Go Travels

Go Travels Tour Package, Visa, Hotel Booking, Air Ticket, Hajj & Omrah, Medical Tourism, Education Consultancy

Tour Package, Visa, Hotel Booking, Air Ticket, Hajj & Omrah, Medical Tourism

বিস্তারিতঃ থাইল্যান্ড “ছয় দেশ, এক গন্তব্য” নামে একটি নতুন পর্যটন ক্যাম্পেইন চালু করতে যাচ্ছে, যার লক্ষ্য দক্ষিণ-পূর্ব এশ...
02/06/2025

বিস্তারিতঃ

থাইল্যান্ড “ছয় দেশ, এক গন্তব্য” নামে একটি নতুন পর্যটন ক্যাম্পেইন চালু করতে যাচ্ছে, যার লক্ষ্য দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ছয়টি দেশকে একত্রিত করে পর্যটকদের জন্য সহজ ও উপভোগ্য ভ্রমণ অভিজ্ঞতা তৈরি করা। থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, কম্বোডিয়া ও ভিয়েতনাম ইতিমধ্যে এতে যুক্ত হয়েছে, যদিও ষষ্ঠ দেশের নাম এখনো প্রকাশ হয়নি। এই প্রকল্পে পর্যটকদের জন্য থাকবে বিলাসবহুল জাহাজ ভ্রমণ, ঐতিহ্যবাহী স্থানে সফর, বিভিন্ন দেশের খাবার উপভোগ, নিজে গাড়ি চালিয়ে ঘোরার সুযোগ এবং ঋতুভিত্তিক উৎসব ভ্রমণ। ইউরোপের শেনজেন ভিসার মতো একটি যৌথ ভিসা চালুর পরিকল্পনা করা হয়েছে, যা দিয়ে একবারে সব অংশগ্রহণকারী দেশে প্রবেশ করা যাবে। ইমিগ্রেশন চেকপয়েন্টে দ্রুত প্রবেশের বিশেষ সুবিধাও থাকবে। পর্যটকদের জন্য থাকছে হোটেল ও রেস্টুরেন্টের বিশেষ প্যাকেজ। এই উদ্যোগ কেবল পর্যটন নয়, বরং অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে বন্ধুত্ব ও সংস্কৃতি বিনিময়ও বাড়াবে। একটি যৌথ কমিটি এই প্রকল্পের বাস্তবায়ন তদারকি করবে। সফল হলে এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ভ্রমণকে আরও সহজ, আকর্ষণীয় ও স্মরণীয় করে তুলবে।

20/04/2025

সাড়ে তিন লাখ জনবল নিবে নেদারল্যান্ডস।এখন ঢাকা থেকেই মিলবে নেদারল্যান্ডসের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা।
মাত্র ১ মাসেই মিলতে পারে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা।

বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য নেপালের ভিসা ফ্রি! 🇳🇵বাংলাদেশি নাগরিকরা প্রতি বছর একবার নেপালের ফ্রি ভিসা পেতে পারেন।👉 প্রথমবার...
18/01/2025

বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য নেপালের ভিসা ফ্রি! 🇳🇵

বাংলাদেশি নাগরিকরা প্রতি বছর একবার নেপালের ফ্রি ভিসা পেতে পারেন।
👉 প্রথমবার ফ্রি, দ্বিতীয়বার ভিসা ফি দিতে হবে।
👉 ভিসার মেয়াদ: ৬ মাস (৩০ দিনের ভ্রমণ অনুমতি)।

ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস 📋:

1️⃣ পাসপোর্ট (মেয়াদ কমপক্ষে ৬ মাস)।
2️⃣ ২ কপি ছবি (সাইজ: ৩.৫x৪.৫ সেমি)।
3️⃣ জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি (NID)।
4️⃣ ব্যাংক স্টেটমেন্ট: শেষ ৩ মাসের।
5️⃣ এনওসি বা ট্রেড লাইসেন্স: চাকরিজীবী বা ব্যবসায়ীদের জন্য।
6️⃣ হোটেল বুকিং ডকুমেন্টস।
7️⃣ বিমানের রাউন্ড ট্রিপ টিকিট।
8️⃣ আবেদন ফর্ম।

প্রসেসিং টাইম এবং ঠিকানা 📍:
• ঠিকানা: নতুন বাজার, আমেরিকান এম্বাসির পেছনে, নেপাল এম্বাসি।
• আবেদন জমা: সকাল ৯:০০ – দুপুর ১২:৩০।
• ডেলিভারি টাইম: দুপুর ২:০০ – বিকাল ৪:০০।
• প্রসেসিং টাইম: মাত্র ৩ দিন।

অতিরিক্ত তথ্য ✈️:
• শিশুদের জন্য বাবা-মায়ের পাসপোর্ট ও স্কুলের NOC জমা দিতে হবে।
• ভিসার তারিখ নির্ধারণের সময় পরিকল্পনা অনুযায়ী সঠিক দিন উল্লেখ করুন।
• ফ্রি ভিসার সুবিধা বছরে মাত্র একবার প্রযোজ্য।
• ট্যুরিজমের জন্য অক্টোবর-ডিসেম্বর সেরা সময়।

বিশেষ পরামর্শ ⚠️:
• নেপালে হিমালয় অঞ্চলে ঘোরার জন্য গাইড রাখুন।
• পর্যাপ্ত নেপালি রুপি নিয়ে নিন, কারণ সব জায়গায় কার্ড চলে না।
• পরিবার নিয়ে ভ্রমণে সবাইকে আলাদা ডকুমেন্টস নিতে হবে।

💡 পোস্টটি শেয়ার করুন যাতে অন্যরাও উপকৃত হতে পারে।

২১ দিন ট্রেন এ চেপে যাবেন না কি বেড়াতে ?বিশ্বের দীর্ঘতম ট্রেন জার্নিএটা বর্তমানে বিশ্বের দীর্ঘতম ট্রেন যাত্রা,  প্রায় ২...
09/01/2025

২১ দিন ট্রেন এ চেপে যাবেন না কি বেড়াতে ?
বিশ্বের দীর্ঘতম ট্রেন জার্নি
এটা বর্তমানে বিশ্বের দীর্ঘতম ট্রেন যাত্রা,
প্রায় ২১ দিন স্থায়ী এই যাত্রা।

শুরু হয় ইউরোপের পর্তুগাল থেকে এবং শেষ হয় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মালোয়শিয়ায়।
জীবনে যদি কখনো সুযোগ আসে তবে একদিন এই ট্রেন জার্নি করতে চাই ।

পর্তুগালে শুরু হওয়া এই যাত্রা, স্পেন, ফ্রান্স, জার্মানি, পোল্যান্ড, বেলারুশ, রাশিয়া, মঙ্গোলিয়া, চীন, লাওস, থাইল্যান্ড হয়ে মালয়েশিয়ায় শেষ হয়।
সব মিলিয়ে ১৩ টি দেশ অতিক্রম করতে হয়। এটা একক কোন ট্রেন যাত্রা না।

ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া শেষ করার জন্য আপনাকে থামতে হবে।
এই দীর্ঘ যাত্রায় আপনি অসাধারণ প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগের পাশাপাশি বিশ্বের অনেকগুলো দর্শনীয় স্থান দেখতে পাবেন।

বিশ্ব সংস্কৃতি জানার জন্য এমন সুন্দর সুযোগ আর দ্বিতীয়টি নেই।
কাজেই কখনো সুযোগ আসলে ২১ দিনের এই ট্রেন ভ্রমণ সবার শেষ করা উচিৎ।

বর্তমানে বৈশ্বিক ভ্রমণ ও ভিসা পরিস্থিতি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং হয়ে উঠেছে, বিশেষ করে বাংলাদেশের পাসপোর্টধারীদের জন্য। সাম্প্...
08/01/2025

বর্তমানে বৈশ্বিক ভ্রমণ ও ভিসা পরিস্থিতি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং হয়ে উঠেছে, বিশেষ করে বাংলাদেশের পাসপোর্টধারীদের জন্য। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ ও সীমাবদ্ধতা চালু হওয়ায় দেশের বাইরে ভ্রমণ করাটা ক্রমশ কঠিন হয়ে যাচ্ছে।

চলুন এক নজরে দেখি কোন কোন দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য এখন বেশি কষ্টকর এবং কোন দেশে যেতে কিছুটা সহজলভ্যতা রয়েছে।

১. ভারত:

ভারতীয় টুরিস্ট ভিসা প্রায় বন্ধ বলা চলে, এবং যারা আবেদন করেন, তাদের ক্ষেত্রেও ভিসা পেতে কয়েক মাসের অপেক্ষার ঝামেলা। শিক্ষার্থী ও চিকিৎসা ভিসার জন্যেও এখন বেশ কড়াকড়ি রয়েছে।

২. মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো:

সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, বাহরাইন, ওমান, এবং জর্ডানের মতো দেশগুলোতে বর্তমানে টুরিস্ট ভিসা কার্যত বন্ধ। এখানকার রেসিডেন্স কার্ড থাকলেও এখন অনেক দেশে অন-অ্যারাইভাল সুবিধা বন্ধ হয়ে গেছে, যা আগে বিভিন্ন দেশে প্রযোজ্য ছিল।

৩. কেন্দ্রীয় এশিয়া:

২০২৩ সালে কাজাখস্তান, কিরগিজস্তানসহ বিভিন্ন দেশ ভিসা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশিদের প্রতি আগ্রহ দেখালেও কিছু অপ্রত্যাশিত ঘটনার কারণে বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা সীমিত করা হয়েছে। এর মধ্যে উজবেকিস্তানও নতুন করে ইনভাইটেশন প্রসেস চালু করলেও বাংলাদেশিদের ক্ষেত্রে অনেকটা কঠোর নীতি গ্রহণ করেছে।

৪. কানাডা:

সাম্প্রতিক কালে কানাডায় ভিসা নীতিতে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। কানাডার স্টুডেন্ট ও টুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে আগে যেখানে দ্রুত ভিসা মঞ্জুর হতো, এখন অনেকের আবেদন পুনঃবিবেচনা ছাড়াই প্রত্যাখ্যাত হচ্ছে।

৫. ইউরোপীয় দেশগুলো:

ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোতে ভিসা পেতে এখন তীব্র যাচাই-বাছাই চলছে, ফলে ভিসা অনুমোদনের হার কমে প্রায় ১৫% এ নেমে এসেছে। প্রাপ্তির মধ্যে অনেকেই আর ফিরে আসেন না, যার ফলে এই অঞ্চলের দেশগুলো ভিসা দেওয়ার ক্ষেত্রে আরও সতর্ক হয়ে গেছে।

৬. দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া:

মালয়েশিয়া, কম্বোডিয়া, লাওস, ইন্দোনেশিয়ায় ভ্রমণ ভিসা সহজলভ্য হলেও ইমিগ্রেশন চেকিংয়ে বাংলাদেশিদের অতিরিক্ত যাচাই করা হয়। অনেকের ক্ষেত্রে আলাদাভাবে কাউন্টারে নেয়া হয়, যা ভ্রমণকারীদের জন্য কিছুটা বিব্রতকর।

৭. নেপাল:

নেপালে যেতে এখনো কোন বাধা নেই, তবে কিছু বাংলাদেশি নেপালি পাসপোর্ট সংগ্রহ করে ইউরোপ যাওয়ার চেষ্টা করায় নেপালের ইমিগ্রেশন কিছুটা কঠোর হয়েছে।

৮. অস্ট্রেলিয়া:

অস্ট্রেলিয়ান ভিসার ক্ষেত্রে সাধারণত ৯৫% আবেদন এখন প্রত্যাখ্যাত হচ্ছে। শিক্ষা বা অন্যান্য ভিসা আবেদনকারীদের ক্ষেত্রে ছোটখাটো অসঙ্গতির জন্যও রিজেকশন হচ্ছে।

৯. যুক্তরাজ্য:

যুক্তরাজ্যের ভিসা পেতে স্টেটমেন্ট ও অন্যান্য আর্থিক প্রমাণপত্রের কড়াকড়ি বাড়ানো হয়েছে। বেশিরভাগ আবেদনকারীরই প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টেশনের ঘাটতি থাকায় আবেদন প্রত্যাখ্যাত হচ্ছে।

১০. বসনিয়া ও সার্বিয়া:

অনেক বাংলাদেশি এই দেশগুলো হয়ে ইউরোপের অন্যান্য দেশে পাড়ি দেওয়ার চেষ্টা করেন, ফলে বসনিয়া ও সার্বিয়ার জঙ্গলে বা জাতিসংঘের ক্যাম্পে বহু বাংলাদেশি আটকা পড়ে থাকে বছরের পর বছর।

১১. পানামা:

মধ্য আমেরিকার দেশ পানামার জঙ্গল পথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টার ফলে বহু বাংলাদেশি সেখানে প্রাণ হারিয়েছেন।

১২. ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, মেক্সিকো:

অনেক বাংলাদেশি এই দেশগুলোতে বসবাস করেন মূলত যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমানোর আশায়, কিন্তু বাধা বা আইনি ঝামেলায় আটকা পড়েন।

১৩. লিবিয়া ও ইতালি:

লিবিয়া হয়ে ইতালিতে ঢোকার প্রবণতা সম্পর্কে প্রায় সকলেই জানেন, তবে এটি অত্যন্ত বিপদজনক ও ঝুঁকিপূর্ণ। ফলে এই রুটটি নিয়ে স্থানীয় সরকারগুলিও সতর্ক।

১৪. আফ্রিকা:

আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ যেমন মোজাম্বিক, নাইজেরিয়া, বা দক্ষিণ আফ্রিকায় এখনও ভিসা পেতে কিছুটা সুবিধা আছে। তবে মরক্কোর মতো দেশ যাদের ইউরোপের সাথে স্থল সীমান্ত রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অভিবাসী সংক্রান্ত সমস্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

শ্রীলঙ্কা:

শ্রীলঙ্কায় বর্তমানে অন-অ্যারাইভাল ভিসা আবার চালু হলেও পূর্বের তুলনায় কিছু শর্ত আরোপ করা হয়েছে। এর ফলে শ্রীলঙ্কায় যেতে ইচ্ছুক বাংলাদেশিদের জন্য কিছুটা হলেও সুসংবাদ আছে।

বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের জন্য এই সংকটময় পরিস্থিতিতে যেসব দেশে যাওয়ার চেষ্টা করছেন, সেই সব দেশে যাবার আগে সঠিক তথ্য যাচাই করে পরিকল্পনা করে নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

বর্তমান পরিস্থিতিতে করণীয়:

নিরাপদ ভ্রমণ ও সঠিক ভিসা প্রক্রিয়া অনুসরণ করার চেষ্টা করা উচিত।

যেসব দেশে এখনো ভিসা সুবিধা রয়েছে, সেগুলোতে নিয়ম মেনে প্রবেশ করা জরুরি।

অবৈধ পথে বিদেশ যাওয়ার চেষ্টার কারণে ভবিষ্যতে আরো দেশ ভিসা বন্ধ করতে পারে, তাই এমন ঝুঁকিপূর্ণ পদক্ষেপ থেকে বিরত থাকা উচিত।

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নত করা, সঠিক প্রক্রিয়ায় ভ্রমণ করা এবং ভ্রমণের উদ্দেশ্য সম্পর্কে স্বচ্ছ থাকা বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করতে সহায়ক হতে পারে।

বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের জন্য বর্তমান ভিসা সংকটময় পরিস্থিতি বিবেচনায় কিছু করণীয় বিষয় বিবেচনা করা যেতে পারে। এই সংকট কাটিয়ে নিরাপদে এবং বৈধ উপায়ে বিদেশ ভ্রমণ বা স্থায়ী হওয়ার পরিকল্পনা করলে কিছু পদক্ষেপ অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ:

১. বিশ্বাসযোগ্য এবং বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করুন:

প্রতিটি দেশের ইমিগ্রেশন নিয়ম এবং ভিসা নীতিমালা ভিন্ন হতে পারে, এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তিত হচ্ছে। তাই আপনি যে দেশে যেতে চান, সেই দেশের ভিসা পলিসি, প্রবেশাধিকার, এবং ইমিগ্রেশন নীতি সম্পর্কে সঠিক তথ্য সংগ্রহ করুন। প্রয়োজন হলে কোনো বিশ্বস্ত ট্রাভেল এজেন্ট বা সংশ্লিষ্ট দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

২. আর্থিক প্রস্তুতি ও নথি সঠিক করুন:

প্রায় সব দেশেই ভিসার জন্য ব্যাংক স্টেটমেন্ট, স্পনসরশিপ লেটার, কর্মসংস্থান সংক্রান্ত তথ্য, এবং আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণপত্র জরুরি। আপনার সকল আর্থিক ও ব্যক্তিগত নথি সঠিক ও আপডেট রাখুন এবং যথাযথভাবে উপস্থাপন করুন। বিশেষ করে ইউরোপ, যুক্তরাজ্য, কানাডা এবং অস্ট্রেলিয়ার ভিসার ক্ষেত্রে স্টেটমেন্ট এবং অন্যান্য আর্থিক কাগজপত্র বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

৩. উদ্দেশ্যনির্ভর ভিসা আবেদন করুন:

কাজ, শিক্ষা, বা চিকিৎসার জন্য যেসব দেশে সুযোগ আছে, সেসব দেশেই বিশেষ উদ্দেশ্যভিত্তিক ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। টুরিস্ট ভিসার পরিবর্তে শিক্ষাগত বা পেশাগত ভিসার সুযোগ খুঁজতে পারেন। সঠিক এবং আইনানুগ উপায়ে স্পনসর অথবা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ইনভাইটেশন বা অ্যাডমিশন নিশ্চিত করার চেষ্টা করুন।

৪. ইমিগ্রেশন নীতি অনুসরণ করুন:

অন্য দেশে গিয়ে ইমিগ্রেশন আইন ভঙ্গ করা বা স্থানীয় নিয়ম-কানুন না মানা পরবর্তীতে আপনার এবং অন্য বাংলাদেশিদের ভিসা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে বাধার কারণ হতে পারে। তাই বৈধ এবং আইনানুগ পথে কাজ করুন এবং ইমিগ্রেশন নীতি মেনে চলুন।

৫. পরিকল্পনা করে আফ্রিকার দেশগুলোতে যাত্রা বিবেচনা করুন:

আফ্রিকার কিছু দেশে বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা পাওয়ার সুযোগ এখনও রয়েছে। তবে এ ধরনের ভ্রমণ পরিকল্পনার আগে ওই দেশের নিরাপত্তা, অর্থনীতি, এবং সম্ভাব্য ঝুঁকির বিষয়টি বিবেচনা করা প্রয়োজন। আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য স্পষ্ট এবং সুসংহত থাকা বাঞ্ছনীয়।

৬. অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ও সোশ্যাল মিডিয়ায় গুজব থেকে সাবধান থাকুন:

বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বা অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ভিসা প্রসঙ্গে বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচারিত হতে পারে। সঠিক তথ্যের জন্য সরকারি ওয়েবসাইট, দূতাবাস, বা অভিজ্ঞ ভ্রমণকারীদের পরামর্শ অনুসরণ করুন। গুজবে না গিয়ে প্রমাণিত তথ্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নিন।

৭. স্থায়ী আবাসন বা PR এর জন্য কানাডা ও অস্ট্রেলিয়ার প্রক্রিয়া ভালভাবে জানুন:

যেসব দেশে স্থায়ী আবাসনের জন্য সুযোগ থাকে, সেখানে বিভিন্ন প্রোগ্রামের মাধ্যমে আবেদন করা যায়। কানাডা বা অস্ট্রেলিয়াতে স্থায়ী বসবাসের জন্য Express Entry বা নির্দিষ্ট কাজের যোগ্যতার ভিত্তিতে আবেদন করতে পারেন। তবে এখানেও যথাযথ নথি ও সঠিক যোগ্যতা যাচাই খুবই জরুরি।

৮. শিক্ষাগত স্কিল উন্নয়ন ও ভাষাগত দক্ষতা বৃদ্ধি:

উন্নত শিক্ষাগত যোগ্যতা ও ভাষাগত দক্ষতা (যেমন ইংরেজি বা ফরাসি ভাষা) আপনাকে কিছু দেশের ভিসা প্রক্রিয়ায় সুবিধা দিতে পারে। IELTS, TOEFL, বা অন্যান্য ভাষাগত সার্টিফিকেশন অনেক দেশে পড়াশুনা বা চাকরির জন্য প্রয়োজনীয়।

৯. ক্যাম্পিং ও অবৈধ পদ্ধতি পরিহার করুন:

কোনো দেশেই অবৈধ পদ্ধতিতে বসবাসের চেষ্টা করবেন না। বিশেষ করে ইউরোপ বা আমেরিকার উদ্দেশ্যে অবৈধ পথে যাত্রা বা ক্যাম্পিং করা অত্যন্ত বিপদজনক। এ ধরনের কাজ আপনাকে ঝুঁকির মুখে ফেলে দিতে পারে এবং দেশে ফিরতে বাধ্য হতে পারেন।

১০. দূতাবাস বা কনস্যুলেটের সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন:

ভ্রমণ বা বিদেশে অবস্থানের সময় যে কোনো সমস্যার সম্মুখীন হলে নিজের দেশের দূতাবাস বা কনস্যুলেটের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। তারা প্রয়োজনীয় সহায়তা দিতে পারে।

উপসংহার:

এই বৈশ্বিক সংকটময় সময়ে সঠিক পরিকল্পনা ও আইনানুগ পদ্ধতি অনুসরণ করে ভ্রমণ বা বিদেশে স্থায়ী হওয়ার চেষ্টা করতে হবে। নিরাপদ ও স্থায়ী ভিত্তিতে সফল অভিবাসনের জন্য প্রতিটি পদক্ষেপ সাবধানে নেওয়া উচিত।

উপত্যকাটির নাম হল গিলগিট বাল্টিস্তানের হুঞ্জা। মানুষের গড় বয়স এখানে ১১০ থেকে ১২০ বছর ৷ মেয়েদের ৬৫ বছর বয়স পর্য্যন্ত যুবত...
27/02/2024

উপত্যকাটির নাম হল গিলগিট বাল্টিস্তানের হুঞ্জা। মানুষের গড় বয়স এখানে ১১০ থেকে ১২০ বছর ৷ মেয়েদের ৬৫ বছর বয়স পর্য্যন্ত যুবতী মনে হয়। এরা এই বয়সে অনায়াসে সন্তানধারন করতে পারে। এই উপত্যকাটি সেই জায়গায় যেখানে ভারত, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সীমান্ত সংযুক্ত হয়েছে।

হুঞ্জা উপজাতির জনসংখ্যা প্রায় ৮৭,০০০ ৷ এদের জীবনযাত্রায় আজও আধুনিকতার প্রবেশ বিশেষ ঘটেনি । কয়েকশ বছর একই ভাবে চলছে । অনেকে এখানে ১৬৫ বছরও বাঁচে ।মানুষ এখানে খুব কম অসুস্থ হয়।

এই অঞ্চলে প্রযুক্তির ছোয়া লাগে নি বললেও চলে, তারা অন্ধকার হওয়ার খানিক পরেই ঘুমোতে যায় এবং সূর্য উটার সাথে সাথে ঘুম থেকে উটে কাজে বেরিয়ে পরে।

কারও টিউমার হয়েছে বলে কেউ কখনও শোনেনি। এরা বেশী মধু খায়, বরফ ঠান্ডা জলে স্নান করে ।নিজেদের উৎপন্ন করা শস্য ও সব্জি খায় । অল্প খায় ও হাঁটে বেশী, দিনে প্রায় ১৫ থেকে ২০ কিমি । যখন হাসে যেন মুক্তো ঝরে পরে ।

পাকিস্তানের সবচেয়ে উত্তরের প্রশাসনিক অঞ্চল।পূর্বে এটি উত্তরাঞ্চল নামে পরিচিত ছিলো।এর দক্ষিণে কাশ্মীর, পশ্চিমে খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশ, উত্তরে আফগানিস্তানের ওয়াখান করিডোর, পূর্ব ও উত্তরপূর্বে চীনের স্বায়ত্তশাসিত জিনজিয়াং অঞ্চল এবং দক্ষিণপূর্বে ভারতশাসিত জম্মু ও কাশ্মীর অবস্থিত।

রংপুর :- ১৫৭৫ সালে মুঘল সাম্রাজ্যের অধিপতি আকবরের সেনাপতি রাজা মানসিংহ রংপুর জয় করেন এবং ১৬৬৮ সালে সমগ্র রংপুরে মোগলদের...
14/02/2024

রংপুর :- ১৫৭৫ সালে মুঘল সাম্রাজ্যের অধিপতি আকবরের সেনাপতি রাজা মানসিংহ রংপুর জয় করেন এবং ১৬৬৮ সালে সমগ্র রংপুরে মোগলদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা পায়। এ অঞ্চলের মোগালবাসা এবং মোগলহাট নামগুলো দীর্ঘ মোঘল শাসনের চিহ্ন বহন করছে। পরে রংপুর ঘোড়াঘাট সরকারের অধীনে চলে আসে এবং পরবর্তীতে ১৮'শ শতকের শেষের দিকে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনামলে রংপুরে ফকির-সন্ন্যাসী বিদ্রোহ সংঘটিত হয়।বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে রংপুর জেলার অবদান উল্লেখযোগ্য ।

তাজহাট জমিদার বাড়ি:-

তাজহাট জমিদার বাড়ি রংপুর শহরের দক্ষিণে অবস্থিত। ১৯৮৪ সালে হাইকোর্ট হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত এটি তাজহাট জমিদার বাড়ি নামেই পরিচিত ছিলো। ব্রিটিশ শাসনামলের শেষে ভবনটি দ্রুত পরিত্যক্ত এবং ক্ষয়প্রাপ্ত হতে থাকে। ১৯৮০ সালের দিকে এই ভবনটিকে "কোর্ট হাউস" হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছিলো। ২০০৪ সালে তাজহাট জমিদার বাড়িকে সংস্কার করে যাদুঘরে রুপান্তরিত করা হয় এবং এই যাদুঘরের সংগ্রহে হিন্দুদের কালো পাথরের ভাস্কর্য, চারুলিপি এবং মুঘল আমলের শিল্প উল্লেখযোগ্য। তহবিলের অভাবে যাদুঘরটি মাঝে মাঝে বন্ধ থাকে।

এই জমিদার বাড়িটির প্রান্তদেশ দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে তিন কিলোমিটার বিস্তৃত।বাংলাদেশের সুপ্রীম কোর্টের রংপুর উচ্চ আদালতের শাখা হিসেবে ১৯৯৫ সালে প্রাসাদটি ব্যবহার করা হয়েছিলো। প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ কর্তৃক প্রাসাদটিকে সুরক্ষিত স্মৃতিস্তম্ভ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের জন্য বাংলাদেশ সরকার ২০০২ সালে এটিকে জাদুঘরে রুপান্তরিত করে। তদনুসারে ২০০৫ সাল থেকে ভবনটি রংপুর জাদুঘর হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।

টাউন হল:-

সাংস্কৃতিক প্রোগ্রামের জন্য শহরের কেন্দ্রে একটি প্রাচীন অডিটোরিয়াম রয়েছে যেটি রংপুর টাউন হল নামে পরিচিত।

কারমাইকেল কলেজ:-

১৯১৬ সালে প্রতিষ্টিত কারমাইকেল কলেজ বাংলাদেশের পুরাতন কলেজগুলোর মধ্যে অন্যতম। এই কলেজের প্রধান আকর্ষণ তার প্রশাসনিক ভবন (বাংলা বিভাগে অবস্থিত)। ভবনটি ইন্দো-ইসলামিক রেনেসাঁ স্থাপত্যশিল্পের নিদর্শন।

জাদু নিবাস:-

জাদু নিবাস রংপুর সরকারি কলেজের পাশে রাধাবালভে অবস্থিত। এটি মশিউর রহমান যাদু মিয়ার নিবাস ছিলো। এই বাড়িটির বয়স আনুমানিক একশত বছর। বাড়িটি সম্ভবত মহারাজা গোপাল লাল রায় এর সময়ে নির্মিত এবং মালিকানাধীন ছিল, এই সময় রংপুর জেলা পরিষদ, রংপুর টাউন হল এবং তাজহাট জমিদার বাড়ি নির্মিত হয়েছিল।

মিঠাপুকুর তিনকাতারের মসজিদ

এটি রংপুরের মিঠাপুকুরে অবস্থিত।

তথ্য সংগ্রহ ও ছবি উইকিপিডিয়া।

উনিশ শতকের প্রথম ভাগে জনৈক ইংরেজ বুড়িগঙ্গার তীরে সূত্রাপুরে ‘ঢাকা সুগার ওয়ার্কার্স কোম্পানি’ নামে একটি চিনির কল চালু কর...
13/02/2024

উনিশ শতকের প্রথম ভাগে জনৈক ইংরেজ বুড়িগঙ্গার তীরে সূত্রাপুরে ‘ঢাকা সুগার ওয়ার্কার্স কোম্পানি’ নামে একটি চিনির কল চালু করেন। কারখানাটি অল্প দিনের মধ্যেই বন্ধ হয়ে গেলে উইলিয়াম ফলি নামে আরেক ইংরেজ কলটি কিনে ‘ফ্লাসিস ফ্লাওয়ার মিল’ নামের একটি ময়দার কারখানা বানান।

তবে ১৮৫৭-৫৮ সালে ভারতবর্ষে সিপাহি বিদ্রোহ শুরু হলে ঢাকায় বিদ্রোহ দমনে ব্রিটিশ সেনাদের আনা হয়। তখন তাদের থাকার ব্যবস্থা করা হয় এই মিলে। ১৯১২ সালের পর এটি ঢাকা জেলা পুলিশের প্রশিক্ষণকেন্দ্রে পরিণত হয়।

১৯৬৩ সালে রাজারবাগে পুলিশ লাইন চলে গেলে মিল ব্যারাকে ঢাকা জেলা পুলিশ লাইন স্থাপিত হয়। ১৯৮৪ সাল থেকে মিল ব্যারাকের পূর্বাংশে বাংলাদেশের একমাত্র ট্রাফিক ট্রেনিং স্কুল পরিচালিত হয়ে আসছে।

১৮৬০ সালের ধানমন্ডি **এলাকার এই ছবিটিতে ধারণ করা লোকগুলির কেউ নিশ্চয়ই বেঁচে নেই। আমরাও আমাদের সেসময়কার কোন আত্মীয়স্বজনকে...
13/02/2024

১৮৬০ সালের ধানমন্ডি

**এলাকার এই ছবিটিতে ধারণ করা লোকগুলির কেউ নিশ্চয়ই বেঁচে নেই। আমরাও আমাদের সেসময়কার কোন আত্মীয়স্বজনকেও হয়তো চিনিনা। সময় থেমে নেই, গড়িয়ে চলছে দ্রুত - বর্তমানও অতীতের গহ্বরে বিলীন হয়ে যাবে। এই নিয়মের ব্যত্যয় নেই এবং এটি পাশ কাটাবারও কোন অবকাশ নেই।

১৯৯৬ সালে বাহাদুর শাহ পার্কের পাশে অবস্থিত পানির ট্যাঙ্কের সামনে মুড়ির টিন বাস।জানা যায়, ১৮৬৪ সালে ঢাকা পৌরসভা প্রতিষ্ঠ...
12/02/2024

১৯৯৬ সালে বাহাদুর শাহ পার্কের পাশে অবস্থিত পানির ট্যাঙ্কের সামনে মুড়ির টিন বাস।

জানা যায়, ১৮৬৪ সালে ঢাকা পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হবার পর পৌরবাসীকে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করার জন্য নওয়াব পরিবার আর্থিক সহায়তা করেন ফলে ১৮৭৮ সালের মে মাস থেকে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ ব্যাবস্থা করা হয় এ জন্য পানির ট্যাংক নির্মান করা হয়েছিল। তারও আগে থেকে গত শতাব্দির ষাট দশক পর্যন্ত সাক্কা বা ভিস্তিওয়ালারা মশকে করে পানি সরবরাহ করত, সাক্কারা যেখানে বাস করত সেটি এখন সিক্কাটুলী নামে পরিচিত।

"টংগী ব্রীজ" এর ধ্বংসাবশেষের আরো একটি ছবি।ছবিটি তোলা হয় আনুমানিক ১৮৮৫ খ্রীঃফটোগ্রাফারঃ জনস্টন এন্ড হফম্যান।
12/02/2024

"টংগী ব্রীজ" এর ধ্বংসাবশেষের আরো একটি ছবি।
ছবিটি তোলা হয় আনুমানিক ১৮৮৫ খ্রীঃ

ফটোগ্রাফারঃ জনস্টন এন্ড হফম্যান।

Address

Go Travels, 20/5 West Panthapath (2nd Floor), Colonel Rashid Square
Dhaka
1205

Opening Hours

Monday 10:00 - 21:00
Tuesday 10:00 - 21:00
Wednesday 10:00 - 21:00
Thursday 10:00 - 21:00
Saturday 10:00 - 21:00
Sunday 10:00 - 21:00

Telephone

8801814297313

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Go Travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Go Travels:

Share

Category

Our Story

Budget is the most important factor of tour, we are always committed to our Client for arranged low cost with luxury tour. You will see the world in the eyes of Go Travels.