Sundarban Travelar

Sundarban Travelar Tour to the Sundarban Mangrove Forest. Travel the country with nature lovers through quality packages with tasteful plans.

‘’প্রকৃতির সবকিছুর মধ্যেই কোন না কোন আশ্চর্যজনক কিছু লুকিয়ে আছে।"সুন্দরবন ভ্রমণের জন্য অক্টোবর / ডিসেম্বর / জানুয়ারি  ...
13/10/2024

‘’প্রকৃতির সবকিছুর মধ্যেই কোন না কোন আশ্চর্যজনক কিছু লুকিয়ে আছে।"

সুন্দরবন ভ্রমণের জন্য অক্টোবর / ডিসেম্বর / জানুয়ারি ২০২৪ / ২৫ ইং অগ্রিম বুকিং চলছে।

আমাদের পরবর্তী পেকেজ ট্যুর
প্রতিমাসে শুক্রবার শনিবার ও রবি /- -
সোম মঙ্গল বুধ / বৃহস্পতি আমাদের প্যাকেজ থাকে।

আমাদের ভ্রমনের স্থানঃ
১ঃ হারবাড়িয়া/ আন্দার মানিক।
২ঃ কটকা জামতলা সী বিচ।
৩ঃ কটকা অফিস পাড়।
৪ঃ হিরন পয়েন্ট, দুবলার চর / কচিখালি, ডিমের চর
৫ঃ করমজল।

বিলাশ বহুল এসি জাহাজ/ নন এসি জাহাজে পেকেজ আছে।

এছাড়া সুন্দরবনে কর্পোরেট ট্যুর, গ্রুপ ট্যুর, স্টাডি ট্যুর, ও ফ্যামিলি ট্যুর এর জন্য বুকিং করতে পারেন।

(খুলনা — সুন্দরবন — খুলনা)
৩ দিন - ২ রাতের নিরাপদ এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণ।

সুন্দরবন "প্রকৃতির গভীরে তাকাও তাহলে তুমি সবকিছু আরো ভালো করে বুঝতে পারবে"
জীবনে এক অভিজ্ঞতার নাম সুন্দরবন।
স্মৃতিটি ধরে রাখতে চলুন ঘুরে আসি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন থেকে।

বনের ভেতরে প্রবেশের জন্য ছোট নৌকা,জেনারেটর ব্যাবস্থা।,জঙ্গল ট্রেকিং,ফাস্ট এইড ।

শিশু পলিসি
০ - ৩ বছরের বাচ্চাদের কোন খরচ লাগবে না , লঞ্চে বাবা-মায়ের সাথে থাকবে ।
৪-৬ বছরের বাচ্চাদের ৫০% দিতে হবে,লঞ্চে বাবা-মায়ের সাথে থাকবে ।
৭-১২ বছরের বাচ্চাদের ১০০% দিতে হবে এডাল্ট প্রাইসের

বিস্তারিত জানতে ফোন করুন:
Cell: +8801571141424 ( WhatsApp )
+8801838996633 ( WhatsApp )

ঈদের ছুটি ও বাংলা নববর্ষের ছুটিতে সুন্দরবন ভ্রমন।01571-141424 সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন। এখানে আপনি পাবেন...
29/03/2024

ঈদের ছুটি ও বাংলা নববর্ষের ছুটিতে সুন্দরবন ভ্রমন।
01571-141424
সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন। এখানে আপনি পাবেন এক সাথে চারটি সৌন্দর্য।
১) নৌ বিহার।
২) ওয়াইল্ড লাইফ।
৩) প্রকৃতি।
৪) সাগর।
ভ্রমনের সময়: ৩ দিন ২ রাত
তারিখ ঃ ১৩-১৪-১৫ ই ২০২৪ ইং
(খুলনা -সুন্দরবন -খুলনা)

আমাদের ভ্রমনের স্থানঃ
১ঃ আন্দার মানিক।
২ঃ কটকা জামতলা সী বিচ।
৩ঃ কটকা অফিস।
৪ঃ কচিখালি।
৫ঃ ডিমের চর।
৬ঃ করমজল।

★১ম দিন :
নির্ধারিত দিনে ঢাকা থেকে খুলনা ৪নং ঘাট আসবো। আনুমানিক সকাল ৬ টা নাগাদ জাহাজে উঠবো জাহাজ আন্দর মানিকের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবে। সকালে আন্দারমানি ইকো ট্যুরিজম কেন্দ্র পরিদর্শন করে আমরা আবার জাহাজে চলে আসব। আমাদের জাহাজ কটকা উদ্দেশ্যে যাত্রা করবে রাতে জাহাজ কটকাতে অবস্থান করবো।

★★২য় দিন :
ভোরে কটকা জামতলা সী বীচ পরিদর্শনে যাবো। ওখান থেকে ফিরে কটকার অফিস পাড় নামবো ভাগ্য সুপ্রসন্ন হলে সেখানে প্রচুর হরিন দেখা পেতে, সেখান থেকে ঘুরে আমরা জাহাজে ফিরবো,
জাহাজে করে আমরা কচিখালীর দিকে রওনা করবো পূর্বে ডিমের চরে ওখনে আমরা ফুটবল খেলবো ও গোসল করব। ডিমের চর থেকে জাহাজে ফিরব। ও বিকাল ৪ টায় সুন্দর কচিখালীতে ঘুরাঘুরি করে বিকাল নাগাদ জাহাজে চলে আসব। রাতে বার-বি-কিউ ডিনার করে জাহাজে রাত্রি যাপন ও আমাদের জাহাজ করমজলের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবে।

★★৩য় দিন :
সকালের নাস্তা খেয়ে করমজল ইকো ট্যুরিজম স্পট পরিদর্শন। সকালে ৯ টায় করমজলে পরিদর্শন এ যাবো। প্রচুর কুমিরের প্রজননকেন্দ্র দেখতে পাওয়া যাবে। পরিদর্শন শেষে জাহাজ খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা করবে। আনুমানিক বিকাল ৪/৫ টা নাগাদ খুলনা আসবো। বাসে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়া হবে।

জোয়ার ভাটার কারনে ২/৩ ঘন্টা সময় ব্যবধান হতে পারে।

 #সুন্দরবন_ভ্রমণ  🌿চলুন ঘুরে আসি পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ বন ‘সুন্দরবন’ থেকে।  আপনি যদি ভিন্নরুপে সুন্দরবন কে আবিস্কা...
02/02/2024

#সুন্দরবন_ভ্রমণ
🌿চলুন ঘুরে আসি পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ বন ‘সুন্দরবন’ থেকে। আপনি যদি ভিন্নরুপে সুন্দরবন কে আবিস্কার করতে চান, দেখতে চান বন উপকূলবর্তী বনজীবীদের জীবন তবে আপনিও হতে পারেন আমাদের পরবর্তী সুন্দরবন সফরসঙ্গী।
🌿 ফেব্রুয়ারিতে আমাদের রয়েছে কিছু স্পেশাল প্যাকেজ যেখানে রয়েছে সীমিত পরিসরে সুন্দরবনের গহীন অরন্য খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ।
💥ভ্রমণ তারিখঃ
09,10,11 February
16,117,18 February
19,20,21 February
23,24,25 February
Call - 01571141424
💥আমাদের ভ্রমনের স্থানঃ (১) হাড়বাড়িয়া / আন্ধারমানিক ইকো ট্যুরিজম কেন্দ্র (২) জামতলা সী বীচ (৩) কটকা অভয়ারণ্য (৪) কচিখালি/হিরোন পয়েন্ট (৫) ডিমের চর/ দুবলার চর ( ৬) করমজল (৭) ক্যানেল ক্রূজিং।
💥প্যাকেজের অন্তরভুক্তঃ
🌳৩ দিন ২ রাত বোটে অবস্থান।
🌳প্রতিদিন ডাবল মেনু খাবার ও ২ বেলা নাস্তা ( প্রতিবেলা স্থানীয় ভিন্ন ভিন্ন খাবার)
🌳স্পেশাল বার-বি-কিউ নাইট।
🌳সকল প্রকার প্রবেশ ফি, পারমিশন খরচ।
🌳 প্রশিক্ষিত ও অভিজ্ঞ ট্যুর গাইড সেবা, সশস্ত্র নিরাপত্তা গার্ড।
🌳চা-কফি ও মিনারেল পানির পর্যাপ্ত ব্যবস্থা।
💥যে কোন বনপ্রেমী ছোট গ্রুপ, পরিবার বা ফটোগ্রাফার গ্রুপ ভিন্ন রকম সুন্দরবন ভ্রমণ করতে চাইলে আজই যোগাযোগ করুন।
যোগাযোগঃ
মোবাইলঃ+8801571141424
ইমেইলঃ[email protected]
ওয়েবঃ www.sunwaycruise.com














নতুন করে সুন্দরবনকে জানতে☘️ "মান্দার বাড়িয়া ও বঙ্গবন্ধুর চর "☘️★★প্যাকেজ বুকিং চলিতেছে★★▪ভ্রমনের তারিখ: ফেব্রুয়ারি ১৪  ত...
27/01/2024

নতুন করে সুন্দরবনকে জানতে
☘️ "মান্দার বাড়িয়া ও বঙ্গবন্ধুর চর "☘️
★★প্যাকেজ বুকিং চলিতেছে★★
▪ভ্রমনের তারিখ: ফেব্রুয়ারি ১৪ তারিখ রাত থেকে ১৫,১৬,১৭,১৮ /২০২৪ ইং
▪ভ্রমনের সময়: ৪ দিন ৪ রাত
▪খুলনা - সুন্দরবন - খুলনা
Sundarban Travelar & Sundarban Travelar +8801571141424
🌳ভ্রমনের স্থানঃ
🌲হাড়বাড়িয়া
🌲আন্দারমনিক,
🌲জামতলা ওয়াচ-টাওয়ার,
🌲বাদাম তলা সী-বীচ,
🌲কটকা অফিস,
🌲কটকা টাইগার টিলা,
🌲হিরন পয়েন্ট,
🌲দুবলার চর,
🌲মান্দার বাড়িয়া,
🌲বঙ্গবন্ধুর চর,
🌲 করমজল।

🌳ভ্রমনের বিবরনঃ

১৪/০২/২০২৪:
রাতে লঞ্চে ওঠা।
১৫/০২/২০২৪:
হাড়বাড়িয়া, আন্দারমনিক।
১৬/০২/২০২৪:
জামতলা ওয়াচ-টাওয়ার, বাদাম তলা সী-বীচ, কটকা অফিস, কটকা টাইগার টিলা,হিরন পয়েন্ট,দুবলার চর।
১৭/০২/২০২৪:
বঙ্গবন্ধুর চর,মান্দারবাড়িয়া।
১৮/০২/২০২৪:
করমজল।

🌿প্যকেজ অন্তর্ভুক্তঃ
৪ দিন ৪ রাত সুন্দরবন থাকা, ৪ দিনের সকল প্রকার খাবার, ভ্রমণ বৃত্তান্ত অনুযায়ী (ব্রেকফাষ্ট + লাঞ্চ + ডিনার ও প্রতিদিন ২ টি স্নাক্স), ভ্রমণ বৃত্তান্ত অনুযায়ী সকল স্পট পরিদর্শন, ছোট বোটে করে ক্যানেল ক্রুজিং, রাতে বার-বি-কিউ ডিনার, ২৪ ঘন্টা খাবার পানি সরবরাহ, ফরেষ্ট পারমিশন ও সকল প্রকার এন্ট্রি ফি, নিরাপওার জন্য ফরেষ্ট ডিপার্টমেন্ট থেকে অস্ত্রধারী গার্ড, অভিজ্ঞ সার্ভিস বয়, দক্ষ ক্রু, অভিজ্ঞ গাইড, কোন রকম হিডেন চার্জ নাই।

Attached Bath Room

✅জন প্রতি-১৫,০০০/=

Common Bath Room

✅জন প্রতি-১৩,০০০/=

🌿আপনার প্যাকেজটি নিশ্চিত করতে আজই যোগাযোগ করুনঃ
🏠B.I.W.T.A Launch Ghat,Khulna,Bangladesh.
☎️Cell: 01571141424
☎️Hotline: +8801571141424
📧E-mail: [email protected]

Most Luxurious Ac Ship Sundarban Package Tour Booking Now 01571-141424 চলুন ঘুরে আসি সুন্দরবন,নভেম্বর থেকে ফ্রেবুয়ারী পু...
15/01/2024

Most Luxurious Ac Ship
Sundarban Package Tour Booking Now 01571-141424
চলুন ঘুরে আসি সুন্দরবন,নভেম্বর থেকে ফ্রেবুয়ারী পুরো সিজন জুড়ে প্রতি সপ্তাহে এসি ও নন এসি লাক্সেরিয়াস ট্যুরিষ্ট জাহাজে থাকছে গ্রুপ ট্যুর ও প্যাকেজ ট্যুরের আয়োজন ।
ভ্রমন শুরু - ২৬/০১/২০২৪ জানুয়ারী
ভ্রমন শেষ - ২৮/০১/২০২৪ জানুয়ারী
সুন্দরবন ট্যুরের খরচ সহ বিস্তারিত জানার জন্য কল করুন 01571141424
খুলনা-সুন্দরবন-খুলনা
৩ দিন ২ রাত
প্রতিদিন ২ বার স্নাক্স সহ ডবল মেনুর ৫ বার খাবার সাথে থাকবে BBQ ডিনার । চা এবং কফির ব্যবস্থা থাকবে সবসময়।
সুন্দরবনে রকমারী স্বাস্থ্যসম্মত খাবার, আরামদায়ক নৌ ভ্রমণ ও প্রকৃতি উপভোগ ও উন্মুক্ত বন্য প্রাণী দেখা এবং সমূদ্র দর্শনের আমন্ত্রণ।
সুন্দরবনের দর্শনীয় স্থান সমূহ:
সময় : ২রাত ৩ দিন খুলনা – সুন্দরবন – খুলানা ।
১. আন্ধারমানিক ২.কটকা অফিস ৩.জামতলা ওয়াচ টাওয়ার ৪.বাদাম তলা সী বীচ ৫.হিরোন পযেন্ট ৬.দুবলার চর ৭. করমজল
যেভাবে ভ্রমণ করবো
১ম দিন
ভোরে বেলা খুলনা বাস / রেল স্টেশন থেকে আমাদের গাইড আপনাকে রিসিভ করে শীপে নিয়ে যাবে। রুপসা এবং পশুর নদী ধরে খুলনা শিপইয়ার্ড,রুপসা ব্রিজ,রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং মংলা বন্দর পাশে
রেখে আমাদের শীপ চলবে আন্ধারমানিক উদ্দেশ্যে।
দুপুরের খাবাএ খেয়ে নামবো আগে গান ম্যান রেখে সারিবদ্ধ ভাবে যাবো নির্ধারিত ফুট ট্রেইল ধরে। মিষ্টি পানির পুকুর পার হয়ে ঢুকবো গভীর বনে৷ দু,পাশে থাকবে ঘন শ্বাসমূল যুক্ত ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ। সুন্দরী, গোলপাতা,গেওয়া গাছ এই বনে বেশী। প্রচুর হরিণের পায়েরছাপ এবং নিশ্চুপ থাকলে হরিণের পাল দেখা যাবে। কাকড়ার পাল ছুটে লুকাবে আপনার চলার শব্দে।প্রায় ১ মাইল ট্রেইল ঘুরে পুকুরের উপর নির্মিত কাঠের রেষ্ট হাউজে বিশ্রাম নিয়ে শীপে ফিরে আসবো। শীপে ফিরে বিকালের নাস্তা খাবো।
শীপ চলবে সাগরের মোহনায় অবস্থিত "কটকা অভয়ারণ্যে।
২য়দিন:
খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে দেশী নৌকায় ক্যানেল ক্রুজিং এবং চুপ থেকে বনের নিস্তব্ধতা উপভোগ করবো৷ সেখান থেকে টাইগার ট্রি'র ঝোপ,হরিণের বিচরণের জামতলা ওয়াচ টাওয়ার এবং গভীর বন পেরিয়ে আড়াই কিলো দূরের বাদামতলা সী বীচে যাবো। উপভোগ করবো বাংলাদেশর দুই গর্ব "সুন্দরবন" এবং 'বঙ্গপোসাগর " এর মিলন স্থান।
এরপর যাবো টাইগার টিলার (অফিস পাড়) উদ্দেশ্যে। কাঁদা,শ্বাস মূল আর ভয়ংকর গড়ান বন পেরিয়ে টাইগার টিলার অবস্থান।যাওয়ার পথে খুব কাছ থেকে হরিণের পাল দেখা যাবে।
এরপর ফিরবো শীপে সকালের নাস্তা করবো ৷ শীপ যাবে হিরণ পয়েন্ট " উদ্দেশ্যে।
হিরণ পয়েন্ট গা,ছমছমে ছন বনের ভিতর দিয়ে হাটবো। হরিণের পাল মাথা উচু করে আপনাকে দেখেই ছুটে পালাবে এবং আপনি বুঝবেন কেনো এখানকে বাঘের ডাইনিং বলা হয়। ছমছমে ভাব নিয়েই ফিরবো শীপে। শীপে করে যাবো দুবলার চর,মনরম সুন্দর সী বীচে থাকবো সন্ধার পর পর্যন্ত। তারপর ফিরবো শীপে। শীপ চলবে করমজলের উদ্দেশ্যে।
৩য় দিনঃ
করমজলে নোনা পানির বাংলাদেশের একমাত্র কুমির প্রজনন কেন্দ্র। ছোট বড় কুমির,বিলুপ্ত প্রায় প্রজাতির কচ্ছপ,বানরের পালের বাদরামি এবং হরিণকে হাত থেকে ঘাস খাইয়ে শীপে ফিরে খুলনা/মংলার উদ্দেশ্যে যাত্রা করবো।
শিশু পলিসি :
০ - ৩ বছরের বাচ্চাদের কোন খরচ লাগবে না , লঞ্চে বাবা-মায়ের সাথে থাকবে এবং খাবে ।
৪-৬ বছরের বাচ্চাদের ৫০% দিতে হবে,লঞ্চে বাবা-মায়ের সাথে থাকবে ।
৭-১২ বছরের বাচ্চাদের ১০০% দিতে হবে এডাল্ট প্রাইসের।

মন্দিরপুরনো কালি মন্দিরসুন্দরবনে ৪০০ বছর পুরানো  মধ্যযুগীয় কালি মন্দির:   খুলনা শহর থেকে নদী পথে প্রায় ৮৫ কিলোমিটার দূরে...
20/11/2023

মন্দিরপুরনো কালি মন্দির
সুন্দরবনে ৪০০ বছর পুরানো মধ্যযুগীয় কালি মন্দির:
খুলনা শহর থেকে নদী পথে প্রায় ৮৫ কিলোমিটার দূরে শিবসা নদীর পূর্বের পাড়ে রয়েছে শেখের খাল। তার কিছুটা দূরে এগিয়ে কালির খাল। এই দুই খালের মধ্যবর্তী স্থানটি শেখেরটেক নামে পরিচিত। এলাকাটি জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে মধ্যযুগীয় স্থাপনার ধ্বংসাবশেষ ইটের দেয়াল ও ঢিবি। তবে দণ্ডায়মান স্থাপনা হিসেবে এখন শুধু টিকে আছে কালি মন্দির।
সুন্দরবনের অভ্যন্তরে শেখেরটেক এ বাংলার মধ্যেযুগীয় ইতিহাসের স্বাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে কালিমন্দির। আনুমানিক ৪০০ বছর ধরে ওই মন্দিরটি লোকচক্ষুর আড়ালে থাকলেও, এবার তা পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত করতে যাচ্ছে বন বিভাগ।

মোগল আমলে নির্মিত ওই মন্দিরটি ঘিরে তৈরি করা হয়েছে শেখেরটেক ইকোট্যুরিজম কেন্দ্র। এটি সুন্দরবনের পশ্চিম বন বিভাগের খুলনা রেঞ্জের কালাবগি ফরেস্ট স্টেশনের আদাচাই টহল ফাঁড়ির ১৬ নং কম্পার্টমেন্ট এলাকায় শিবসা নদীর পূর্ব পাড়ে অবস্থিত।

খুলনা শহর থেকে নদী পথে প্রায় ৮৫ কিলোমিটার দূরে শিবসা নদীর পূর্বের পাড়ে রয়েছে শেখের খাল। তার কিছুটা দূরে এগিয়ে কালির খাল। এই দুই খালের মধ্যবর্তী স্থানটি শেখের টেক নামে পরিচিত। এলাকাটি জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে মধ্যযুগীয় স্থাপনার ধ্বংসাবশেষ ইটের দেয়াল ও ঢিবি। তবে দণ্ডায়মান স্থাপনা হিসেবে এখন শুধু টিকে আছে কালিমন্দির!
বন বিভাগ শেখের টেক খাল থেকে মন্দির পর্যন্ত প্রায় সোয়া এক কিলোমিটার কংক্রিটের ফুট ট্রেলই নির্মাণ করছে। ওই ফুট ট্রেইলটি মন্দিরের চার পাশ থেকে ঘুরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এছাড়া পর্যটকদের বনের উপরিভাগ দেখার জন্য নির্মাণ করা হয়েছে একটি ওয়াচ টাওয়ার। বনের মধ্যে কিছু স্থানে ইটের রাস্তাও তৈরী করা হয়েছে। পর্যটকদের সুবিধার্থে একটি টয়লেটের ব্যবস্থাও আছে।

সম্প্রতি ওই মন্দিরটি জরিপ করেছে সরকারের প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর। তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মন্দিরটি বর্তমানে খুবই ধ্বংসপ্রাপ্ত অবস্থায় টিকে আছে। এর স্থাপত্যিক কাঠামো ও শিল্পশৈলীদৃষ্টে অনুমিত হয় ৩০০ থেকে ৩৫০ বছর আগে এটি নির্মিত হয়েছে। এর দক্ষিণ ও পশ্চিমে দিকে রয়েছে দুটি প্রবেশদ্বার। এক গম্বুজ বিশিষ্ট ছাদ নিয়ে নির্মিত ওই মন্দিরটি। এতে মোট চার ধরনের ইট ব্যবহার করা হয়েছে। যার পরিমাপ হলো, ২০*১৫*৪ সেমি, ২০*১৫*৪.৫ সেমি, ১৬*১২*৪ সেমি ও ১৬*১২*৫ সেমি।

মন্দিরের বাইরের অংশ ৬৫৫ সেন্টিমিটার বর্গাকার। আর ভেতরের অংশ ৩২৫ সেন্টিমিটার বর্গাকার। দেয়ালের পুরত্ব ১৬৫ সেন্টিমিটার। ভেতরে উত্তর দিকে একটি ছোট কুঠরি রয়েছে। দক্ষিণ ও পশ্চিম পাশের প্রতিটি প্রবেশ পথ চওড়া ৯৭ সেন্টিমিটার।

মন্দিরের বাইরের দিকে জ্যামিতিক নকশা, ফুল-লতা -পাতা প্রভৃতি সম্বলিত পোড়ামাটির অলংকৃত ইট ব্যবহার করা হয়েছে। দক্ষিণ ও পশ্চিম দিকে প্রবলভাবে ধ্বংসপ্রাপ্ত মন্দিরটির অভ্যন্তরের বিভিন্ন স্থানেও ফাটল ধরেছে। মন্দিরটির শীর্ষে গাছপালা ও উদ্ভিদপূর্ণ। বড় বড় গাছের শিকড় প্রবেশ করে মন্দিরের ডোম ও দেয়ালগুলোকে প্রবলভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। ইতোমধ্যে ডোম ও দেয়াল গুলোতে ফাটল ধরেছে। এই ফাটলের ফলে মন্দিরের ডোম ও দক্ষিণ পশ্চিম অংশ এবং উত্তর-পূর্ব কোনের অংশের ইট খসে পড়েছে। মন্দিরের চারপাশে দেয়াল হতে খসে পড়া ইটের অংশ ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। এছাড়াও মন্দিরের চারপাশে বিশেষ করে দক্ষিণ দিকে প্রচুর ছোট – বড় গাছ রয়েছে, যার ছায়ার কারণে মন্দিরে রৌদ্রের আলো প্রবেশ করতে পারে না।

প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর বলছে, মন্দির তৈরিতে স্থানীয় শামুকের তৈরি চুন ও শিবসা নদীর বালু ব্যবহার করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। রাসায়নিক পরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।

"অনেক আগে সুন্দরবন ও এর আশপাশে যে মানুষের বসতি ছিল, ওই মন্দিরটি তার প্রমাণ বহন করে। মন্দিরটি আনুমানিক ৩০০-৩৫০ বছর আগে নির্মিত বলে এর স্থাপত্যিক কাঠামো ও শিল্পশৈলী দেখে অনুমান করা হচ্ছে। মন্দিরটি সংরক্ষণ করতে না পারলে অচিরেই তা ধ্বংস হয়ে যাবে। বন বিভাগের সহযোগিতা পেলে সেটি সংরক্ষণের উদ্যোগ নিবে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর।

বিভিন্ন ইতিহাস গ্রন্থে সুন্দরবনের সবচেয়ে বিখ্যাত পুরনো স্থাপনা হিসেবে শেখের টেক ও কালি মন্দিরকে ইঙ্গিত করা হয়েছে। তবে ওই স্থানটিতে কারা বসবাস করতো বা কী কারণে শেখেরটেক নাম হলো, তা কোনো ইতিহাস গ্রন্থে সঠিকভাবে তা বলা হয়নি।

১৯১৪ সালে প্রকাশিত সতিশ চন্দ্র মিত্রের লেখা যশোহর-খুলনার ইতিহাস গ্রন্থের প্রথম খণ্ড বইতে শেখের টেকের কিছু তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। ওই বইয়ে লেখা হয়েছে, "সেখের খাল ও কালীর খালের মধ্যেবর্তী অপেক্ষাকৃত উচ্চভূমি বিশিষ্ট নিবিড় জঙ্গলকে সেখের টেকে বলে। এখানে সুন্দরী গাছ যথেষ্ট, হরিণের সংখ্যা অত্যন্ত অধিক এবং ব্যাঘ্রাদি (বাঘ) হিংস্র জন্তুর আমদানিও বেশি। সুতরাং আমাদিগকে এক প্রকার প্রাণ হাতে করিয়া এ বনে ভ্রমণ করিতে হইয়াছিল। সেখের খালের মধ্যে প্রবেশ করিয়া ডান দিকে চতুর্থ পাশখালির পার্শ্বে এক স্থলে ইষ্টক-গৃহের ভগ্নাবশেষ ও কয়েকটি গাবগাছ দেখা যায়। তথা হইতে উঠিয়া বনের মধ্যে প্রায় একমাইল গেলে, একটি দূর্গ দেখিতে পাওয়া যায়। সাধারণতঃ বাওয়ালীরা ইহাকে 'বড় বাড়ী' বলে।"

"সম্ভবতঃ ইহাই মহারাজ প্রতাপাদিত্যের শিবস দূর্গ। দূর্গের অনেক স্থানে উচ্চ প্রাচীর এখনও বর্তমান এই দূর্গের উত্তর-পূর্ব বা ঈশানকোণে একটি শিবমন্দিরের ভগ্নাবশেষ আছে। সেখান হইতে দক্ষিণ-পূর্ব মুখে অগ্রসর হইলে, যেখানে সেখানে পুকুর ও পরে ৩টি ইষ্টকবাড়ী ও অসংখ্য বসতিভিট্টা পাওয়া যায়। বাড়িগুলির মাটির ঢিপি শত শত গাবগাছে ঢাকা রহিয়াছে। তাহা হইতে বাহির হইলে, একটু অপেক্ষাকৃত খোলা জায়গায একটি সুন্দর মন্দির দৃষ্টিপথবর্ত্তী হয়। সুন্দরবনের ভীষণ অরণ্যনীর মধ্যে বিবিধ কারুকার্য্য-খচিত এবং অভগ্ন অবস্থায় দণ্ডায়মান এমন মন্দির আর দেখি নাই।"

বইয়ে উল্লেখ করা হয়েছে, "মন্দিরের অন্যান্য প্রকটি দেখিলে ইথা যে মোগল আমলে কোন হিন্দুকর্তৃক নির্মিত হইয়াছিল, তাহা অনুমান করা সহজ হয়।" আরেক স্থানে লেখা হয়েছে, "মন্দিরে কোন দেবদেবিগ্রহ নাই; তবুও অনুমান করা যায় যে, প্রতাপাদিত্য তাহার দৃর্গের সন্নিকটে এই কালিকা দেবীর মন্দির নির্মাণ করেন।"
এছাড়া এ.এফ.এম. আব্দুল জলীলের সুন্দরবনের ইতিহাস নামক গ্রন্থেও ওই স্থাপনার বর্ণনা করা হয়েছে। তার বইয়ে লেখা হয়েছে, "শেখের টেক অঞ্চলটির ক্ষেত্র গড়ে ১০ বর্গ মাইলে হবে। এককালে সেখানে বহুলোকের বসবাস ও গমনাগমন ছিল তা সহজেই বোঝা যায়। সম্ভবত: মগ–পর্তুগীজ জলদস্যুদের অত্যাচার হতে প্রজাগণকে রক্ষা করার জন্য মোগল শাসকেরা সেখানে সামরিক ঘাঁটি নির্মাণ করেন এবং সুন্দর লোকালয় গড়ে তোলেন। মন্দিরটি হিন্দু রাজকর্মচারীদের জন্য নির্মিত হয়ে থাকবে।"তবে বইয়ের অন্য এক স্থানে তিনি উল্লেখ করেছেন, "কেহ কেহ এই স্থানটিকে রাজা প্রতাপাদিত্যের শিবসা দুর্গ অথবা মোঘল নির্মিত কোন দুর্গ বলে অনুমান করেন।"

তবে বন বিভাগের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সুন্দরবনের ইতিহাসে এই প্রত্নস্থানটি বারোভূঁইয়া বা মোগলদের (১৬০০ শতাব্দী বা সমসাময়িক) সময়কালের বলে মনে করা হয়। এই অঞ্চলের ইমারতে ধ্বংসপ্রাপ্ত ঢিবী শেখের বাড়ী নামে পরিচিত হলেও ইতিহাস মতান্তের শিবসা দুর্গ বলা হয়েছে।
১৫ নভেম্বর ২০২৩
ঢাকা
কৃতজ্ঞতা : ড. মিহির কান্তি মজুমদার

রাসমেলার শেষ মুহূর্তে বুকিং চলছে।২৫/২৬/২৭ নভেম্বর দুই রাত আর তিন দিন থাকা খাওয়ার সব কিছুই আমাদের।২৫ তারিখ সকাল ৯ টায় র...
16/11/2023

রাসমেলার শেষ মুহূর্তে বুকিং চলছে।

২৫/২৬/২৭ নভেম্বর দুই রাত আর তিন দিন থাকা খাওয়ার সব কিছুই আমাদের।

২৫ তারিখ সকাল ৯ টায় রওনা করে রাতে আলোর কোল থাকবো।

প্রতিজন আট হাজার টাকা।( ৮০০০ টাকা )
যোগাযোগ করুন +8801571141424 (আসন সীমিত)

সুন্দরবন ঘুরে আসুন বাঘ মামার দেশে লাক্সারি cruise ship এ সুন্দরবন ভ্রমন এম ভি সানওয়ে ক্রুজ। তারিখ:  10,11,12 নভেম্বর - ...
03/11/2023

সুন্দরবন ঘুরে আসুন বাঘ মামার দেশে
লাক্সারি cruise ship এ সুন্দরবন ভ্রমন

এম ভি সানওয়ে ক্রুজ।
তারিখ: 10,11,12 নভেম্বর - ২০২৩ _ 20% Les

৩ দিন ২ রাতের এই প্যাকেজ পাচ্ছেন।

⦿ এসি লাক্সারি সুন্দর ভেসেলের কেবিনে থাকা
এবং ট্যুর প্ল্যান অনুযায়ী বিভিন্ন স্পট ভ্রমণ।
⦿ কাপলদের জন্য কাপল কেবিন, ফ্যামিলি দের জন্য ফ্যামিলি কেবিন।প্রতি রুমের সাথে অ্যাটাচ ওয়াশরুম।
⦿ প্রতিদিন সকাল, দুপুর ও রাতের মজাদার খাবার এবং প্রতিদিন দুইবেলা স্ন্যাকস।
[২য় রাতে স্পেশাল BBQ নাইট]
⦿ সার্বক্ষণিক চা, কফি ইত্যাদি।
⦿ সুপেয় পানির ব্যবস্থা।
⦿ জেনারেটরের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে।
⦿ লাইফ জ্যাকেট। পর্যাপ্ত পরিমান বয়া।
⦿ অগ্নেয়াস্ত্র সহ বনবিভাগের নিরাপত্তা কর্মী।
⦿ বন বিভাগের প্রশিক্ষন প্রাপ্ত গাইড।
⦿ ফাস্ট এইড।
⦿ বনে প্রবেশের প্রয়োজনীয় অনুমোদন এবং
বাংলাদেশীদের ফরেস্ট ট্যাক্স

✅ যা সুন্দরবন ট্যুর প্যাকেজের অন্তর্ভুক্ত নয় :

⦿ বিদেশীদের জন্যে অতিরিক্ত ১১,০০০/- টাকা
ফরেষ্ট এন্ট্রি ফি দিতে হবে।
⦿ তৃতীয় দিন রাতের খাবার
⦿ ক্যামেরা বা ভিডিও ক্যামেরার এন্ট্রি ফি
⦿ ব্যক্তিগত কোন ওষুধ

❑ চাইল্ড পলিসি:

✅ ০ থেকে ৩ বছরের শিশুদের জন্য ফ্রি
✅ ৩ থেকে ৮ বছরের শিশুদের জন্য ৫০% টাকা। সেক্ষেত্রে বাচ্চার গার্ডিয়ানের সাথে শিপে কেবিন শেয়ার করতে হবে। আর বেড নিলে ফুল চার্জ প্রযোজ্য হবে।
বুকিং এর জন্য: 20% Les +8801571141424.+8801838996633

Address

Khulna

Telephone

+8801571141424

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sundarban Travelar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sundarban Travelar:

Share