17/07/2025
এশিয়ার সবচেয়ে বড় এবং বাংলাদেশের গর্ব ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবন ও তার প্রান বৈচিত্র দেখতে আমদের সাথে চলুন এবং উপভোগ করুন সুন্দরবনের সেরা অভিজ্ঞতা।
যারা সুন্দরবনে ফ্যামিলি নিয়ে অথবা কর্পোরেট ভ্রমন করতে চান, এখনই আপনাদের পছন্দমত তারিখে রুম আথবা পুরো জাহাজ বুকিং করতে পারবেন।
আমাদের পরবর্তী বুকিং চলমানঃ
MV Alaska শিপে লাক্সারিয়াস ট্যুর ৫-৭ই সেপ্টেম্বর।
খরচ জনপ্রতি ২২,০০০ টাকা (লাক্সারিয়াস শিপ)
এছাড়াও আমাদের ২০২৫ এবং ২০২৬ সালের অগ্রিম বুকিং চলমান রয়েছে।
এখানে আপনি পাবেন এক সাথে পাচটি সৌন্দর্য।
১) এশিয়ার সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট
২) নৌ বিহার।
৩) ওয়াইল্ড লাইফ।
৪) প্রকৃতি।
৫) সাগর।
বাংলাদেশের আর কোথাও নৌযানে করে তিনদিন ভ্রমনের সুযোগ নাই একমাত্র সুন্দরবন ছাড়া, আপনি এখানে নৌ বিহার, প্রকৃতি, ওয়াইল্ড লাইফ, সমুদ্র সব একসাথে পাচ্ছেন। এই সময় খুব কাছে থেকে বন্যপ্রানী দেখার এক অপূর্ব সুযোগ পাওয়া যায়। এমন কি এই সময় পৃথিবী বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগারও দেখা যাবার সম্ভবনা খুব বেশী।
এই সময় সমুদ্রকে পাবেন আপনার মনের মত করে।
ভ্রমনের সময়: ৩ দিন ২ রাত (খুলনা -সুন্দরবন -খুলনা)
আমাদের ভ্রমনের স্থানঃ
১ঃ হারবাড়িয়া/ আন্দার মানিক।
২ঃ কটকা জামতলা সী বিচ।
৩ঃ কটকা অফিস পাড়।
৪ঃ হিরন পয়েন্ট, দুবলার চর / কচিখালি, ডিমের চর
৫ঃ করমজল।
★১ম দিন :
নির্ধারিত দিনে ঢাকা থেকে খুলনাগামী বাসে/ট্রেনে করে খুলনা শহরের রয়েল মোড়/রেল স্টেশন থেকে অটোরিক্সাতে করে ৫ মিনিটে 4NO BIWTA ঘাটে সকাল ৭ টার মধ্যে পৌঁছানো। আপনাকে আমাদের ট্যুর গাইড রিসিভ করে ট্রলারে শীপে নিয়ে আসবে। তারপর ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা পরিবেশন। জাহাজ মংলা পোর্টে পৌঁছানোর পূর্বে রুপসা ব্রীজ, খুলনা শীপ ইর্য়াড ও রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র দেখা যাবে। দুপুর ১ টা থেকে ২:৩০ মিনিটের মধ্যে আমরা আন্ধারমানিক ফরেস্ট অফিস পৌছাবো যেখানে বন বিভাগের ইকো ট্যুরিজম স্পট দেখতে পাওয়া যাবে। এরপর বনের ভিতর দিয়ে ছোট ছোট ক্যানেল পার হয়ে কটকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে রাত ১ টায় পৌছানো এবং রাতে জাহাজে অবস্থান।
★২য় দিন :
ভোরে ট্রলারে করে কটকার আশেপাশে ক্যানেল ক্রুজিং। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে গভীরভাবে উপলব্দি করার জন্যে ট্রলার বন্ধ করে বিভিন্ন প্রকার প্রানী যেমন হরিন,মাছরাঙা, বানর, বনমোরগ, হরিণ, বন্য শূকর এবং বিভিন্ন প্রজাতির পাখির কলকাকলী সাথে ওয়াচ টাওয়ার এবং জামতলা উপভোগ করা হবে। ব্রেকফাস্ট করে কটকার অফিস পাড় নামবো ভাগ্য সুপ্রসন্ন হলে সেখানে প্রচুর হরিন দেখা পেতে পারি, সেখান থেকে ঘুরে আমরা জাহাজে ফিরবো, এর পরে আমরা আবার জাহাজে করে কচিখালীর দিকে রওনা করবো, কচিখালী এবং ডিমের চর ঘুরাঘুরি করে সন্ধ্যা নাগাদ ট্যুরিষ্ট শীপে চলে আসব। রাতে বার-বি-কিউ ডিনারের সাথে জাহাজ করমজলের দিকে রওনা করবে।
★৩য় দিন :
সকালের নাস্তা খেয়ে করমজল ইকো ট্যুরিজম স্পট পরিদর্শন। সকালে ১০ টায় করমজলে নেমে প্রচুর বানর, হরিন, কুমিরের প্রজননকেন্দ্র দেখতে পাওয়া যাবে। দুপুরের দিকে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা। আনুমানিক বিকাল 3.30PM/4.00PM নাগাদ খুলনা পৌছাবো।
জোয়ার ভাটার কারনে ২/৩ ঘন্টা সময় ব্যবধান হতে পারে।
যেসকল প্রয়োজনীয় জিনিস সঙ্গে আনতে হবেঃ
আপনার ব্যক্তিগত মেডিসিন, সানগ্লাস, ক্যপ, বেবি ফুড, ছাতা, টেলিটক সিম, ওয়াকিং সু/সান্ডেল।
যেসকল জিনিস সঙ্গে আনা যাবেনাঃ
কোন ধরনের বন্দুক এবং ড্রোন।
আপনার রুম এবং জাহাজ বুক করতে এবং বিস্তারিত জানতে কল করুন:
☎️ +8801711-651414
☎️ +8801711-651412
☎️ +8801678-669765
আমাদের অফিসঃ
২২, রব সুপার মার্কেট (লিফট-৮), গুলশান সার্কেল -২, ঢাকা -১২১২