Mangrove Forest Information - Bangladesh

15/11/2024

12/11/2024

বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় এমন একটি জায়গা রয়েছে যেটি দীর্ঘদিন ধরে রহস্যে ঘেরা। এই জায়গাটির নাম "Swatch of No Ground" ও এটি বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত একটি আংশিকভাবে সংরক্ষিত জায়গা।

এটি পৃথিবীর বৃহত্তম পানিতে নিমজ্জিত গিরিপথ ও অনেক বিশেষজ্ঞের মতে এটি দ্বিতীয় বৃহত্তম খাদ, অথচ এটির গভীরতা নির্ণয় করা অসম্ভব। এই অঞ্চলে রয়েছে বিলুপ্ত হওয়ার পথে থাকা ডলফিন ও আট ধরণের তিমি মাছ।

ব্রিটিশরা ধারণা করেছিল যে, এটির গভীরতার কোনো সীমা নেই। কেউ কেউ বলেন যে, এই অঞ্চলটিতে ধনরত্নে ভরা কিছু জাহাজ লুকিয়ে রয়েছে! এটি কিন্তু সুন্দরবন থেকে খুব বেশি দূরে নয়, দুবলার-চর দ্বীপ থেকে মাত্র ৩০ কিলোমিটার দূরে।

সোর্স -- Bangladesh adventuretravel

30/04/2024

ভাসছে মৃত বাঘ, সুন্দরবনের জোংড়া আর মরাপশুর খালের মাঝামাঝি এলাকায় ভাসছে বেঙ্গল টাইগারের মৃতদেহ।

ছবি: অরবিন্দ মালি, মংলা
সময়: ২:৪৫
৩০ এপ্রিল ২০২৪

তথ্যসূত্র : Najim Ahmed ভাই।

28/04/2024

আচ্ছালামুয়ালাইকুম,
চলুন ঘুরে আসি সুন্দরবন,
Hot Line - 01711048712
লাক্সেরিয়াস ট্যুরিষ্ট জাহাজে থাকছে গ্রুপ ট্যুর ও প্যাকেজ ট্যুরের আয়োজন ।
খুলনা-সুন্দরবন-খুলনা - ৩ দিন ও ২ রাত,
প্রতিদিন ২ বার স্নাক্স সহ ডবল মেনুর ৫ বেলা খাবার সাথে থাকবে BBQ ডিনার । চা এবং কফির ব্যবস্থা থাকবে সবসময়। সুন্দরবনে রকমারী স্বাস্থ্যসম্মত খাবার, আরামদায়ক নৌ ভ্রমণ ও প্রকৃতি উপভোগ, উন্মুক্ত বন্য প্রাণী দেখা এবং সমূদ্র দর্শনের আমন্ত্রণ।
ভ্রমণ_স্পটসমূহ
আন্দার মানিক
জামতলা ওয়াচ টাওয়ার
বাদাম তলা সী-বীচ
কটকা অভয়ারণ্য
কচিখালি টাইগার পয়েন্ট / হিরোন পয়েন্ট
ডিমের চর / দূবলার চর
করমজল
ক্যানেল ক্রুজিং।
বিলাসবহুলশীতাতপনিয়ন্ত্রিতক্রজশীপ
৩০ জনের বেড ক্যাপাসিটি এটাস্টওয়াশরুম
বার-বি-কিউকর্নার
কনফারেন্সরুম
মিষ্টি পানির রির্জাভার।
নামাজের জায়গা
আধুনিক জি.পি.এস.রার্ডার, ইকো সাউন্ড সিস্টেম, সহ সংক্রিয় অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা।
ফ্রিজের মাধ্যমে খাবার সংরক্ষন করা।
শীপের অভ্যন্তরে কাঠের নান্দনিক ডিজাইন।
প্রতিদিন থাকছে ডাবল ফুড মেনুর তিন বেলা খাবার ও দুই বেলা স্নাক্স এবং সার্বক্ষণিক চা-কফির সুব্যবস্থা।
একদিন স্পেশাল বার্বিকিউ নাইট
প্রতিদিন আপনাদের জন্য সুস্বাদু খাবার আয়োজনের জন্য আমাদের রয়েছে অভিজ্ঞ সেফ এবং খাবার সার্ভের জন্য দক্ষ ওয়েটার
নিরাপত্তার জন্য আমাদের প্রতিটি ট্যুরে দুজন করে বন বিভাগ থেকে সরকারি সিকিউরিটি গার্ড উইথ আর্মস,অভিজ্ঞ গাইড।
প্রযুক্তি সম্পন্ন নেভিগেশন যন্ত্রপাতি,লাইফ জ্যাকেট, লাইফবয়া
বনের ভেতরে প্রবেশের জন্য ছোট নৌকা,জেনারেটর ব্যাবস্থা।,জঙ্গলট্রেকিং,
ফাস্ট এইড।
০ - ৩ বছরের বাচ্চাদের কোন খরচ লাগবে না , লঞ্চে বাবা-মায়ের সাথে থাকবে ।
৪-৬ বছরের বাচ্চাদের ৫০% দিতে হবে,লঞ্চে বাবা-মায়ের সাথে থাকবে ।
৭-১২ বছরের বাচ্চাদের ১০০% দিতে হবে এডাল্ট প্রাইসের

Best Regards,
Rashed Khan
Director
Century Tours & Travels
15, Iqbalnagar masjid road, Khulna, Bangladesh.
+8801715915009 , +8801558055543
[email protected]
[email protected]
Member of TOAS (Tour Operators Association of Sundarban)

25/04/2024

16/04/2024

🌳সুন্দরবন প্যাকেজে থাকছে বিশেষ ডিসকাউন্ট..😍
ঘুরে আসুন পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ বন
🌳 সুন্দরবন থেকে🌴
তারিখ: ১৯.২০.২১ এপ্রিল ২০২৪
(৩ দিন ২ রাতের খুলনা-সুন্দরবন-খুলনা প্রোগ্রাম)
থাকা খাওয়া ফরেষ্ট পার্মিশন ও সকল প্রকার খরচ সহ,

🌀যাত্রার:-শুক্রবার সকাল ৮:০০ রওনা খুলনা BiW ৪নং লঞ্চঘাট থেকে সুন্দরবনের উদ্দেশ্যে রওনা।

🌀ফেরার:-রবিবার বিকালে ৪টা খুলনাতে

🌀জাহাজে রুমের ধরন
👫 কাপল রুম ৪/৫টা
👬 টুইন শেয়ার রুম ২ টা
👩‍👩‍👦 তিন জনের রুম ৪/৫ টা

❌ কিছু কাপল রুম ও ৩ বেড রুম এটাস্ট পাওয়া যাবে সেক্ষেত্রে জনপ্রতি ১ হাজার টাকা ভাড়া বাড়বে।

➡️➡️ ইভেন্ট ফি এর মধ্যে যা যা থাকছেঃ-
✅খুলনা-সুন্দরবন-খুলনা প্যাকেজের সব খরচ
✅দিনে ২বেলা নাস্তা সহ ৫ বেলা খাবার
✅লঞ্চের সুসজ্জিত রুমে ২ রাত থাকা
✅ফরেষ্টের সকল খরচ সহ জাহাজের সকল প্রকার খরচ
❎কোন প্রকার হিডেন চার্জ নাই

➡️❑ যা যা দেখবেন
🔰 আন্দার'মানিক
🔰 কটকা অফিস সাইড
🔰 কটকা জামতলা সীবিচ
🔰 কচিখালী
🔰 ডিমেরচড়
🔰 করমজল কুমির প্রজনন কেন্দ্র
🔰 ছোট খালে ক্যানেল ক্রজিং

🍛🍛খাবার মেন্যু:-
★ সকালঃ-পরাটা, ডিম ভাজি, মিষ্টি, সুজির হালুয়া, মুরগীর ডাল লটপটি।
★ নাস্তাঃ কেক, কলা, চা/কফি।
★ দুপুরঃ-সাদা ভাত,ভর্তা, সবজি, ভেটকি মাছ, মুরগী কারি ডাল, সালাদ।
★ নাস্তাঃ সবজি পাকুড়া, কফি।
★ রাতঃ-এগ ফ্রাইড রাইস, চিকেন ফ্রাই, ফিস, ফ্রাই, চাইনিজ ভেজিটেবল।

★ সকালঃ খিচুড়ি, ডিম ভুনা, বেগুন ভাজি, আচাড়, সালাদ।
নাস্তাঃ আপেল, বিস্কুট, চা।
★ দুপুরঃ সাদা ভাত, ভর্তা, লাউ চিংড়ি, গলদা চিংড়ি, হাঁসের মাংস, ডাল, সালাদ।
★ নাস্তাঃ এগ নুডুলস, দুধ কফি।
★ স্পেশাল ডিনারঃ পরাটা, চিকেন BBQ, ফিস BBQ, রাইতা সালাদ, ডাল, কোল্ড ড্রিংক।
★ সকালঃ সাদা ভাত, ডিম ভাজি (আলু, ঝাল,বেগুন, ভর্তা) ডাল।
★ পোলাও, গরু/খাসি মাংস ভুনা, মুরগির রোস্ট, দই।
★বিস্কিট চা/কফি

বিঃ দ্রঃ রাতের খাবার আলোচনা সাপেক্ষে দেওয়া সম্ভব

❑ যা থাকছে নাঃ
•ব্যক্তিগত সকল খরচ।
•করমজলের ব্যক্তিগত খরচ।
•প্যাকেজে উল্লেখ নেই এমন কোন খরচ।

🌎 বুকিং পলিসিঃ

সিট খালি থাকা স্বাপেক্ষে আমাদের অফিসে এসে কিনবা ব্যাংক, বিকাশ, নগদ বুকিং কনফার্ম করতে হবে।
বুকিং কনফার্ম করতে জনপ্রতি নু্ন্যতম ৩০% টাকা জমা দিতে হবে। যারা অফিসে আসতে পারবেন না তারা মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে বুকিং কনফার্ম করতে পারেন।
কল করুন : +8801715915009
যা যা করা যাবে না:-🔰
🚭 জঙ্গলে নেমে উচ্চস্বরে কথা বলা যাবে না ।
🚸 আপনার দ্বারা নিজ জাহাজের বা অন্য জাহাজের কোন মানুষের সাথে ঝামেলা করা।
🚫অবশ্যই ট্যুর গাইড ও ফরেষ্ট গার্ডের কথা অমান্য করা যাবে না।
🚫খাবার টেবিলে ঝামেলা করা, অন্যকে বিরক্ত করা যাবে না।
🚸 ট্যুর কমিটির যেকোন কারো সাথে কোন প্রকার মিস বিহেইভ করা যাবে না।
🚭 ট্যুরে কেউ নেশাজাত কোন দ্রব্য বহন বা সেবন করলে তার জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না।
🚫 আমরা যেহেতু তিন দিন দুই রাত নেটওয়ার্কের বাইরে সুন্দরবনের ভেতরে থাকবো সেহেতু খাবার পানি ও গোসলের পানি সহ কোন জিনিস অপচয় করা যাবে না।

(বিঃ দ্রঃ আবহাওয়া পরিবেশ ও প্রতিকূল দুর্যোগে লঞ্চ কর্তৃপক্ষ চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গণ্য হবে)

08/04/2024

স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সুন্দরবনের কুমিরের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ

সুন্দরবনের লোনা পানির কুমির বা মোহনার কুমির যে উজান বেয়ে নদীর উত্তরে অনেক দূর অবধি বিচরণ করতে পারে তার আরেকটি উদাহরণ সম্প্রতি বরিশালের পিরোজপুরে নদীতে পাওয়া স্যাটালাইট ট্রান্সমিটার ট্যাগ সম্বলিত/ লাগানো কিছুদিন আগে অবমুক্ত করা একটি কুমির।

কুমিরের আচরণ ও গতিবিধি জানতে সম্প্রতি সুন্দরবনের লোনা পানির চারটি কুমিরের গায়ে স্যাটেলাইট ট্রান্সমিটার বসিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেয়া হয়েছিলো। এর মধ্যে তিনটি সুন্দরবনের বিশাল এলাকায় ফিরে আসলেও, একটি কুমির বন ছেড়ে মংলা, বাগেরহাট, মোড়েলগন্জ হয়ে বরিশালের পিরোজপুরে ঢুকে পড়েছে।

স্যাটেলাইটে যখন কুমিরটাকে ট্র্যাক করা হচ্ছে তার এই এই জিগ জ্যাগ চলাফেরা ছিল সত্যিই চমকপ্রদ।

মাত্র এগারো দিনে প্রায় একশো কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়েছে কুমিরটি। গায়ে বসানো স্যাটেলাইটের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে কুমিরটি সর্বশেষ পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার তুষখালির একটি নদীতে ছিল।

বিশ্বে পাখি, কচ্ছপ, নেকড়েসহ বিভিন্ন প্রাণীর শরীরে স্যাটেলাইট ট্রান্সমিটার বসিয়ে তাদের আচরণ নিয়ে গবেষণার নজীর রয়েছে।

তবে বাংলাদেশের কুমির নিয়ে এভাবে গবেষণা এই প্রথম করা হচ্ছে। এটি নাকি এশিয়াতেও প্রথম।

এর আগে ভারতে ঘড়িয়াল নিয়ে এরকম একটা গবেষণা করা হয়েছিল।

আমার নিজের গ্রামের বাড়ি পিরোজপুর। ছোট বেলায় মার কাছে শুনেছি আমাদের এখানকার পোনা নদী, কচা নদীতেও কুমির আসতো। সাম্প্রতিক বছরে, একবার এখানকার এক থানার পাশে নদীর পাড়ে এক কুমির উঠে এসেছিল রোদ পোহানোর জন্য।
মানুষের মাঝে একই সাথে আতঙ্ক আবার কৌতূহল । ভিড় করেছে কুমির দেখার জন্য। পরে পুলিশ বন্দুক দিয়ে ওপেন ফায়ার করলে কুমিরটি নদীতে নেমে চলে যায়।

মায়ের মুখে আরও শুনেছি, কুমির নিয়ে এখানে একটা মিথ প্রচলিত আছে। অনেক বছর আগে এই অঞ্চলে ইসমাইল ফকির নামে এক দরবেশ ছিলেন। তার ছিল অনেক ধরনের আধ্যাত্মিক কেরামতি। তার মধ্যে অন্যতম একটা ছিল কুমিরের সাথে সখ্যতা এবং কুমিরদের তার অনুগত রাখা বা বশে রাখা। এই অঞ্চলের একটা নির্দিষ্ট সীমানায় নদীতে কুমির আসলেও তারা কখনও মানুষকে আক্রমণ করবে না এমনই ছিল নাকি তার নির্দেশ।

যাই হোক মুল কথায় আসি। বাংলাদেশে ধরতে গেলে মিঠা পানির কুমির অর্ধশত বছর আগেই প্রকৃতি থেকে বিলুপ্ত হয়েছে।যদিও বাংলাদেশে সম্প্রতি কয়েকটি মিঠা পানির কুমির নদীতে পাওয়া গেছে, তবে তা বানের পানিতে ভারত থেকে আসা নাকি বাংলাদেশের সে ব্যাপারে সন্দেহ আছে।

তাই যত আলোচনা সুন্দরবনে টিকে থাকা লোনা পানির কুমিরকে ঘিরেই।

সুন্দরবনের কুমির বেশীর ভাগই সুন্দরবনের নদী-খাল-খাড়িতে বিচরণ করে। এদের সল্ট গ্ল্যান্ড থাকলেও অত্যধিক লোনা পানিতে থাকতে চায় না। যেকারনে যতদূর জানি এরা সাগরে খুব বেশি দূর যায় না, তবে অনেক কুমির উজান বেয়ে মিঠা পানির নদীর উত্তরে অনেক দূর অবধি যায়।

বাংলাদেশের সুন্দরবনের যে সব স্থানে প্রতিনিয়ত কুমির দেখা যায় সে গুলো হল নন্দবালা খাল, পশুর নদীর চর, শেলা গাং, ঝোংড়া খাল, শাফলা খাল, ভদ্র্ গাং, মরাভোলা নদী, পাথরিয়া গাং, আরাইবেকি খাল, কটকা্র খাল, ডিমের চর, মান্দারবাড়িয়া প্রভৃতি।

এর বাইরে মাঝে মাঝে তাদেরকে সুন্দরবনের উত্তরে খুলনার শিবসা, ভদ্রা, কিংবা বরগুনা, পাথরঘাটার নদী গুলোতে দেখা যায়। মোহনার আশেপাশে এসব নদীতে কুমির আসতেই পারে।

কিন্তু আপনি অবাক হবেন এদেরকে আরও উত্তরে বাগেরহাট, বরিশাল ছাড়িয়ে ফরিদপুর, মাদারীপুর, শরীয়তপুরে পদ্মা, মেঘনার শাখা নদী গুলোতেও মাঝে মাঝে দেখা যায়। কখনও যমুনায় দেখা গেলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

একটা সময় প্রকৃতিতে কুমির আরও বেশি ছিল। জনসংখ্যা কম থাকায় নদনদী গুলো ফাঁকা থাকায় কুমিরেরা আরও বেশি অবাধে বিচরণ করত।

নদীতে জাল দিয়ে মাছ ধরা, নৌযান চলাচল বৃদ্ধি, জলবায়ু পরিবর্তন, পানিতে লবণাক্ততা হ্রাস-বৃদ্ধি, পর্যটক বৃদ্ধি, বেশ কিছু কারণে কুমিরের প্রজনন ঠিক মত হচ্ছে না। কুমির কমে যাচ্ছে ফলে নদীতেও আগের মত বিচরণ কমে গেছে।

গত ১৩ থেকে ১৬ই মার্চের মধ্যে মোট চারটি লোনা পানির কুমিরের শরীরে স্যাটেলাইট ট্রান্সমিটার বসানো হয়। এই চারটি কুমিরের মধ্যে দুটি পুরুষ এবং দুইটি স্ত্রী কুমির।
এদের মধ্যে পুরুষ কুমির জুলিয়েট সুন্দরবনের করমজলে অবস্থিত দেশের একমাত্র সরকারি কুমির প্রজনন কেন্দ্রের পুকুরে ছিল। আর স্ত্রী কুমির মধুকে সম্প্রতি যশোরের কেশবপুর থেকে উদ্ধার করা হয়।
এছাড়া বাকি দুটি কুমির ফাঁদ পেতে ধরা হয় সুন্দরবনের খাল থেকে। এই মোট চারটি কুমিরে স্যাটেলাইট ট্যাগ স্থাপন করে ছেড়ে দেওয়া হয় সুন্দরবনের খালে।

সুন্দরবনের কুমির কোথায়, কিভাবে বিচরণ করে তা নিয়ে বিস্তারিত কোন গবেষণা হয় নি। সে কারণেই স্যাটেলাইট ট্যাগ বসিয়ে এই গবেষণাটি করা হচ্ছে।

বন বিভাগ বলছে, এই গবেষণার মাধ্যমে সুন্দরবনের কুমিরের চলাচল, গতিপথ, কুমিরের অভ্যাস, আচরণ, বসবাসের পরিবেশ সম্পর্কে জানতে চায়।

যে কুমিরটি বনের বাইরে গেছে সে হয়তো তার বসবাসের জন্য সুবিধাজনক জায়গা খুঁজছে। নির্দিষ্ট সময় পর হয়তো আবারো সুন্দরবনে ফিরে আসতে পারে কুমিরটি।

কুমিরের গায়ে স্যাটেলাইট ট্যাগ বসিয়ে নদীতে অবমুক্ত করার কাজটি যৌথভাবে করছে বাংলাদেশ বন বিভাগ ও IUCN। তাদের সহযোগিতা করছে GIZ।

এই কাজের জন্য আইইউসিএন বাংলাদেশ নিয়ে আসে কুমির গবেষক ড. সামারাভিরা ও পল বেরিকে। তারা দু জন অস্ট্রেলিয়া থেকে এসেছিলেন।

যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াইল্ড লাইফ কম্পিউটার নামে একটি প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছে এই স্যাটেলাইট ট্রান্সমিটার কিটটি। এটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে এটি পানির নিচে গেলেও যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।

কুমিরের গায়ে বসানো এই ট্রান্সমিটার কিটটির মেয়াদ এক বছর। ব্যাটারি চালিত এই যন্ত্রে থাকে একটি ক্ষুদ্র অ্যান্টেনা। যেটি সরাসরি যুক্ত থাকে স্যাটেলাইটের সাথে। ট্যাগ লাগানোর পরই চালু হয়ে যায় এর লোকেশন অপশন। সেটি প্রতি ঘণ্টার আপডেট তথ্য ম্যাপের মাধ্যমে শেয়ার করে।

তিনটি কুমির সুন্দরবনের মধ্যে থাকলেও একটি কেন এত পথ পাড়ি দিয়ে লোকালয়ের নদীগুলোতে ঢুকে পড়েছে সেটি নিয়ে কিছুটা প্রশ্ন আছে গবেষক দলেরও।

বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, নিচের দিকে সমুদ্রের কাছে নদীতেও অনেক স্যালাইন থাকে। আবার কোন কুমির যদি কম লবণাক্ততা পছন্দ করে, সে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে আশপাশের নদী খালগুলোতে যায়।

ওই এলাকার পানিতে লবণাক্ততা কম বলে হয়তো সে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছে। কিংবা সে যা খায় সেগুলো হয়তো সে বেশি পাচ্ছে সে কারণে কুমিরটি ওদিকে অগ্রসর হচ্ছে।

লোনা পানির কুমির নিয়ে এই গবেষণা ফলপ্রসূ হলে মিঠা পানির কুমির নিয়েও এভাবে গবেষণা সময়ের দাবি।

তথ্য : বিবিসি বাংলা

29/01/2024

Hotline +8801711048712
Luxurious A/C Ship M.V. The Crown
Package date 16th to 18th February 2024
Luxurious tourist cruise to explore the river of Sundarbans

শহুরে কোলাহল মুক্ত অবকাশ যাপনের জন্যে সুন্দরবন ভ্রমণের বিকল্প কিছু হতেই পারে না। অনাবিল সবুজ, হরিণের সমারোহ আর বাঘ বৈচিত্র‍্যে ভরা সুন্দরবন আপনার ভ্রমন পিপাষু মনকে নি:সন্দেহে তৃপ্ত করবে। তাই সেঞ্চুরি ট্যুর এন্ড ট্রাভেল আপনাদের জন্যে নিয়ে এলো বিভিন্ন প্যাকেজের সুন্দরবন ভ্রমনের সুযোগ। সুন্দরবন হলো প্রাকৃতিক মনোমুগ্ধকর ও রহস্যেঘেরা, পৃথিবীর বৃহত্তম জোয়ারধৌত গরান বনভূমিটি ম্যানগ্রোভ বন নামে পরিচিত। স্থানীয়ভাবে অনেকের কাছে এটি পরিচিত শুলো বন হিসেবে।

সুন্দরবন কেন ভ্রমন করবেন?
কারন সুন্দরবন ভ্রমন করলে একসাথে আপনি চারটি সৌন্দর্য অবলোকন করতে পারবেন।

১) নৌ বিহার
২) প্রানীবৈচিত্র্য
৩) প্রকৃতি
৪) সাগর

বাংলাদেশের আর কোথাও নির্দিষ্ট ভাবে নৌযানে করে তিনদিন ভ্রমনের সুযোগ নাই একমাত্র সুন্দরবন ছাড়া, আপনি এখানে সেই সুযোগ পাচ্ছেন সাথে বোনাস হিসাবে পাচ্ছেন প্রকৃতি,ওয়াইল্ড লাইফ, সুমুদ্র ।এই সময় বনে পর্যটক এর সংখ্যাও থাকে কম আর সেই সুযোগে খুব কাছে থেকে বন্যপ্রানী দেখার এক অপূর্ব সুযোগ পাওয়া যায়। এমন কি এই সময় পৃথিবী বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার ও দেখা জাবার সম্ভবনা খুব বেশী।
এই সময় সুমুদ্রকে পাবেন আপনার মনের মত করে।
আর হ্যাঁ সুন্দরবনে আপনাদের জন্য থাকছে বিশেষ আকর্ষণ হিসাবে
বার- বি- কিউ নাইট।
আরও সাথে থাকছে অভিজ্ঞ গাইড।
আমাদের ভ্রমণের স্থান:
১. আন্দারমানিক
২. কটকা জামতলা সমুদ্র সৈকত
৩. কটকা অফিস পার
৪. হিরনপয়েন্ট
৫. দুবলারচর
৬. করমজল

বিলাশ বহুল শিপ M.V. The Crown রুমের বিন্যাস, সুবিধা এবং ভাড়াঃ
The Crown জাহাজে রয়েছে ২৮'টি আধুনিক এবং সুসজ্জিত রুম। এই রুমগুলোতে মোট ৭৫ জন যাত্রী আরামে থাকতে পারবেন এবং রুমগুলো দুই শ্রেণীতে বিভক্তঃ-
✓ প্যানোরামা রুম (২১০০০/- জনপ্রতি)
প্যানোরামা রুমগুলোতে থাকবে ১৮০° রিভারভিউ সুবিধা এবং যাত্রীদের চাহিদা অনুযায়ী বেশ কয়েক ধরণের ধারণ ক্ষমতা অনুযায়ী রুমগুলো সাজানো হয়েছে, যেমন-
Panorama Deluxe (২ জনের জন্য)
Panorama Triple (৩ জনের জন্য)
Panorama Triple Plus (৩ জনের জন্য)
Panorama Excel (৪ জনের জন্য)
Panorama Ultra (৪ জনের জন্য)
✓ স্টেট রুম (১৮৫০০/- জনপ্রতি)
স্টেট রুমগুলি জাহাজের নিচের ডেক এ অবস্থিত এবং এগুলোতো পাওয়া যাবে নিরিবিলি এবং আরামদায়ক পরিবেশ। স্টেট রুমগুলো ধারণক্ষমতা অনুযায়ী দুই ধরণের, যেমন-
State Deluxe (২ জনের জন্য)
State Triple (৩ জনের জন্য)
The Crown জাহাজের প্রত্যেকটি রুমে একই ধরণের সুযোগসুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে, যেমনঃ-
✓ আধুনিক অভ্যন্তরীণ সাজসজ্জা সহ প্রশস্ত রুম।
✓প্রতিটি রুমে আলাদা শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা।
✓ আরামদায়ক বিছানা।
✓ সোফা এবং আয়না।
✓ ইন্টারকম সুবিধা।
✓ ২৪ ঘন্টা রুম সার্ভিস।
✓ ব্যাগ/লাগেজ সংরক্ষনের জন্য কেবিনেট
✓ প্রতিটি রুমে স্যাটেলাইট টেলিভিশন।
✓ প্রথম এই সেক্টরের কোন জাহাজে থাকছে ইন্টার কানেক্টিং রুম।
✓ এটাচড ওয়াশরুম।
✓ ওয়াশরুমে নরমাল এবং হট ওয়াটার সাপ্লাই।
সাধারণ বৈশিষ্ট্য এবং বিন্যাস / Common Features & Layout:
✓ The Crown জাহাজের প্রত্যেকটি ফ্লোর সুপরিকল্পিতভাবে ডিজাইন করা। যাত্রীদের ওঠানামা, চলাচল এবং ভ্রমণ উপভোগের কোন স্থানেই দৃশ্যমান নেই জাহাজের কোন যান্ত্রিক অথবা স্টাফ ইউনিট। আরও সহজ করে বললে জাহাজের ইঞ্জিন রুম, স্টাফ রুম অথবা কিচেন রুম সবকিছুই থাকবে যাত্রীদের নজরের বাইরে।
✓ জাহাজে প্রবেশের জন্য থাকছে দুটি এন্ট্রি পয়েন্ট/প্রবেশদ্বার, যেগুলো রয়েছে মেইন ডেকের পিছনে এবং সামনের দিকে।
✓ মেইন ডেক এ সার্বক্ষণিক যোগাযোগের জন্য একটি রিসিপশন ডেস্ক।
✓ জাহাজের মধ্যবর্তী স্থানে প্রশস্ত করিডোর এবং প্রত্যেকটি ফ্লোরে ওঠানামার জন্য সিঁড়ি।
✓ প্রেয়ার রুম বা নামাজের স্থান।
✓ গেস্ট রুমের সর্বোচ্চ প্রাইভেসি নিশ্চিত করার জন্য মেইন ডেক এবং লোয়ার ডেক এ থাকবেনা কোন কমন বারান্দা।
✓ ৫০,০০০+ লিটার বিশুদ্ধ পানি রিজার্ভ ক্ষমতা।
✓ The Crown জাহাজে রয়েছে তিনটি ডেক, যেমন- মেইন ডেক, লোয়ার ডেক এবং ব্রীজ ডেক। মেইন ডেক এ সাজানো হয়েছে সর্বোচ্চ সুবিধা সম্বলিত Panorama সিরিজের ১৪'টি রুম। মেইন ডেকের সামনে ও পেছনে রয়েছে আলাদা করে প্রবেশদ্বার। মেইন ডেকের মধ্যবর্তী জায়গায় রয়েছে আকর্ষণীয় লাউঞ্জ যেখান থেকে ব্রীজ ডেক এবং লোয়ার ডেক এ ওঠানামার আলাদা সিঁড়ি রয়েছে। জাহাজের লোয়ার ডেক এ থাকবে দুই ধরণের State সিরিজের ১৪'টি রুম এবং শিশুদের জন্য প্লে জোন। ব্রীজ ডেকের সামনে মাস্টারব্রীজ এবং তার পেছনেই সুবিশাল Dining / Multi Purpose Hall এবং Swimming Pool থাকবে ব্রীজ ডেকের একেবারে শেষ প্রান্তে।
ডাইনিং-মাল্টি পারপাস রুম এবং সুবিধা / Dining-multipurpose room and facilities:
The Crown জাহাজে রয়েছে এই সেক্টরের সবচাইতে বড় ডাইনিং এবং মাল্টি পারপাস রুম যেখানে একইসাথে ৭০+ জনের আসন ব্যবস্থা রয়েছে। মিটিং এবং সেমিনারের জন্য থিয়েটার স্টাইলে আসন ব্যবস্থা সাজানো হলে এখানে ৮০ জনেরও বেশি আসন ব্যবস্থা করা যেতে পারে। অভিজ্ঞ শেফ সবসময় জাহাজের ডাইনিং রুমে সুস্বাদু খাবারের ব্যবস্থা নিশ্চিত করবেন।
✓ একইসাথে ৭০ জনের অধিক অতিথির খাবারের ব্যবস্থা।
✓ ৮০ জনেরও অধিক অতিথি নিয়ে সেমিনার আয়োজনের ব্যবস্থা।
✓ সুস্বাদু খাবার তৈরির জন্য খুলনার বিশেষজ্ঞ শেফ।
✓ সার্বক্ষণিক চা ও কফির ব্যবস্থা।
✓ জুস কর্নার।
✓ লাইভ বার-বি-কিউ-এর ব্যবস্থা।
✓ স্যাটেলাইট সংযোগ সহ বিনোদনের জন্য বড় টেলিভিশন।
✓ মাল্টিমিডিয়া সেটআপ।
✓ সেমিনার পরিচালনার জন্য মঞ্চ।
✓ আধুনিক সাউন্ড সিস্টেম।
✓ ডিজে সেটআপ ইত্যাদি।
বিনোদন / Entertainment:
✓ ব্রীজ ডেক এবং মেইন ডেক থেকে সুন্দরবন উপভোগের জন্য প্রচুর খোলা জায়গা এবং বসার ব্যবস্থা।
✓ গল্প আড্ডার জন্য আরামদায়ক স্থান।
✓ রিডিং কর্নার।
✓ মিউজিক কর্নার।
✓ সিটিং সুবিধাসহ সুইমিং পুল।
শিশুদের জন্য / For Children:
✓ বাচ্চাদের জন্য লোয়ার ডেক এ রয়েছে সুদৃশ্য প্লে জোন
✓ প্রয়োজনে বাচ্চাদের জন্য স্ন্যাকস পাওয় যাবে।
নেভিগেশন উপকরণ / Navigation Equipments:
✓ সুসজ্জিত মাস্টারব্রীজ।
✓ ইলেক্ট্রো হাইড্রলিক এবং মেকানিক্যাল স্টিয়ারিং সিস্টেম।
✓ জিপিএস, রাডার, ইকো-সাউন্ডার, ভিএইএফ ইত্যাদি আধুনিক ইকুইপমেন্ট।
✓ ব্র্যান্ড নিউ দুইটি মেইন প্রোপালশন ইঞ্জিন।
পাওয়ার সাপ্লাই / Power supply:
✓ বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে জাপান ও জার্মানির তৈরি দুটি পর্যাপ্ত ক্ষমতার জেনারেটর।
✓ ডিজে এবং স্টেজ প্রোগ্রামের জন্য অতিরিক্ত বিদ্যুৎ চাহিদার জন্য আরও একটি জেনারেটর।
নিরাপত্তা ব্যবস্থা / ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা / Security System:
✓ সব রুমে লাইফ জ্যাকেট।
✓ জাহাজে পর্যাপ্ত লাইফবয়া
✓ পর্যাপ্ত ফার্স্ট এইড বক্স।
✓আধুনিক অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা।
✓ইঞ্জিনরুমের নিরাপত্তার জন্য কার্বন ডাই অক্সাইড রুম।
অভ্যন্তরীণ সাজসজ্জা / Interior Design:
বিশ্বমানের সুযোগ সুবিধাসহ আধুনিক ইন্টেরিয়র ডিজাইন যাত্রীদের জন্য আরামদায়ক পরিবেশ নিশ্চিত করবে। ইন্টেরিয়র ডিজাইন কনসালটেন্সি এবং এক্সিকিউশন সম্পন্ন করেছে ইন্টেরিয়র ফার্মগুলোর মধ্যে অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সংস্থা Beryl Architects।
বিশ্বের সবচাইতে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনের কটকা, কচিখালি, হিরণ পয়েন্ট, দুবলার চর, হারবারিয়া এবং করমজল ইত্যাদি নৈসর্গিক স্থান ঘুরে দেখতে বেঁছে নিতে পারেন সুন্দরবনের নতুন সর্বাধুনিক ও বিলাসবহুল জাহাজ The Crown। আমাদের বিশ্বাস জাহাজটি আপনাদের সম্পূর্ণ আলাদা অভিজ্ঞতা দিবে এবং আমরাও অত্যাধুনিক সার্ভিস প্রদান করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
ট্যুর প্যাকেজ সংক্রান্ত বিস্তারিত জানতে এবং বুকিং করতে কল করুন আমাদের যোগাযোগ নম্বরে-
Century Tours & Travels
Call- +8801711048712 (WhatsApp)
+8801715915009
Office : 15 Iqbalnagar Masjid road, Moylapota, khulna

15/01/2024

SUNDARBAN Exclusive Tour.

Sundarbans Tour with M.V Alaska.

Khulna-Sundarban-Khulna
3 Days & 2 Nights
Cost per person: 22,000/- taka
Package Date:
26th january to 28th january 2024.
2nd February to 4th February 2024.

Call for booking: +8801715915009

15/01/2024

Sundarban tour 2024
Date-26/27/28 January 2024
Brand New ac Ship
3days 2 nights
Rate 18000 taka per person
Khulna -Sundarban-Khulna
Contact
Rashed Khan
Century Tours & Travels
Mobile: +8801715915009
Hotline +8801711048712

08/01/2024

Time to travel World Largest Mangrove Forest.

03/01/2024

Hotline 📞+88 01711048712
পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ বন "সুন্দরবন" ভ্রমনে আপনি আমন্ত্রিত-
সুন্দরবন রুটের সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিতকারী বিলাসবহুল জাহাজ "M.V The Wave Cruise" ও "MV The River Cruise" এ আপনাকে স্বাগতম।

🌲সুন্দরবনে রকমারী স্বাস্থ্যসম্মত হালাল খাবার সহ-
*আরামদায়ক নৌ ভ্রমণ
*প্রকৃতি উপভোগ
*উন্মুক্ত বন্য প্রাণী দেখা
*বনের নিস্তব্ধতা অনুভব
*সমূদ্র দর্শনের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি ।

🍀 সুন্দরবন ভ্রমণে আমাদের কয়েকটি জাহাজে ট্যুর প্যাকেজ থাকছে নিম্নলিখিত তারিখ সমূহে:

🧳 জানুয়ারি = ১৯,২০,২১ ( এম ,ভি দ্যা এক্সপ্লোরার)
🧳 জানুয়ারি = ২২,২৩,২৪ ( এম,ভি দ্যা ওয়েভ ক্রুজ)
🧳 জানুয়ারি = ২২,২৩,২৪ ( এম,ভি দ্যা রিভার ক্রুজ)
🧳 ফেব্রুয়ারী= ০২,০৩,০৪ (এম,ভি দ্যা রিভার ক্রুজ)
🧳 ফেব্রুয়ারী = ০৫,০৬,০৭ (এম,ভি দ্যা ওয়েভ ক্রুজ)
🧳 ফেব্রুয়ারী = ১৬,১৭,১৮ (এম,ভি দ্যা রিভার ক্রুজ)
🧳 ফেব্রুয়ারী = ২০,২১,২২ (এম,ভি দ্যা ওয়েভ ক্রুজ)
🧳 মার্চ = ০৪,০৫,০৬ (এম,ভি দ্যা ওয়েভ ক্রুজ)
💵এম,ভি দ্যা ওয়েভ ক্রুজে জনপ্রতি প্যাকেজ মূল্য ১৮,০০০/- টাকা
💵এম ,ভি দ্যা এক্সপ্লোরারে জনপ্রতি প্যাকেজ মূল্য ১৮,০০০/- টাকা
💵এম,ভি দ্যা রিভার ক্রুজে জনপ্রতি প্যাকেজ মূল্য ১৭,০০০/- টাকা

🍀গ্রুপ/কর্পোরেট ট্যুর: শিপ রিজার্ভ করে প্রয়োজনীয় তারিখ অনুযায়ী জানুয়ারি থেকে মার্চ ২০২৪ পর্যন্ত।

🍀প্যাকেজ অন্তর্ভুক্তঃ শিপে ৩দিন ২রাত অবস্থান, প্রতিদিন ৩ বার স্নাক্স সহ ব্রেকফাষ্ট, লাঞ্চ, রাতে চাইনিজ এবং লাইভ বার-বি-কিউ ডিনার। উল্লেখিত স্পট এবং সমুদ্র সৈকত পরিদর্শন, বোটে করে ক্যানেল ক্রুজিং, ফরেষ্ট পারমিশন, এন্ট্রি ফি, নিরাপওার জন্য ফরেষ্টের অস্ত্রধারী গার্ড।

⛳ভ্রমন পরিকল্পনা - খুলনা-সুন্দরবন-খুলনা (৩ দিন এবং ২ রাত)

📍 #ভ্রমণ_স্পট :
🛑▪আন্ধারমানিক🐅
🛑▪জামতলা সী-বীচ🐅
🛑▪কটকা অফিস পাড়🐅
🛑▪কচিখালি অফিস পাড়
🛑▪ডিমের চর🐅
🛑▪করমজল 🐅
🛑▪ক্যানেল ক্রুজিং (কটকা,কচিখালি)

অথবা

🛑▪আন্ধারমানিক🐅
🛑▪জামতলা সী-বীচ🐅
🛑▪কটকা অফিস পাড়🐅
🛑▪দুবলার চর
🛑▪হিরন পয়েণ্ট 🐅
🛑▪করমজল 🐅
🛑▪ক্যানেল ক্রুজিং (কটকা)

📞বিস্তারিত জানতে কল করুন-
📞 +8801711048712

⭕ #বি_দ্রঃ ভেসেলে উঠার পরে কোন প্রকার কেনাকাটার সুযোগ নেই। এবং বনের গভীরে কিছু যায়গায় শুধু টেলিটক মোবাইল অপারেটরের নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে।