Behind the Scenery of Media & Society

Behind the Scenery of  Media & Society আগে সিরিয়াস ছিলাম। এখন মজা করি।

আজকে চলুন একটি ভিন্নধর্মী রিপোর্ট দেখে আসি।সড়কপথে দুর্ঘটনার পাশাপাশি রেলপথেও দুর্ঘটনার সংখ্যা কিন্তু কম নয়। ছোট-বড় নানা ...
21/06/2025

আজকে চলুন একটি ভিন্নধর্মী রিপোর্ট দেখে আসি।

সড়কপথে দুর্ঘটনার পাশাপাশি রেলপথেও দুর্ঘটনার সংখ্যা কিন্তু কম নয়। ছোট-বড় নানা দুর্ঘটনার সম্মুখীন ট্রেনেও হতে হয়েছে। আর ট্রেন দুর্ঘটনা মানেই ভয়াবহতা, নির্মমতা। তবে এ পর্যন্ত বিভিন্ন কারণে সবমিলিয়ে সবচেয়ে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটেছে ১১টি। তেমন কয়েকটি দুর্ঘটনা হলো-

#টঙ্গীর_বড়_দুর্ঘটনা : ১৯৮৯ সালের ১৫ জানুয়ারি টঙ্গীর কাছে মাজুখানে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে ১৭০ জন যাত্রী নিহত হন। এ ঘটনায় আহত হন আরও ৪০০ জন। এছাড়া ১৯৮৯ সালের ২ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামের কাছাকাছি ট্রেন লাইনচ্যুত হয়। এতে ১৩ জন নিহত হন ও ২০০ জন আহত হন।

#সেতু_ভেঙে_দুর্ঘটনা : ১৯৮৩ সালের ২২ মার্চ ঈশ্বরদীর কাছে একটা রেল সেতু দিয়ে চলার সময় ভেঙে পড়ে। সাথে সাথে পরপর কয়েকটা স্পান ভেঙে পড়ে। কয়েকটি বগি নিচে শুকনা জায়গায় পড়ে। এ দুর্ঘটনায় ৬০ জন যাত্রী নিহত হন।

#আগুন_ধরে_দুর্ঘটনা : ১৯৮৫ সালের ১৩ জানুয়ারি খুলনা থেকে পার্বতীপুরগামী #সীমান্ত_এক্সপ্রেসের কোচে আগুন ধরে যায়। এতে ২৭ জন যাত্রী নিহত হন এবং ২৭ জন আহত হন।

#সর্বহারার_নাশকতা : ১৯৮৬ সালের ১৫ মার্চ সর্বহারার নাশকতায় ভেড়ামারার কাছে ট্রেন লাইনচ্যুত হয় এবং নদীতে পড়ে যায়। এতে ২৫ জন যাত্রী নিহত হন এবং ৪৫ জন আহত হন।

#হিলি_ট্র্যাজেডি : ১৯৯৫ সালের ১৩ জানুয়ারি রাত সোয়া ৯টায় গোয়ালন্দ থেকে পার্বতীপুরগামী ৫১১ নম্বর লোকাল ট্রেনটি হিলি রেলস্টেশনের ১ নম্বর লাইনে এসে দাঁড়ায়। এর কিছুক্ষণ পর সৈয়দপুর থেকে খুলনাগামী ৭৪৮ নম্বর আন্তনগর #সীমান্ত_এক্সপ্রেস ট্রেনটি একই লাইনে ঢুকে পড়ে। এ সময় ভয়াবহ মুখোমুখি সংঘর্ষে গোয়ালন্দ লোকাল ট্রেনের ইঞ্জিনসহ দুটি বগি আন্তনগর ট্রেনের উপর উঠে যায়। এতে দুটি ট্রেনের অর্ধশতাধিক যাত্রী নিহত হয়। আহত হয় দুই শতাধিক।

#নরসিংদীর_দুটি_ঘটনা : ২০১০ সালে চট্টগ্রামগামী আন্তনগর ‘মহানগর গোধূলি’ ও ঢাকাগামী মেইল ‘চট্টলা’ ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় দুটি ট্রেনের ইঞ্জিন দুমড়ে-মুচড়ে যায়। চট্টলা ট্রেনের একটি বগি মহানগর ট্রেনের ইঞ্জিনের উপর উঠে যায়। সেই দুর্ঘটনায় চালকসহ মোট ১২ জন নিহত হন। এরপর ২০১৬ সালে নরসিংদীর আরশীনগর এলাকায় ভুল সিগন্যালের কারণে লাইনচ্যুত হয় তিতাস কমিউটার ট্রেনের ইঞ্জিন। ট্রেনটি ঢাকা থেকে ছেড়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া যাচ্ছিল। এতে দুই জন নিহত ও ১০ আহত হন।

#টঙ্গীর_রেল_দুর্ঘটনা : ২০১৮ সালের ১৫ এপ্রিল গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় যাত্রীবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে ৫ জন নিহত হন। কমিউটার ট্রেনটি জামালপুর থেকে ঢাকা যাচ্ছিল। টঙ্গী এসেই ঘটে যত বিপত্তি। ট্রেনের ৫টি বগি লাইনচ্যুত হয়ে যায়। টঙ্গীর নতুনবাজার এলাকায় দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা-জয়দেবপুর রেললাইনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে আহত হয় প্রায় অর্ধশতাধিক।

#কুলাউড়ায়_দুর্ঘটনা : ২০১৯ সালের ২৩ জুন মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়ায় ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটে। উপজেলার বরমচাল রেলক্রসিং এলাকায় সিলেট থেকে ঢাকাগামী উপবন এক্সপ্রেসের ৪টি বগি লাইনচ্যুত হয়ে খালে ছিটকে পড়ে। এ ঘটনায় ৬ জন নিহত হন। নিহতের মধ্যে ৩ জন নারী ও ৩ জন পুরুষ। সেদিন রাত ১২টার দিকে কুলাউড়ার বরমচাল স্টেশনের পাশে ঢাকাগামী উপবনের বগি ছিটকে পড়ে।

#ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়_সংঘর্ষ : জেলার কসবা উপজেলায় দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে ১৬ জন নিহত হন। ২০১৯ সালের ১১ নভেম্বর রাত পৌনে ৩টার দিকে উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের মন্দবাগ রেলওয়ে স্টেশনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় শতাধিক যাত্রী আহত হন। সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী উদয়ন এক্সপ্রেস এক নম্বর লাইনে ঢুকছিল। এ সময় চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী তূর্ণা নিশীথাকে আউটারে থাকার সিগন্যাল দেয়া হয়। চালক সিগন্যাল অমান্য করে মূল লাইনে ঢুকে পড়লে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

এছাড়াও,

লালমনি এক্সপ্রেস ট্রেন এবং একতা এক্সপ্রেস ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়েছিল উল্লাপাড়ায়।

সীমান্ত এক্সপ্রেস এবং একতা এক্সপ্রেস ট্রেনের সংঘর্ষ হয়েছিল ফুলবাড়ীতে।
পারাবত এক্সপ্রেস এবং রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেন ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের শিকার হয়েছিল।

লেখায়:কামাল শাহরিয়ার
সিনিয়র রিপোর্টার:সময় টিভি।
ছবি:গুগল....!

21/06/2025

আপনার সচেতনতা পারে একটি জীবন বাঁচাতে
দ্রুত গতি নয়, নিরাপদ গতি বেছে নিন।

ChatGPT নিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত ডকুমেন্টারি স্ক্রিপ্ট তৈরি করলাম, যেটা আপনি ভিডিওতেও রূপ দিতে পারেন (আপনার Inspire Sphere ব...
20/06/2025

ChatGPT নিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত ডকুমেন্টারি স্ক্রিপ্ট তৈরি করলাম, যেটা আপনি ভিডিওতেও রূপ দিতে পারেন (আপনার Inspire Sphere বা অন্য যেকোনো প্ল্যাটফর্মে)।

---

🎬 ডকুমেন্টারি শিরোনাম: “ChatGPT: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার এক বিস্ময়”

🎙️ [ভয়েসওভার শুরু]

🎵 [মৃদু সিনেম্যাটিক ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক বাজে]

🗣️
“মানুষের ভাষা বুঝে, তার মতো করে উত্তর দেয় – এমন একটি প্রযুক্তি…
আগে ছিল কল্পকাহিনির গল্পে।
আজ তা বাস্তব!
এটাই হচ্ছে ChatGPT – কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যুগান্তকারী সৃষ্টি।”

🗣️
“২০২২ সালে OpenAI সংস্থার হাত ধরে আসা এই চ্যাটবট এখন বিশ্বজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু।
এটি শুধু প্রশ্নের উত্তরই দেয় না –
রচনা লেখে, কবিতা বানায়, কোডিং করে, এমনকি সিনেমার চিত্রনাট্যও তৈরি করে!”

🎞️ [ভিডিওতে কিছু টাইপিং, প্রশ্ন করা এবং ChatGPT উত্তর দিচ্ছে – এমন দৃশ্য]

🗣️
“ChatGPT কাজ করে GPT (Generative Pre-trained Transformer) নামক একটি শক্তিশালী ভাষার মডেল দিয়ে,
যেটি লক্ষ কোটি শব্দ বিশ্লেষণ করে শিখেছে কিভাবে মানুষ কথা বলে।”

---

🔍 ব্যবহার ক্ষেত্র

🗣️
“আজকে শিক্ষার্থী হোক বা ব্যবসায়ী, কনটেন্ট ক্রিয়েটর হোক বা সফটওয়্যার ডেভেলপার –
প্রত্যেকেই কোনো না কোনোভাবে ChatGPT ব্যবহার করছে নিজের কাজ সহজ করতে।”

🎞️ [ডেভেলপার কোড করছে, ছাত্র প্রেজেন্টেশন নিচ্ছে, ফ্রিল্যান্সার প্রজেক্ট বানাচ্ছে ইত্যাদি]

---

⚠️ সতর্কতা ও সীমাবদ্ধতা

🗣️
“তবে ChatGPT সম্পূর্ণ নিখুঁত নয়।
কখনো ভুল তথ্য দেয়, কখনো বিভ্রান্তিকর হতে পারে।
তাই যাচাই-বাছাই করে ব্যবহার করাই বুদ্ধিমানের কাজ।”

---

🚀 ভবিষ্যতের সম্ভাবনা

🗣️
“তবে এটুকু নিশ্চিত,
ChatGPT এবং এর মতো AI প্রযুক্তি আমাদের কাজের ধরণ বদলে দিচ্ছে।
আর ভবিষ্যতে এই প্রযুক্তি হবে আরও মানবিক, আরও শক্তিশালী।”

🎵 [উত্থানমূলক সাউন্ড এফেক্ট বাজে]

---

🗣️
“এই ছিল ChatGPT-এর এক ঝলক।
এটা কেবল শুরু…
মানবজাতি ও মেশিনের একসাথে পথচলার এক নতুন অধ্যায়।”

সব সিদ্ধান্ত নিয়েও ইরানে হামলার ব্যাপারে ইউএসএ সম্ভবত কয়েকটা ব্যাপারে সিদ্ধান্তহীনতায় আছে৷ পুর্ন  ঐক্যমত সম্ভবত নাই। ১. ...
20/06/2025

সব সিদ্ধান্ত নিয়েও ইরানে হামলার ব্যাপারে ইউএসএ সম্ভবত কয়েকটা ব্যাপারে সিদ্ধান্তহীনতায় আছে৷ পুর্ন ঐক্যমত সম্ভবত নাই।

১. ইউএসএ'র জেনারেলরা সম্ভবত সবাই একমত না।

২. ট্রাম্পের নির্বাচিত হওয়ার পেছনে যারা আছে তারাও সবাই একমত না। কারন মিডটার্ম ইলেকশন সামলাতে হবে। যেকোনো ফেইলিউর নির্বাচনে বড় ধাক্কার কারণ হতে পারে।

৩. ৩০,০০০ পাউন্ডের একাধিক বোমাও যদি পাহাড়ের গভীরে থাকা ইরানের সবকয়টা পারমাণবিক স্থাপনা কার্যকর ভাবে ধ্বংস করতে না পারে সেক্ষেত্রে এইটা ইউএসএর জন্য অনেক বড় ডিজএডভান্টেজ। কারণ প্রায় একই ধরনের নন নিউক্লিয়ার বোমা চীন ও রাশিয়ার কাছে আছে। তোরাবোরা পাহাড়ে টন কে টন বোমা বর্ষন করেও ২০ বছর আগে যুক্তরাষ্ট্র খুব বেশি ক্ষতি কর‍তে সক্ষম হয় নাই।

৪. গত কয়েকদিনে ব্যাপাক ধরপাকড়ের কারনে ইরানে মোসাদ নেটওয়ার্ক কিছুটা হলেও ব্যাকফুটে। তাই এখন বড়সড় বোমা হামলার পর সব পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা সম্ভব হলেও সম্ভবত ইরানের এই রেজিম বিরোধীরা কার্যকর অভ্যুত্থান ঘটানোর মতো প্রস্তুত না।

আর এই ধরনের মিশন সফল করতে হলে মিনিমাম কয়েক হাজার ডেল্টা ফোর্স গ্রীন বেরেট কমান্ডোদের ইরানের পার্বত্য ভূপ্রকৃতিতে ক্ল্যান্ডেস্টাইন মিশনে নামাতে হবে। রেজিম উল্টে দেয়ার এই প্ল্যান ব্যাকফায়ার করলে পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস হওয়া সত্যেও ক্ল্যান্ডেস্টাইন মিশনে অংশ নেয়াদের নিরাপদে বের করে নিয়ে আসা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য কিছুটা চ্যালেঞ্জিং হবে।

সোমালিয়ার চেয়েও দশগুণ খারাপ পরিস্থিতিতে পরতে হতে পারে। পাকিস্তান হয়তো কিছুটা ভিতরে ঢুকে এদের বের হয়ে আসার রুট করে দিবে হবে কিন্তু ঐ পর্যন্ত আসতে হবে ওদের নিজেদের সামর্থ্যে। ক্ষয়ক্ষতি আর সব তালগোল পাকায়ে গেলে অনেক বড় বিব্রতকর অবস্থায় পরতে হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রকে। যা জেনারেলরা সবাই একমত না।

৫. হরমুজ প্রণালী, দুবাই সিটি এবং আশেপাশের ইউএস বেজ একটা বড় চিন্তার বিষয়। এধরণের একটা হামলা হলে ইরানের মিসাইল এবং পারমাণবিক প্রকল্পের সব সক্ষমতা নষ্ট হয়ে যাবে। কিন্তু ইরানের লং রেঞ্জ হেভী আর্টিলারি রকেট আর্টিলারি এবং ভাংগারি নেভী এবং শর্ট রেঞ্জ মিসাইল আর্সেনাল যা থাকবে তা দুবাই এবং হরমুজ প্রণালীতে ব্যাপক থ্রেট তৈরি করতে সক্ষম।

ইরানি নেভী ব্রাউন ওয়াটার নেভী। তারা আর কিছু না হোক মাইনপ্ল্যান্ট করতে সক্ষম। এতোক্ষণে তাদের লোড নিয়ে সারফেসে ও সাব সারফেসে অবস্থান নেয়ার কথা। এসব ধ্বংসের সক্ষমতা যুক্তরাষ্ট্রের আছে কিন্তু তা একযোগে নিউট্রালাইজড করার মতো রিসোর্স এখনো এসে হয় পৌঁছে নাই বা পৌছলেও তা নিস্ক্রিয় করতে হলে কিছু সময় লাগবে। ঐ সময়টা ক্রিয়িক্যাল। ইউএস বেজ ও দুবাইয়ের উল্লেখযোগ্য ক্ষতি করতে তারা ঐ সময়ে সক্ষম।

৬. এন্ড অফ দ্যা ডে ইরানে ৩ মাস একটানা বোমাবর্ষণ করলেও ভূপ্রকৃতির কারণে ইরান দখলে নেয়ার প্রশ্নই আসে না। কেউ তা করতেও যাবে না। ইজরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত নতুন রেজিম আসলেও ইরানিরা লম্বা সময় গৃহযুদ্ধে পরবে এবং ঐ সরকারের বিরুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধ চালাতে ইরান সক্ষম যা সেন্ট্রাল এশিয়া পাকিস্তান সহ মধ্যপ্রাচ্যের একটা বড় এলাকায় দীর্ঘস্থায়ী অস্থিরতা তৈরি করতে পারে।

এতোকিছু সামাল দিতে পারবে কিনা এবং সামাল দিতে পারলে তা কতদিনে এবং কতো রিসোর্স খরচ শেষে হবে সেইটা কেউ জানে না। আমেরিকানদের সেইটা একটা বড় ব্যাপার।

৭. ইরানে এধরণের হামলা হলে নেক্সট প্রিএম্পটিভ স্ট্রাইক পৃথিবীতে আমেরিকার বিরুদ্ধে হবে। এই ধাক্কা সামাল দিতে না পারলে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সামরিক অভ্যুত্থান এমনকি ফেডারেশন কলাপ্স করার মতো বিষয় ঘটতে পারে ভবিষ্যতে।

© সমরাঙ্গন

20/06/2025

Mon theke valo lage ai sob dekhe.

31/05/2025
29/05/2025
Ki ak obosta...
29/05/2025

Ki ak obosta...

POWER.......?
29/05/2025

POWER.......?

Akhoni ai obosta....?
29/05/2025

Akhoni ai obosta....?

উদ্ধারকারীদের জন্য সতর্কতাঃ১। আপনাকে সাতার জানতে হবে, নতুবা যাবেন না, এটা সুইমিং পুল না।২। সেইফটি হেভি এডাল্ট লাইফ জ্যাক...
24/08/2024

উদ্ধারকারীদের জন্য সতর্কতাঃ
১। আপনাকে সাতার জানতে হবে, নতুবা যাবেন না, এটা সুইমিং পুল না।
২। সেইফটি হেভি এডাল্ট লাইফ জ্যাকেট পরে যাবেন, যাতে আপনার ওয়েট অনুযায়ী ভেসে থাকতে পারেন।
৩। নৌকা,ট্রলার ও স্পিডবোট চালানোর জন্য অভিজ্ঞ চালকদের নিয়ে যাবেন যাতে তীব্র স্রোতের গতি কন্ট্রোল করতে পারেন। অনভিজ্ঞ কাউকে নিয়ে গেলে দুর্ঘটনা নিশ্চিত।
৪। পর্যাপ্ত পরিমাণে ফুয়েল নিয়ে যাবেন। বন্যা দুর্গত এলাকায় আপনি ফুয়েল কিনতে পাবেন না।
৫। নিজেদের জন্য পর্যাপ্ত শুকনা খাবার ও পানি,স্যালাইন সাথে রাখবেন।
৬। যেই এলাকায় উদ্ধারে যাবেন সেখানের একজন স্থানীয় লোক সাথে নিয়ে যাবেন নতুবা আপনি হারিয়ে যেতে পারেন।
৭। স্পিডবোট, নৌকা কিংবা ট্রলারের সাইজ অনুযায়ী একটা দলে সর্বনিম্ন ৪ জন এবং সর্বোচ্চ ৮ জনের বেশি যাবেন না। বিষয়টাকে কোনভাবে এডভেঞ্চার কিংবা ট্যুর মনে কইরেন না।
৮। টর্চ লাইট ও মোটা দড়ি সাথে রাখবেন, প্রয়োজন হতে পারে।
উপরের বিষয়গুলো আপনাদের সক্ষমতার বাইরে থাকলে আপনারা উদ্ধার কাজে যাবেন না, শেষে আপনাদের উদ্ধারে আরেক দলকে যেতে হবে।

ত্রাণসামগ্রী বিতরণকারীদের জন্য সতর্কতাঃ
১। সামান্য ত্রাণ সামগ্রী নিয়ে বন্যা দুর্গত এলাকায় আপনাদের সরাসরি না যাওয়াই উত্তম। আপনার ত্রাণ সামগ্রী নির্ভরযোগ্য মাধ্যমে পাঠিয়ে দেন।
২। ছোট পিকআপ ভ্যান নিয়ে যাবেন না, জায়গা মতো পৌছাতে পারবেন না। মাঝারি কিংবা বড় সাইজের পিকআপ/ট্রাক ব্যবহার করুন। গতকাল ফেনীতে দেখেছি অনেক গাড়ির ইঞ্জিনে পানি ঢুকে স্টার্ট বন্ধ হয়ে গেছে। রাস্তায় যানজট আরও তীব্র হয়েছে এগুলোর কারণে।
৩। ত্রাণ কার্যক্রমে শখে কেউ যাবেন না। রাস্তায় আপনাকে অনেক কষ্ট করতে হবে, পাশাপাশি অযথা টাকা অপচয়। আপনার জার্নির টাকাটা ত্রাণ কাজে দিয়ে দেন। এটাই হবে আপনার সত্যিকারের সহযোগিতা।
৪। ত্রাণ বিতরণকারীরা নিজেদের খাবারের ব্যবস্থা আগে থেকেই করে যাবেন, বন্যা দুর্গত এলাকায় কিছুই পাবেন না। একফোঁটা খাবারের পানিও না। গতকাল এমনও দেখেছি ত্রাণ বিতরণকারীরাই শেষে ত্রাণের সন্ধান করেছে।
৫। অন্যান্য এলাকার খবর জানি না। ফেনী এলাকায় বিদুৎ নেই, ইন্টারনেট বন্ধ। মোবাইল নেটওয়ার্কও কখনো পায়,কখনো পায় না। ত্রাণ দেওয়ার নামে ফুটেজ খাইতে কিংবা লাইভ করার চিন্তাভাবনা নিয়ে কেউ এখানে আইসেন না।

গতকাল ফেনীর বন্যা দুর্গত এলাকায় মহাসড়কে আটকা ছিলাম প্রায় ২০ ঘন্টা। বাস্তবতা যতটুকু দেখেছি তার অল্প বিস্তর তুলে ধরলাম।

ফেনী এলাকায় মহাসড়কে আটকা পড়া হাজার হাজার যাত্রী বন্যার্তদের থেকেও বেশি কষ্টে আছে। খাবার নাই, মোবাইলে চার্জ নাই, নেট নাই,যোগাযোগের অন্য কোন মাধ্যম নাই,ফিরে যাওয়ার পথ নাই,ওয়াশরুমের ব্যবস্থা নাই। বিশেষ করে মহিলা ও শিশুদের অবস্থা খুবই ভয়াবহ।

Address

Dhaka
00000

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Behind the Scenery of Media & Society posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category