ কিছু দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে তুলে ধরা হলো:

১. মাস্কাট
ওমান ঘুরতে গেলে সর্বপ্রথম ভ্রমন প্লান করা উচিত ওমানের রাজধানী শহর মাস্কাটে। শহরটি তার প্রাচীন সৌন্দর্যকে এখনও ধরে রাখতে পেরেছে। একই শহরে একসাথে বেশ কয়েকটি পর্যটন কেন্দ্র ঘুরে দেখার সুযোগ হবে এখানে। পান্না নীল সমুদ্র সৈকত এবং রোমাঞ্চকর জলক্রীড়া সহ বিভিন্ন জাদুঘর ও পার্ক রয়েছে এখানে।

২. সালালাহ শহর
ওমানের অন্যতম পর্যটন নগরী সালালাহ শহর। বর্ষার সময় পাহাড়ি প্রকৃতি ও ঋর্নার এক অনবদ্য সৌন্দর্যে মেতে ওঠে শহরটি। এখানে আছে বেশ ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্য, প্রাচীন মসজিদ ও বিশাল সংগ্রহের জাদুঘর। আরও উপভোগ করা যাবে সমুদ্র সৈকতের চমৎকার দৃশ্য।

৩. নিজওয়া পর্যটন নগরী
ওমানের দ্বিতীয় বৃহত্তম পর্যটন এলাকা নিজওয়া পর্যটন নগরী। এটি একটি বৈচিত্র্যময় শহর যেখানে অনেক ঐতিহাসিক নিদর্শন এবং কৃষি আকর্ষণ রয়েছে। বিভিন্ন ধরনের বাগান ও গাছপালায় ঘেরা এই শহরটিতে পর্যবেক্ষন করার জন্য আছে নিজওয়া দুর্গ, জেবেল আখদার সহ আরও অসংখ্য পর্যটন কেন্দ্র।

৪. ওয়াদি দরবাত
ওয়াদি দরবাত হল একটি চমৎকার সবুজ উপত্যকা যার আশেপাশে অনেক পাহাড় ও ছোট ছোট পাহাড়ী গুহা রয়েছে। পর্যটকেরা এই গুহায় উঠতে পারে। প্রকৃতি প্রেমীদের জন্য ওয়াদি দরবাত একটি সুন্দর নৈসর্গিক স্থান। চারপাশের মনোরম পাহাড়ের সাথে উপভোগ করতে পারবেন একটি জলপ্রপাতের নৈসর্গিক সৌন্দর্য। এখানে খাওয়াদাওয়ার জন্য ছোট ছোট বেশ কিছু স্টলও রয়েছে।

৫. সোহার পর্যটন এলাকা
ওমানের চাকচিক্যময় শহর দেখতে চাইলে চলে যেতে হবে সোহার পর্যটন এড়িয়ায়। এখানে পাবেন বিশাল মল এবং আকাশচুম্বী ভবন। এছাড়াও এখানে উপভোগ করতে পারবেন চমৎকার মরুভূমির সৌন্দর্য, ঘোড়ার দৌড় দেখা, উটের পিঠে ওঠা এবং ঐতিহ্যবাহী হস্তশিল্পের কেনাকাটা করা।

৬. মুসান্ডাম
মুসান্ডাম একটি ওমানি উপদ্বীপ যা রুক্ষ পাহাড় এবং ফিরোজা জলাশয়ের দিয়ে বেষ্টিত । পৃথিবীর সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ এবং ব্যস্ততম জলপথ – হরমুজ প্রণালী এই শহরেই অবস্থিত।

৭. বাহলা শহর
ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসাবে ঘোষিত ওমানের প্রথম শহর বাহলা। এটি মূলত একটি ছোট মরুদ্যান বসতি যেখানে ঐতিহ্যবাহী আঞ্চলিক ঘরবাড়ি, দুর্গ প্রাচীর, একটি বাজার, ফালাজ প্রণালী এবং একটি মসজিদ রয়েছে। তবে শহরটি এতো বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছে বাহলা দুর্গের জন্য।

৮. খাসাব শহর
ওমানের একটি পুরোনো শহর খাসাব। এই অঞ্চলের বেশিরভাগ বাড়ি ঘরই বেশ পুরোনো এবং পরিত্যক্ত তবে এখানকার বসবাসকারী বাসিন্দারা খুবই আন্তরিক। খাসাব শহরে উপভোগ করার জন্য আছে জেবেল হারিম পর্বত, বালুকাময় সৈকত, সুন্দর প্রবাল এবং পর্তুগিজ দুর্গের বাড়ি সহ আরও অনেক পর্যটন কেন্দ্র।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, বৈচিত্র্যময় পর্যটন কেন্দ্র, প্রাচীন নিদর্শন ও আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্পন্ন দেশ ওমান, যার অর্থনৈতিক উন্নয়নের কারনে আজ বিশ্বের কাছে একটি স্বনামধন্য দেশ হিসেবে পরিচিত। ওমানের নাগরিকগন নিজেদের গর্বিত মনে করেন এমন একটি দেশের বাসিন্দা হতে পেরে।

Address

Dhaka

Opening Hours

Monday 10:00 - 18:00
Tuesday 10:00 - 18:00
Wednesday 10:00 - 18:00
Thursday 10:00 - 18:00
Saturday 10:00 - 18:00
Sunday 10:00 - 18:00

Telephone

+8801917035555

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when TiM International posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to TiM International:

Share

Category