TML TOURS & TRAVELS

TML TOURS & TRAVELS VISA SERVICE: USA, UK, AUSTRALIA, EUROPE MALAYSIA, SINGAPORE,THAILAND, CHINA, INDONESIA,PHILIPPINE, ETC. AIR TICKET, HOTEL BOOKING.

স্পেন একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য, যেখানে ঐতিহাসিক স্থাপনা, সুন্দর সৈকত, প্রাণবন্ত শহর, এবং চমৎকার খাবারের অভিজ...
16/03/2025

স্পেন একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য, যেখানে ঐতিহাসিক স্থাপনা, সুন্দর সৈকত, প্রাণবন্ত শহর, এবং চমৎকার খাবারের অভিজ্ঞতা রয়েছে। এখানে কিছু প্রধান ভ্রমণ আকর্ষণের তালিকা দেওয়া হলো:

১. বার্সেলোনা (Barcelona)

লা সাগ্রাদা ফ্যামিলিয়া (La Sagrada Familia) – আন্তোনি গাউদির নকশা করা অপূর্ব গির্জা।

পার্ক গুয়েল (Park Güell) – গাউদির ডিজাইন করা রঙিন পার্ক ও স্থাপত্যশিল্প।

লা রামবলা (La Rambla) – জনপ্রিয় রাস্তা যেখানে খাবার, শপিং ও রাস্তার বিনোদন পাওয়া যায়।

২. মাদ্রিদ (Madrid)

প্রাদো মিউজিয়াম (Prado Museum) – বিশ্ববিখ্যাত আর্ট মিউজিয়াম যেখানে ভেলাজকেজ ও গোইয়ার শিল্পকর্ম আছে।

রয়াল প্যালেস অফ মাদ্রিদ (Royal Palace of Madrid) – স্পেনের রাজকীয় বাসভবন।

রেতিরো পার্ক (Retiro Park) – শহরের কেন্দ্রে বিশাল ও সুন্দর উদ্যান।

৩. সেভিয়া (Seville)

আলকাজার (Alcázar of Seville) – মুরিশ ও খ্রিস্টান স্থাপত্যের মিশ্রণে তৈরি অপূর্ব প্রাসাদ।

সেভিয়ার ক্যাথেড্রাল (Seville Cathedral) ও লা গিরাল্ডা (La Giralda) – বিশাল গথিক ক্যাথেড্রাল ও এর টাওয়ার।

ফ্লামেনকো শো (Flamenco Show) – আন্দালুসিয়ার ঐতিহ্যবাহী নাচ ও সংগীত।

৪. গ্রানাডা (Granada)

আলহাম্বরা (Alhambra) – ইউনেস্কো স্বীকৃত মুরিশ দুর্গ ও প্রাসাদ।

জেনারালাইফ গার্ডেন (Generalife Gardens) – দৃষ্টিনন্দন বাগান ও ঝর্ণার স্থান।

৫. ভ্যালেন্সিয়া (Valencia)

সিটি অফ আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস (City of Arts and Sciences) – আধুনিক স্থাপত্য ও বিজ্ঞান জাদুঘর।

লাস ফলাস (Las Fallas Festival) – বিশাল মূর্তি ও আতশবাজির বিখ্যাত উৎসব।

৬. বিলবাও (Bilbao)

গুগেনহাইম মিউজিয়াম (Guggenheim Museum) – আধুনিক আর্ট গ্যালারি।

ক্যাসকো ভিয়েজো (Casco Viejo) – পুরনো শহর যেখানে স্পেনের ঐতিহ্যবাহী খাবার পাওয়া যায়।

৭. মালাগা ও কোস্টা দেল সল (Málaga & Costa del Sol)

পিকাসো মিউজিয়াম (Picasso Museum) – বিখ্যাত চিত্রশিল্পী পাবলো পিকাসোর সংগ্রহ।

কোস্টা দেল সল (Costa del Sol) – স্পেনের সেরা সৈকত এলাকা।

স্পেনের প্রতিটি শহরেই কিছু অনন্য ও দৃষ্টিনন্দন দর্শনীয় স্থান রয়েছে। আপনি যদি ইতিহাস, সংস্কৃতি, প্রকৃতি বা খাবারের জন্য স্পেন ভ্রমণ করতে চান, তবে এটি এক অনন্য অভিজ্ঞতা হবে!

07/03/2025

ইউরোপ সেনজেন টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে যেসব প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হয়, সেগুলো সাধারণত সব সেনজেনভুক্ত দেশের জন্য একই ধরনের। তবে দেশভেদে কিছুটা পার্থক্য হতে পারে। এখানে সাধারণ কাগজপত্রের তালিকা দেওয়া হলো:

✅ আবশ্যক কাগজপত্র

1. ভিসা আবেদন ফর্ম (সঠিকভাবে পূরণ করা ও স্বাক্ষরযুক্ত)

2. পাসপোর্ট (কমপক্ষে ৬ মাসের মেয়াদ থাকতে হবে এবং দুইটি ফাঁকা পৃষ্ঠা থাকতে হবে)

3. পাসপোর্টের কপি (ফটোকপি + পুরোনো ভিসা থাকলে তা জমা দিতে হবে)

4. ২ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি (সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড, ৩.৫ x ৪.৫ সেমি)

5. কভার লেটার (ভ্রমণের উদ্দেশ্য উল্লেখ করে)

6. ভ্রমণের পরিকল্পনা (Travel Itinerary) – ফ্লাইট বুকিং (Confirmed Ticket লাগবে না)

7. হোটেল বুকিং বা আমন্ত্রণপত্র (Invitation Letter) – থাকার ব্যবস্থার প্রমাণ

8. ভ্রমণ স্বাস্থ্য বীমা – মিনিমাম ৩০,০০০ ইউরো কাভারেজ (সেনজেনভুক্ত দেশগুলোতে বৈধ)

💰 আর্থিক প্রমাণ

1. ব্যাংক স্টেটমেন্ট (সর্বনিম্ন ৬ মাসের)

2. ব্যাংক সলভেন্সি সার্টিফিকেট

3. ইনকাম ট্যাক্স সার্টিফিকেট (যদি থাকে)

🔍 চাকরিজীবীদের জন্য

চাকরির নিয়োগপত্র

নো অবজেকশন সার্টিফিকেট (NOC)

ছুটির অনুমতিপত্র

বেতন স্লিপ (শেষ ৩ মাসের)

🏢 ব্যবসায়ীদের জন্য

ট্রেড লাইসেন্স

ব্যবসার ব্যাংক স্টেটমেন্ট

ট্যাক্স সার্টিফিকেট

🧑‍🎓 শিক্ষার্থীদের জন্য

স্টুডেন্ট আইডি কার্ড

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটির অনুমতিপত্র

✈️ স্পন্সরশিপের ক্ষেত্রে

স্পন্সরের চিঠি

স্পন্সরের পাসপোর্ট কপি

স্পন্সরের ব্যাংক স্টেটমেন্ট

🔑 গুরুত্বপূর্ণ টিপস:

সব কাগজপত্র ইংরেজি বা আবেদনকারী দেশের ভাষায় অনুবাদ করা লাগবে।

কাগজপত্র জমা দেওয়ার সময় সঠিক এবং আপডেটেড ডকুমেন্টস থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ব্যাংক স্টেটমেন্টে পর্যাপ্ত ব্যালেন্স থাকতে হবে (প্রতিদিনের খরচ গড়ে €৬০-১০০ ধরে হিসাব করা হয়)।

💸 ভিসা ফি:

প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য: €৮০ (প্রায় ১০,০০০ টাকা)

শিশুদের জন্য (৬-১২ বছর): €৪০

🕰️ প্রসেসিং সময়:

সাধারণত ১৫-৩০ কার্যদিবস লাগে। তবে এটি দূতাবাসের ব্যস্ততা অনুযায়ী পরিবর্তন হতে পারে।

সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাস বা ভিএফএস (VFS) গ্লোবাল ভিসা সেন্টারে আবেদন করতে পারবেন।

🏝️ সেন্টমার্টিন দ্বীপ ভ্রমণ গাইড – নীল জলরাশি ও প্রবালের রাজ্য 🌊বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন তার স্বচ্ছ ...
14/02/2025

🏝️ সেন্টমার্টিন দ্বীপ ভ্রমণ গাইড – নীল জলরাশি ও প্রবালের রাজ্য 🌊

বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন তার স্বচ্ছ নীল জল, সাদা বালির সৈকত এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। যারা শান্ত পরিবেশ, সমুদ্রের ঢেউ ও মনোমুগ্ধকর সূর্যাস্ত উপভোগ করতে চান, তাদের জন্য এটি আদর্শ গন্তব্য।

---

🚢 কিভাবে যাবেন?

📍 ঢাকা → কক্সবাজার / চট্টগ্রাম → টেকনাফ → সেন্টমার্টিন

1. ঢাকা থেকে কক্সবাজার / চট্টগ্রাম

বাস: শ্যামলী, হানিফ, এস.আলম, সৌদিয়া (ভাড়া: ২০০০-২৮০০ টাকা)

ফ্লাইট: ইউএস-বাংলা, বিমান বাংলাদেশ, নভোএয়ার (ভাড়া: ৫০০০-১০,০০০ টাকা)

2. কক্সবাজার / চট্টগ্রাম থেকে টেকনাফ

বাস / মাইক্রোবাসে টেকনাফ (ভাড়া: ৩০০-৫০০ টাকা, সময়: ৩-৪ ঘণ্টা)

3. টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন (শিপ সার্ভিস)

সেন্টমার্টিনগামী জাহাজ:

কর্ণফুলী এক্সপ্রেস

রয়েল ক্রুজ

এমভি ফারহান

কেয়ারি সিন্দবাদ

সময়সূচি: সকাল ৯:০০-১০:০০ (টেকনাফ থেকে), বিকেল ৩:০০-৪:০০ (ফিরতি)

ভাড়া: সাধারণত ১২০০-৩০০০ টাকা (সিট ক্লাস অনুযায়ী)

---

🏝️ সেন্টমার্টিনের দর্শনীয় স্থান ও করণীয়

✔ ছেঁড়া দ্বীপ ভ্রমণ: নৌকায় ছেঁড়া দ্বীপে গিয়ে প্রবাল, নীল পানি আর নির্জনতার স্বাদ নিন।
✔ সমুদ্র সৈকতে হাঁটাহাঁটি: সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত উপভোগের জন্য আদর্শ।
✔ স্কুবা ডাইভিং ও স্নরকেলিং: প্রবালের নিচে পানির নিচের জগৎ দেখা যাবে।
✔ বোট রাইড ও মাছ ধরা: স্থানীয় জেলেদের সাথে মাছ ধরার অভিজ্ঞতা নিতে পারেন।
✔ সাইকেল ভ্রমণ: দ্বীপের চারপাশ ঘুরে দেখার জন্য সাইকেল ভাড়া নিতে পারেন।
✔ স্থানীয় খাবার: টাটকা সামুদ্রিক মাছ, লবস্টার ও চিংড়ি উপভোগ করতে ভুলবেন না।

---

🍽️ কোথায় খাবেন?

সেন্টমার্টিনে কিছু ভালো মানের রেস্টুরেন্ট রয়েছে, যেখানে টাটকা সামুদ্রিক খাবার পাওয়া যায়।

জনপ্রিয় খাবার:
✔ রূপচাঁদা ভাজা
✔ গ্রিলড লবস্টার
✔ নারকেল পানি

---

🏨 থাকার ব্যবস্থা

সেন্টমার্টিনে বিভিন্ন মানের রিসোর্ট ও হোটেল রয়েছে।

🔹 বাজেট হোটেল: ৮০০-২০০০ টাকা
🔹 মিড রেঞ্জ রিসোর্ট: ২৫০০-৫০০০ টাকা
🔹 বিলাসবহুল রিসোর্ট: ৫০০০-১০,০০০ টাকা+

জনপ্রিয় রিসোর্ট ও হোটেল:
✔ ব্লু মারিন রিসোর্ট
✔ সি পার্ল বিচ রিসোর্ট
✔ প্রবাল রিসোর্ট
✔ সেন্টমার্টিন রিসোর্ট

---

📅 ভ্রমণের সেরা সময়

✔ নভেম্বর - মার্চ (শীতকাল) – আবহাওয়া সুন্দর ও সমুদ্র শান্ত থাকে।
✔ বর্ষাকালে (মে-অক্টোবর) সমুদ্র উত্তাল থাকায় জাহাজ চলাচল বন্ধ থাকে।

---

⚠ কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস

✔ পর্যাপ্ত নগদ টাকা সঙ্গে রাখুন (দ্বীপে ATM নেই)।
✔ পরিবেশ পরিষ্কার রাখুন, প্লাস্টিক বা অপচনশীল বর্জ্য ফেলার বিষয়ে সতর্ক থাকুন।
✔ পাওয়ার ব্যাংক ও প্রয়োজনীয় ওষুধ সঙ্গে নিন।
✔ নিরাপত্তার জন্য রাতে গভীর সমুদ্রে না নামাই ভালো।

🇱🇰 শ্রীলঙ্কা ভ্রমণ গাইড – চায়ের দেশ ও বুদ্ধমূর্তির রাজ্য 🌿শ্রীলঙ্কা, ভারত মহাসাগরের নীল জলরাশির মাঝে এক চিরসবুজ দ্বীপদেশ...
14/02/2025

🇱🇰 শ্রীলঙ্কা ভ্রমণ গাইড – চায়ের দেশ ও বুদ্ধমূর্তির রাজ্য 🌿

শ্রীলঙ্কা, ভারত মহাসাগরের নীল জলরাশির মাঝে এক চিরসবুজ দ্বীপদেশ, যেখানে ইতিহাস, প্রকৃতি ও আধুনিকতার এক অপূর্ব সমন্বয় রয়েছে। প্রাচীন বৌদ্ধ মন্দির, পাহাড়ি চা-বাগান, সোনালি সৈকত এবং বন্যপ্রাণীর আশ্রয়স্থল – শ্রীলঙ্কা সত্যিকারের এক ভ্রমণ স্বর্গ।

---

✈ কিভাবে যাবেন?

🔹 ঢাকা থেকে শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে সরাসরি ফ্লাইট রয়েছে

এয়ারলাইন্স: বাংলাদেশ বিমানে সরাসরি (সময়: ৩.৫ ঘণ্টা), অন্যথায় ট্রানজিটসহ এয়ার ইন্ডিয়া, মালিন্দো এয়ার, শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইনস

এয়ার টিকিট রেঞ্জ: ৩০,০০০-৫০,০০০ টাকা (সিজনের ওপর নির্ভর করে)

🔹 ভিসা:

শ্রীলঙ্কার ETA (Electronic Travel Authorization) নিয়ে যেতে হয়, যা অনলাইনে আবেদন করে সহজেই পাওয়া যায়।

ফি: প্রায় ২০-৫০ ডলার (পর্যটন ভিসার জন্য)

মেয়াদ: সাধারণত ৩০ দিন (একবার প্রবেশযোগ্য)

---

🏙️ জনপ্রিয় স্থান ও দর্শনীয় স্থানসমূহ

📍 কলম্বো (Colombo) – আধুনিক শহরের ছোঁয়া

✔ গ্যাংগারামায়া মন্দির (Gangaramaya Temple)
✔ পেট্টাহ মার্কেট (Pettah Market) – কেনাকাটার জন্য দারুণ
✔ গল ফেস গ্রিন (Galle Face Green) – সমুদ্রের ধারে চমৎকার জায়গা

📍 ক্যান্ডি (Kandy) – পাহাড় ও ঐতিহ্যের শহর

✔ টেম্পল অব টুথ রেলিক (Temple of the Tooth)
✔ ক্যান্ডি লেক ও পার্ক
✔ রয়্যাল বোটানিক গার্ডেন

📍 নুয়ারা এলিয়া (Nuwara Eliya) – চায়ের রাজ্য

✔ চা বাগান ও চা ফ্যাক্টরি
✔ গ্রেগরি লেক
✔ হর্টন প্লেইন্স ন্যাশনাল পার্ক

📍 সিগিরিয়া (Sigiriya) – শ্রীলঙ্কার মাচু পিচু

✔ সিগিরিয়া রক ফোর্ট্রেস
✔ পোলোন্নারুয়া প্রাচীন নগরী

📍 গলে (Galle) – ঐতিহাসিক শহর

✔ গলে ডাচ ফোর্ট
✔ গলে লাইটহাউজ
✔ উনাওয়াটুনা সমুদ্র সৈকত

📍 ইয়ালা ন্যাশনাল পার্ক (Yala National Park) – বন্যপ্রাণীর রাজ্য

✔ হাতি, চিতাবাঘ ও বন্যপ্রাণী পর্যবেক্ষণ
✔ জিপ সাফারি

📍 মিরিসা ও বেন্টোটার সমুদ্র সৈকত

✔ তিমি ও ডলফিন পর্যবেক্ষণ
✔ সার্ফিং ও স্কুবা ডাইভিং

---

💰 আনুমানিক খরচ (৪-৫ দিনের জন্য)

🔹 ফ্লাইট: ৩০,০০০-৫০,০০০ টাকা
🔹 হোটেল: বাজেট হোটেল ২০০০-৪০০০ টাকা, বিলাসবহুল হোটেল ৮,০০০+ টাকা
🔹 খাবার: জনপ্রতি ৫০০-১৫০০ টাকা (স্থানীয় খাবার খেলে কম খরচ হবে)
🔹 যাতায়াত: লোকাল বাস/ট্রেন ৫০-৩০০ টাকা, টুকটুক (অটোরিকশা) ২০০-৫০০ টাকা
🔹 প্রবেশ ফি: জনপ্রিয় স্থানগুলোতে ৫০০-২৫০০ টাকা

➡ মোট আনুমানিক বাজেট (বাজেট ট্রিপ): ৫০,০০০-৭০,০০০ টাকা (প্রতি ব্যক্তি)
➡ বিলাসবহুল ট্রিপের জন্য: ১,০০,০০০+ টাকা

---

🍛 শ্রীলঙ্কার বিখ্যাত খাবার

✔ কাঠাল কারি (Jackfruit Curry)
✔ কট্টু রোটি (Kottu Roti)
✔ ল্যাম্পরাইস (Lamprais)
✔ ডাল কারি ও রাইস
✔ শ্রীলঙ্কান চা

---

⏳ সেরা সময় ভ্রমণের জন্য

🔹 নভেম্বর-এপ্রিল (শীতকাল, সুন্দর আবহাওয়া)
🔹 বর্ষাকালে (মে-অক্টোবর) কিছু জায়গায় বন্যা হতে পারে, তাই সে সময় এড়িয়ে চলা ভালো।

---

⚠ গুরুত্বপূর্ণ টিপস

✔ ETA ভিসা আগেই অনলাইনে করে নিন।
✔ স্থানীয় টাকায় (LKR - শ্রীলঙ্কান রুপি) মানি এক্সচেঞ্জ করে নিন।
✔ টুকটুক বা ক্যাব ভাড়া করার আগে দরদাম করে নিন।
✔ ক্যান্ডি ও নুয়ারা এলিয়ার ঠাণ্ডা আবহাওয়ার জন্য গরম কাপড় সঙ্গে নিন।
✔ ইলেকট্রিক প্লাগ অ্যাডাপ্টার নিন, কারণ এখানকার সকেট আমাদের মতো নয়।

🌴 নিঝুম দ্বীপ ভ্রমণ গাইড – সবুজে ঘেরা নির্জন স্বর্গ 🏝️বাংলাদেশের অন্যতম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর নিঝুম দ্বীপ, নোয়াখালী...
14/02/2025

🌴 নিঝুম দ্বীপ ভ্রমণ গাইড – সবুজে ঘেরা নির্জন স্বর্গ 🏝️

বাংলাদেশের অন্যতম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর নিঝুম দ্বীপ, নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলায় অবস্থিত। বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেঁষে অবস্থিত এই দ্বীপটি তার নির্জনতা, বালুকাবেলা, ম্যানগ্রোভ বন ও হাজারো চিত্রা হরিণের জন্য বিখ্যাত।

---

🚢 কিভাবে যাবেন?

📍 ঢাকা → নিঝুম দ্বীপ

🔹 বাস + লঞ্চ/ট্রলার রুট:

1. ঢাকা থেকে সোনাপুর (নোয়াখালী)

বাস: গ্রীন লাইন, এক্সপ্রেস, একুশে, আল বারাকা ইত্যাদি বাস (ভাড়া: ৪০০-৬০০ টাকা)

2. সোনাপুর থেকে হাতিয়া

নোয়াখালী থেকে চেয়ারম্যানঘাট যেতে সিএনজি বা বাসে (ভাড়া: ৭০-১৫০ টাকা)

চেয়ারম্যান ঘাট থেকে হাতিয়া (নৌকা/স্পিডবোট, ভাড়া: ২০০-৩০০ টাকা)

3. হাতিয়া থেকে নিঝুম দ্বীপ

লোকাল ট্রলার বা স্পিডবোটে নিঝুম দ্বীপে পৌঁছানো যায় (ভাড়া: ১০০-২০০ টাকা, সময়: ১ ঘণ্টা)

🔹 বিকল্প রুট:

ঢাকা থেকে লঞ্চে সরাসরি হাতিয়া যাওয়া যায় (ভাড়া: ৫০০-২০০০ টাকা, সময়: ৭-৮ ঘণ্টা)

---

🏝️ নিঝুম দ্বীপের দর্শনীয় স্থান ও করণীয়

✔ বালুকাবেলা ও সমুদ্র সৈকত: দ্বীপের নির্জন বালুময় সৈকতে হাঁটতে পারেন।
✔ ম্যানগ্রোভ বন ও চিত্রা হরিণ: শত শত চিত্রা হরিণ এই দ্বীপে বিচরণ করে।
✔ সন্ধ্যার জোয়ারের ঢেউ উপভোগ: সূর্যাস্তের সময় সৈকতে থাকা দারুণ এক অভিজ্ঞতা।
✔ নদী ও সমুদ্রে মাছ ধরা: স্থানীয়দের সাথে মাছ ধরার অভিজ্ঞতা নিতে পারেন।
✔ নৌকা ভ্রমণ ও ডলফিন দেখা: ভাগ্য ভালো হলে ইরাবতী ডলফিন দেখতে পারেন।
✔ নাইট ক্যাম্পিং: চাইলে রাতের বেলা সৈকতে তাঁবুতে ক্যাম্পিং করতে পারেন।

---

🍽️ কোথায় খাবেন?

নিঝুম দ্বীপে বড় রেস্টুরেন্ট কম থাকায়, খাবারের জন্য ছোট স্থানীয় হোটেলগুলোর উপর নির্ভর করতে হয়।
জনপ্রিয় খাবার:
✔ ভাত-মাছ
✔ সামুদ্রিক মাছ ভাজা
✔ নারকেল পানি

---

🏨 থাকার ব্যবস্থা

নিঝুম রিসোর্ট (ভাড়া: ১০০০-৩০০০ টাকা)

নিঝুম দ্বীপ বনবিভাগের রেস্ট হাউজ (পূর্ব অনুমতি লাগবে)

স্থানীয় হোমস্টে (ভাড়া তুলনামূলক কম)

---

📅 ভ্রমণের সেরা সময়

✔ নভেম্বর - মার্চ (শীতকাল) – তখন আবহাওয়া সুন্দর থাকে এবং জোয়ারের ঢেউ উপভোগ করা যায়।
✔ বর্ষাকালে যাওয়া কঠিন হতে পারে, কারণ দ্বীপের বেশ কিছু অংশ পানিতে তলিয়ে যায়।

---

⚠ কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস

✔ যেহেতু দ্বীপটি সংরক্ষিত এলাকা, তাই প্রকৃতি রক্ষা করুন।
✔ বিদ্যুৎ সমস্যা থাকতে পারে, তাই পাওয়ার ব্যাংক নিয়ে যান।
✔ অতি প্রয়োজনীয় ওষুধ, শুকনো খাবার, পানির বোতল সঙ্গে রাখুন।
✔ স্থানীয় গাইড নিতে পারেন, এতে ঘোরাফেরা সহজ হবে।

---

📸 নিঝুম দ্বীপ ভ্রমণের অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন!

গজনী অবকাশ কেন্দ্র বাংলাদেশের শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলায় গারো পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। প...
14/02/2025

গজনী অবকাশ কেন্দ্র বাংলাদেশের শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলায় গারো পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পাহাড়ি টিলা, লেক, ঝর্ণা এবং ঘন সবুজ বনানী এই স্থানের মূল আকর্ষণ।

কিভাবে যাবেন:

ঢাকা থেকে: মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে ড্রিমল্যান্ড বা স্পেশাল বাসে শেরপুর আসতে পারেন; ভাড়া ৪৫০-৫০০ টাকা। শেরপুর থেকে ঝিনাইগাতী উপজেলার কাংশা ইউনিয়নে অবস্থিত গজনী অবকাশ কেন্দ্রে লোকাল বাস, সিএনজি বা অটোরিকশায় যাওয়া যায়।

প্রবেশ ফি:

প্রতি ব্যক্তির জন্য প্রবেশ ফি ২০ টাকা।

ওয়াচ টাওয়ারে উঠতে জনপ্রতি ১০ টাকা।

যানবাহন প্রবেশের জন্য আলাদা ফি প্রযোজ্য।

দর্শনীয় স্থান ও আকর্ষণ:

লেক ও ঝর্ণা: কৃত্রিম লেক ও জলপ্রপাত।

ওয়াচ টাওয়ার: ৮০ ফুট উচ্চতার টাওয়ার থেকে পুরো এলাকার সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়।

মিনি চিড়িয়াখানা: মেছো বাঘ, অজগর সাপ, হরিণ, ভাল্লুকসহ প্রায় ৪০ প্রজাতির প্রাণী রয়েছে।

শিশু পার্ক: বাচ্চাদের জন্য বিভিন্ন রাইড ও খেলার ব্যবস্থা।

রংধনু ব্রিজ ও ড্রাগন টানেল: পর্যটকদের জন্য বিশেষ আকর্ষণ।

খাবার ও থাকার ব্যবস্থা:

খাবার: গজনী অবকাশ কেন্দ্রের ভেতরে ও ঝিনাইগাতী উপজেলা বাজারে বিভিন্ন মানের রেস্টুরেন্ট রয়েছে।

থাকা: ঝিনাইগাতীতে উপজেলা ডাকবাংলো এবং বন বিভাগের রেস্ট হাউজ আছে; পূর্ব অনুমতি নিয়ে থাকতে পারেন। শেরপুর শহরে বিভিন্ন মানের হোটেল ও গেস্ট হাউজ রয়েছে।

পরামর্শ:

এলাকাটি ভারতীয় সীমান্তের কাছাকাছি হওয়ায় সীমান্তের দিকে না যাওয়াই ভালো।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রক্ষা করতে যেখানে-সেখানে ময়লা ফেলবেন না।

স্থানীয়দের সাথে সদাচরণ করুন এবং তাদের সংস্কৃতির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করুন।

ঢাকা মেট্রোরেল বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার একটি অত্যাধুনিক গণপরিবহন ব্যবস্থা, যা শহরের যানজট কমাতে এবং যাত্রীদের দ্রুত ও আর...
13/02/2025

ঢাকা মেট্রোরেল বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার একটি অত্যাধুনিক গণপরিবহন ব্যবস্থা, যা শহরের যানজট কমাতে এবং যাত্রীদের দ্রুত ও আরামদায়ক যাতায়াত নিশ্চিত করতে নির্মিত হয়েছে। এটি দেশের প্রথম মেট্রোরেল প্রকল্প, যা ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) কর্তৃক পরিচালিত হচ্ছে।

প্রকল্পের বিবরণ:

প্রকল্পের নাম: ম্যাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) লাইন–৬

দৈর্ঘ্য: ২১.২৬ কিলোমিটার

স্টেশন সংখ্যা: ১৭টি

ট্রেনের সংখ্যা: ২৪ সেট, প্রতিটি ট্রেনে ৬টি কোচ

প্রতিটি ট্রেনের যাত্রী ধারণক্ষমতা: ২,৩০৮ জন

সর্বোচ্চ গতি: ১০০ কিলোমিটার/ঘণ্টা

দৈনিক যাত্রী পরিবহন ক্ষমতা: প্রায় ৫ লাখ

স্টেশন তালিকা:

1. উত্তরা উত্তর

2. উত্তরা সেন্টার

3. উত্তরা দক্ষিণ

4. পল্লবী

5. মিরপুর ১১

6. মিরপুর ১০

7. কাজীপাড়া

8. শেওড়াপাড়া

9. আগারগাঁও

10. বিজয় সরণি

11. ফার্মগেট

12. কারওয়ান বাজার

13. শাহবাগ

14. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

15. বাংলাদেশ সচিবালয়

16. মতিঝিল

17. কমলাপুর

চলাচলের সময়সূচি:

রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার:

সকাল ৭:১০ থেকে রাত ৯:৪০ পর্যন্ত

পিক আওয়ারে (সকাল ৭:১০ - সকাল ১১:০০ এবং বিকেল ৪:০১ - রাত ৯:৪০) প্রতি ৮ মিনিট পরপর ট্রেন চলাচল করে

অফ-পিক আওয়ারে (সকাল ১১:০১ - বিকেল ৪:০০) প্রতি ১০ মিনিট পরপর ট্রেন চলাচল করে

শুক্রবার:

বিকেল ৩:০০ থেকে রাত ৯:০০ পর্যন্ত

প্রতি ১২ মিনিট পরপর ট্রেন চলাচল করে

শনিবার:

সকাল ৭:১০ থেকে রাত ৯:৪০ পর্যন্ত

সকাল ৭:১০ থেকে সকাল ১১:০০ পর্যন্ত প্রতি ১০ মিনিট পরপর ট্রেন চলাচল করে

সকাল ১১:০১ থেকে রাত ৯:৪০ পর্যন্ত প্রতি ৮ মিনিট পরপর ট্রেন চলাচল করে

টিকিট ও ভাড়া:

সর্বনিম্ন ভাড়া: ২০ টাকা

সর্বোচ্চ ভাড়া: ১০০ টাকা

টিকিট প্রকার: সিঙ্গেল জার্নি টিকিট এবং এমআরটি পাস/র‍্যাপিড পাস

এমআরটি পাস/র‍্যাপিড পাস ব্যবহারে: ভাড়ায় ১০% ছাড় পাওয়া যায়

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:

ঢাকা মহানগরী ও পার্শ্ববর্তী এলাকাকে সমন্বিত করে ২০৩০ সালের মধ্যে মোট ৬টি মেট্রোরেল লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে, যার মোট দৈর্ঘ্য হবে ১২৮.৭৪১ কিলোমিটার এবং স্টেশন সংখ্যা হবে ১০৪টি। এর মধ্যে এমআরটি লাইন-১ হবে দেশের প্রথম পাতাল মেট্রোরেল, যা বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর এবং নতুন বাজার থেকে পূর্বাচল পর্যন্ত সংযুক্ত করবে।

নিরাপত্তা ও নির্দেশনা:

স্টেশনে এবং ট্রেনে শৃঙ্খলা বজায় রাখুন

টিকিট সংরক্ষণ করুন এবং স্টেশন থেকে বের হওয়ার সময় প্রদর্শন করুন

নিরাপত্তা কর্মীদের নির্দেশনা অনুসরণ করুন

স্টেশনে বা ট্রেনে ধূমপান নিষিদ্ধ

জরুরি পরিস্থিতিতে স্টাফদের সাথে যোগাযোগ করুন

ঢাকা মেট্রোরেল নগরবাসীর যাতায়াতকে আরও সহজ, দ্রুত এবং আরামদায়ক করেছে, যা ঢাকার পরিবহন ব্যবস্থায় একটি নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে।

10/02/2025

🚗 পদ্মা সেতু ভ্রমণ গাইড: এক অনন্য অভিজ্ঞতা 🌉

বাংলাদেশের অন্যতম বড় স্থাপনা পদ্মা সেতু, যা পদ্মা নদীর উপর নির্মিত এবং দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের জন্য যাতায়াতকে সহজ করেছে। ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য এটি এক দারুণ গন্তব্য, বিশেষ করে যাঁরা ঢাকার কাছাকাছি স্বল্পদূরত্বে একটি দিনের ট্রিপ উপভোগ করতে চান।

---

🔹 কিভাবে যাবেন? 🚗

📍 ঢাকা → পদ্মা সেতু (৬০ কিমি, ১.৫ - ২ ঘণ্টা)

🚘 নিজস্ব গাড়ি / রেন্ট-এ-কার: ঢাকা থেকে মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে ধরে গেলে দ্রুত পৌঁছানো যায়।

🚌 বাস:

গাবতলী, মতিঝিল, গুলিস্তান, সায়েদাবাদ থেকে সরাসরি বাস পাওয়া যায়।

গ্রীন লাইন, ইগল, দোয়েল, শুভযাত্রা ইত্যাদি বাস চলাচল করে।

ভাড়া: ১৫০-৩০০ টাকা

🚆 ট্রেন:

ঢাকা থেকে ফরিদপুরগামী ট্রেনে যেতে পারেন, তবে সেতু দেখার জন্য গাড়ি বা বাসই উত্তম।

🚤 লঞ্চ / স্পিডবোট:

যদি আপনি নদীপথ পছন্দ করেন, তাহলে সদরঘাট থেকে মাওয়া ঘাট পর্যন্ত লঞ্চ ও স্পিডবোটে যেতে পারেন।

---

🔹 পদ্মা সেতুর দর্শনীয় স্থান ও করণীয় 🏞️

🌉 পদ্মা সেতু ও আশপাশের দর্শনীয় স্থান

✔ পদ্মা সেতুর উপর দিয়ে গাড়ি ভ্রমণ করুন – দেশের দীর্ঘতম সেতু পার হওয়ার অভিজ্ঞতা নিন।
✔ মাওয়া ঘাটে পদ্মার ইলিশের স্বাদ নিন – মাওয়া ও শিমুলিয়ার ইলিশ খুব জনপ্রিয়।
✔ শিমুলিয়া ঘাট ও নদীর সৌন্দর্য উপভোগ করুন – নদীর ধারে বসে মনোমুগ্ধকর দৃশ্য উপভোগ করতে পারেন।
✔ জাজিরা প্রান্তে পদ্মা সেতু ভিউ পয়েন্ট – সেতুর অপূর্ব সৌন্দর্য দেখার জন্য ভালো স্থান।
✔ মুন্সিগঞ্জের ইকোপার্ক ও রিসোর্ট – সেতুর আশপাশে কিছু নতুন পার্ক এবং রিসোর্ট গড়ে উঠছে।

---

🔹 কোথায় খাবেন? 🍽️

🍴 মাওয়া ঘাটের খাবারের দোকান:

হেলাল রেস্টুরেন্ট: ইলিশ মাছের জন্য বিখ্যাত

নূর ইলিশ রেস্টুরেন্ট: ভাজা ইলিশ ও সর্ষে ইলিশ

মাওয়া রিভার ভিউ রেস্টুরেন্ট: নদীর ধারে বসে খাওয়ার অভিজ্ঞতা নিতে পারবেন

🥘 জনপ্রিয় খাবার:
✔ ভাজা ইলিশ ও ভাত
✔ সর্ষে ইলিশ
✔ ইলিশ ভুনা ও শুঁটকি ভর্তা
✔ পদ্মার টাটকা মাছের নানা পদ

---

🔹 থাকার ব্যবস্থা 🏨

📍 মাওয়া ও আশেপাশে থাকার জন্য কিছু ভালো হোটেল ও রিসোর্ট:
🏨 Hotel Padma Bridge View
🏕️ Padma Resort (লঞ্চে যেতে হয়)
🏡 Mawa Resort & Eco Park

ভাড়া: ১৫০০ - ৫০০০ টাকা (সিজন অনুযায়ী পরিবর্তন হতে পারে)

---

🔹 পদ্মা সেতু ভ্রমণের সেরা সময় 📅

✔ সকাল বা বিকেল বেলা – গরম কম থাকবে এবং সেতু ও নদীর দৃশ্য সুন্দর দেখাবে।
✔ বর্ষাকালে নদীর সৌন্দর্য বেশি উপভোগ্য, তবে ভ্রমণের সময় বৃষ্টি থেকে সতর্ক থাকুন।
✔ শীতকালে আবহাওয়া আরামদায়ক হয় এবং ধোঁয়াশাহীন দিনে পরিষ্কার ভিউ পাওয়া যায়।

---

🔹 কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও টিপস ⚠

✔ সেতুতে পায়ে হেঁটে বা বাইক নিয়ে ওঠা নিষিদ্ধ।
✔ সেতুর উপর দাঁড়িয়ে ছবি তোলা আইনত নিষিদ্ধ, তাই নিরাপদ স্থানে ছবি তুলুন।
✔ গাড়িতে বসেই ভ্রমণ উপভোগ করুন এবং অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালাবেন না।
✔ মাওয়া ঘাটে বেশি দাম চাইলে দরদাম করে খাবার কিনুন।

---

📸 আপনার পদ্মা সেতু ভ্রমণের অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন!

10/02/2025

🇹🇭 থাইল্যান্ড ভ্রমণ গাইড: এশিয়ার স্বপ্নের গন্তব্য 🌴

থাইল্যান্ড তার নৈসর্গিক দ্বীপ, আধুনিক শহর, ঐতিহ্যবাহী মন্দির এবং চমৎকার খাবারের জন্য বিখ্যাত। এটি পর্যটকদের জন্য অন্যতম জনপ্রিয় গন্তব্য, যেখানে আপনি সমুদ্রসৈকত, পাহাড়, শহরের ঝলমলে জীবন এবং ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির সমন্বয় পাবেন।

🔹 বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড যাওয়ার উপায় ✈️

📍 ঢাকা → ব্যাংকক (ফ্লাইট: ২.৫ - ৩ ঘণ্টা)

✈️ এয়ারলাইন্স:

Biman Bangladesh Airlines

Thai Airways

AirAsia

US-Bangla Airlines

🎟️ টিকিটের দাম:

সাধারণত ২৫,০০০-৫০,০০০ টাকা (রিটার্ন ফ্লাইট)

AirAsia-এর মতো বাজেট এয়ারলাইন্সে অফার পাওয়া গেলে কম খরচে যাওয়া সম্ভব

📍 ভিসা প্রসেস:
বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য থাইল্যান্ড অন-অ্যারাইভাল ভিসা চালু রয়েছে।
✔ প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:

১৫ দিনের জন্য থাই অন-অ্যারাইভাল ভিসা (২০০০ THB)

কমপক্ষে ১০,০০০ THB (প্রতি ব্যক্তি) বা ২০,০০০ THB (পরিবারের জন্য) ব্যাংক ব্যালেন্স

ফ্লাইট ও হোটেল বুকিং কনফার্মেশন

---

🔹 থাইল্যান্ডের সেরা দর্শনীয় স্থান 🏝️

🏙️ ব্যাংকক (Bangkok) – আধুনিক ও ঐতিহ্যের মিশ্রণ

✔ গ্র্যান্ড প্যালেস ও ওয়াট ফ্রা কেও (Wat Phra Kaew) – থাইল্যান্ডের রাজকীয় প্রাসাদ
✔ ওয়াট অরুণ (Wat Arun) – চাও প্রাইয়া নদীর পাশে সুন্দর মন্দির
✔ চাটুচাক মার্কেট – বিশাল শপিং মার্কেট
✔ সুকুম্ভিত ও খাও সান রোড – রাতের জীবনের জন্য জনপ্রিয়

🏖️ পাতায়া (Pattaya) – সমুদ্রসৈকত ও পার্টির স্বর্গ

✔ পাতায়া বিচ – সূর্যাস্ত ও ওয়াটার স্পোর্টস
✔ কোহ লার্ন (Coral Island) – অসাধারণ নীল জল ও সাদা বালির সৈকত
✔ থিফানি শো – বিখ্যাত ক্যাবারে শো
✔ নং নুচ গার্ডেন – বিশাল থাই উদ্ভিদ ও সাংস্কৃতিক পারফরম্যান্স

🏝️ ফুকেট (Phuket) ও ক্রাবি (Krabi) – প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের খনি

✔ ফি ফি আইল্যান্ড (Phi Phi Islands) – স্বপ্নের মতো দ্বীপ
✔ পাটং বিচ – নাইটলাইফ ও সৈকতের জন্য বিখ্যাত
✔ মায়া বে (Maya Bay) – "The Beach" মুভির শুটিং লোকেশন
✔ রাইলি বিচ – ক্লিফ, স্নরকেলিং ও শান্ত সৈকত

🍃 চিয়াং মাই (Chiang Mai) ও চিয়াং রাই (Chiang Rai) – পাহাড় ও সংস্কৃতি

✔ ডোই ইনথানন ন্যাশনাল পার্ক – থাইল্যান্ডের সর্বোচ্চ পর্বত
✔ ওয়াট রং খুন (সাদা মন্দির) – থাইল্যান্ডের অন্যতম সুন্দর মন্দির
✔ এলিফ্যান্ট স্যাংচুয়ারি – হাতিদের যত্ন নেওয়ার সুযোগ

---

🔹 থাইল্যান্ডের জনপ্রিয় খাবার 🍜

🍲 প্যাড থাই (Pad Thai) – বিখ্যাত নুডলস
🌶️ সোম তম (Som Tam) – স্পাইসি পেঁপে সালাদ
🍛 গ্রীন কারি (Green Curry) – থাই মশলাদার তরকারি
🍢 স্ট্রীট ফুড (Grilled Meat, Mango Sticky Rice)

---

🔹 থাইল্যান্ডে থাকার ব্যবস্থা 🏨

🏨 বাজেট হোটেল: ৮০০-২০০০ THB
🏖️ মিড-রেঞ্জ রিসোর্ট: ২৫০০-৫০০০ THB
🏩 লাক্সারি রিসোর্ট: ৫০০০+ THB

📍 সাশ্রয়ী থাকার জন্য এলাকাগুলো:

ব্যাংককে সুকুম্ভিত ও খাও সান রোড

পাতায়ায় সেকেন্ড রোড ও জোমটিয়েন বিচ

ফুকেটে পাটং ও কারন বিচ

---

🔹 ভ্রমণের সেরা সময় 📅

✔ নভেম্বর - ফেব্রুয়ারি: সবচেয়ে ভালো আবহাওয়া (শীতল ও আরামদায়ক)
✔ মার্চ - মে: গরম, কিন্তু বিচের জন্য ভালো সময়
✔ জুন - অক্টোবর: বর্ষাকাল, কম খরচে ঘোরার সুযোগ

---

🔹 থাইল্যান্ড ভ্রমণের কিছু টিপস ⚠

✔ স্থানীয় টাকায় (THB) লেনদেন করুন, এয়ারপোর্টের পরিবর্তে লোকাল মানি এক্সচেঞ্জ থেকে পরিবর্তন করা ভালো।
✔ গুগল ম্যাপ ও গ্র্যাব (Grab) অ্যাপ ডাউনলোড করুন – উবারের মতো জনপ্রিয় রাইড শেয়ারিং অ্যাপ।
✔ পানি বোতল ও হালকা কাপড় সাথে রাখুন, কারণ আবহাওয়া গরম থাকতে পারে।
✔ থাই সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হন – বৌদ্ধ মন্দিরে সংক্ষিপ্ত পোশাক পরবেন না।

---

📸 আপনার থাইল্যান্ড ভ্রমণের অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন!

07/02/2025

রাজধানী ঢাকায় গণপরিবহনে শৃঙ্খলা ফেরাতে এবং যাত্রীসেবার মান উন্নত করতে সম্প্রতি নতুন বাস সার্ভিস চালু করা হয়েছে। নতুন এই ব্যবস্থায় গাজীপুর-ঢাকা সড়কের বিভিন্ন রুটে ২১টি কোম্পানির অধীনে মোট ২,৬১০টি বাস পরিচালিত হবে, যেগুলো গোলাপি রঙের হবে।

প্রধান বৈশিষ্ট্য:

কাউন্টার ও টিকিটভিত্তিক সেবা: বাসগুলো নির্দিষ্ট কাউন্টার থেকে টিকিট কেটে যাত্রীদের উঠতে হবে, যা যাত্রীদের জন্য সুবিধাজনক হবে এবং পরিবহন ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা আনবে।

ই-টিকিটিং পদ্ধতি: বাসগুলোতে ই-টিকিটিং ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে, যা যাত্রীদের জন্য টিকিট সংগ্রহের প্রক্রিয়াকে সহজ করবে এবং নগদ লেনদেনের প্রয়োজনীয়তা কমাবে।

বাসের রুট:

প্রাথমিকভাবে চারটি অংশে এই বাসগুলো পরিচালিত হবে:

1. গাজীপুর-আবদুল্লাহপুর থেকে আসা বাস।

2. মানিকগঞ্জ-ধামরাই-সাভার হয়ে ঢাকায় প্রবেশ করা বাস।

3. বছিলা-মোহাম্মদপুর থেকে আসা বাস।

4. মিরপুর থেকে ছাড়া বাস।

প্রথমে আবদুল্লাহপুর অংশের বাস দিয়ে এই কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। এর জন্য একশটি বাস গোলাপি রঙে রঙ করা হয়েছে এবং ই-টিকিটিং ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

উদ্বোধন:

উত্তরার আজমপুরে এই সেবা উদ্বোধন করেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। তিনি ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থার উন্নতির জন্য এই উদ্যোগের প্রশংসা করেন এবং আশা প্রকাশ করেন যে, এটি সড়কে শৃঙ্খলা আনতে সহায়ক হবে।

উদ্দেশ্য:

নতুন এই বাস সার্ভিসের মূল লক্ষ্য হলো:

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা।

যাত্রীসেবার মান উন্নত করা।

টিকিটিং প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও সহজতা নিশ্চিত করা।

ট্রাফিক জ্যাম কমানো।

এই উদ্যোগের মাধ্যমে ঢাকার গণপরিবহন ব্যবস্থায় ইতিবাচক পরিবর্তন আশা করা হচ্ছে, যা যাত্রীদের যাতায়াতকে আরও সহজ ও নিরাপদ করবে।

নতুন এই বাস সার্ভিস সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে নিচের ভিডিওটি দেখতে পারেন:

07/02/2025

রাজধানীতে পাবলিক পরিবহনে শৃঙ্খলা ফেরাতে নতুন বাস সার্ভিস। দেখা যাক নতুন এই বাস সার্ভিস রাজধানী বাসীর আস্থা অর্জনে কতটুকু ভূমিকা পালন করতে পারে।

07/02/2025

🌿 সুন্দরবন ভ্রমণ গাইড: বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন ও রয়েল বেঙ্গল টাইগারের আবাসস্থল 🐅🌊

সুন্দরবন ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান, যেখানে দৃষ্টি নন্দন বনের শ্বাসমূল, নদী, বন্যপ্রাণী এবং অনন্য প্রকৃতির সমাহার রয়েছে। যদি আপনি প্রকৃতি ও অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমী হন, তাহলে সুন্দরবন হতে পারে আপনার পরবর্তী গন্তব্য!

---

🔹 কিভাবে সুন্দরবন যাবেন? 🚢

📍 ঢাকা → খুলনা → সুন্দরবন (৩৫০ কিমি, ৮-১০ ঘণ্টা)
🚍 বাস: Shohag, Green Line, Hanif (ভাড়া ৮০০-১৫০০ টাকা)
🚆 ট্রেন: Sundarban Express (ঢাকা → খুলনা)
✈️ ফ্লাইট: US-Bangla, Novoair (ঢাকা → যশোর → খুলনা)

📍 খুলনা → সুন্দরবন
🚢 লঞ্চ/ট্রলার: খুলনা থেকে সরাসরি সুন্দরবন যেতে হয় (বিভিন্ন ট্যুর কোম্পানির প্যাকেজ পাওয়া যায়)

---

🔹 সুন্দরবনের সেরা দর্শনীয় স্থান

🐅 কচিখালী ও করমজল বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য

✔ রয়েল বেঙ্গল টাইগার, হরিণ, কুমির ও বিভিন্ন বন্যপ্রাণী দেখা যায়
✔ নৌকায় ঘুরে ম্যানগ্রোভ বন ও নদী উপভোগ করুন

🌊 দুবলার চর (হিরণ পয়েন্ট ও ফিশিং স্পট)

✔ শীতকালে হাজার হাজার অতিথি পাখির মিলনস্থল
✔ স্থানীয় জেলেদের মাছ ধরা ও শুঁটকি প্রক্রিয়াকরণ দেখতে পারবেন

🚢 হরবাড়িয়া ইকো ট্যুরিজম স্পট

✔ সুন্দরবনের গভীরে যাওয়ার জন্য ভালো স্থান
✔ নৌকা বা স্পিডবোটে ঘুরে বন, পশুপাখি ও নদী উপভোগ করুন

🌿 নীলকমল (টিগার পয়েন্ট) ও মান্দারবাড়িয়া সৈকত

✔ রয়েল বেঙ্গল টাইগারের অন্যতম বিচরণ ক্ষেত্র
✔ নির্জন ও অপূর্ব সুন্দর সৈকত

🏕️ শরণখোলা ও মংলা রুটের বনভ্রমণ

✔ কম খরচে ছোট ট্রলারে সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকা ঘোরা যায়

---

🔹 থাকার ব্যবস্থা 🏨

🏡 খুলনা ও মংলায় হোটেল:

Tiger Garden Hotel (খুলনা)

City Inn (খুলনা)

Mongla Port Guest House

🏕️ সুন্দরবনে থাকার জন্য ক্যাম্প:

বন বিভাগের অনুমোদিত রেস্ট হাউস ও ক্যাম্প

ট্যুর প্যাকেজের মাধ্যমে নৌকায় থাকার সুযোগ

🔹 ভাড়া: ১০০০-৫০০০ টাকা (সিজন অনুযায়ী পরিবর্তন হতে পারে)

---

🔹 সুন্দরবনের জনপ্রিয় খাবার 🍤

🐟 টাটকা ইলিশ, কাঁকড়া ও চিংড়ি ভুনা
🥘 শুঁটকি ও দেশীয় ভর্তার স্বাদ নিন
🥭 গোলপাতার গুড় ও নারকেল পিঠা

---

🔹 সুন্দরবন ভ্রমণের সেরা সময় 📅

✔ নভেম্বর - মার্চ: শীতকালে সবচেয়ে ভালো আবহাওয়া ও প্রাণীদের দেখার সুযোগ
✔ জুলাই - সেপ্টেম্বর: বর্ষাকালে সুন্দরবনের সবুজ সৌন্দর্য সবচেয়ে বেশি উপভোগ্য

---

🔹 ভ্রমণ টিপস ⚠

✔ বন বিভাগ থেকে অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করুন
✔ গাইড ছাড়া গভীর বনে প্রবেশ করবেন না
✔ জীবজন্তুর দিকে কিছু ছুঁড়বেন না বা বিরক্ত করবেন না
✔ জীবন রক্ষাকারী জ্যাকেট ও প্রয়োজনীয় ওষুধ সঙ্গে রাখুন

---

📸 আপনার সুন্দরবন ভ্রমণের অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন!

Address

Gulshan-Badda Link Road, Badda
Dhaka
1212

Telephone

+8801711608979

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when TML TOURS & TRAVELS posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to TML TOURS & TRAVELS:

Share