Ecotourism ইকোট্যুরিজম

Ecotourism ইকোট্যুরিজম We arrange Corporate tour, Study tour, Group tour. We promote Hiking, Trekking, Adventure, Camping &
(31)

সুনামগঞ্জে আমাদের হাউসবোট জগতজ্যোতি - An Eco Houseboat of Tangua 'র আজকের অতিথি নিউজিল্যান্ড থেকে আগত আমাদের ট্রেভর আংকে...
24/12/2022

সুনামগঞ্জে আমাদের হাউসবোট জগতজ্যোতি - An Eco Houseboat of Tangua 'র আজকের অতিথি নিউজিল্যান্ড থেকে আগত আমাদের ট্রেভর আংকেল। আংকেলসহ আমরা আজ রাতে ক্যাম্প করবো টাঙ্গুয়ার হাওরের হাতির গাতায়। কাল ঘুরবো টেকেরঘাট ও জাদুকাটা সংলগ্ন অঞ্চল। বাংলাদেশের বৈচিত্র্য আর সৌন্দর্যে বিদেশী কাউকে মুগ্ধ হতে দেখার মত স্যাটিস্ফাইয়িং আর কিছুই নয়! শীতের সিগ্ধ হাওর আর গাংচিল দেখতে চলে আসুন জগতজ্যোতিতে!

এই সপ্তাহেও জগতজ্যোতি যাচ্ছে টাঙ্গুয়ায়। আকাশে থাকবে বিশাল একটা চাঁদ আর হাওরে থাকবো আমরা! 01819-384744
07/11/2022

এই সপ্তাহেও জগতজ্যোতি যাচ্ছে টাঙ্গুয়ায়। আকাশে থাকবে বিশাল একটা চাঁদ আর হাওরে থাকবো আমরা! 01819-384744

জগতজ্যোতির বাতাসঘরে ভরদুপুরে তাসের আড্ডা সাথে লেবুর জুস! এই মাসে ২১-২২, ২৩-২৪ ও ৩০-১ ছাড়া বাকি ডেটগুলো খালি আছে। বুকিং দ...
17/09/2022

জগতজ্যোতির বাতাসঘরে ভরদুপুরে তাসের আড্ডা সাথে লেবুর জুস!

এই মাসে ২১-২২, ২৩-২৪ ও ৩০-১ ছাড়া বাকি ডেটগুলো খালি আছে। বুকিং দিতে কল করুন 01819-384744

দলছুট যারা আমাদের হাউসবোট 'জগতজ্যোতি'তে যেতে চেয়েছিলেন তাদের জন্য আয়োজিত দ্বিতীয় ইভেন্টটি হচ্ছে আগামী ২৬-২৭ আগষ্ট। অর্থা...
24/08/2022

দলছুট যারা আমাদের হাউসবোট 'জগতজ্যোতি'তে যেতে চেয়েছিলেন তাদের জন্য আয়োজিত দ্বিতীয় ইভেন্টটি হচ্ছে আগামী ২৬-২৭ আগষ্ট। অর্থাৎ ২৫ তারিখ রাতে রওনা হচ্ছি আমরা।

নৌকার নামঃ জগতজ্যোতি
(হাওর অঞ্চলে মুক্তিযুদ্ধকালীন দাস পার্টির কমান্ডার আন্সাং হিরো শহীদ জগতজ্যোতি দাস বীর বিক্রম স্মরণে)

নৌকার বিবরণঃ
*কাঠের নৌকা (দৈর্ঘ্যে ৬৪ ফুট, প্রস্থে পেটের কাছে ১৫ ফুট, উচ্চতা ৭ ফুট পর্যন্ত)
*৪ টি কেবিন (১২) ও ১ টি লাউঞ্জে (৫) মোট ১৭ জনের থাকার ব্যবস্থা।

*ছেলে ও মেয়েদের জন্য ২ টি আলাদা আলাদা ওয়াশ রুম (উচ্চতা ৭.৫ ফুট, হাই কমোড)
*জেনারেটর
*প্রতিটি কেবিনে লাইট, ফ্যানের সুব্যবস্থা
*মোবাইল চার্জ দেওয়ার সুব্যবস্থা
*এছাড়াও নৌকাতে আছে পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট ও বয়াসহ আরও অনেক সুযোগ সুবিধা।

দুদিনে আমরা যা যা দেখবোঃ
*টাঙ্গুয়ার হাওর
*শহীদ সিরাজ লেক (নীলাদ্রি)
*বারিক্কা টিলা
*যাদুকাটা নদী
*শিমুল বাগান
*খরচার হাওর
*লাউড়ের গড়

খরচ পড়বে ঢাকা টু ঢাকা ৬৬০০ টাকা

এর মধ্যে থাকবে
*ঢাকা সুনামগঞ্জ ঢাকা নন এসি বাস। চাইলে এসিতেও করে দেয়া যাবে।
*৬ বেলার মূল খাবার (২ টি সকালের নাস্তা, ২ টি লাঞ্চ, ২ টি ডিনার)
*নৌকার ভাড়া ও সকল ঘাট টোল
*৩ জন স্টাফ ও একজন বাবুর্চির সার্ভিস
*গাইডিং

ফুড মেন্যুঃ

সকালের খাবারঃ খিচুড়ি, ডিম ভুনা, বেগুন ভাজি/আলুভর্তা

দুপুরের খাবারঃ ভাত, বড় মাছের তরকারি/হাঁসভুনা, ছোট মাছের চচ্চড়ি/মাছ ভাজা, সবজি/ভাজি, ডাল।

রাতের খাবারঃ ভাত, হাঁসের মাংস ভুনা/দেশি মুরগি ভুনা, আলু ভর্তা, সবজি/ভাজি, ঘন ডাল।

বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করুন 01819384744 নাম্বারে

ইভেন্ট লিংক কমেন্ট বক্সে

গতকাল বিকেলে নগরকান্দা থানার আটাইল গ্রামে পাওয়া গেছে ৬মন ওজনের বিষ্ণুমূর্তি
06/06/2022

গতকাল বিকেলে নগরকান্দা থানার আটাইল গ্রামে পাওয়া গেছে ৬মন ওজনের বিষ্ণুমূর্তি

আত্রাইচলনবিলনাটোর
31/05/2022

আত্রাই
চলনবিল
নাটোর

Beautiful Bangladesh
26/05/2022

Beautiful Bangladesh

Please be aware & share
26/05/2022

Please be aware & share

ছোটবেলা থেকেই সাধারণ জ্ঞানের বইতে পড়তে পড়তে আমাদের মুখস্ত হয়ে গেছে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গের নাম কেওক্রাডং। আসলে ...
16/03/2022

ছোটবেলা থেকেই সাধারণ জ্ঞানের বইতে পড়তে পড়তে আমাদের মুখস্ত হয়ে গেছে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গের নাম কেওক্রাডং। আসলে ছাপা অক্ষরে যা দেখি প্রতিনিয়ত তার অনেক কিছুর মতোই এটিও সত্যি নয়, কেউক্রাডং (৩২৩৫ ফুট) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পিক তো নয়ই, বরং হিসেব করতে বসলে ৫ নাম্বারে থাকবে এর অবস্থান। তবে এর ৩৬০ ডিগ্রী প্যানারোমিক ভিউয়ের কল্যাণে নিঃসন্দেহে কেওক্রাডং বাংলাদেশের সুন্দরতম পিক। উল্লেখ্য কেউক্রাডং থেকে দেশের প্রায় সবগুলো উল্লেখযোগ্য রেঞ্জ ও পিক খালি চোখেই দেখা যায়। নিশ্চিতভাবেই ছেলেবেলায় পাঠ্যবইতে কেউক্রাডংয়ের নাম শুনে সবার মনেই কেওক্রাডং যাবার সুপ্ত বাসনা জেগেছিলো৷ এবার চাইলে হতে পারে ইচ্ছাপূরণ। ১৭ মার্চ বৃহস্পতিবার রাতের বাসে যাবো বান্দরবান, পরদিন ভোরে বান্দরবানের থেকে রুমা হয়ে যাবো বগালেক। যাওয়া ও আসার পথে আমরা কিছু সময় কাটাবো বগালেকে। সমুদ্র সমতল হতে প্রায় ১৭০০ ফিট উপরে পাহাড় চূড়ায় ১৫ একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত এই অত্যাশ্চর্য হ্রদটি। এই হ্রদটি তিনদিক থেকে পাহাড় দ্বারা সম্পূর্ণ আবদ্ধ। বগালেক অদ্ভুত সুন্দর এক পৌরাণিক স্থান। পাকিস্তান আমলে এখানে ছিলো মিজো বিদ্রোহী লালডেঙ্গার আস্তানা। এখন এখানে আছে একটি বম পাড়া৷ এখন বগালেক পর্যন্ত ঝা চকচকে রাস্তা তাই এদ্দুর পর্যন্ত যে কেউই যেতে পারবেন। আর তারপর বগালেক থেকে দুই ঘন্টা ট্রেক করে পৌঁছুবো আমাদের বেস ক্যাম্প দার্জিলিং পাড়ায়। রাতটা কাটবে ছবির মত সুন্দর বম আদিবাসীদের পরিচ্ছন্ন এই পাড়াতে। পরদিন আস্তে ধীরে রিলাক্স করে অল্প সামান্য পথ হেটে উঠে পড়বো কেওক্রাডং চূড়ায়। চূড়াতে অবস্থিত লালার কটেজে কাটাবো দ্বিতীয় রাত। দেখবো সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত, মেঘে ঢাকা চারপাশ, আদিগন্ত বিস্তৃত পাহাড়ের সারী আর যেহেতু বেছে নিয়েছি ভরা পূর্ণিমার উপলক্ষ্য সেহেতু পর পর দুইরাত ভিজবো ভরা জোছনায়। ২১মার্চ সোমবার খুব ভোরে ঢাকায় ফিরবো। ছোট টিম যেহেতু তাই অল্প কয়েকজনকে সাথে নিতে পারবো। খরচ হবে সর্বসাকুল্যে ৮৫০০ টাকা। স্টুডেন্ট ও ফ্রিকোয়েন্ট ট্রাভেলারদের জন্য থাকছে ডিসকাউন্ট। কনফার্ম করতে দ্রুত কল করুন 01712469935

বিস্তারিত ইভেন্ট লিংক কমেন্টেঃ

রেমাক্রি নদীর বাঁকে বাঁকে ঘুরে খুম ট্যুরে আবার যাচ্ছি বৃহস্পতিবার রাতে। ফিরবো মঙ্গলবার ভোরে। call 01712469935 to confirm...
01/02/2022

রেমাক্রি নদীর বাঁকে বাঁকে ঘুরে খুম ট্যুরে আবার যাচ্ছি বৃহস্পতিবার রাতে। ফিরবো মঙ্গলবার ভোরে। call 01712469935 to confirm. বিস্তারিত ইভেন্ট লিংকেঃ https://fb.me/e/3CefD8fON

প্রধান বন সংরক্ষক মহোদয় চর কুকরি- মুকরি এলাকায় নুতন জেগে উঠা ভুমিতে কেওড়া চারা রোপণ করছেন।
15/01/2022

প্রধান বন সংরক্ষক মহোদয় চর কুকরি- মুকরি এলাকায় নুতন জেগে উঠা ভুমিতে কেওড়া চারা রোপণ করছেন।

এই ভিডিওটা গত বছর ২৯ অক্টোবরের। এমন নীলাকাশ আর নীল জলের ওয়েটল্যান্ড দেখার শ্রেষ্ঠ সময় শরৎকাল! ❤️❤️
12/10/2021

এই ভিডিওটা গত বছর ২৯ অক্টোবরের। এমন নীলাকাশ আর নীল জলের ওয়েটল্যান্ড দেখার শ্রেষ্ঠ সময় শরৎকাল! ❤️❤️

সবাই সাধারণত টাঙ্গুয়া হাওরে বেড়াতে যায় তাহিরপুর হয়ে। কয়েক ঘন্টায় ওয়াচ টাওয়ার আর টেকেরঘাট ঘুরে সে ভ্রমণ শেষ কিন্ত...

বছরের শেষ টাঙ্গুয়া হাওর ট্রিপ আসছে শুক্র-শনিবারটাঙ্গুয়া হাওরের স্বচ্ছ নীলজলে ভেসে দিগন্তের মেঘালয় পাহাড়ে হেলান দেয়া নীল ...
11/10/2021

বছরের শেষ টাঙ্গুয়া হাওর ট্রিপ আসছে শুক্র-শনিবার

টাঙ্গুয়া হাওরের স্বচ্ছ নীলজলে ভেসে দিগন্তের মেঘালয় পাহাড়ে হেলান দেয়া নীল আকাশে সাদা মেঘের ভেলা দেখতে ১৪ অক্টোবর বৃহস্পতিবার রাতের বাসে যাচ্ছি সুনামগঞ্জ। শুক্রবার সকালে বাস থেকে নেমে তাহিরপুর যাবার হ্যাপা নেই, ভোগান্তি কমাতে ও বেশি সময় জলে ভেসে কাটাতে নামগঞ্জ থেকেই নৌকায় চড়বো। পরবর্তী দুটো দিন কাটবে নৌকাতেই। ঘুরবো খরচার হাওর, টাঙ্গার হাওর, জাদুকাটা-রক্তি-বাউলাই-সুরমা নদী, বারিক্কা টিলা, লাউড়ের গড়, শিমুল বাগান, শহীদ সিরাজ লাইমস্টোন লেক, নীলাদ্রি পার্ক, লাকমাছড়া সহ আরো অনেক লোকেশন। জেলেদের কাছ থেকে মাছ ও গ্রামবাসীর কাছ থেকে হাস-মুরগী কিনে নৌকাতেই রান্না, খাওয়া দাওয়া। আধুনিক এই ট্যুরিষ্ট নৌকায় হাইকমোডসহ ওয়াশরুম, লাইফজ্যাকেট, বিশুদ্ধ পানি ও সাপোর্টিং ক্রু সবই থাকবে। দুইদিন ঘুরে শনিবার সন্ধ্যায় সুনামগঞ্জ ফিরে রাতের বাস ধরবো। রোববার অফিস বা ক্লাস ধরতে পারবেন। খরচ সর্বসাকুল্যে ৫০০০ টাকা। বুকিং মানি দিয়ে এডভান্স করতে হবে দ্রুত।

যোগাযোগঃ 01712469935

ইভেন্ট লিংকঃ https://fb.me/e/17scZyQYX

আসছে ১৪ আগষ্ট শনিবার রাতে বরিশালের ভাসমান পেয়ারা বাজার দেখতে যাচ্ছি। রোববার ১৫ আগষ্ট সারাদিন ঘুরে সোমবার খুব ভোরে ঢাকা ফ...
11/08/2021

আসছে ১৪ আগষ্ট শনিবার রাতে বরিশালের ভাসমান পেয়ারা বাজার দেখতে যাচ্ছি। রোববার ১৫ আগষ্ট সারাদিন ঘুরে সোমবার খুব ভোরে ঢাকা ফিরবো। রুটের সেরা লঞ্চে যাবো বলে লঞ্চ জার্নিটাও উপভোগ্য হবে আশা করি। আর এ সময় মেটিওর শাওয়ার চলবে বলে আশা করি মাঝ নদীর পরিষ্কার আকাশে প্রচুর উল্কাপাত চোখে পড়বে। এই ট্যুরে বরিশাল, ঝালকাঠি ও পিরোজপুর তিনটি জেলাতেই ঘুরা হবে একদিনে।

ফোনঃ 01712 46 99 35

বিস্তারিত ইভেন্টেঃ

https://fb.me/e/2vIkxmnX6

গতকাল রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার নরদাস ইউনিয়নের 'নরদাস' গ্রামে পুরাতন পুকুর খনন কালে প্রাপ্ত
14/07/2021

গতকাল রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার নরদাস ইউনিয়নের 'নরদাস' গ্রামে পুরাতন পুকুর খনন কালে প্রাপ্ত

The heavy rains that have fallen in recent weeks in the Namibia Desert in Africa have caused one of the most spectacular...
06/04/2021

The heavy rains that have fallen in recent weeks in the Namibia Desert in Africa have caused one of the most spectacular natural phenomena, the flowering of millions of bulbs that for tens of kilometers have covered the sandy soil that has dried completely for three years.

22/03/2021
05/02/2021

যারা বিভিন্ন সময় আমাদের সাথে ট্রিপ করেছেন দয়া করে ফিডব্যাক জানাবেন প্লিজ। ধন্যবাদ

২ তারিখ যে যার সারাদিনের কাজ সেরে সন্ধ্যা ছয়টার মধ্যে চলে আসবো সদরঘাটের লালকুঠি সংলগ্ন টার্মিনালে। কাটায় কাটায় সন্ধ্যা স...
01/12/2020

২ তারিখ যে যার সারাদিনের কাজ সেরে সন্ধ্যা ছয়টার মধ্যে চলে আসবো সদরঘাটের লালকুঠি সংলগ্ন টার্মিনালে। কাটায় কাটায় সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় ঐতিহ্যবাহী শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমারে চড়ে আমরা রওয়ানা হবো চাঁদপুরের উদ্দেশ্যে। এ সপ্তাহে আকাশে থাকবে পূর্ণিমার বিশাল চাঁদ। যদিও পূর্ণিমার চাঁদ নয় বরং এই ট্যুরের মূল আকর্ষণ দেশের প্রাচীন অথচ নিরাপদ ঐতিহ্যবাহী প্যাডেল স্টিমারে ভ্রমণ অভিজ্ঞতা নেয়া। সেইসাথে বিখ্যাত কিছু খাবার চেখে দেখা যার সুনাম ছড়িয়ে পড়েছে দেশ দেশান্তরে। যেহেতু যেকোন সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে এই সার্ভিসটি তাই এই সুযোগ মিস দেয়া একদম উচিত হবেনা৷

সবাই কমবেশি লঞ্চে চড়েছেন। কিন্তু এবার হবে প্যাডেল স্টিমারে চড়ার অভিজ্ঞতা। এই শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমারগুলোর এন্টিকভ্যালু অমূল্য, পৃথিবীতে শুধুমাত্র বাংলাদেশেই তিনটি প্যাডেল স্টিমার পাবলিক ট্রান্সপোর্ট হিসেবে চালু আছে। বাকিগুলো চলে গেছে ক্রুজে বা যাদুঘরর৷ সে হিসেবে এই অবাক জলযানগুলো নিজেই যেন একেকটি চলমান যাদুঘর৷ রানী এলিজাবেথ, মহাত্মা গান্ধী, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, নজরুল, জীবনানন্দ, সৈয়দ মুজতবা আলী, শেরে বাংলা, বঙ্গবন্ধু এমন কোন রথী মহারথী নাই যাদের পদধূলিতে ধন্য হয়নি প্যাডেল স্টিমার। তাদের অস্তিত্বের অনুভব যেন আজো ছড়িয়ে আছে প্যাডেল স্টিমারের শরীরজুড়ে।

সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় বুড়িগঙ্গা নদী ধরে রওয়ানা হবো চাঁদপুরের উদ্দেশ্যে। এক শহর ছাড়লে আরেক শহর। বুড়িগঙ্গা - ধলেশ্বরী ছাপিয়ে বিক্রমপুর তথা মুন্সিগঞ্জের কাছে যেখানে লঞ্চ মেঘনায় পড়বে সেখান থেকেই শুরু আসল মেঘনা। নদী এখানে চওড়া অনেক, নদীর বুকে চাঁদের ছায়া। এই সৌন্দর্য্য বর্ণনাতীত। এ শুধু দেখবার, এ শুধু অনুভবের। এভাবে ঘন্টা চারেকের মধ্যে আমরা পৌছে যাবো রাজরাজেশ্বর চরের কাছাকাছি, যেখানে বিশাল পদ্মা মেঘনার বুকে লীন হয়েছে। আর চাঁদপুর থেকে এসে মিশেছে ধনাগোদা আর ডাকাতিয়া। তিন নদীর মোহনা ছাপিয়ে আমরা নামবো চাঁদপুর স্টিমারঘাটে।

জাহাজে উঠার পরই আমরা সান্ধ্য স্ন্যাক্স হিসেবে গ্রহণ করবো এ জাহাজের বিখ্যাত স্ন্যাক্স। (কোরাল ফিলেট ও চিকেন ফ্রাই) এরপর রাত সাড়ে ৯টায় ডিনার সেরে নিবো শীতাতপনিয়ন্ত্রিত সুপরিসর ডাইনিং রুমে। এই জাহাজের রান্নার সুনাম জগতজোড়া। বহু বিদেশী ও দেশী ট্যুরিষ্ট এই জাহাজের অল্প তেল-মশলা দেয়া বিখ্যাত খিচুড়ির প্রশংসা করেছেন বিভিন্ন রিভিউতে। আমাদের ডিনার আইটেমে থাকবে চিকন চালের সুগন্ধী ভুনা খিচুড়ি, ফ্রেশ ভেজিটেবল ফ্রাই, ডিম কারি, চিকেন রোষ্ট , গ্রীন সালাদ আর স্পেশাল জলপাই আচার। যারা খিচুড়ি খাবেন না তারা আগেভাগে জানালে তাদের জন্য থাকবে সাদা ভাত, আলুভর্তা, পেপে ভর্তা, ঘন ডাল, মসুরডাল, জলপাই আচার, সালাদ, চিকেন কারিসহ অন্যান্য আয়োজন।

চাঁদপুর নেমে চলে যাবো রেল স্টেশনে, সেখান থেকে যাবো তিন নদীর মোহনায় যেখানে পদ্মা ও ডাকাতিয়া মিশেছে মেঘনায়। নদী সেখানে ফুলে ফেঁপে উত্তাল। এপার ওপার দেখা যায়না। সেখানকার মোলহেড সংলগ্ন রক্তধারা পার্কে বসে দেখবো উত্তাল তিন নদীর নয়ানাভিরাম রূপ। আড্ডা-গান এসব তো থাকছেই।

ফেরার অপশন:

আমরা রাত সাড়ে বারোটা থেকে দুইটার মধ্যে ঢাকার উদ্দেশ্যে ফিরতি এমভি মধুমতি বা বাঙালিতে চড়বো। এগুলো বাংলাদেশের নৌপথে চলা সবচে আধুনিক যাত্রীবাহী ভ্যাসেল খোলা ডেকে বসে হুহু বাতাস গায়ে মাখিয়ে নদীর বুকে তারার ঝিকিমিকি দেখতে দেখতে ভোর নাগাদ আমরা পৌঁছে যাবো ঢাকা।

ট্যুরটিতে নিরাপত্তাজনিত কোন সমস্যা নেই। সবচে নিরাপদ নৌযান ও সেফটি ম্যাজার এশিউর করা হবে। যে কোন বয়সের যে কোন লিঙ্গের যেকেউই যেতে পারেন।

ধূমপান আড়ালে করতে হবে যাতে অধূমপায়ীদের কোন অসুবিধা না হয়। গাজা-মদ বা কোন মাদকের কোন সুযোগ নাই। ধরা পড়লে অপমান করে আইনে সোপর্দ করা হবে। কোন রকম অশালীন বা বিব্রতকর আচরণ করা যাবেনা। পারষ্পরিক সন্মান ও ভদ্রতা বজায় রাখতে হবে। নারী, শিশু ও সিনিয়র সিটিজেনদের সন্মান সবার আগে। সবখানে তাদের অগ্রাধিকার।

খুব অল্প সময়ে অনেকগুলো বিষয় ম্যানেজ করতে গিয়ে সর্বোচ্চ আন্তরিকতা থাকার পরও ভুলভ্রান্তি হতে পারে। সহযোগিতার মনোভাব নিয়ে যারা পাশে থাকবেন শুধুমাত্র তারাই আমন্ত্রিত।

যেকোন সময় অনিবার্য কারণে ট্যুর প্ল্যান, ফুড মেন্যুর পরিবর্তন হতে পারে। যেহেতু সব কিছুর নিয়ন্ত্রণ আমাদের হাতে থাকেনা তাই মেনে নেবার মানসিকতা রাখতে হবে।

এটি একটি কমার্শিয়াল ইভেন্ট। ট্যুর শেষে কোন অর্থ ফেরত পাওয়া যাবেনা, তেমনি কোন কারণে খরচ বেশি হলেও সে দায় আয়োজক বহন করবে।

যারা যাবেন ভাবছেন তারা ইন্টারেষ্টেড বাটনে ক্লিক করে রাখলে সব আপডেট পেতে থাকবেন। চাইলে ইভেন্টটি শেয়ার ও কাছের বন্ধুদের ইনভাইটও করতে পারেন। ধন্যবাদ।

যেহেতু বুধবারের আয়োজন তাই পরদিন অফিস ধরার ব্যাপার আছে। ইনশা আল্লাহ ভোরবেলায় সদরঘাট ফিরে আসতে পারবেন।

খরচঃ ১১৯৯ টাকা জনপ্রতি।

এর ভেতর পাচ্ছেন:

প্যাডেল স্টিমারের ডেক টিকেট

ফিরতি লঞ্চের ডেক টিকেট

ফিশ ফিলেট + চিকেন ফ্রাই + চা +পানি

স্পেশাল ডিনার

চিকন চালের সুগন্ধী ভুনা খিচুড়ি, টাটকা সবজি ভাজি, ডাল, ডিম কারি, চিকেন রোষ্ট , গ্রীন সালাদ আর স্পেশাল জলপাই আচার। যারা খিচুড়ি খাবেন না তাদের জন্য থাকবে সাদা ভাত, আলুভর্তা, পেপে ভর্তা, ঘন ডাল, মসুরডাল, জলপাই আচার, সালাদ, চিকেন কারিসহ অন্যান্য আয়োজন

যা পাবেন না: উল্লেখিত মেন্যুর বাইরে যে কোন ব্যক্তিগত খরচ

লক্ষ্য করুন:

আসা যাওয়া হাওয়া বাতাস গায়ে মেখে ডেকেই হবে। সবাই ডেকে/ছাদে বসার জন্য একটি করে বিছানার চাদর/মাদুর আনবেন। একদম ঘরোয়া ব্যাপার। তাই যাদের এভাবে ভ্রমণে আপত্তি আছে তারা দয়া করে আসবেন না। (প্রাপ্তিসাপেক্ষে কেবিনের ব্যবস্থা করা যাবে। সে খরচ ব্যক্তিগত)

যোগাযোগঃ 01712 46 99 35

এই সিজনে প্রথমবারের মত জিঞ্জিরদ্বীপ যাচ্ছি আসছে ২৬ নভেম্বর বৃহস্পতিবার রাতে। ঢাকা থেকে বৃহস্পতিবার রাতে যাত্রা করে, শুক্...
23/11/2020

এই সিজনে প্রথমবারের মত জিঞ্জিরদ্বীপ যাচ্ছি আসছে ২৬ নভেম্বর বৃহস্পতিবার রাতে। ঢাকা থেকে বৃহস্পতিবার রাতে যাত্রা করে, শুক্র-শনি দুই রাত দ্বীপে কাটিয়ে ঢাকা ফিরবো ৩০ নভেম্বর সোমবার ভোরে। দ্বীপে আমরা থাকবো কোলাহল থেকে দূরে দ্বীপের দক্ষিণ অংশের নির্জন বিচ ভিউ রিসোর্টে (সায়রী ইকো রিসোর্ট) সামনে ঝিনুক কুড়ানো বালিয়ারী আর উন্মুক্ত সাগর।

এই ট্যুরের স্পেশাল ফিচার হলো দ্বীপে ওভারনাইট সার্কিট ট্রেকিং। রাতের বেলা আগ্রহীদের নিয়ে ওভারনাইট একটা ট্রেকিং করাবো সমগ্র দ্বীপজুড়ে৷ গলাচিপা থেকে ছেড়া দ্বীপ হয়ে আগন্তুক বিচ হয়ে আবার ফিরে আসা। যা দ্বিতীয় দিন রাতে বারবিকিউয়ের পর মধ্যরাতে শুরু হয়ে সূর্যোদয় দেখে সমাপন হবে৷

প্রথমদিন ভোরবেলা পায়ে হেঁটে আমরা ছেড়াদ্বীপ যাবো৷ কেউ স্বাভাবিকভাবে ট্রলারে যেতে চাইলে সে ব্যবস্থাও করে দেয়া যাবে।

মূল কথা হলো পুরো তিনটা দিন আমরা কাটাবো দ্বীপের নির্জন অংশ তথা দক্ষিণের দ্বীপে। ভীড় গিজগিজ মূল অংশের ধারে কাছে যাবার কোন ইচ্ছা আমার নাই। সেই সময়ে আমরা এক্সপ্লোর করবো দ্বীপের এমন সব জায়গা যেখানে পর্যটকেরা কখনোই যান না।

প্রকৃতি ও পরিবেশের প্রতি দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে আমার অন্যান্য ট্রিপের মত এই ট্রিপেও থাকছে প্রতীকী বিচ ক্লিন আপ কর্মসূচী৷ অন্তত এক বেলা আমরা মূল বীচ থেকে প্লাষ্টিক, পলিথিন ও অন্যান্য অপঁচনশীল আবর্জনা পরিষ্কার করবো৷

কেয়ারী সিন্দাবাদ জাহাজের ওপেন ডেকের আপ ডাউন টিকেট, নন এসি সেন্ট মার্টিন পরিবহন বাস (এসিতে আপগ্রেড করা যাবে), সী ভিউ সায়রী ইকো রিসোর্টে দুই রাত শেয়ার্ড বেসিসে থাকা, আসা যাওয়ার পথে হাইওয়ে ফুডসহ (যা সাধারণত ট্যুর অপারেটররা দেয়না) প্রতিবেলায় মাছসহ ১০ বেলা খাবার- ২ টি বারবিকিউসহ। অন্তত একবেলা আমরা দ্বীপের একটি লোকাল পরিবারের আতিথ্য নিবো। উদ্দেশ্য লোকাল ফুডের র স্বাদ নেয়া ও তাদের আর্থিকভাবে কিছুটা হেল্প করা।

প্যাকেজ প্রাইস ৭৯৯৯ টাকা।

এক রুমে দুইজন থাকলে জনপ্রতি ৫০০ বাড়বে।

সবার জন্য উন্মুক্ত এই ইভেন্টটিতে অলরেডি ৫ জন যুক্ত হয়েছেন৷ ১০ জনের এরেঞ্জমেন্ট করা আছে তাই সাথে যেতে পারবেন আর ৫ জন। কনফার্ম করতে হবে অতি দ্রুত। এই ট্রিপ শেষে আপনি সেন্টমার্টিন এমনভাবে চিনবেন যা সেন্টমার্টিনে দশবার প্লেজার ট্রিপে গিয়েও চেনা সম্ভব না৷

যোগাযোগঃ 01712469935

ইভেন্ট লিংকঃ
https://fb.me/e/4EVGWXh85

প্রায় শত বছরের পুরোনো সরকারী রকেট সার্ভিসের আওতায় এখনো তিনটি প্যাডেল স্টিমার চলছে পাবলিক টান্সপোর্ট হিসেবে যা আর পৃথিবীর...
16/11/2020

প্রায় শত বছরের পুরোনো সরকারী রকেট সার্ভিসের আওতায় এখনো তিনটি প্যাডেল স্টিমার চলছে পাবলিক টান্সপোর্ট হিসেবে যা আর পৃথিবীর আর কোথাও এভাবে চলছেনা। পি এস অস্ট্রিচকে সম্প্রতি সার্ভিস থেকে সরিয়ে নেয়ার পর বর্তমানে পি এস লেপচা, টার্ণ ও মাহসুদ নামের বাকী তিনটি ঐতিহ্যবাহী নৌযান সার্ভিসে আছে। নৌযানগুলো নিরাপদ নৌ ভ্রমনের সাথে সুস্বাদু খাবার ও চমৎকার সার্ভিস এখনো দিয়ে যাচ্ছে যা সার্ভিস বন্ধ হয়ে যাবারবপর হবে এক বিরল অভিজ্ঞতা। সেই শতবর্ষ আগে থেকে রানী এলিজাবেথ, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, জীবনানন্দ, নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু, মহাত্মা গান্ধী, বঙ্গবন্ধু কে চড়েননি এই নৌযানে? স্টিমারের খাবার মনে ধরেছিলো স্বয়ং মুজতবা আলীর! আমাদের কাছে এই কমলা রকেটের কদর না থাকলেও এখনো বিদেশ থেকে যেসব ট্যুরিষ্ট বাংলাদেশে আসেন তাদের টু ডু লিষ্টের শুরুর দিকেই থাকে প্যাডেল স্টিমারে ভ্রমণ। আমি এখন পর্যন্ত প্যাডেল স্টিমারে যে কয়জন বিদেশী ট্যুরিষ্টকে সঙ্গ দিয়েছি তাঁরা সবাই ভ্রমণ শেষে অত্যন্ত সন্তুষ্ট ছিলেন। BIWTC'র এই সরকারী নৌযানগুলো আমাদের রাষ্ট্রীয় সম্পদ। প্রাইভেট লঞ্চের যুগে সরকারী কোন প্রচারণা নাই, থাকলে এ সার্ভিস থেকে সরকার বহু অর্থ উপার্জন করতে পারতো। তাই আমাদের সম্পদের প্রচারণা আমাদেরই করতে হবে। রাষ্ট্রীয় সম্পদকে নিজের সম্পদ ভাবার মানসিকতা নিয়ে ভ্রমণে এসব বাহনকে প্রায়োরিটি দিতে হবে।

নদী আমাদের দেশের সবচে বড় সম্পদ। তাই নদী সম্পর্কে জানুন, নদীতে ভ্রমণ করুন, ভালোবাসুন নদীকে। নদী দূষণ বন্ধে সোচ্চার হোন। ৭০০ নদী বাঁচলে, বাংলাদেশ বাঁচবে। সরকারী সম্পদ প্যাডেল স্টিমার হোক আমাদের রিভার ট্যুরিজম এর প্রতীক। এই এন্টিক সার্ভিস বন্ধ হয়ে যাবার আগেই উপভোগ করে নিন এর অভিজ্ঞতা। নয়তো ভবিষ্যতে আফসোস করতে হবে।

আগামী বুধবার সন্ধ্যায় প্যাডেল স্টিমারে চড়ার অভিজ্ঞতা নিতে আমাদের সাথে এক রাতের সংক্ষিপ্ত সফরে যেতে পারেন চাঁদপুরে। ফিরে আসবো এম ভি মধুমতি/বাঙালিতে চড়ে৷ বৃ্হস্পতিবার খুব ভোরে। ইভেন্ট লিংক কমেন্টে দ্রষ্টব্য

যোগাযোগঃ। 01712469935

https://fb.me/e/2XSXyboLl

লুব্ধক, স্বাতী, মায়াবতী, বেণুকা, চিত্রলেখা, অভিজিৎ, বানরাজ, প্রভাষ, নদীমুখ, বিজয়, আদ্রা, মিথুন, রোহিনী, চিত্রা, বিষ্ণু! ...
03/11/2020

লুব্ধক, স্বাতী, মায়াবতী, বেণুকা, চিত্রলেখা, অভিজিৎ, বানরাজ, প্রভাষ, নদীমুখ, বিজয়, আদ্রা, মিথুন, রোহিনী, চিত্রা, বিষ্ণু! ভাবছেন কিসের নাম এসব? এসবই তারার নাম!

ঢাকা শহরে শেষ কবে আকাশ ভরা তারা দেখেছেন মনে করতে পারেন? কিভাবে দেখবেন! দূষণের শহর ঢাকা। ঢাকারর বায়ুমন্ডল কুয়াশা-ধূলা মিলে যে স্মোগ ক্রিয়েট করে রেখেছে তাতে শহরে বসে তারা দেখা দূরুহ এক কাজ। তাছাড়া লাইট পলিউশন তো আছেই। সব মিলিয়ে স্টার গেইজিং কালচারটা আমাদের দেশে সেভাবে গড়ে উঠেনি। তারা দেখার বেষ্ট প্লেস হচ্ছে সাগর বা নদীর মাঝখানে বা কোন পাহাড় চূড়ায়। এসকল অপশনের ভেতর সবচে কম সময় লাগে লঞ্চে করে মেঘনার বুকে চলে গেলেই! সেটাই করবো আমরা!

আদলে তারা দেখাও এ ট্যুরের মূল উদ্দেশ্য না। চাঁদপুর স্টেশনে আছে কয়েকটা বিশাল সাইজের ছাতিম গাছ না ডেভিল ট্রিপ। শয়তানের গাছে এখন প্রস্ফুটন মৌসুম। ছাতিমের ম ম গন্ধে মাতোয়ারা চারপাশ। আমরাও যাবো তারই সন্ধানে।

যাত্রাপথে চড়বো প্যাডেল স্টিমারে। বুধবারে ছেড়ে যায় এমভি মাহসুদ। (সাম্প্রতিক করোনায় শিডিউল বদলে গেছে। প্রায় ৯ মাস পর চালু হয়েছে প্যাডেল স্টিমার। তাই লেপচা বা টার্ণ ও বাহন হতে পারে।) এবারের মূল আকর্ষণ দেশের প্রাচীন অথচ নিরাপদ ঐতিহ্যবাহী নৌযানে ভ্রমণ অভিজ্ঞতা নেয়া। সেইসাথে বিখ্যাত কিছু খাবার চেখে দেখা যার সুনাম ছড়িয়ে পড়েছে দেশ দেশান্তরে।

যেকোন সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে এই সার্ভিস। তাই এই সুযোগটি মিস দেয়া একদম উচিত হবেনা৷

৪ তারিখ বুধবার সন্ধ্যা ছয়টার মধ্যে চলে আসবো সদরঘাটের সর্বদক্ষিণে লালকুঠি সংলগ্ন BIWTC'র রকেট টার্মিনালে। সেখান থেকেই প্যাডেল স্টিমারে যাত্রা হবে শুরু। সবাই কমবেশি লঞ্চে চড়েছেন। কিন্তু এবার হবে প্যাডেল স্টিমারে চড়ার অভিজ্ঞতা। ডেকে বসে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় গোধূলী আকাশ সাথে নিয়ে রওয়ানা হবো চাঁদপুরের উদ্দেশ্যে। এক শহর ছাড়লে আরেক শহর। বুড়িগঙ্গা - ধলেশ্বরী ছাপিয়ে সোনারগাঁ এর কাছে যেখানে লঞ্চ মেঘনায় পড়বে সেখান থেকেই শুরু আসল মেঘনা। নদী আস্তে আস্তে চওড়া হচ্ছে, কপালে থাকলে দেখা মিলতে পারে আকাশ ভরা তারার। এই সৌন্দর্য্য বর্ণনাতীত। এ শুধু দেখবার, এ শুধু অনুভবের। এভাবে ঘন্টা চারেকের মধ্যে আমরা পৌছে যাবো রাজরাজেশ্বর চরের কাছাকাছি, যেখানে বিশাল পদ্মা মেঘনার বুকে লীন হয়েছে। আর চাঁদপুর থেকে এসে মিশেছে ডাকাতিয়া। তিন নদীর মোহনা ছাপিয়ে আমরা নামবো চাঁদপুর স্টিমারঘাটে।

জাহাজে উঠার পরই আমরা সান্ধ্য স্ন্যাক্স হিসেবে গ্রহণ করবো এ জাহাজের বিখ্যাত কোরাল ফিশ ফ্রাই। সাথে থাকবে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই। এই খাবারের নাম ডাক দেশের গন্ডি ছাড়িয়ে পৌছে গেছে লোনলি প্ল্যানেটের রিভিউতক! চলুন তাহলে এবার চক্ষু আর কর্ণের বিবাদ ভঞ্জন করে আসা যাক।

সাথে থাকবে চা ও মিনারেল ওয়াটার।

এরপর রাত সাড়ে ৯টায় ডিনার সেরে নিবো শীতাতপনিয়ন্ত্রিত সুপরিসর ডাইনিং রুমে। এই জাহাজের রান্নার সুনাম জগতজোড়া। বহু বিদেশী ও দেশী ট্যুরিষ্ট এই জাহাজের অল্প তেল-মশলা দেয়া বিখ্যাত খিচুড়ির প্রশংসা করেছেন বিভিন্ন রিভিউতে। আমাদের ডিনার আইটেমে থাকবে চিকন চালের সুগন্ধী ভুনা খিচুড়ি, ফ্রেশ ভেজিটেবল ফ্রাই, ডিম কারি, চিকেন রোষ্ট , গ্রীন সালাদ আর স্পেশাল জলপাই আচার। যারা খিচুড়ি খাবেন না তারা আগেভাগে জানালে তাদের জন্য থাকবে সাদা ভাত, আলুভর্তা, পেপে ভর্তা, ঘন ডাল, মসুরডাল, জলপাই আচার, সালাদ, চিকেন কারিসহ অন্যান্য আয়োজন।

চাঁদপুর নেমে চলে যাবো রেল স্টেশনে, সেখান থেকে যাবো তিন নদীর মোহনায় যেখানে পদ্মা ও ডাকাতিয়া মিশেছে মেঘনায়। নদী সেখানে ফুলে ফেঁপে উত্তাল। এপার ওপার দেখা যায়না। সেখানকার মোলহেড সংলগ্ন রক্তধারা পার্কে বসে দেখবো উত্তাল তিন নদীর নয়ানাভিরাম রূপ। আড্ডা-গান এসব তো থাকছেই।

ফেরার অপশন:

আমরা রাত সাড়ে বারোটা থেকে দুইটার মধ্যে ঢাকার উদ্দেশ্যে ফিরতি এমভি মধুমতি বা বাঙালিতে চড়বো। খোলা ডেকে বসে হুহু বাতাস গায়ে মাখিয়ে নদীর বুকে চাঁদ দেখতে দেখতে ভোর নাগাদ আমরা পৌঁছে যাবো ঢাকা।

ট্যুরটিতে নিরাপত্তাজনিত কোন সমস্যা নেই। সবচে নিরাপদ নৌযান ও সেফটি ম্যাজার এশিউর করা হবে। যে কোন বয়সের যে কোন লিঙ্গের যেকেউই যেতে পারেন।

ধূমপান আড়ালে করতে হবে যাতে অধূমপায়ীদের কোন অসুবিধা না হয়। গাজা-মদ বা কোন মাদকের কোন সুযোগ নাই। ধরা পড়লে অপমান করে আইনে সোপর্দ করা হবে। কোন রকম অশালীন বা বিব্রতকর আচরণ করা যাবেনা। পারষ্পরিক সন্মান ও ভদ্রতা বজায় রাখতে হবে। নারী, শিশু ও সিনিয়র সিটিজেনদের সন্মান সবার আগে। সবখানে তাদের অগ্রাধিকার।

খুব অল্প সময়ে অনেকগুলো বিষয় ম্যানেজ করতে গিয়ে সর্বোচ্চ আন্তরিকতা থাকার পরও ভুলভ্রান্তি হতে পারে। সহযোগিতার মনোভাব নিয়ে যারা পাশে থাকবেন শুধুমাত্র তারাই আমন্ত্রিত।

এটি একটি কমার্শিয়াল ইভেন্ট। ট্যুর শেষে কোন অর্থ ফেরত পাওয়া যাবেনা, তেমনি কোন কারণে খরচ বেশি হলেও সে দায় আয়োজক বহন করবে।

যারা যাবেন ভাবছেন তারা ইন্টারেষ্টেড বাটনে ক্লিক করে রাখলে সব আপডেট পেতে থাকবেন। চাইলে ইভেন্টটি শেয়ার ও কাছের বন্ধুদের ইনভাইটও করতে পারেন। ধন্যবাদ।

যেহেতু বুধবারের আয়োজন তাই পরদিন অফিস ধরার ব্যাপার আছে। ইনশা আল্লাহ ভোরবেলায় সদরঘাট ফিরে আসতে পারবেন।

খরচঃ ৯৯৯ টাকা জনপ্রতি।

এর ভেতর পাচ্ছেন:

প্যাডেল স্টিমারের ডেক টিকেট

ফিরতি লঞ্চের ডেক টিকেট

ফিশ ফ্রাই + ফ্রেঞ্চ ফ্রাই+চা +পানি (প্যাডেল স্টিমার স্পেশাল)

স্পেশাল ডিনার

চিকন চালের সুগন্ধী ভুনা খিচুড়ি, টাটকা সবজি ভাজি, ডাল, ডিম কারি, চিকেন রোষ্ট , গ্রীন সালাদ আর স্পেশাল জলপাই আচার। যারা খিচুড়ি খাবেন না তাদের জন্য থাকবে সাদা ভাত, আলুভর্তা, পেপে ভর্তা, ঘন ডাল, মসুরডাল, জলপাই আচার, সালাদ, চিকেন কারিসহ অন্যান্য আয়োজন

যা পাবেন না: উল্লেখিত মেন্যুর বাইরে যে কোন ব্যক্তিগত খরচ

(সরাসরি দেখা করে পে করতে পারেন অথবা বিকাশ করতে পারেন 01712469935 নাম্বারে)

লক্ষ্য করুন:

আসা যাওয়া হাওয়া বাতাস গায়ে মেখে ডেকেই হবে। সবাই ডেকে/ছাদে বসার জন্য একটি করে বিছানার চাদর/মাদুর আনবেন। একদম ঘরোয়া ব্যাপার। তাই যাদের এভাবে ভ্রমণে আপত্তি আছে তারা দয়া করে আসবেন না। (প্রাপ্তিসাপেক্ষে কেবিনের ব্যবস্থা করা যাবে। সে খরচ নিজ নিজ)

যোগাযোগঃ

অপু নজরুল

01712469935

আসছে পূর্ণিমার প্ল্যানঃ আগামী ২৯ অক্টোবর বৃহস্পতিবার রাতে যাচ্ছি সুনামগঞ্জ। শুক্রবার সকালে বাস থেকে নেমেই চড়ে বসবো হাউসব...
28/10/2020

আসছে পূর্ণিমার প্ল্যানঃ আগামী ২৯ অক্টোবর বৃহস্পতিবার রাতে যাচ্ছি সুনামগঞ্জ। শুক্রবার সকালে বাস থেকে নেমেই চড়ে বসবো হাউসবোটে। পরবর্তী দুদিন থাকবো নৌকাতেই। ঘুরবো টাঙ্গুয়ার হাওর সহ আরো অনেক নদী ও হাওরে। জেলেদের কাছ থেকে মাছ ও গ্রামবাসীর কাছ থেকে হাস-মুরগী কিনে রান্না হবে নৌকাতেই। নৌকায় হাইকমোডসহ ওয়াশরুম, লাইফজ্যাকেট, সাপোর্টিং ক্রু সবই থাকবে। দুইদিন ঘুরে শনিবার সন্ধ্যায় সুনামগঞ্জ ফিরবো। রাতের বাসেই ফিরতে পারেন ঢাকায় (খরচ ৫০০০) অথবা যাদের রোববার ছুটি আছে তারা আমাদের সাথে সারারাত জোছনা উপভোগ করতে করতে যেতে পারেন ধর্মপাশাতেও। সেখান থেকে রোববার বিকেল নাগাদ ঢাকা ফিরবো। (খরচ ৫৭০০) ইভেন্ট লিংকঃ https://fb.me/e/cAzTA7ovL

যোগাযোগঃ 01712469935

https://youtu.be/WRSTZO3EsFo

সবাই সাধারণত টাঙ্গুয়া হাওরে বেড়াতে যায় তাহিরপুর হয়ে। কয়েক ঘন্টায় ওয়াচ টাওয়ার আর টেকেরঘাট ঘুরে সে ভ্রমণ ....

আসছে পূর্ণিমায় টাঙ্গুয়া হাওরে ব্লুমুন দেখার প্ল্যানঃ আগামী ২৯ অক্টোবর বৃহস্পতিবার রাতের বাসে যাচ্ছি সুনামগঞ্জ। শুক্রবার ...
27/10/2020

আসছে পূর্ণিমায় টাঙ্গুয়া হাওরে ব্লুমুন দেখার প্ল্যানঃ
আগামী ২৯ অক্টোবর বৃহস্পতিবার রাতের বাসে যাচ্ছি সুনামগঞ্জ। শুক্রবার সকালে বাস থেকে নেমেই চড়ে বসবো হাউসবোটে। পরবর্তী দুদিন থাকবো নৌকাতেই। ঘুরবো টাঙ্গুয়ার হাওর সহ আরো অনেক নদী ও হাওরে। জেলেদের কাছ থেকে মাছ ও গ্রামবাসীর কাছ থেকে হাস-মুরগী কিনে রান্না হবে নৌকাতেই। নৌকায় হাইকমোডসহ ওয়াশরুম, লাইফজ্যাকেট, সাপোর্টিং ক্রু সবই থাকবে। দুইদিন ঘুরে শনিবার সন্ধ্যায় সুনামগঞ্জ ফিরবো। রাতের বাসেই ফিরতে পারেন ঢাকায় (খরচ ৫০০০) অথবা যাদের রোববার ছুটি আছে তারা আমাদের সাথে সারারাত জোছনা উপভোগ করতে করতে যেতে পারেন ধর্মপাশাতেও। সেখান থেকে রোববার বিকেল নাগাদ ঢাকা ফিরবো। (খরচ ৫৭০০) ইভেন্ট লিংকঃ https://fb.me/e/cAzTA7ovL

যোগাযোগঃ 01712469935

আসছে পূর্ণিমার প্ল্যানঃ আগামী ২৯ অক্টোবর বৃহস্পতিবার রাতে যাচ্ছি সুনামগঞ্জ। শুক্রবার সকালে বাস থেকে নেমেই চড়ে বসবো হাউসব...
27/10/2020

আসছে পূর্ণিমার প্ল্যানঃ আগামী ২৯ অক্টোবর বৃহস্পতিবার রাতে যাচ্ছি সুনামগঞ্জ। শুক্রবার সকালে বাস থেকে নেমেই চড়ে বসবো হাউসবোটে। পরবর্তী দুদিন থাকবো নৌকাতেই। ঘুরবো টাঙ্গুয়ার হাওর সহ আরো অনেক নদী ও হাওরে। জেলেদের কাছ থেকে মাছ ও গ্রামবাসীর কাছ থেকে হাস-মুরগী কিনে রান্না হবে নৌকাতেই। নৌকায় হাইকমোডসহ ওয়াশরুম, লাইফজ্যাকেট, সাপোর্টিং ক্রু সবই থাকবে। দুইদিন ঘুরে শনিবার সন্ধ্যায় সুনামগঞ্জ ফিরবো। রাতের বাসেই ফিরতে পারেন ঢাকায় (খরচ ৫০০০) অথবা যাদের রোববার ছুটি আছে তারা আমাদের সাথে সারারাত জোছনা উপভোগ করতে করতে যেতে পারেন ধর্মপাশাতেও। সেখান থেকে রোববার বিকেল নাগাদ ঢাকা ফিরবো। (খরচ ৫৭০০) ইভেন্ট লিংকঃ https://fb.me/e/cAzTA7ovL

যোগাযোগঃ 01712469935

What an amazing find! A female Sundarbans River Terrapin (Batagur baska) was discovered in a family pond in Bangladesh. ...
03/10/2020

What an amazing find! A female Sundarbans River Terrapin (Batagur baska) was discovered in a family pond in Bangladesh. The turtle had been kept as a pet for 16 years. After much discussion, the turtle’s owner agreed to sell the critically endangered turtle to the Turtle survive alliance's breeding colony, adding a seventh female and diversifying the genetic base! In this touching photo, the previous owner says good-bye to her beloved pet.

Sigh
21/09/2020

Sigh

আকাশ থেকে বীজ বপন  "অপারেশন উড স্প্রাইট"অদ্য ২০.০৯.২০২০ খ্রি: তারিখ বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর উদ্যোগে এবং উপকূলীয় বন বিভাগ,...
20/09/2020

আকাশ থেকে বীজ বপন "অপারেশন উড স্প্রাইট"

অদ্য ২০.০৯.২০২০ খ্রি: তারিখ বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর উদ্যোগে এবং উপকূলীয় বন বিভাগ, নোয়াখালীর অংশগ্রহণে উপকূলীয় এলাকার জনগণকে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের (ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, নদী ভাঙন ইত্যাদি ) কবল হতে রক্ষার জন্য উপকূলীয় সবুজ বেষ্টনী তৈরির নিমিত্ত হেলিকপ্টার হতে সীডবলের মাধ্যমে কেওড়া বীজ ছিটানো হয়।

Courtesy : Mr Mosharrof hossain

লকডাউনে সজীব প্রকৃতি দেখতে ১০ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার রাতে যাচ্ছি অফিশিয়ালি দেশের সর্বোচ্চ পাহাড় কেওক্রাডংয়ে। সাথে দেখবো ...
08/09/2020

লকডাউনে সজীব প্রকৃতি দেখতে ১০ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার রাতে যাচ্ছি অফিশিয়ালি দেশের সর্বোচ্চ পাহাড় কেওক্রাডংয়ে। সাথে দেখবো বগালেক ও চিংড়ি ঝর্ণা। এক রাত কেওক্রাডং এর হিমশীতল চূড়ায় কাটিয়ে রবিবার ভোরেই ঢাকা ফিরবো। সবমিলিয়ে খরচ হবে ৫৭৫০ টাকা। যোগাযোগ করুন 01712469935 নাম্বারে।

ছোটবেলা থেকেই সাধারণ জ্ঞানের বইতে পড়তে পড়তে আমাদের মুখস্ত হয়ে গেছে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গের নাম কেওক্রাডং। আসলে ছাপা অক্ষরে যা দেখি প্রতিনিয়ত তার অনেক কিছুর মতোই এটিও সত্যি নয়, কেউক্রাডং (৩২৩৫ ফুট) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পিক তো নয়ই, বরং হিসেব করতে বসলে ৫ নাম্বারে থাকবে এর অবস্থান। তবে এর ৩৬০ ডিগ্রী প্যানারোমিক ভিউয়ের কল্যাণে নিঃসন্দেহে কেওক্রাডং বাংলাদেশের সুন্দরতম পিক। উল্লেখ্য কেউক্রাডং থেকে দেশের প্রায় সবগুলো উল্লেখযোগ্য রেঞ্জ ও পিক খালি চোখেই দেখা যায়। নিশ্চিতভাবেই ছেলেবেলায় পাঠ্যবইতে কেউক্রাডংয়ের নাম শুনে সবার মনেই কেওক্রাডংয়ে চড়ার সুপ্ত ইচ্ছে জেগেছিলো তাই এবার সুযোগ ইচ্ছাপূরণের। বান্দরবানের রুমা হয়ে যাবো বগালেক। এখন বগালেক পর্যন্ত ঝা চকচকে রাস্তা তাই যে কেউই যেতে পারবেন। আর তারপর বগালেক থেকে তিন ঘন্টা+ ট্রেক করে পৌঁছুবো কেওক্রাডং চূড়ায়। চূড়াতে অবস্থিত লালার কটেজে কাটাবো একটা রাত। দেখবো সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত, মেঘে ঢাকা চারপাশ, আদিগন্ত বিস্তৃত পাহাড়ের সারী আর যেহেতু বেছে নিয়েছি কৃষ্ণপক্ষ সেহেতু সারারাত দেখবো তারার মেলা।

যাওয়া ও আসার পথে আমরা কিছু সময় কাটাবো বগালেকে। সমুদ্র সমতল হতে প্রায় ১৭০০ ফিট উপরে পাহাড় চূড়ায় ১৫ একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত এই অত্যাশ্চর্য হ্রদটি। তিনদিক থেকে পাহাড় দ্বারা সম্পূর্ণ আবদ্ধ বগালেক অদ্ভুত সুন্দর এক পৌরাণিক স্থান। এ স্থান নিয়ে প্রচলিত আছে নানারকম মিথ। পাকিস্তান আমলে এখানে ছিলো মিজো বিদ্রোহী লালডেঙ্গার আস্তানা। এখন এখানে আছে একটি বম পাড়া৷

আর এই দুই জায়গার মাঝামাঝি দেখনো অপূর্ব সুন্দর চিংড়ি ঝর্ণা। সেখানে এক দফা গা ভেজানো তো হবেই।

যাত্রা শুরুঃ ঢাকা থেকে ১০ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক ১০ টায়

যাত্রা শেষঃ ঢাকা ফিরবো ১৩ সেপ্টেম্বর রোববার ভোর ৫টায়

খরচঃ
ঢাকা থেকে ঢাকা ইনক্লুডিং এভ্রিথিং ৫৭৫০ টাকা

যারা চট্টগ্রাম বা বান্দরবান থেকে এড হবেন ফোন দিয়ে জেনে নিবেন ট্যারিফ

এই টাকার মধ্যে পাবেনঃ
৬ বেলা খাবার।
ঢাকা-বান্দরবান-ঢাকা নন-এসি রিটার্ণ টিকেট
বাস ও চাঁদের গাড়ির খরচ
ঢাকা টু ঢাকা গাইড
স্থানীয় গাইড
পাহাড়ী রিসোর্টে থাকার ব্যাবস্থা (পরিষ্কার বিছানা-বালিশ-মশারী থাকে)
কম খরচে আদিবাসী পণ্য কিনতে পারার সুযোগ ও তা বহনে সহযোগিতা
শিক্ষিত ও বন্ধুত্বপূর্ণ ভ্রমণসঙ্গী পাবার নিশ্চয়তা

যা পাবেন নাঃ যেকোন ব্যক্তিগত খরচ ও যেকোন বিরতিতে খাবার খরচ।

কি নিতে হবেঃ ইভেন্টের প্যাকিং লিষ্ট রিলেটেড পোষ্ট দেখুন

আমাদের মটোই হচ্ছে প্রমোটিং ইকোট্যুরিজম। সুতরাং কোন ভাবেই পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কিছু করা যাবেনা। বিস্কুট-চিপস বা অন্যকিছুর প্যাকেট, কোমল পানীয়ের বোতল ডাস্টবিনে ফেলবেন। ডাস্টবিন না থাকলে পরবর্তী বিন পাবার আগ পর্যন্ত ক্যারি করবেন, তবু যত্রতত্র ফেলবেন না। মাদকের তো প্রশ্নই আসেনা এমনকি ধূমপানেও সতর্ক হতে হবে যাতে আপনার ধূমপান অন্যের সমস্যার কারণ না হয়।

নারীরা সকল ক্ষেত্রে সমধিকার নয়, বরং অগ্রাধিকার পাবেন।

যারা যাবেন তারা ফোন করে কনফার্ম করুন। তারপর বিকাশ নাম্বারে ২০৪০ টাকা বিকাশ করে আবার ফোন করে কনফার্ম করুন।

সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবেন। হাই টেম্পারেচার নিয়ে কেউ আসবেন না। তবে বলাই বাহুল্য যার যার জান তার তার রিস্ক। তাই নিজ দায়িত্বে আসবেন।

যোগাযোগ ও বিকাশের পার্সোনাল নাম্বারঃ

অপু নজরুল
01712469935

ইভেন্ট লিংকঃ https://facebook.com/events/s/%E0%A6%95%E0%A6%B7%E0%A6%A3%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%B7%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%A4-%E0%A6%95%E0%A6%93%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%A1-%E0%A6%B6%E0%A6%B0%E0%A6%B7/1328390387495652/?ti=as

বাংলাদেশে ভাসমান বাজার বসে খাল-বিল-নদীর দেশ বরিশাল এর দক্ষিণাঞ্চলের জেলা ঝালকাঠী ও পিরোজপুরের স্বরূপকাঠীর বিভিন্ন জায়গায়...
01/09/2020

বাংলাদেশে ভাসমান বাজার বসে খাল-বিল-নদীর দেশ বরিশাল এর দক্ষিণাঞ্চলের জেলা ঝালকাঠী ও পিরোজপুরের স্বরূপকাঠীর বিভিন্ন জায়গায় । এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো ভিমরুলি, আটঘর, কুড়িয়ানা বাজার। অনেকে এই ভাসমান বাজার সমুহকে থাইল্যান্ড এর ফ্লোটিং মার্কেট এর সাথে তুলনা করে থাকেন। এ অঞ্চলে পেয়ারা আর আমড়ার ফলন সর্বত্র। পেয়ারা-আমড়ার সিজনে সবচে জমজমাট থাকে এই বাজার। একটু কম হলেও বছরের অন্যান্য সময়ও ব্যস্ত থাকে এই হাট। ফল ছাড়াও এখানের প্রধান পণ্য বিভিন্ন রকম সবজি ও গাছের চারা। তাছাড়া বসে নৌকার হাটও। এখানে পেয়ারা ও আমড়ার দাম অনেক কম, আপনারা চাইলে অত্যন্ত কম খরচে কিনতেও পারবেন। তবে এখনো পেয়ারার ভরা মৌসুম আসেনি কিন্তু আমার কাছে এই ভ্রমনের সবচে আকর্ষণীয় অংশ মনে হয়েছে জালের মত ছড়িয়ে থাকা খাল ও নদীপথগুলো। সরু সরু খালগুলোর দুইপাশে গ্রামবাংলার চিরায়ত রুপ জাগরুক হয়ে ধরা দিবে আপনার চোখে। তাছাড়া আছে হোগলার বন, পেয়ারার বাগান, আমড়ার বাগানসহ নাম না জানা নানা প্রজাতির উদ্ভিদ ও জীববৈচিত্র্য। আমার সবচে ভালো লাগে নদীর দু'ধারের সবুজ গাছের ছায়া যেভাবে ক্যানোপির মত ছড়িয়ে নদীপথকে একটি ছায়াময় সবুজ টানেলের মত রূপ দিয়েছে সেটি। বড় শান্তিপূর্ণ , চোখ জুড়ানো সে দৃশ্যপট আপনার মনকে আন্দোলিত করবেই। চলতি পথে চোখে পড়বে গায়ের বধূর নৌকাযোগে সলজ্জ নাইওর যাবার দৃশ্য, একটু পর পর বাশ আর সুপারী গাছের সাকো, বাড়ির ঘাটে গ্রাম্য বধূর কলসি কাখে পানি নেবার দৃশ্য, খালের জলে দূরন্ত কিশোরের অবাধ সাতারসহ নানা চিরায়ত দৃশ্য।

৩ তারিখ যে যার সারাদিনের কাজ সেরে সন্ধ্যা ছয়টার মধ্যে চলে আসবো সদরঘাট লালকুঠি টার্মিনালে , দেশের সবচে নির্ভরযোগ্য ও নিরাপদ জাহাজ এমভি মধুমতিতে চড়ে যাত্রা হবে শুরু। সবাই কমবেশি লঞ্চে চড়েছেন। কিন্তু এবার হবে সরকারী আধুনিক জাহাজে চড়ার অভিজ্ঞতা। এ জাহাজের ছাদ অনেক সুন্দর। ছাদে বসে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় সূর্যাস্ত দেখতে দেখতে আমাদের যাত্রা হবে শুরু। আকাশে থাকবে সপ্তদশীর বিশাল এক চাঁদ। চাঁদ ধরার বৃথা কিন্তু অনির্বচনীয় আনন্দময় এক অপার্থিব অভিজ্ঞতার স্বাক্ষী হতে ছুটে চলবো মেঘনার মোহনার উদ্দেশ্যে। বুড়িগঙ্গা - ধলেশ্বরী ছাপিয়ে সোনারগাঁ এর কাছে যেখানে লঞ্চ মেঘনায় পড়বে সেখান থেকেই শুরু আসল জোছনা বিলাসের। নদী আস্তে আস্তে চওড়া হচ্ছে, আকাশ ভরা পূর্ণিমার আলোর বান নদীর জলে রূপালী আভা ছড়িয়ে তা বাড়িয়ে দিচ্ছে বহুগুণ। এই সৌন্দর্য্য বর্ণনাতীত। এ শুধু দেখবার , এ শুধু অনুভবের। এভাবে ঘন্টা চারেকের মধ্যে আমরা পৌছে যাবো রাজরাজেশ্বর চরের কাছাকাছি, যেখানে বিশাল পদ্মা মেঘনার বুকে লীন হয়েছে। আর চাঁদপুর থেকে এসে মিশেছে ডাকাতিয়া। তিন নদীর মোহনা ছাপিয়ে জাহাজ থামবে চাঁদপুর লঞ্চঘাটে। তারপর যাত্রা শুরু লোয়ার মেঘনা ধরে। আরো ঘন্টা দুয়েক পর মেঘনা ছেড়ে কীর্তনখোলায় প্রবেশ। ভোর পাঁচটা নাগাদ বরিশাল।

ট্যুরটি হবে দুই রাত এক দিনের। মানে সকালে বরিশাল পৌছে সারাদিন ঘোরাঘুরি এবং রাতের লঞ্চে ঢাকা ফিরে আসা। লঞ্চ ভ্রমণের ক্ষেত্রে আমরা বেছে নিবো বরিশাল রুটের সবচে নিরাপদ ও বড় জাহাজ এম ভি মধুমতি। শুধু সৌন্দর্য্যে নয় আকারের এসব লঞ্চ বিশাল। বরিশাল রুটের সবচে সুন্দর লঞ্চে চেপে মেঘনা, শীতলক্ষ্যা আর কীর্তণখোলার বাতাস গায়ে মাখার অভিজ্ঞতা নিতেও এই ট্রিপে যাওয়া যায়।

ঢাকা হতে যাত্রার তারিখ : ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০ (বৃহস্পতিবার), সন্ধ্যা ৬.৩০ মি:

ঢাকা ফেরার তারিখ : ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০ (শনিবার) ভোর ৬ টা

রিপোর্টিং প্লেস: সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল

বিশাল একটা চাঁদের আলোয় লঞ্চের ডেকে হাওয়া বাতাস গায়ে মেখে আড্ডা দিতে দিতে আমরা ভোর নাগাদ বরিশাল পৌছে যাবো। বরিশাল থেকে রিজার্ভ মাহেন্দ্রে চেপে আমরা পৌছে যাবো জীবনানন্দের বিখ্যাত সন্ধ্যা নদীর তীরে, সেখানে সকালের নাস্তা সেরে আমরা চেপে বসবো ট্রলারে, দুপুর পর্যন্ত পর্যন্ত বরিশালের খালে খালে , পেয়ারা বাগানে আর ভাসমান বাজারে বাজারে ঘুরে পানিতে ঝাপাঝাপি শেষে সুবিধাজনক হোটেলে টাটকা মাছ দিয়ে লাঞ্চ সারবো আমরা, সাথে থাকবে বিখ্যাত রসগোল্লা। এইবার বানারীপাড়া ফিরে রওনা হবো সবুজে ঘেরা ও মাঝখানে জঙ্গলাকীর্ণ দ্বীপবিশিষ্ট দূর্গাসাগর দীঘি দেখে বরিশাল ফিরে ধরবো ঢাকার ফিরতি লঞ্চ। লঞ্চেই হবে রাতের ডিনার। পরদিন ভোর নাগাদ পৌছে যাবো ঢাকা।

ভ্রমণ খরচঃ ২৪৯৯ টাকা

যারা কেবিন নিবেন তাদের কেবিনের খরচ আলাদা দিতে হবে।

এটি একটি কমার্শিয়াল ট্রিপ। অর্থাৎ ট্যুর শেষে কোন টাকা ফেরত পাবেন না আর কোন কারণে খরচ বেশি হলে দিতেও হবে না।

২৪৯৯ টাকার প্যাকেজে যেসব সার্ভিস পাবেন

দেশের অন্যতম বৃহৎ ও এই রুটের সবচেয়ে সুন্দর লঞ্চের ডেক ক্লাসে ঢাকা-বরিশাল-ঢাকা যাওয়া আসার রিটার্ণ টিকেট

ট্যুর চলাকালীন সব ধরনের মুল খাবার (সকালের নাস্তা, স্থানীয় রেস্তোরায় একটি লাঞ্চ এবং লঞ্চে মানসম্পন্ন দুইটি ডিনার। সবজায়গায় সবচে উন্নত (যেখানে যেমন পাওয়া যায়) খাবারের ব্যাবস্থা করা হবে ইনশাআল্লাহ

রিজার্ভ মাহেন্দ্র সার্ভিস (সিএনজির মত এক জাতীয় বাহন)

নিরাপদ ট্রলার সার্ভিস

যেসব জায়গায় প্রবেশ করতে প্রবেশমূল্য প্রযোজ্য (যেমনঃ দূর্গাসাগর)

প্রয়োজনে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, প্রশাসন ও ট্যুরিষ্ট পুলিশের রেফারেন্সে সার্বিক নিরাপত্তা বিধান

যারা ছবি তুলতে যাবেন সেসকল ফটোগ্রাফারদের প্রয়োজনে বিরতির ব্যবস্থা

শিক্ষিত ও বন্ধুত্বপূর্ণ ভ্রমণসঙ্গী পাবার নিশ্চয়তা

শিক্ষিত, মার্জিত ও রুচিশীল গাইড

প্যাকেজে যা অন্তর্ভুক্ত নয়ঃ

ব্যাক্তিগত খরচ। সরবরাহকৃত প্যাকেজের বাইরে অর্ডার করা যেকোন খাবার। কোল্ড ড্রিংক্স, মিনারেল ওয়াটার, ডেজার্ট ইত্যাদি।

যা যা নিতে হবে :

ভ্রমণপিপাসু অনুসন্ধিৎসু মন
ছাতা
ডেকে বিছানোর জন্য বড় চাদর
অতিরিক্ত কাপড়
লাইফ জ্যাকেট
বড় পলি ব্যাগ (ক্যামেরা, মোবাইল বৃষ্টির হাত থেকে বাচাবার জন্য)
পানির বোতল।

লক্ষ্য করুনঃ যাওয়া আসা করা হবে লঞ্চ এর ডেকে। বিছানোর জন্য চাদর বা মাদুর বা স্লিপিং ব্যাগ সাথে আনুন।

তবে কেউ যদি কেবিন নিতে চান, নিজ খরচে নিতে পারবেন। আমাদের জানালে আমরা হেল্প করবো।

অবশ্যই পানির বোতল ক্যারি করবেন। স্বরুপকাঠির দিকে টিউবয়েলের পানি স্বাদু নয়।

আমাদের মটোই হচ্ছে প্রমোটিং ইকোট্যুরিজম। সুতরাং কোন ভাবেই পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কিছু করা যাবেনা। বিস্কুট-চিপস বা অন্যকিছুর প্যাকেট, কোমল পানীয়ের বোতল ডাস্টবিনে ফেলবেন। ডাস্টবিন না থাকলে পরবর্তী বিন পাবার আগ পর্যন্ত ক্যারি করবেন, তবু যত্রতত্র ফেলবেন না। মাদকের তো প্রশ্নই আসেনা এমনকি ধূমপানেও সতর্ক হতে হবে যাতে আপনার ধূমপান অন্যের সমস্যার কারণ না হয়।

নারীরা সকল ক্ষেত্রে সমধিকার নয়, বরং অগ্রাধিকার পাবেন।

যারা চট্টগ্রাম বা অন্য জেলা থেকে এই ইভেন্টে যোগ দিতে ঢাকা আসবেন তারা আগে থেকে ঢাকা এসে অথবা চাদপুর হয়ে সরাসরি বরিশাল থেকেও আমাদের সাথে যোগ দিতে পারবেন।

যারা যাবেন তারা আগে ইভেন্টে ও পরে ফোন করে কনফার্ম করুন। তারপর বিকাশ নাম্বারে ২০৪০ টাকা বিকাশ করে আবার ফোন করে কনফার্ম করুন।

১০২০ টাকা আগাম বিকাশে পেমেন্ট করতে হবে কারণ সে অনুসারেই আমরা গাড়ি, খাবার ও নৌকার ব্যাবস্থা করবো।

যোগাযোগ ও বিকাশের পার্সোনাল নাম্বারঃ

অপু নজরুল 01712469935

যারা যাবেন তারা কাইন্ডলি ইভেন্টটি আপনার ওয়ালে শেয়ার করুন

ইভেন্ট লিংকঃ https://facebook.com/events/s/%E0%A6%9C%E0%A6%9B%E0%A6%A8%E0%A6%AF-%E0%A6%AD%E0%A6%B8-%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%B6%E0%A6%B2%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%B2-%E0%A6%AD%E0%A6%B8-%E0%A6%AA%E0%A6%AF%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%9C%E0%A6%B0/639031250052812/?ti=as

Address

Dhaka
1216

Telephone

01712469935

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ecotourism ইকোট্যুরিজম posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Nearby travel agencies


Other Eco Tours in Dhaka

Show All

Comments

আজ ই বিক্রয় করে দিন আপনার অপ্রয়োজনীয় প্রোডাক্ট টি, ঈদ এর আগে কিছু টাকা ক্যাশ করুন - ফ্রী পণ্য বিক্রয় এর অ্যাড দিন http://ekhaneibd.com
Take vacations,. Go as many places as you can. You can always make money. You can't always make memories.
http://munnarpackage.com/
Emergency Blood Needed In Uttara Medical, Uttara. Blood Group(AB+). Interested people please contact with Saiful-01729212470/ Inbox me your no.
Way leads you to the heaven.
কোরবানে আমার দেয়া পোষ্ট নিয়ে অনেকে মনে কষ্ট পেয়েছে জানতে পারলাম ।। আমার পোস্ট দেয়ার পিছনে কোনো ধর্মকে হেয় করার উদ্দেশ্য ছিলনা এবং ব্যক্তিগতভাবে আমি কোনো ধর্মকে ছোট করেও দেখিনা।। এমনকি আমার অনেক মুসলিম বন্ধু আছে
আমার পোষ্টটা যারা রক্তাক্ত, কাটা মাংস নিয়ে ছবি আপলোড দিছে ওদের বিরুদ্ধে ছিল।। কষ্টটা ওরাই বেশি পেয়েছে যারা এধরনের ছবি আপলোড দিছে কারণ আমার বন্ধু লিস্টে অনেক কাছের বন্ধু আছে ওদের কাছে খারাপ লাগার কিছু শুনিনি উল্টা তারা লাইক দিছে পোষ্টে।।

যাই হোক,
অনেক বড় ভাই, বন্ধু, ছোট ভাই হইতো মনে কষ্ট পেয়েছে আমার পোষ্টের জন্য।। যদিও কষ্ট আমিও পেয়েছিলাম বলে এধরনের পোস্ট দিয়েছিলাম।।
তাও কেও ব্যক্তিগতভাবে কষ্ট পেয়ে থাকলে আমি দুঃখিত।।

বিঃদ্রঃ অনেকে চুপ করে সব দেখে যায় আর আমি একটু বিতর্কিত থাকতে পছন্দ করি এই আর কি... :)
ধন্যবাদ ।।
সূর্যোদয়,
৬ই ডিসেম্বর, ২০১৪,
কাট্টলি বিচ, চট্রগ্রাম।
ইভেন্টঃ Ecotourism ইকোট্যুরিজম
নিউজিল্যান্ড , খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা

ফটোঃ- এ. এম. কুতুব উদ্দিন
সময়ঃ- Friday, November 13, 2009
ডিভাইস ঃ নোকিয়া ৬৩০০
রাঙ্গামাটি'র পার্বত্য জেলার রাজস্থলী উপজেলার সম্মানিত উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) জনাব সুজন চৌধুরী উনার সরকারী বাংলো ছায়াবিথী তে 'ইকোট্যুরিজম নেচার স্টাডি এন্ড এডভেঞ্চার ক্লাব এর ৭৬ তম ইভেন্টঃ রাজস্থলী'র অন্তরে' এর ৯ জনকে আমন্ত্রন জানিয়েছিলেন আমার সৌজন্যে। তিনি ইকোট্যুরিজম এর প্রকৃতি বিষয়ক ভ্রমণ ব্যাপারে বেশ উৎসাহিত ছিলেন এবং সেখানে সার্বিক সহায়তা করেছিলেন। আমরা ইকোট্যুরিজম এর পক্ষ থেকে উনাকে আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই।
লাফা লাফির মহা উতসব
বাংলা নতুন বছরের শুরুতে পাহাড় চূড়ার মত উঁচু হোক আপনার স্বপ্ন!
আপনার স্বপ্নের কাঙ্ক্ষিত চূড়ায় পৌছতে আমাদের proyojone.com কে পাশে পাবেন আপনার প্রয়োজনে!
► অফিসের ঠিকানাঃ
বাড়ি # ৫৩ (৩য় তলা), রোড # ০৪
(ও আর নিজাম রোড # ০৫ প্রবেশ পথ),
হিল ভিউ আ/এ, পূর্ব নাসিরাবাদ, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ
ছবি কৃতজ্ঞতাঃ Ecotourism ইকোট্যুরিজম
Visit our Website proyojone.com to get your expected things!
► Our Products and Services:
→ Automobile {Toyota (Allion / Premio / HiAce / Noah / Vitz)}, {Mitsubishi (Lancer Ex / Quanto Jeep)}, {JMC (Pick Up)}, {Eicher (Pick Up)}, {RCJ (Taxi)}, {ARD (Taxi)}
→ Flat (In Chittagong City 810, 815, 825, 980, 1350, 1460, 1466, 1575 Square Feet Flat)
→ Land (Various Sizes Lands are Available for Sale at Reasonable Price with Proper Documents)
→ Traveling Accessories (Any Countries & Brand's All Types of Traveling Equipment)
→ Healthy Product and Food Supplement (Ayurveda Products of All Major Diseases)
→ Beauty and Cosmetics (For Kids, Ladies & Gents Any Countries & Brand's All Types of Cosmetics)
→ Advertisement (Bulk SMS, Internet Marketing)
→ Jewelry (For Kids, Ladies & Gents Any Countries & Brand's All Types of Jewelry)
→ Electronics (Any Countries & Brand's PC, Laptop, Mobile & Accessories etc.)
→ Fashion (For Kids, Ladies & Gents Any Countries & Brand's All Types of Fashionable Things)
→ Antivirus (For PC and Laptop eScan, ESET, Panda Antivirus)
→ Cyclist (Any Countries & Brand's All Types of Cycling Equipments)
→ VISA (Malaysia, Europe's Any Country, Oman and Qatar's Professional VISA, Job VISA, Business VISA, Family VISA & Student VISA)
→ Legal Service (Land, Civil, Criminal, Income Tax, Business Deed, Marriage, Divorce and so on)
→ Others
→ Upcoming!
As we say,
প্রয়োজনে সবকিছু!
proyojone.com
For more details,
Contact #
→ 01814 826 118;
Facebook ID: http://goo.gl/sqxPsh
→ 01680 913 000;
Facebook ID: http://goo.gl/1PJQGI
► page: https://facebook.com/proyojonebd
► Facebook Group: https://facebook.com/groups/proyojonebd
► YouTube Channel: https://goo.gl/ZIDbSI
► Email: [email protected]
► Website: proyojone.com