Traveller Sohel Rana

Traveller Sohel Rana পৃথিবীর সুর্ন্দয্য উপভোগ করতে শুরু করেছে, এশিয়ার ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছি ও করবো।ইনশাআল্লাহ

বাংলাদেশর নরম  নায়িকা রুনা খান.এখন আমরিকায় গরম।ভাবছিলাম মিডিয়ায় এখোনো ভালোমানের নায়িকা কিছু আছে এখন দেখি রুনা খান ও খান....
13/06/2025

বাংলাদেশর নরম নায়িকা রুনা খান.এখন আমরিকায় গরম।ভাবছিলাম মিডিয়ায় এখোনো ভালোমানের নায়িকা কিছু আছে এখন দেখি রুনা খান ও খান......!

london
29/05/2025

london

Napal
28/05/2025

Napal

Celebrating my 2nd year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉
28/05/2025

Celebrating my 2nd year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

24/02/2025

🇵🇹 পর্তুগালে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম ও যোগ্যতা
পর্তুগাল ইউরোপের অন্যতম সহজ নাগরিকত্ব প্রদানকারী দেশ। এখানে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিভিন্ন উপায় রয়েছে, যেমন দীর্ঘমেয়াদী বসবাস, জন্মসূত্র, বিয়ে বা বিনিয়োগের মাধ্যমে।

📌 পর্তুগালের নাগরিকত্ব পাওয়ার প্রধান উপায়

1️⃣ স্থায়ী বসবাসের (PR) মাধ্যমে নাগরিকত্ব
✅ পর্তুগালে ৫ বছর ধরে বৈধ রেসিডেন্স পারমিট নিয়ে থাকতে হবে।
✅ প্রতি বছর নূন্যতম ৭ দিন পর্তুগালে থাকতে হবে।
✅ পর্তুগিজ ভাষার প্রাথমিক জ্ঞান থাকতে হবে (A2 লেভেল পরীক্ষা)।
✅ কোন ফৌজদারি অপরাধের রেকর্ড থাকা যাবে না।
2️⃣ বিয়ের মাধ্যমে নাগরিকত্ব
✅ একজন পর্তুগিজ নাগরিকের সাথে ৩ বছর বৈধ বিবাহ বা লিভ-ইন সম্পর্ক থাকলে আবেদন করা যাবে।
✅ পর্তুগালে থাকার প্রয়োজন নেই, তবে সম্পর্কের সত্যতা প্রমাণ করতে হবে।
✅ ভাষা পরীক্ষার প্রয়োজন নেই।
3️⃣ পর্তুগালে জন্মগ্রহণের মাধ্যমে নাগরিকত্ব
✅ যদি বাবা-মা পর্তুগালে ৫ বছর ধরে বসবাস করেন, তবে তাদের সন্তান জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব পেতে পারে।
✅ দাদা-দাদী বা নানা-নানির পর্তুগিজ নাগরিকত্ব থাকলে, সন্তানের নাগরিকত্ব পাওয়ার সুযোগ রয়েছে।
4️⃣ বিনিয়োগের মাধ্যমে নাগরিকত্ব (গোল্ডেন ভিসা)
✅ পর্তুগালে €৫০০,০০০ বিনিয়োগ বা ১০ জন কর্মী নিয়োগ করলে গোল্ডেন ভিসার মাধ্যমে নাগরিকত্বের আবেদন করা যায়।
✅ ৫ বছর পর স্থায়ী বসবাস (PR) এবং ৬ বছর পর নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করা যাবে।
5️⃣ শরণার্থী ও বিশেষ অবদানের মাধ্যমে নাগরিকত্ব
✅ রাজনৈতিক আশ্রয়প্রাপ্তরা নির্দিষ্ট সময় পর নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারেন।
✅ পর্তুগালে গবেষণা, সংস্কৃতি বা ক্রীড়ায় বিশেষ অবদান রাখলে দ্রুত নাগরিকত্ব পাওয়া যেতে পারে।

📌 নাগরিকত্বের জন্য আবশ্যক শর্ত
✔ ৫+ বছর বৈধ বসবাসের প্রমাণ
✔ পর্তুগিজ ভাষায় A2 লেভেলের দক্ষতা
✔ আর্থিকভাবে স্বনির্ভরতা ও আয় দেখানো
✔ অপরাধমুক্ত সার্টিফিকেট (Police Clearance)

📌 নাগরিকত্ব আবেদন প্রক্রিয়া
1️⃣ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করুন – পাসপোর্ট, বসবাসের প্রমাণ, ভাষা সার্টিফিকেট।
2️⃣ ইমিগ্রেশন অফিসে (AIMA) আবেদন করুন – অনলাইনে বা সরাসরি আবেদন করা যায়।
3️⃣ ফি পরিশোধ করুন – সাধারণত €২৫০ থেকে €৩০০ পর্যন্ত লাগে।
4️⃣ নাগরিকত্ব পরীক্ষা (ভাষা ও সংস্কৃতি) দিন – যদি প্রয়োজন হয়।
5️⃣ সাক্ষাৎকার দিন – কিছু ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ নেওয়া হয়।
6️⃣ সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করুন – প্রক্রিয়াটি সাধারণত ৬ মাস থেকে ২ বছর সময় নিতে পারে।
📌 নাগরিকত্ব আবেদন করার অফিস ও ওয়েবসাইট
🌐 ওয়েবসাইট: irn.mj.pt
📍 ঠিকানা: Instituto dos Registos e Notariado (IRN), Lisbon, Portugal

লন্ডনে বিনিয়োগের মাধ্যমে কিভাবে ভিসা পাওয়া যায়?যুক্তরাজ্যে (লন্ডনসহ) বিনিয়োগের মাধ্যমে ভিসা পাওয়ার অন্যতম উপায় হল ...
22/02/2025

লন্ডনে বিনিয়োগের মাধ্যমে কিভাবে ভিসা পাওয়া যায়?

যুক্তরাজ্যে (লন্ডনসহ) বিনিয়োগের মাধ্যমে ভিসা পাওয়ার অন্যতম উপায় হল Innovator Founder Visa এবং Self-Sponsorship Skilled Worker Visa। ২০১৯ সালে Tier 1 Investor Visa বাতিল হওয়ার পর, বিনিয়োগকারীদের জন্য নতুন কিছু বিকল্প এসেছে।

✅ ১. ইনোভেটর ফাউন্ডার ভিসা (Innovator Founder Visa)

এই ভিসাটি উদ্যোক্তাদের জন্য, যারা যুক্তরাজ্যে নতুন এবং উদ্ভাবনী ব্যবসা শুরু করতে চান।

📌 যোগ্যতা:

ব্যবসার জন্য ন্যূনতম বিনিয়োগ প্রয়োজন নেই, তবে যথেষ্ট মূলধন থাকা বাঞ্ছনীয়।

ব্যবসার আইডিয়া ইউকে অনুমোদিত এন্ডোর্সিং বডি দ্বারা অনুমোদিত হতে হবে।

ইংরেজিতে দক্ষতা (IELTS 5.5 বা সমমান)।

ফান্ডিং সোর্স বৈধ হতে হবে।

📌 সুবিধা:

শুরুতে ৩ বছরের ভিসা দেওয়া হয়, যা পরবর্তীতে বাড়ানো বা PR (Indefinite Leave to Remain)-এ রূপান্তর করা সম্ভব।

ব্যবসা চালানোর পাশাপাশি পার্ট-টাইম চাকরি করা যাবে।

পরিবার (স্পাউস ও সন্তান) আনতে পারবেন।

📌 আবেদন লিংক:

🔗 UK Innovator Founder Visa https://www.gov.uk/innovator-founder-visa

✅ ২. সেলফ-স্পনসরশিপ স্কিলড ওয়ার্কার ভিসা

যদি আপনি বিনিয়োগের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকতে চান, তবে নিজেই একটি কোম্পানি খুলে নিজেকে স্পনসর করে Skilled Worker Visa পেতে পারেন।

📌 যোগ্যতা:

যুক্তরাজ্যে একটি কোম্পানি রেজিস্টার করতে হবে।

কোম্পানির জন্য UK Sponsor License নিতে হবে।

নিজের কোম্পানির মাধ্যমেই নিজেকে চাকরির স্পনসরশিপ দিতে হবে।

ন্যূনতম বিনিয়োগ প্রয়োজন নেই, তবে সাধারণত £২৫,০০০-£৫০,০০০ ব্যবসার জন্য রাখা হয়।

📌 সুবিধা:

সফল হলে ৫ বছর পর PR (Indefinite Leave to Remain - ILR) আবেদন করা যাবে।

পরিবারকে সঙ্গে নেওয়া যাবে।

অন্যদের চাকরি দেওয়া সম্ভব।

📌 আবেদন লিংক:

🔗 UK Skilled Worker Visa https://www.gov.uk/skilled-worker-visa

✅ ৩. ইউকে স্টার্টআপ ভিসা (Start-up Visa)

এই ভিসাটি নতুন ব্যবসা শুরু করতে ইচ্ছুক উদ্যোক্তাদের জন্য।

📌 যোগ্যতা:

নতুন এবং উদ্ভাবনী ব্যবসার ধারণা থাকতে হবে।

অনুমোদিত সংস্থা (endorsing body) থেকে অনুমোদন পেতে হবে।

বিনিয়োগের নির্দিষ্ট সীমা নেই তবে যথেষ্ট মূলধন থাকতে হবে।

IELTS ৫.৫ বা সমমানের ইংরেজি দক্ষতা থাকতে হবে।

📌 সুবিধা:

২ বছরের জন্য ভিসা অনুমোদিত হয়।

সফল হলে Innovator Founder Visa-তে পরিবর্তন করা সম্ভব।

ব্যবসা চালানোর পাশাপাশি পার্ট-টাইম চাকরি করা যাবে।

📌 আবেদন লিংক:

🔗 UK Start-up Visa https://www.gov.uk/start-up-visa

✅ ৪. ইউকে রিয়েল এস্টেট ইনভেস্টমেন্ট (Property Investment)

সরাসরি বাড়ি বা ফ্ল্যাট কিনে ইউকে ভিসা পাওয়া যায় না, তবে যদি আপনি বড় বিনিয়োগকারী হন এবং একটি রিয়েল এস্টেট ব্যবসা পরিচালনা করতে চান, তাহলে আপনি Innovator Founder Visa বা Self-Sponsorship Skilled Worker Visa এর মাধ্যমে সেটআপ করতে পারেন।

🔗 উপসংহার:

যুক্তরাজ্যে বিনিয়োগের মাধ্যমে বসবাসের সেরা উপায় হলো Innovator Founder Visa বা Self-Sponsorship Skilled Worker Visa। তবে এন্ডোর্সমেন্ট ও ব্যবসার সঠিক পরিকল্পনা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

📌 গুরুত্বপূর্ণ লিংক:
🔗 UK Visa & Immigration https://www.gov.uk/browse/visas-immigration
🔗 UK Innovator Founder Visa https://www.gov.uk/innovator-founder-visa
🔗 UK Skilled Worker Visa https://www.gov.uk/skilled-worker-visa

Apply for an Innovator Founder visa if you've been endorsed for a business idea: eligibility, documents, extend or switch, bring your family.

🇨🇭 শর্তসাপেক্ষে সুইজারল্যান্ডে স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ! 🏡✨সুইজারল্যান্ডে স্থায়ীভাবে বসবাস করা অনেকের স্বপ্ন। তবে স্থা...
09/02/2025

🇨🇭 শর্তসাপেক্ষে সুইজারল্যান্ডে স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ! 🏡✨

সুইজারল্যান্ডে স্থায়ীভাবে বসবাস করা অনেকের স্বপ্ন। তবে স্থায়ী বাসিন্দা (Permanent Residency - PR) পাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট কিছু শর্ত পূরণ করতে হয়।

✅ সুইজারল্যান্ডে স্থায়ী বাসিন্দা হওয়ার প্রধান উপায়সমূহ:

1️⃣ ওয়ার্ক পারমিট (Work Permit - B ও C টাইপ) 💼

আপনি যদি সুইজারল্যান্ডে বৈধভাবে কাজ করেন এবং নির্দিষ্ট সময় বসবাস করেন, তাহলে PR পাওয়ার সুযোগ থাকে।

✔️ B পারমিট: প্রথমে ৫ বছর সুইজারল্যান্ডে থাকতে হবে।
✔️ C পারমিট: ১০ বছর পর স্থায়ী বাসিন্দার আবেদন করতে পারবেন (EU নাগরিক হলে ৫ বছর)।

🔗 বিস্তারিত: https://www.ch.ch/en/foreign-nationals-in-switzerland/

2️⃣ স্টুডেন্ট ভিসা থেকে PR 📚

আপনি যদি সুইজারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেন, তাহলে পড়াশোনা শেষে ওয়ার্ক পারমিটের মাধ্যমে স্থায়ী বাসিন্দা হওয়ার সুযোগ পাবেন।

✔️ পড়াশোনা শেষে চাকরি পেলে B পারমিট পাবেন।
✔️ কয়েক বছর কাজের অভিজ্ঞতার পর C পারমিটের জন্য আবেদন করা যাবে।

🔗 স্কলারশিপের তথ্য: https://www.swissuniversities.ch

3️⃣ ইনভেস্টর ও বিজনেস ভিসা (Swiss Residence by Investment) 🏢

সুইজারল্যান্ডে বিনিয়োগ করলে বা ব্যবসা শুরু করলে আপনি স্থায়ী বাসিন্দার মর্যাদা পেতে পারেন।

✔️ বার্ষিক ১,৫০,০০০ সুইস ফ্রাঁ (প্রায় ১.৮ কোটি টাকা) কর প্রদান করলে রেসিডেন্স পারমিট পাওয়া সম্ভব।
✔️ ১০ বছর থাকার পর স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাবেন।

🔗 বিস্তারিত: https://www.swissinfo.ch

4️⃣ সুইস নাগরিকের সঙ্গে বিবাহ 💍

✔️ যদি আপনি সুইজারল্যান্ডের নাগরিককে বিয়ে করেন এবং ৩ বছর একসঙ্গে বসবাস করেন, তাহলে স্থায়ী বাসিন্দার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
✔️ ভাষা দক্ষতা ও সমাজে অন্তর্ভুক্তির প্রমাণ দিতে হবে।

5️⃣ রাজনৈতিক আশ্রয় বা রিফিউজি প্রোগ্রাম 🛂

✔️ নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে UNHCR বা সুইস সরকারের মাধ্যমে শরণার্থী আবেদন করা যায়।
✔️ ৫-১০ বছর থাকার পর স্থায়ী বাসিন্দার মর্যাদা পাওয়া যায়।

🔗 আবেদন লিংক: https://www.sem.admin.ch

📌 গুরুত্বপূর্ণ শর্ত ও নিয়ম:

✔️ সুইস সংস্কৃতি ও ভাষার প্রতি আগ্রহ দেখাতে হবে।
✔️ আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হতে হবে।
✔️ আইন মেনে চলতে হবে এবং ভালো আচরণ করতে হবে।
✔️ জার্মান, ফরাসি বা ইতালিয়ান ভাষায় দক্ষতা থাকতে হবে।

📢 আপনি যদি সুইজারল্যান্ডে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে চান, তাহলে উপরের পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করুন!

👉 আরও তথ্য জানতে সুইস সরকারের অফিসিয়াল 01716754835

(ইজিপ্ট) ভিসা নিয়ে অনেকেই আমাকে বিভিন্নভাবে যোগাযোগ করেছেন । আজকের পোস্টের মাধ্যমে সবাইকে পরিস্কার করার চেষ্টা করছি । ম...
24/01/2025

(ইজিপ্ট) ভিসা নিয়ে অনেকেই আমাকে বিভিন্নভাবে যোগাযোগ করেছেন । আজকের পোস্টের মাধ্যমে সবাইকে পরিস্কার করার চেষ্টা করছি ।

মিশরের ভিসা দুইভাবে করা যায়‍ঃ

১. মিশরের এম্বেসী ঢাকায় অবস্থিত যেখানে সরাসরি প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস জমা দিয়ে ভিসা পাওয়া যায় । বর্তমানে ৭,৬০০ টাকা এম্বেসী ফি । সপ্তাহে তিন দিন জমা দেয়া যায় - রবিবার, মঙ্গলবার ও বৃহস্পতিবার । সকাল-৯:০০ টা থেকে ১ টা পর্যন্ত জমা নেয় । তবে এম্বেসীতে জমা দেয়ার জন্য ফজরের নামাজের পর লাইনে দাঁড়াতে হবে । আবার অনেকেই মধ্য রাতেও চলে যায় । তবে মানসিক প্রস্তুতি রাখতে হবে দুই বা তিনবার ট্রাই করে জমা দিতে হতে পারে । উল্লেখিত দিনগুলোতে প্রতিদিন ২০ টি করে পাসপোর্ট জমা নেয় ।
ভিসা প্রসেসিং সময়- দুই মাসের বেশি সময় লাগতে পারে ।
প্রক্রিয়া- অরিজিনাল পাসপোর্ট এবং সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে যেতে হবে । পেপারস চেক করে পাসপোর্ট ফেরত দিয়ে দিবে । অ্যাপরুভাল হওয়ার পর আবার পাসপোর্ট এম্বেসীতে জমা দিতে হবে । জমা দেয়ার পর ৫ কর্ম দিবসের মধ্যে ভিসা স্টিকার সহ পাসপোর্ট ফেরত পাবেন ।

২. আরেকটি পদ্ধতি হচ্ছে- ভিসা সিকিউরিটি অ্যাপরুভাল নিয়ে ভ্রমণ করা যায় এবং সাথে ওকে টু বোর্ড নিতে হবে ।
প্রসেসিং সময়- ১৫ কর্ম দিবসের মধ্যে হয়ে যায় ।
ডকুমেন্টস- শুধুমাত্র পাসপোর্ট ইনফরমেশন পেইজের এর স্ক্যান কপি হলেই হয় ।
খরচ- প্রায় ২৫০০০ টাকা লাগে
কিভাবে ভিসা সিকিউরিটি অ্যাপরুভাল করতে পারবেন ?
- মিশর থেকে করতে হবে
নোট- ভিসা সিকিউরিটি অ্যাপরুভাল নিয়ে ভ্রমণ করলে মিশর ইমিগ্রেশনে ২৫ ডলার পে করলে স্টিকার পাওয়া যাবে । যা আমার পোস্টের ছবিতে তুলে ধরা হয়েছে ।

আরও যে কোন তথ্যের প্রয়োজন হলে মেসেজ করতে পারেন অথবা কমেন্টস করতে পারেন । আমি চেষ্টা করবো আপনাদের সহযোগিতা করতে ।

বিঃদ্রঃ আমি একজন ট্রাভেলার, দেশে দেশে ভ্রমণ করতে ভালোবাসি। আমি গাইড দিতে পারবো কিন্তু কোন রকম সার্ভিস দেই না। আপনাকে নিজের উদ্যোগে চেষ্টা করতে হবে। দয়া করে দালালের খপ্পরে পড়বেন না।

🇬🇧 লন্ডনে আসার আগে ও পরে করণীয় এবং দরকারি বিষয়গুলো💡 ১. ড্রাইভিং লাইসেন্স আনুন 🚗আপনার দেশের ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রথম ১ বছর...
22/01/2025

🇬🇧 লন্ডনে আসার আগে ও পরে করণীয় এবং দরকারি বিষয়গুলো

💡 ১. ড্রাইভিং লাইসেন্স আনুন 🚗
আপনার দেশের ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রথম ১ বছর বৈধ। এটি আপনাকে দ্রুত ড্রাইভিংয়ের অভিজ্ঞতা অর্জনে সহায়তা করবে এবং এখানকার ফুল লাইসেন্স পেতে সুবিধা হবে।

👉 টিপস: এখন থেকেই ড্রাইভিং থিওরি এবং প্র্যাকটিক্যাল শিখুন। YouTube বা App Store-এ প্রচুর রিসোর্স পাবেন।

💡 ২. পর্যাপ্ত টাকা ও পুলিশ ক্লিয়ারেন্স আনুন 💳🛂
লন্ডনে পৌঁছানোর আগে নিশ্চিত করুন যে আপনার কাছে ২-৩ মাসের থাকার ও খাওয়ার খরচ আছে।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট অবশ্যই সঙ্গে আনুন। এটি চাকরি ও অন্যান্য প্রয়োজনে কাজে আসবে।

💡 ৩. দ্রুত প্রবেশনাল লাইসেন্স নিন 📝
লন্ডনে আসার পরপরই প্রবেশনাল ড্রাইভিং লাইসেন্স সংগ্রহ করুন। এটি শুধু ড্রাইভিংয়ের জন্য নয়, অনেক জায়গায় আইডি প্রুফ হিসেবেও কাজে লাগবে।

💡 ৪. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সংগ্রহ করুন 📃
নতুন পরিবেশে কাজ শুরু করার জন্য যেসব নথি দরকার:

প্রবেশনাল ড্রাইভিং লাইসেন্স

BRP (Biometric Residence Permit)

NI (National Insurance) নাম্বার

Bank Account Details

Address Proof

👉 টিপস: এগুলো যত দ্রুত সম্ভব সংগ্রহ করুন। দেরি করলে অনেক প্রক্রিয়ায় অসুবিধা হতে পারে।

💡 ৫. শুরুর চাকরিতে বাস্তববাদী হোন 🏢
লন্ডনে প্রথম দিকে আপনি হয়তো পছন্দের চাকরি পাবেন না। তবে রেস্টুরেন্ট, শপ, ডেলিভারি বা ওয়্যারহাউসে সহজেই কাজ শুরু করতে পারবেন।

👉 অভিজ্ঞতা অর্জন: এসব কাজ আপনাকে কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ বুঝতে সাহায্য করবে।

💡 ৬. সিকিউরিটি লাইসেন্স নিন 🎫
SIA Door Supervisor লাইসেন্স অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি পেশা।
👉 কোর্স: ৬ দিন (£৩৫০)
👉 লাইসেন্স ফি: £১৮৪
👉 সময় লাগবে: প্রায় ১ মাস।

ফলাফল: নিরাপত্তা খাতে চাকরির ১০০% নিশ্চয়তা।

💡 ৭. স্কিল ডেভেলপ করুন 🖥️📚
লন্ডনে উন্নত চাকরির জন্য নতুন স্কিল শিখুন।
👉 Reed, Coursera বা Udemy-তে হাজারো কোর্স আছে।
👉 কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্কিল:

Advanced Excel ও Data Entry

Customer Service ও Communication Skills

Coding/Programming (Python, Java)

Digital Marketing ও SEO

Caregiver বা Healthcare Training

👉 টিপস: এসব স্কিলের সার্টিফিকেট আপনাকে ভালো চাকরি পেতে সাহায্য করবে।

💡 ৮. চাকরির আবেদন সঠিকভাবে করুন 💼

CV ও Cover Letter আপডেট রাখুন।

Indeed, LinkedIn, Total Jobs এর মতো ওয়েবসাইট ব্যবহার করুন।

আবেদন করার সময় কাস্টমাইজড CV পাঠান।

💡 ৯. সময় মেনে চলুন ⏰
লন্ডনে পাংচুয়ালিটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। সময়মতো অফিসে যাওয়া, মিটিংয়ে উপস্থিত হওয়া, এবং দায়িত্ব ঠিকভাবে পালন করা আপনার সম্পর্কে ভালো ধারণা তৈরি করবে।

💡 🔟 নিয়ম-কানুন মেনে চলুন 🚦

লন্ডনের ট্রাফিক আইন সম্পর্কে জানুন।

কর ও সরকারি নিয়ম সঠিকভাবে মানুন।

পরিচ্ছন্নতা ও সামাজিক শিষ্টাচার বজায় রাখুন।

💡 ১১. স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা 💪

নিজের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে রুটিন মেনে চলুন।

জিম বা স্থানীয় পার্কে গিয়ে ফিটনেস বজায় রাখুন।

জরুরি নম্বর (৯৯৯) মনে রাখুন।

💡 ১২. নেতিবাচক মানুষ এড়িয়ে চলুন 🙅
যারা আপনাকে হতাশ করতে পারে বা পিছিয়ে রাখে, তাদের থেকে দূরে থাকুন। নিজের লক্ষ্য নির্ধারণ করুন এবং তার জন্য কঠোর পরিশ্রম করুন।

🎯 সাধারণ টিপস:

লন্ডনের কাজের বাজার প্রতিযোগিতাপূর্ণ। নিজের স্কিল ও নেটওয়ার্ক বাড়ান।

শুরুর দিনগুলো চ্যালেঞ্জিং হবে। ধৈর্য ধরুন।

নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে ইতিবাচক মানসিকতা রাখুন।

সবার জন্য শুভকামনা! 🌟
আপনার লন্ডনের জীবন হোক সফল ও আনন্দময়।

🇨🇭 Switzerland 🇨🇭 সুইজারল্যান্ড ভিসা করতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলো সাধারণত নিম্নলিখিত:1. পাসপোর্ট:  পাসপোর্টের মূল কপি (অন...
22/01/2025

🇨🇭 Switzerland 🇨🇭
সুইজারল্যান্ড ভিসা করতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলো সাধারণত নিম্নলিখিত:

1. পাসপোর্ট: পাসপোর্টের মূল কপি (অন্তত ৬ মাসের মেয়াদ থাকতে হবে) এবং আগের পাসপোর্টের কপি (যদি থাকে)।

2. ভিসা আবেদন ফর্ম: সঠিকভাবে পূরণ করা এবং স্বাক্ষর করা ভিসা আবেদন ফর্ম।

3. ছবি: সম্প্রতি তোলা ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি (সাদা পটভূমিতে)।

4. অর্থনৈতিক কাগজপত্র:
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট (শেষ ৬ মাসের)।
- ব্যাংক সলভেন্সি সার্টিফিকেট।
- কাজের সনদপত্র বা ব্যবসার কাগজপত্র।

5. বীমা: ভ্রমণ বীমা পলিসি (ন্যূনতম কভারেজ ৩০,০০০ ইউরো)।

6. ট্রাভেল বুকিংস:
- ফ্লাইট রিজার্ভেশন (ফেরত টিকেটসহ)।
- হোটেল বুকিংস বা বাসস্থানের প্রমাণ।

7. ভ্রমণ পরিকল্পনা: সুইজারল্যান্ড ভ্রমণের বিস্তারিত পরিকল্পনা।

8. কর্মসংস্থানের প্রমাণপত্র:
- চাকরির ক্ষেত্রে: নো অবজেকশন সার্টিফিকেট (NOC)।
- ব্যবসার ক্ষেত্রে: ট্রেড লাইসেন্স ও ব্যবসার আর্থিক বিবরণী।

9. বৈবাহিক অবস্থা: বৈবাহিক অবস্থা প্রমাণ করার জন্য নিকাহনামা বা বিবাহের শংসাপত্র (যদি প্রযোজ্য হয়)।

10. ইনভিটেশন লেটার: যদি সুইজারল্যান্ডে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান আপনাকে আমন্ত্রণ জানায়, তাহলে তাদের থেকে ইনভিটেশন লেটার।

এই কাগজপত্রগুলো জমা দেওয়ার আগে নিশ্চিত করুন যে সবগুলো কাগজ সঠিকভাবে পূরণ করা এবং সঠিক ফরম্যাটে আছে। ভিসার প্রয়োজনীয়তা সময়ের সাথে পরিবর্তিত হতে পারে, তাই ভিসা আবেদন করার আগে সুইজারল্যান্ড দূতাবাস বা কনস্যুলেটের সাথে যোগাযোগ করে সব তথ্য আপডেট করুন।

বিঃদ্রঃ আমি একজন ট্রাভেলার, আমি গাইড দিতে পারবো কিন্তু কোন রকম সার্ভিস দেই না। আপনাকে নিজের উদ্যোগে চেষ্টা করতে হবে। দয়া করে দালালের খপ্পরে পড়বেন না।

বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীরা বর্তমানে ভিসা ছাড়াই বা ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধার মাধ্যমে মোট ৪২টি দেশ ও অঞ্চলে ভ্রমণ করতে পারব...
11/01/2025

বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীরা বর্তমানে ভিসা ছাড়াই বা ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধার মাধ্যমে মোট ৪২টি দেশ ও অঞ্চলে ভ্রমণ করতে পারবেন:

✅ এশিয়া:
✓ ভুটান: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।
✓ নেপাল: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।
✓ মালদ্বীপ: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।
✓ শ্রীলঙ্কা: ইলেকট্রনিক ট্রাভেল অথরাইজেশন (ETA) প্রয়োজন।
✓ কম্বোডিয়া: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।
✓ পূর্ব তিমুর (টিমর-লেস্টে): ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।

✅ আফ্রিকা:
✓ কেপ ভার্দে: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।
✓ কমোরোস: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।
✓ গিনি-বিসাউ: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।
✓ মাদাগাস্কার: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।
✓ মৌরিতানিয়া: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।
✓ মোজাম্বিক: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।
✓ রুয়ান্ডা: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।
✓ সেশেলস: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়, তবে প্রবেশ পারমিট প্রয়োজন।
✓ সিয়েরা লিওন: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।
✓ সোমালিয়া: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।
✓ টোগো: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।
✓ লেসোথো: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।

✅ ওশেনিয়া:
✓ কুক দ্বীপপুঞ্জ: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।
✓ ফিজি: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।
✓ কিরিবাতি: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।
✓ মাইক্রোনেশিয়া: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।
✓ নিউয়ে: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।
✓ সামোয়া: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।
✓ টুভালু: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।
✓ ভানুয়াতু: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।

✅ ক্যারিবিয়ান অঞ্চল:
✓ বাহামাস: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।
✓ বার্বাডোস: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।
✓ ডোমিনিকা: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।
✓ গ্রেনাডা: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।
✓ হাইতি: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।
✓ জামাইকা: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।
✓ সেন্ট কিটস ও নেভিস: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।
✓ সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনস: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।
✓ ত্রিনিদাদ ও টোবাগো: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।
✓ ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপপুঞ্জ: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।
✓ মন্টসেরাট: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।

✅ দক্ষিণ আমেরিকা:
✓ বলিভিয়া: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।

✅ উল্লেখযোগ্য তথ্য:
✓ ভ্রমণের আগে নিশ্চিত করুন যে আপনার পাসপোর্টের মেয়াদ কমপক্ষে ছয় মাস রয়েছে।

✓ কিছু দেশে প্রবেশের সময় ফেরত টিকিট, আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণ এবং নির্দিষ্ট স্বাস্থ্য বীমা থাকতে পারে।

✓ ভ্রমণের আগে প্রতিটি দেশের নির্দিষ্ট প্রবেশ নীতি ও শর্তাবলী সম্পর্কে অবগত হওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

✅ নোট: এই তথ্যগুলো বিভিন্ন উৎস থেকে সংগৃহীত, এবং সময়ের সাথে পরিবর্তিত হতে পারে। ভ্রমণের আগে সর্বশেষ তথ্যের জন্য সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাস বা কনসুলেটের সাথে যোগাযোগ করা সুপারিশ করা হচ্ছে।

03/01/2025

থাইল্যান্ড ই-ভিসা আবেদন করার পদ্ধতি: সহজ ধাপে ধাপে গাইড

থাইল্যান্ডে ভ্রমণ করতে চান? এখন আবেদন প্রক্রিয়া আরও সহজ! e-Visa পদ্ধতিতে ঘরে বসেই ভিসার জন্য আবেদন করা সম্ভব। নিচে পুরো প্রক্রিয়াটি ব্যাখ্যা করা হলো:

ধাপ ১: রেজিস্ট্রেশন এবং আবেদন
1. ওয়েবসাইট ভিজিট করুন:
[https://www.thaievisa.go.th](https://www.thaievisa.go.th)।
2. একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন:
- একটি অ্যাকাউন্ট থেকে সর্বোচ্চ ১০ জনের আবেদন জমা দেওয়া যাবে।
- পাসপোর্ট বায়োডাটা পেজ এবং ছবি আপলোড করুন (jpg ফাইল, ৩MB এর কম)।
- পাসপোর্ট থেকে তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফর্মে আসবে। তথ্য সঠিকভাবে যাচাই করুন।
3. তথ্য এবং ডকুমেন্ট আপলোড করুন:
- প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস যেমন ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট বা বর্তমান অবস্থানের প্রমাণ আপলোড করুন।
4. ভিসার ধরন নির্বাচন করুন:
ভিসা ফি (টাকা):
- ট্যুরিস্ট ভিসা (সিঙ্গেল এন্ট্রি): ৩,৫০০
- ট্যুরিস্ট ভিসা (মাল্টিপল এন্ট্রি): ১৭,০০০
- অন্যান্য ভিসার বিস্তারিত ফি ও তথ্য ওয়েবসাইটে পাবেন।
5. এম্বেসি নির্বাচন করুন:
- বাংলাদেশ থেকে আবেদনকারীরা শুধুমাত্র ঢাকার রয়্যাল থাই এম্বেসির মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

---

ধাপ ২: পেমেন্ট প্রক্রিয়া
1. পেমেন্ট ইনফো সামারি (P*S) শীট:
- আবেদন জমা দেওয়ার পর এটি পাবেন। শীটটিতে QR কোড এবং রেফারেন্স নম্বর থাকবে।
2. পেমেন্ট করুন:
- [Commercial Bank of Ceylon](https://www.combank.net.bd/thaievisa)-এর ওয়েবসাইটে যান।
- ভিসা ফি জমা দেওয়ার পর P*S শীটটি পেমেন্ট প্ল্যাটফর্মে আপলোড করুন।
- পেমেন্ট নিশ্চিত হলে ই-রিসিট ইমেইলে পাঠানো হবে।

---

ধাপ ৩: ভিসা অনুমোদন
1. প্রসেসিং সময়:
- আবেদন প্রক্রিয়ার জন্য অন্তত ১০ কার্যদিবস সময় লাগবে।
- অতিরিক্ত ডকুমেন্ট চাওয়া হতে পারে।
2. ই-ভিসা গ্রহণ:
- ইমেইলের মাধ্যমে অনুমোদিত ভিসা পাবেন।
- ই-ভিসা প্রিন্ট করে থাই ইমিগ্রেশনে দেখান।

---

কী প্রাপ্তি ও সময়সূচি (পয়েন্ট আকারে)

- রেজিস্ট্রেশন:
- অ্যাকাউন্ট এবং পাসওয়ার্ড পাবেন।

- আবেদন জমা দেওয়ার পর:
- P*S শীট (QR কোড এবং পেমেন্ট তথ্য সহ) পাবেন।

- পেমেন্টের পর:
- ই-রিসিট পাবেন।

- অনুমোদনের পর:
- ই-ভিসা / অতিরিক্ত তথ্যের অনুরোধ / আবেদন প্রত্যাখ্যান সংক্রান্ত ই-মেইল পাবেন।

---

থাইল্যান্ড ভ্রমণ এখন আরও সহজ এবং দ্রুত। সময় নষ্ট না করে আজই আবেদন করুন! .

Welcome to electronic visa application system. The official website by ministry of foreign affairs of kingdom thailand.

Address

Kalabaga

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Traveller Sohel Rana posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Traveller Sohel Rana:

Share

Category