Jazeera Hajj & Umrah services

Jazeera Hajj & Umrah services Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Jazeera Hajj & Umrah services, Travel Company, 44/16 (5th Floor), Panthapath, Dhaka.

জুলাই মাসের উমরাহ প্যাকেজে বুকিং চলছে!উমরাহ প্যাকেজে যা যা অন্তর্ভুক্ত:✅ ৩ মাসের উমরাহ ভিসা✅ রিটার্ন এয়ার টিকেট✅ হোটেল✅...
04/05/2025

জুলাই মাসের উমরাহ প্যাকেজে বুকিং চলছে!

উমরাহ প্যাকেজে যা যা অন্তর্ভুক্ত:

✅ ৩ মাসের উমরাহ ভিসা
✅ রিটার্ন এয়ার টিকেট
✅ হোটেল
✅ ট্রান্সপোর্ট
✅ মক্কা ও মদিনা জিয়ারাহ
✅ ৩ বেলা খাবার
✅অভিজ্ঞ আলেম গাইডের সহায়তা

যোগাযোগঃ ⁨⁨01733-311630⁩⁩ (হোয়াটসঅ‍্যাপ)
+8801322-194570,+8801787-557738

অফিস ঠিকানাঃ বাসা-৪৪/১৬,৫ম তলা,পশ্চিম পান্থপথ,কলাবাগান,ঢাকা-১২০৫

আমাদের জীবনের চূড়ান্ত লক্ষ্য মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি।একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের হৃদয়ের গভীর আকাঙ্ক্ষা থাকে সেই একমাত্র লক্...
01/05/2025

আমাদের জীবনের চূড়ান্ত লক্ষ্য মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি।
একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের হৃদয়ের গভীর আকাঙ্ক্ষা থাকে সেই একমাত্র লক্ষ্যের দিকে ছুটে চলা। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তাঁর বান্দাদের জন্য বহু পথ খুলে দিয়েছেন, যার মধ্যে হজ্ব ও ওমরাহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদাপূর্ণ মাধ্যম।

হজ্ব ও ওমরাহ এই দুই ইবাদতের মাধ্যমে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পদচিহ্ন অনুসরণ করার সৌভাগ্য অর্জন হয়। কাবার কালো গিলাফ স্পর্শ করার অনুভূতি, জমজমের পানি পান করার প্রশান্তি, তাওয়াফ ও সাঈ-এর প্রতিটি ধাপে যেন অন্তর পরিপূর্ণ হয়ে যায় আত্মার প্রশান্তিতে। আর রওজা মোবারকে দাঁড়িয়ে সালাম দেওয়ার সেই অনন্য মুহূর্ত-তা কেবল হজ্ব ও ওমরাহর মাধ্যমেই সম্ভব।

আহ্, কতোই না সৌভাগ্যের বিষয়!
তবে অনেকেরই আর্থিক সামর্থ্য ও ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও নানা কারণে এই সফর তাদের নসিবে আসে না। কারণ কে কখন পবিত্র কাবার মেহমান হবেন-তা নির্ধারিত হয় মহান আল্লাহর কুদরতে।

চলুন, এই পবিত্র সফরের জন্য প্রস্তুতি নেই।
হজ্ব ও ওমরাহ শুধু একটি ভ্রমণ নয়, এটি আত্মার তাযকিয়া, জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার এক মহান সুযোগ।
মহান রাব্বুল আলামীন যেন আমাদের হৃদয়ের এই সুপ্ত বাসনাকে কবুল করেন এবং আমাদের সবাইকে তাঁর ঘরের মেহমান হবার তাওফিক দান করেন।

যোগাযোগঃ ⁨⁨01733-311630⁩⁩ (হোয়াটসঅ‍্যাপ)
+8801322-194570,+8801787-557738

অফিস ঠিকানাঃ বাসা-৪৪/১৬,৫ম তলা,পশ্চিম পান্থপথ,কলাবাগান,ঢাকা-১২০৫

সৌদি আরবের ফ্যামিলি ভিজিট ভিসা – আবেদন ও সুবিধাসৌদি আরবে পরিবার নিয়ে যেতে চান? ফ্যামিলি ভিজিট ভিসা হলো আপনার জন্য সেরা স...
03/04/2025

সৌদি আরবের ফ্যামিলি ভিজিট ভিসা – আবেদন ও সুবিধা

সৌদি আরবে পরিবার নিয়ে যেতে চান? ফ্যামিলি ভিজিট ভিসা হলো আপনার জন্য সেরা সমাধান!

ভিজিট ভিসার সুবিধাসমূহ:

✅ স্বল্প সময়ে প্রসেসিং
✅ একাধিক এন্ট্রি ও সিঙ্গেল এন্ট্রি অপশন
✅ নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বৈধ
✅ পরিবারের সদস্যদের সাথে থাকার সুযোগ

যাদের জন্য প্রযোজ্য:
• স্ত্রী / স্বামী
• সন্তান
• বাবা-মা
• শ্বশুর-শাশুড়ি

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:
1. স্পন্সরের ইকামা ও পাসপোর্ট কপি
2. ভিজিটরদের পাসপোর্ট কপি
3. নিকট আত্মীয়তার প্রমাণ (নিকাহনামা, জন্ম সনদ(বয়স১৮ কম যারা), এনআইডি ইত্যাদি)
4. সৌদি চেম্বার অব কমার্সের অনুমোদন
5. ল‍্যাব পিন্ট ছবি ৪কপি

ভিসা প্রসেসিং কতোদিন লাগে?

সাধারণত ৭-১৫ কার্যদিবসের মধ্যে প্রসেসিং সম্পন্ন হয়।

আমাদের মাধ্যমে আবেদন করুন!

আমরা Jazeera Education & Travels থেকে আপনাকে সম্পূর্ণ গাইডলাইন দিয়ে সহায়তা করব।

📞 যোগাযোগ: +8801322-194570,
⁨01733-311630⁩ (whatsapp)

🏢 অফিস: বাসা-৪৪/১৬,পশ্চিম পান্থপথ,কলাবাগান , ঢাকা

কুরিয়ার করে সব ডকুমেন্ট আমাদের কাছে পাঠিয়ে দিন। ভিসা পেয়ে যাবেন দ্রুত। বিশ্বস্ত সার্ভিস পেতে আজই যোগাযোগ করুন!

সৌদি আরব ভ্রমণের জন্য বাধ্যতামূলক টিকাদান নোটিশ! *প্রযোজ্য তারিখ: ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫*উমরাহ বা ভ্রমণের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব...
15/01/2025

সৌদি আরব ভ্রমণের জন্য বাধ্যতামূলক টিকাদান নোটিশ!

*প্রযোজ্য তারিখ: ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫*

উমরাহ বা ভ্রমণের উদ্দেশ্যে সৌদি আরবে যেতে হলে কোয়াড্রিভ্যালেন্ট নেইসিরিয়া মেনিনজাইটিস ভ্যাকসিন গ্রহণের সনদপত্র বাধ্যতামূলক।

✅ যাত্রার কমপক্ষে ১০ দিন আগে টিকা নিতে হবে।

✅ ভ্যালিডিটি: কনজুগেট টাইপ – ৫ বছর পর্যন্ত।

✅ ১ বছরের নিচে শিশুরা এ নিয়মের আওতামুক্ত।

ভ্রমণের সময় চেক-ইন কাউন্টারে টিকার সনদপত্রের (২ কপি) প্রয়োজন হবে।

14/12/2024
13/12/2024

উমরাহ ভিসা+এয়ার টিকেট(ডিরেক্ট ফ্লাইট) মাত্র ১০৩৫০০/-

ইহরাম বিষয়ে শাস্ত্রীয় জ্ঞান------------১. হজ ও উমরা আদায়কারির জন্য ইহরামের নিয়ত না করে মীকাত অতিক্রম করা জায়েয নয়৷ য...
13/12/2024

ইহরাম বিষয়ে শাস্ত্রীয় জ্ঞান-
-----------
১. হজ ও উমরা আদায়কারির জন্য ইহরামের নিয়ত না করে মীকাত অতিক্রম করা জায়েয নয়৷ যদি কেউ ইহরাম না বেঁধে মীকাত অতিক্রম করে ভেতরে চলে আসে তার উচিত হবে মীকাতে ফিরে গিয়ে ইহরামের নিয়ত করা। এমতাবস্থায় তার ওপর ক্ষতিপূরণ হিসেবে ‘দম’ দেয়া ওয়াজিব হবে না। যদি সে মীকাতে ফিরে না গিয়ে যেখানে আছে সেখান থেকে ইহরামের নিয়ত করে, তাহলে তার হজ-উমরা হয়ে যাবে বটে তবে তার ওপর ‘দম' দেয়া ওয়াজিব হবে। কেননা সে অন্তরে হজ বা উমরা অথবা উভয়টার ইচ্ছা রেখেই মীকাত অতিক্রম করেছে। ইবন আব্বাস (রা) বলেন,
“কেউ যদি তার হজের কোন আমল ভুলে যায় বা ছেড়ে দেয় সে যেন পশু যবেহ করে।' (মুআত্তা মালেক- ১/৪১৯; দারা কুতনী- ২/২৪৪; বাইহাকী: ৫/১৫২)
----
২. মীকাত থেকে ইহরামের নিয়ত করার বিধান মীকাত অতিক্রমকারী সবার জন্য প্রযোজ্য। তারা সেখানকার অধিবাসী হোক বা না হোক। কেননা এ সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
'এগুলো তাদের জন্য এবং যারা অন্যত্র থেকে ওই পথে আসে হজ ও উমরা আদায়ের ইচ্ছা নিয়ে তাদের জন্য।' (বুখারী: ১৫২৪; মুসলিম: ১১৮১)
----
৩. যদি কারো পথে দুটি মীকাত পড়ে, তাহলে বিশুদ্ধ মতানুযায়ী তিনি দ্বিতীয় মীকাতে পৌঁছে ইহরাম বাঁধতে পারবেন। বাংলাদেশ থেকে মদীনা হয়ে মক্কায় গমনকারী হাজীগণ এই মাসআলার আওতায় পড়েন। তারা জেদ্দা বিমান বন্দরের পূর্বে যে মীকাত আসে সেখান থেকে ইহরাম না বেঁধে মদীনা থেকে মক্কা যাওয়ার পথে যে মীকাত পড়ে (যুল হুলায়ফা) সেখান থেকে ইহরাম বেঁধে থাকেন।
----
৪. যদি কোন ব্যক্তি এমন পথ দিয়ে যায় যেখানে কোন মীকাত নেই, তবে অপেক্ষাকৃত নিকটবর্তী মীকাত বরাবর পৌঁছলে তার ইহরাম বাঁধা ওয়াজিব। বসরা ও কুফা জয় লাভের পর এই দুই শহরের অধিবাসীরা উমর (রা) এর নিকট এসে বলল, হে আমীরুল মু'মিনীন! রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নাজদবাসীদের জন্য কারনুল মানাযিলকে মীকাত হিসেবে নির্ধারণ করেছেন, কিন্তু এটা আমাদের পথ থেকে অনেক দূরে। যদি আমরা সেখানে যেতে চাই তবে আমাদের অনেক কষ্ট হবে।
উমর (রা) বললেন,
“তোমরা তোমাদের পথে কারনুল মানাযিল বরাবর ইহরাম বাঁধার স্থান দেখ, এরপর তিনি ‘যাতু ইরক’ কে তাদের মীকাত হিসেবে নির্ধারণ করে দিলেন।' (বুখারী: ১৫৩১)
----
৫. যখন কোন হজ বা উমরাকারী বিমান বা জাহাজে সফর করবেন, তখন নিকটতম মীকাতের বরাবর হওয়ার সাথে সাথে তার ইহরাম বাঁধা ওয়াজিব। এ ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত, বিশেষ করে যারা বিমান আরোহী। কারণ বিমানের গতি অনেক বেশি।
----
৬. যদি কোন মুহরিম স্থানবিষয়ক মীকাতে আসার পূর্বেই ইহরাম বাঁধে, তাহলে তার ইহরাম সহীহ হবে, তবে তা হবে সুন্নত পরিপন্থী। কেননা, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরকম করেননি। উম্মতকেও এরকম শিক্ষা দেননি। এ থেকে বুঝা যায়, মীকাতে আগমনের পূর্বেই ইহরাম বাঁধা কোন সওয়াব বা ফযীলতের কাজ নয়।
----
৭. যে ব্যক্তি মীকাত না চিনেই জেদ্দায় পৌঁছে এদিকে তার পক্ষে আবার মীকাতে ফিরে আসাও সম্ভব নয়, তার জন্য জেদ্দাতেই ইহরাম বেঁধে নেয়া যথেষ্ট হবে।
----
৮. হজ ও উমরা পালন করবে না- এমন ব্যক্তি যদি ইহরাম বাঁধা ছাড়াই মীকাত অতিক্রম করে, তবে তাতে কোন সমস্যা নেই। কেননা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কেবল হজ ও উমরা পালনে ইচ্ছুক ব্যক্তির জন্যই মীকাত অতিক্রমের পূর্বে ইহরাম বাঁধা বাধ্যতামূলক করে দিয়েছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘এগুলো তাদের জন্য এবং যারা অন্যত্র থেকে হজ ও উমরা আদায়ের ইচ্ছা নিয়ে ওই পথে আসে তাদের জন্য।'
----
৯. যদি কোন হাজী মুআল্লিমের কথা অনুযায়ী প্রথমে মদীনা যাওয়ার ইচ্ছা করেন, কিন্তু জেদ্দায় অবতরণের পর তার কাছে প্রতীয়মান হয়, হজের আগে তার পক্ষে মদীনায় যাওয়া সম্ভব নয়, তাহলে তিনি জেদ্দা থেকেই হজের ইহরাম বাঁধবেন। এ কারণে তাকে দম দিতে হবে না।
----
১০. যাদের আবাস মীকাতের সীমারেখার ভেতর, যেমন ‘বাহরাহ’ ও ‘শারায়ে’ এর অধিবাসীগণ, তারা নিজ নিজ আবাসস্থল থেকেই হজ ও উমরার ইহরাম বাঁধবেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
“যে ব্যক্তি মীকাতসমূহের ভেতরে থাকে তার আবাসস্থলই তার ইহরামের স্থান।' (বুখারী: ১৫২৬; মুসলিম: ১১৮১)
----
১১. যিনি মক্কায় অবস্থান করছেন, তিনি হজ করতে ইচ্ছে করলে মক্কা থেকেই হজের ইহরাম বাঁধবেন। চাই তিনি মক্কার অধিবাসী হোন বা না হোন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
‘এমনকি মক্কাবাসীরা মক্কা থেকেই হজের ইহরাম বাঁধবে।' (মুসলিম: ১১৮১) তাছাড়া ‘রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিদায় হজের সময় তাঁর সাথে আসা সাহাবায়ে কিরাম (রা) কে তাঁদের অবস্থানস্থল ‘আবতাহ’ থেকেই ইহরাম বাঁধার নির্দেশ দিয়েছিলেন।' (মুসলিম: ১২১৪) তাঁরা তামাত্তু হজ করেছিলেন। উমরার জন্য তাঁরা বাইরে থেকে ইহরাম বাঁধলেও হজের জন্য মক্কায় তাঁদের আবাসস্থল থেকে ইহরাম বেঁধেছেন।
----
১২. মক্কায় অবস্থানকারী কোন ব্যক্তির জন্য হারামের সীমারেখার ভেতর থেকে উমরার ইহরাম বাঁধা জায়েয হবে না। তাকে হারামের সীমানার বাইরে গিয়ে ইহরাম বাঁধতে হবে। উম্মুল মু'মিনীন আয়েশা (রা) যখন উমরা করতে চাইলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তখন তাঁর
ভাই আবদুর রহমানকে বললেন,
“তুমি তোমার বোনকে হারামের বাইরে নিয়ে যাও, যাতে সে উমরার ইহরাম বাঁধতে পারে।' (বুখারী: ১৫৬০, মুসলিম: ১২১১)
----
১৩. বাইরের লোক যদি হজ করতে গিয়ে স্বেচ্ছায় বা ভুলক্রমে ইহরাম না বেঁধে মীকাত অতিক্রম করে ফেলে, তাহলে তারা মীকাতের ভেতরে ঢুকে ‘তান‘ঈমে’ অবস্থিত মসজিদে আয়েশায় গিয়ে হজের ইহরাম বাঁধলে চলবে না। কেননা মসজিদে আয়েশা হারাম এলাকার অভ্যন্তরে বসবাসকারীদের উমরার মীকাত। বাইরের লোকদের জন্য হজের মীকাত নয়।
----
১৪. ইহরাম বাঁধার জন্য পবিত্রতা শর্ত নয়। তাই হায়েয ও নিফাসবতী মহিলা বা অনুরূপ যে কেউ অপবিত্র অবস্থায় থাকলেও নির্দ্বিধায় হজ বা উমরার ইহরাম বাঁধতে পারবেন।

C

Jummah Mubarak❤️
13/12/2024

Jummah Mubarak❤️

12/12/2024

উমরাহ ভিসা মাত্র
১৮৫০০/=

12/12/2024

ডিরেক্ট ফ্লাইট

উমরাহ রিটার্ন টিকেট
৮৩০০০/=

Address

44/16 (5th Floor), Panthapath
Dhaka
1205

Telephone

+8801733311630

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jazeera Hajj & Umrah services posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Jazeera Hajj & Umrah services:

Share

Category