Pirojpur Travel Agency.

Pirojpur Travel Agency. Our Services: Hajj & Umrah Packages, Air Tickets for All Domestic and International Routes & Visa Pro Your Travel Partner.

11/06/2025

রহমানের অতিথি!

আপনার মতামত আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ! তাই, আমরা আপনাকে ১৪৪৬ হি. হজ মৌসুমে হাজীদের সন্তুষ্টি পরিমাপ এবং কর্মীদের আচরণ মূল্যায়নের জরিপে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।

নিম্নলিখিত লিঙ্কের মাধ্যমে অংশগ্রহণ করুন:
https://hajsurvey.com/Staff_Conduct

#স্বাচ্ছন্দ্য_ও_প্রশান্তি

31/05/2025

সকল উত্তর একসাথে।
🔹 কুরবানির সংজ্ঞা
কুরবানি শব্দটি আরবি “قربان” (কুরবান) থেকে এসেছে, যার অর্থ নিকটবর্তী হওয়া। ইসলামী শরীয়তের পরিভাষায়, কুরবানি হল নির্দিষ্ট দিনে আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট পশু জবাই করা।

🔹 কুরবানির হুকুম বিধানঃ
1. হানাফি ফিক্বহ অনুযায়ী: কুরবানি ওয়াজিব শুধু সেই মুসলমানের জন্য যিনি:
*প্রাপ্তবয়স্ক (বালেগ)
*মুকীম (মুসাফির নয়)
*আর্থিকভাবে সামর্থ্যবান (নিজ প্রয়োজনের অতিরিক্ত নিসাব পরিমাণ সম্পদ যার আছে)
2. অন্য ফিক্বহ অনুযায়ী (মালিকি, শাফেঈ, হাম্বলি): কুরবানি সুন্নাতে মুয়াক্কাদা — নিয়মিত পালনযোগ্য সুন্নত।

🔹 কুরবানির সময়ঃ
শুরু: ঈদুল আযহার নামাজের পর থেকে শুরু হয়।
শেষ: ১২ জিলহজ সূর্যাস্তের আগ পর্যন্ত।

🔹 কোন কোন পশু কুরবানি করা যায়ঃ
গরু/ষাঁড় – ২ বছর পূর্ণ হতে হবে।
ছাগল/ভেড়া – ১ বছর পূর্ণ হতে হবে। তবে যদি ৬ মাস বয়সী ভেড়া হৃষ্টপুষ্ট হয় এবং ১ বছরের মতো দেখায়, তবে বৈধ।
উট – ৫ বছর পূর্ণ হতে হবে।
👉 গরু ও উটে ৭ জন পর্যন্ত শরিক হতে পারে।
👉 ছাগল ও ভেড়া এক ব্যক্তির পক্ষ থেকে কুরবানি করা যায়।

🔹 কুরবানির পশুর শর্তঃ
*নির্দিষ্ট বয়সের হতে হবে।
*সুস্থ ও নির্দোষ হতে হবে। যেমন:
*অন্ধ নয়
*খুবই দুর্বল না হয়
*ল্যাংড়া না হয়
*কান-কাঁটা, শিং ভাঙা গুরুতর হলে চলবে না।

🔹 কুরবানির মাংস বণ্টনঃ
কুরবানির মাংস ৩ ভাগে ভাগ করা উত্তম:
1. এক ভাগ নিজের জন্য
2. এক ভাগ আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুদের জন্য
3. এক ভাগ গরিবদের জন্য
🔸 তবে সব নিজের রাখলেও জায়েজ। সব দান করে দিলেও জায়েজ।

🔹 কুরবানির নিয়তঃ
কুরবানির জন্য আলাদা কোনো মুখে পড়ার নিয়ত জরুরি নয়। মনে মনে ইচ্ছা থাকলেই যথেষ্ট। তবে নিয়াৎ করে বলা সুন্নত:

> نَوَيْتُ أَنْ أُضَحِّيَ لِلَّهِ تَعَالَى
অর্থ: আমি আল্লাহর জন্য কুরবানি করার নিয়ত করছি।

🔹 কুরবানির আগে করণীয়ঃ
কুরবানির ইচ্ছা করলে ১ জিলহজ থেকে নখ, চুল, দাড়ি না কাটাই উত্তম (সুন্নত) — কুরবানি করা পর্যন্ত।
কুরবানির পশুর যত্ন নেয়া, খাওয়ানো-পান করানো।

🔹 নারীর কুরবানিঃ
যদি কোনো মহিলা নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হন, তবে তার ওপরও কুরবানি ওয়াজিব।
👉 নিজে কুরবানি দিতে পারেন, অথবা কাউকে দায়িত্ব দিতে পারেন।

🔹 কুরবানি না করলে গুনাহ হবে কিনাঃ
হানাফি ফিকহি মতে, যার ওপর কুরবানি ওয়াজিব — সে ইচ্ছাকৃতভাবে না করলে গুনাহগার হবে।
কাফফারা হিসেবে একটি মধ্যম মানের পশুর মূল্য সদকা করা উত্তম।

🔹 বিকল্প: কুরবানির টাকা দান করা যাবে কিনাঃ
উত্তরঃ না।
আল্লাহর কাছে কুরবানির রক্তই প্রিয়। তাই কুরবানির টাকা গরীবকে দিয়ে দিলে সেটি কুরবানির বিকল্প নয়।

🔹 মৃত ব্যক্তির পক্ষে কুরবানিঃ
জীবিত ব্যক্তির পক্ষ থেকে কুরবানি ওয়াজিব।
মৃত বাবা-মা বা আত্মীয়ের নামে সওয়াবের নিয়তে কুরবানি করা যায় (নফল কুরবানি)।

🔹 কিছু গুরুত্বপূর্ণ সুন্নতঃ
ঈদের দিন কিছু না খেয়ে নামাজে যাওয়া।
নামাজ শেষে "আল্লাহু আকবর..." বলে জবাই করা।
নিজ হাতে জবাই করা বা সামনে দাঁড়িয়ে থাকা।

🔹 তাকবিরে তাশরীকঃ
ফরজ নামাজের পর ৯-১৩ জিলহজ পর্যন্ত “তাকবির” বলা ওয়াজিব:
اللَّهُ أَكْبَرُ، اللَّهُ أَكْبَرُ، لَا إِلٰهَ إِلَّا اللَّهُ، وَاللَّهُ أَكْبَرُ، اللَّهُ أَكْبَرُ، وَلِلَّهِ الْحَمْدُ

➡️যদি সংক্ষেপে বলতে চাই:
*সামর্থ্যবান মুসলমানের জন্য কুরবানি ওয়াজিব।
*নির্দিষ্ট বয়স ও সুস্থ পশু জবাই করতে হবে।
*ঈদের নামাজের পর থেকে ১২ জিলহজ পর্যন্ত কুরবানি করা যাবে।
*কুরবানির মাংস ৩ ভাগে বণ্টন করা উত্তম।
লেখনীতেঃ Wali Mahmud

আলহামদুলিল্লাহ,৩০  ডিসেম্বর ২০২৪  এর সরাসরি ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সে  ( ঢাকা-জেদ্দা - ঢাকা )  এর উমরাহ কাফেলায় বুকিং চলছে।...
07/12/2024

আলহামদুলিল্লাহ,
৩০ ডিসেম্বর ২০২৪ এর সরাসরি ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সে ( ঢাকা-জেদ্দা - ঢাকা ) এর উমরাহ কাফেলায় বুকিং চলছে।
আপনার আসনটি নিশ্চিত করতে যোগাযোগ করুন Pirojpur Travel Agency. তে।

সফরের তারিখ:- ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪ ।

🔴এয়ার টিকেট :- সরাসরি বিমান ( US-BANGLA )

( ঢাকা থেকে জেদ্দা = জেদ্দা থেকে ঢাকা ফ্লাইট )

🟢 ইকোনমি প্যাকেজ 🟢

১২৫,০০০/ টাকা - খাবার ছাড়া ,
১৩৫,০০০/= টাকা - খাবার সহ।

🔴 ফ্রী উপহার সামগ্রী:-

(১) মহিলাদের হিজাব (২) গলায় ঝুলানো বুকের ব্যাগ (৩) পিঠের ব্যাগ (৪) জুতার ব্যাগ ।

🟢 হোটেল মক্কা : দার সেলি / রায়ান আল তাকওয়া / আওতাদ আস সাদ । পায়ে হেটে হারামাইন শরীফের দূরত্ব ৩০০ / ৩৫০ মিটার স্ট্যান্ডার্ড হোটেল ।

🟢 হোটেল মদিনা : বির আল ঈমান / নুজুম আল মদিনা -২ / রাইয়ান - ৪ । পায়ে হেটে হারামাইন শরিফের দুরত্ব ৬০০ / ৬৫০ মিটার , স্টান্ডার্ড হোটেল।

👉 মক্কায় ৯ দিন ও মদিনা ৫ দিন থাকার ব্যাবস্থা। ( হাসবেন্ড এবং ওয়াইফ ) এক রুমে থাকতে চাইলে জনপ্রতি অতিরিক্ত ১৫০০০/ টাকা চার্জ যুক্ত হবে।

👉 সকল ট্রান্সপোর্ট:- জেদ্দা এয়ারপোর্টে থেকে মক্কা হোটেল, মক্কা হোটেল থেকে মদিনা হোটেল , মদিনা হোটেল থেকে মদিনা এয়ারপোর্টে ট্রান্সপোর্ট (মার্সিডিজ বেঞ্জ এসি বাস)

👉 মদিনায় ঐতিহাসিক স্থানসমূহ পরিদর্শন ।
মদিনা জিয়ারাহঃ মসজিদে কুবা, মসজিদে কিবলাতাইন, ওহুদ প্রান্তর, খন্দক প্রান্তর, খেজুর বাগান, মসজিদে আবু বকর , মসজিদে আলি , মসজিদে গামামাহ, জান্নাতুল বাকি।

👉 মক্কায় ঐতিহাসিক স্থানসমূহ পরিদর্শন ।
মক্কা জিয়ারাহঃ- জাবালে ছুর, জাবালে নুর, জাবালে রহমত, মিনা, মুজদালিফা, আরাফাহ, জামারাহ, মসজিদে নামিরাহ, মসজিদে খাইফ, মসজিদে জিন, জান্নাতুল মুয়াল্লা, জাবালে আবু কুবাইস, নবিজির জন্মস্থান, আবু জেহেলের বাড়ি।

👉 বিশেষ_দ্রষ্টব্যঃ - এর বাইরে তায়েফ, জিরানা, জেদ্দাহ লোহিত সাগর, হুদাইবিয়া বদর প্রান্তর আরব সাগর ইত্যাদি যায়গায় যাওয়ার ব্যাবস্তা করে দেয়া যাবে তাদের নিজেদের খরচে যেতে হবে।

📌 আমাদের সাথেই আপনি কেন যাবেন ??

👉 আমাদের রয়েছে বারংবার ভ্রমণকারী অভিজ্ঞ মোয়াল্লীম গাইড ।

👉 কোরআন ও হাদিসের বিদগ্ধ আলেমেদ্বীন।

👉 সৌদি আরবের প্রসিদ্ধ ইউনিভার্সিটি (মদিনা,উম্মুল কোরা, তাবুক, কিং সাউথ ) থেকে সর্বোচ্চ ডিগ্রিধারী মোয়াল্লিম।

👉 ৩ বেলা ঘরোয়া পরিবেশে রুচিসম্মত বাংলাদেশী খাবার।

🟢 উমরার জন্য বুকিং দিতে যোগাযোগ 📲☎

ফোনঃ 01911665514, 01711389315, 01711006704

Hotline: +8801719-101200

📍পিরোজপুর ট্রাভেল এজেন্সি।
স্থায়ী অফিসঃ ব্রাহ্মণকাঠি, পিরোজপুর।
অস্থায়ী অফিসঃ পোষ্ট অফিস রোড পিরোজপুর।

04/12/2024

কয়েকদিনের প্রচেষ্টায় যতটুকু পারলাম লিখলাম, আপনারাও মতামত জানাবেন ইনশাআল্লাহ।
মুসলিম উম্মাহর মধ্যে অনৈক্যের কারণগুলো বহুস্তরীয় এবং বিভিন্ন বিষয়ের সাথে জড়িত। আমার দৃষ্টিতে প্রধান কয়েকটি কারণ হল:
১. বিশ্বাস ও মতাদর্শের পার্থক্য

ইসলামে বিভিন্ন মাযহাব, মতবাদ ও দল রয়েছে, যেমন শিয়া ও সুন্নি ওহাবি এসব পার্থক্য প্রায়ই ভুল বোঝাবুঝি এবং সংঘাতের কারণ হয়।

২. রাজনৈতিক স্বার্থ ও ক্ষমতার লড়াই

মুসলিম বিশ্বে অনেক ক্ষেত্রে রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও ক্ষমতার জন্য দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয়। ক্ষমতার লোভ উম্মাহর ঐক্য নষ্ট করে।

৩. জ্ঞান ও শিক্ষা ঘাটতি

অনেক মুসলিমই ইসলামের মূল শিক্ষা ও ঐতিহ্য সম্পর্কে অজ্ঞ। ফলে, ভুল তথ্য এবং বিভ্রান্তি সহজে ছড়িয়ে পড়ে।

৪. জাতীয়তাবাদ ও অঞ্চলভিত্তিক পার্থক্য

জাতীয়তা, বর্ণ, ভাষা, ও সংস্কৃতি নিয়েও মুসলিমদের মধ্যে বিভক্তি দেখা যায়।

৫. বাইরের হস্তক্ষেপ

ইসলামের ইতিহাসে দেখা যায়, বহিরাগত শক্তি মুসলিমদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টা করেছে। এই ধরনের ষড়যন্ত্র মুসলিম উম্মাহকে দুর্বল করেছে।

৬. ধৈর্য ও সহনশীলতার অভাব

ইসলাম শান্তি, সহনশীলতা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধার শিক্ষা দেয়। কিন্তু অনেকে এই গুণাবলীর অভাবে অন্যের মতামতকে গ্রহণ করতে পারে না।

৭. অহংকার ও আত্মকেন্দ্রিকতা

অনেকে নিজের মতামত বা দলকে সর্বশ্রেষ্ঠ মনে করে এবং অন্যদের ছোট করে দেখে। এই ধরণের মনোভাব ঐক্যের পথে বড় বাধা।

৮. সম্পদের প্রতি লোভ ও প্রতিযোগিতা

সম্পদ, অর্থনীতি এবং প্রাকৃতিক সম্পদের উপর নিয়ন্ত্রণের জন্য মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতা এবং সংঘাত রয়েছে।

৯. ধর্মীয় বিষয়ে ভুল ব্যাখ্যা

ইসলামের শত্রুরা অনেক সময় ধর্মীয় শিক্ষার ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে মুসলিমদের বিভ্রান্ত করেছে। ফলে এক গ্রুপ অন্য গ্রুপকে "ভুলপথগামী" বলে বিবেচনা করে।

১০. দীর্ঘদিনের ঐতিহাসিক দ্বন্দ্ব

ইতিহাসের কিছু ঘটনার (যেমন: শিয়া-সুন্নি সংঘাত) প্রভাব এখনো বিদ্যমান। এগুলো বহু প্রজন্ম ধরে মুসলিমদের মধ্যে ফাটল সৃষ্টি করেছে।

১১. ধর্মনিরপেক্ষতার প্রভাব

অনেক মুসলিম দেশ পশ্চিমা ধর্মনিরপেক্ষ চিন্তা-ভাবনা গ্রহণ করেছে, যা তাদের মধ্যে ইসলামিক ঐক্যের প্রতি উদাসীনতা তৈরি করেছে।

১২. সাংস্কৃতিক সংঘাত

বিশ্বব্যাপী মুসলিমরা বিভিন্ন সংস্কৃতির মধ্যে বসবাস করে। তাদের মধ্যে কোনো কোনো সময় সাংস্কৃতিক দ্বন্দ্ব দেখা দেয়, যা ধর্মীয় ঐক্যকে প্রভাবিত করে।

১৩. ইসলামী নেতৃত্বের অভাব

একটি শক্তিশালী এবং ন্যায়পরায়ণ ইসলামী নেতৃত্বের অভাব উম্মাহকে সঠিক দিকনির্দেশনা থেকে বঞ্চিত করেছে। ফলে বিভিন্ন গোষ্ঠী নিজেদের মত করে কাজ করছে।

১৪. আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র ও বিভাজন নীতি

বহিরাগত শক্তি প্রায়ই মুসলিম বিশ্বকে বিভক্ত রাখতে ষড়যন্ত্র করে। যেমন:

"ডিভাইড অ্যান্ড রুল" নীতি।

সামরিক দখল বা রাজনৈতিক বিভাজন সৃষ্টি।

১৫. অসহিষ্ণুতা এবং গোঁড়ামি

অনেকে ধর্মীয় মতপার্থক্যকে সহ্য করতে পারে না। সহনশীলতার অভাব থেকে হিংসা, বিদ্বেষ এবং অশান্তি সৃষ্টি হয়।

১৬. গবেষণা ও প্রযুক্তিতে পিছিয়ে পড়া

বিশ্বে মুসলিমদের গবেষণা ও প্রযুক্তিতে অবদান খুবই কম। ফলে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে মুসলিমরা অন্য শক্তির ওপর নির্ভরশীল, যা একতাকে বাধাগ্রস্ত করে।

১৭. শিক্ষা ও দাওয়াহর ঘাটতি

ইসলামের শুদ্ধ জ্ঞান ও দাওয়াহর অভাবে অনেক মুসলিম সঠিক পথ খুঁজে পেতে ব্যর্থ হয়। এতে বিভ্রান্তি বাড়ে এবং অনৈক্য সৃষ্টি হয়।

১৮. মিডিয়ার নেতিবাচক প্রভাব

বিশ্বব্যাপী প্রচারমাধ্যম (media) প্রায়ই মুসলিমদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখে।

বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো।

মুসলিম নেতাদের বা গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে ফাটল তৈরির চেষ্টা।

১৯. সম্পর্ক ও যোগাযোগের অভাব

মুসলিম দেশগুলো এবং জনগণের মধ্যে আন্তঃযোগাযোগ ও সম্পর্কের অভাব। এর ফলে মুসলিম উম্মাহর মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি বেড়ে যায়।

২০. অর্থনৈতিক বৈষম্য

মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক উন্নয়নের পার্থক্য বড় অনৈক্যের কারণ। ধনী ও দরিদ্র দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা ও সমতার অভাব থাকে।

২১. ইসলামের শত্রুদের প্রভাব

ইসলামের বিরোধী শক্তি মুসলিম উম্মাহর মধ্যে ফাটল ধরানোর জন্য বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে। যেমন:

মুসলিমদের মধ্যে সাম্প্রদায়িক বিভেদ উসকে দেওয়া।

এক পক্ষকে আরেক পক্ষের বিরুদ্ধে দাঁড় করানো।

২২. অসচেতনতা এবং উদাসীনতা

মুসলিমরা প্রায়ই নিজেদের দায়িত্ব সম্পর্কে অবচেতন থাকে। অনেকে ইসলামের শিক্ষাকে ব্যক্তিগত জীবন ও সমাজে প্রয়োগ করতে গাফিলতি করে।
২৩. অপরাধ ও দুর্নীতি

অনেক মুসলিম দেশে দুর্নীতি, অপরাধ, এবং অবিচারের কারণে ঐক্য নষ্ট হয়। ন্যায়বিচারের অভাবে সমাজে হিংসা ও বিদ্বেষ ছড়ায়।

২৪. আধ্যাত্মিক দুর্বলতা

আল্লাহর প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস ও তাকওয়ার অভাব অনেক মুসলিমকে জাগতিক লোভ এবং ফিতনায় আকৃষ্ট করে, যা ঐক্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।

২৫. বিভিন্ন উপনিবেশবাদী ইতিহাসের প্রভাব

উপনিবেশের সময় মুসলিম দেশগুলোকে কৃত্রিম সীমান্ত এবং বিভাজনের মাধ্যমে দুর্বল করা হয়। এর প্রভাব এখনো রয়ে গেছে।

২৬. একটি অভিন্ন লক্ষ্য বা দৃষ্টি না থাকা

উম্মাহর মধ্যে একটি ঐক্যবদ্ধ লক্ষ্য বা উদ্দেশ্যের অভাব দেখা যায়। আল্লাহর পথে চলার পরিবর্তে অনেকেই পার্থিব লক্ষ্যকে বেশি গুরুত্ব দেয়।

সমাধান ও করণীয়:

গবেষণা ও সমন্বয়: মুসলিম চিন্তাবিদ এবং নেতা-গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে পারস্পরিক আলোচনা ও সমন্বয় বাড়ানো।

নতুন প্রজন্মের শিক্ষাদান: ছোটবেলা থেকেই ইসলামিক শিক্ষা ও ঐক্যের গুরুত্ব শেখানো।

ফিতনা এড়ানো: আল্লাহ ও রাসুল (সা.) নির্দেশিত পন্থায় ফিতনার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা।

সৎ নেতৃত্ব বেছে নেওয়া: ন্যায়পরায়ণ নেতাদের সমর্থন করা এবং তাদের কার্যক্রমে সহযোগিতা করা।

মুসলিম দেশগুলোর সহযোগিতা: মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, এবং সামরিক সহযোগিতা বাড়ানো।

আল্লাহ তাআলা বলেন:
"তোমরা পরস্পর বিরোধে লিপ্ত হয়ো না, তাহলে তোমরা দুর্বল হয়ে যাবে এবং তোমাদের শক্তি বিনষ্ট হয়ে যাবে।" (সূরা আল-আনফাল, ৮:৪৬)

মুসলিম উম্মাহর ঐক্য প্রতিষ্ঠা আল্লাহর নির্দেশ, যা সঠিক শিক্ষা, নীতি এবং ধৈর্যের মাধ্যমে সম্ভব।

মুসলিমদের আত্মজিজ্ঞাসা বাড়াতে হবে: আমি কি ইসলামের প্রকৃত আদর্শ মেনে চলছি?

স্থানীয় ও বৈশ্বিক নেতৃত্বের প্রতি সমর্থন এবং তাদের জবাবদিহিতার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।

শিক্ষা এবং গবেষণায় গুরুত্ব দিয়ে মুসলিম বিশ্বের মর্যাদা পুনরুদ্ধার করা।

প্রতিটি মুসলিমের মধ্যে ধৈর্য, সহিষ্ণুতা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধা জাগ্রত করা।

এই বিষয়গুলো শুধুমাত্র বোঝার জন্য নয়, বরং বাস্তবায়ন করাও জরুরি। ঐক্য আল্লাহর দেওয়া এক মহান নেয়ামত, যা ধরে রাখতে প্রচেষ্টা চালানো উচিত।

আমাদের করনীয়:

১. ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা ও মূল্যবোধে ফিরে আসা।
২. আল-কুরআন ও হাদিসের আলোকে ঐক্যের গুরুত্ব বোঝা।
৩. মতপার্থক্যের মধ্যেও পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখা।
৪. সঠিক নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা এবং রাজনৈতিক স্বার্থ ত্যাগ করা।
৫. মুসলিম বিশ্বের শিক্ষা ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে কাজ করা।

আল্লাহ তাআলা বলেছেন,
"তোমরা সকলে আল্লাহর রজ্জুকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধর এবং পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না।" (সূরা আলে ইমরান, ৩:১০৩)

এটাই মুসলিমদের ঐক্যের মূলমন্ত্র।

17/10/2024

*ম্যানপাওয়ার (BMET CARD) প্রসেসিং*

ওমান = 7,200/- ম্যানপাওয়ার
সিঙ্গাপুর = 7500/- ম্যানপাওয়ার
দুবাই = 7,200/- ম্যানপাওয়ার
কাতার = 7,100/- ম্যানপাওয়ার
ইতালি = 10,000/- ম্যানপাওয়ার
লন্ডন = 10,000/- ম্যানপাওয়ার
স্লোভেনিয়া = 13,000/- ম্যানপাওয়ার
কিরগিজস্তান=10,500/- ম্যানপাওয়ার
ইরান=10,500/- ম্যানপাওয়ার
আলবেনিয়া= 10,000/- ম্যানপাওয়ার
সাইপ্রাস=8,500/- ম্যানপাওয়ার

সৌদি আরবের কাজের ভিসা প্রসেসিং করা হয় :-
আমেল আইদি = 14,500/-
আমেল মঞ্জিল = ( আলোচনা সাপেক্ষে )

বিস্তারিত জানতে👇
⏰Hotline: 01911665514

02/10/2024

যেদিন থেকে মসজিদের ইমামরা কান্না করে সমাজের নিকৃষ্ট মানুষদের জন্য দোয়া করা বন্ধ করবে তারপরদিন থেকে সমাজের উপর আল্লাহর রহমত বর্ষণ হবে এর আগে না। পেট চালানোর জন্য মসজিদকে কেন্দ্র না করে প্রশাসনের কেন্দ্র বানানোর চেষ্টা শুরু করেন চাকরি না থাকলে কইরেননা মসজিদের মেম্বারেই বসা লাগবে এমন কোনো কথা নাই।

15/09/2024

হযরত মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ছিলেন মানবতার সর্বোত্তম আদর্শ। তার চরিত্র, ব্যবহার, এবং নৈতিক গুণাবলি মানুষকে আলোকিত ও অনুপ্রাণিত করে। তিনি সকল গুণাবলির পরিপূর্ণ রূপ ছিলেন এবং তার জীবন মানুষের জন্য একটি সম্পূর্ণ মডেল হিসেবে গণ্য হয়। এখানে তার কিছু গুরুত্বপূর্ণ গুণাবলি তুলে ধরা হলো:
১. সততা ও সত্যবাদিতা:
নবীজি তার জীবনের শুরু থেকেই সততা এবং সত্যবাদিতার জন্য বিখ্যাত ছিলেন। মক্কার মানুষ তাকে "আল-আমিন" (বিশ্বস্ত) এবং "আস-সাদিক" (সত্যবাদী) নামে ডাকত।
তিনি কখনো মিথ্যা বলতেন না এবং সবসময় মানুষকে সত্যের পথে আহ্বান করতেন। তার কথা এবং কাজ সবসময় একই রকম ছিল।
২. দরদ ও সহানুভূতি:
নবীজী সবসময় দরিদ্র, এতিম, অসহায় এবং নিপীড়িতদের পাশে দাঁড়াতেন। তিনি তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল ছিলেন এবং তাদের কষ্ট দূর করতে সবসময় চেষ্টা করতেন।
তিনি শুধু মুসলিমদের জন্যই নয়, বরং সকল মানুষের কল্যাণে কাজ করতেন। এমনকি যারা তার শত্রু ছিল, তাদের প্রতিও তিনি সদয় আচরণ করতেন।
৩. দয়া ও ক্ষমাশীলতা:
নবী মুহাম্মদ (সা.) ছিলেন অসাধারণ দয়ালু এবং ক্ষমাশীল। মক্কা বিজয়ের সময়, যারা তাকে অত্যাচার করেছিল, তাদের সকলকেই তিনি ক্ষমা করে দেন।
তিনি প্রতিশোধের পরিবর্তে সবসময় শান্তি এবং ক্ষমার পথে চলতে মানুষকে উৎসাহিত করতেন।
৪. ধৈর্য ও সহিষ্ণুতা:
নবীজি অনেক কঠিন পরিস্থিতি এবং কষ্টের মধ্যে দিয়ে গেছেন, তবুও তিনি সবসময় ধৈর্য ধারণ করতেন এবং আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রাখতেন।
তার জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ধৈর্য এবং সহিষ্ণুতা ছিল দৃশ্যমান। তিনি কখনো কোনো বিষয়ে তাড়াহুড়ো করতেন না বা রাগান্বিত হতেন না।
৫. ন্যায়বিচার ও সমতা:
নবীজী সবসময় ন্যায়বিচারের পক্ষে ছিলেন এবং সব ধরনের অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করতেন। তিনি ধনী-গরীব, শ্বেত-অশ্বেত সকলের সাথে সমান আচরণ করতেন।
তিনি বলেছিলেন যে কেউ অপরের প্রতি অন্যায় করলে তাকে তার দায়িত্বের মুখোমুখি হতে হবে, এবং তিনি সবসময় সঠিক বিচার প্রতিষ্ঠা করতেন।
৬. পরিবারপ্রেমী:
নবী মুহাম্মদ (সা.) একজন আদর্শ স্বামী এবং পিতা ছিলেন। তিনি তার স্ত্রীদের প্রতি সদয়, ভালোবাসাপূর্ণ এবং ন্যায়পরায়ণ ছিলেন।
তিনি তার সন্তানদের প্রতি মমতাপূর্ণ ছিলেন এবং তাদের সঠিকভাবে গড়ে তুলতে সর্বদা সচেষ্ট ছিলেন।
৭. আত্মনিবেদিত ইবাদতকারী:
নবীজী সবসময় আল্লাহর ইবাদতে নিমগ্ন থাকতেন। তিনি নিয়মিত সালাত আদায় করতেন, রোজা রাখতেন এবং আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য সবকিছু করতেন।
তিনি মানুষকে আল্লাহর প্রতি আনুগত্য এবং ইবাদতের শিক্ষা দিয়েছেন এবং তার পুরো জীবন ইবাদতে পরিপূর্ণ ছিল।
৮. আন্তরিকতা ও বিনম্রতা:
নবী মুহাম্মদ (সা.) অত্যন্ত বিনয়ী ছিলেন। তিনি কখনো অহংকার করতেন না এবং সবসময় সাধারণ মানুষের সাথে মিশে থাকতেন। তিনি নিজেকে কখনো অন্যদের থেকে আলাদা মনে করতেন না এবং সবসময় মানুষের সাথে ভালভাবে আচরণ করতেন।
৯. নেতৃত্বগুণ:
নবীজী একজন চমৎকার নেতা ছিলেন। তিনি মদিনায় ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেন এবং সে রাষ্ট্রের নেতৃত্বে একজন সফল নেতা হিসেবে পরিচিত হন।
তার নেতৃত্বে মদিনায় শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং বিভিন্ন গোত্র ও ধর্মের মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করতে পারে।
১০. পরিশ্রমী ও আত্মনির্ভরশীল:
নবী মুহাম্মদ (সা.) তার জীবনের শুরু থেকেই পরিশ্রম করতেন। তিনি ব্যবসা করতেন এবং সবসময় নিজের কাজ নিজে করতেন। তিনি অন্যদের উপর নির্ভরশীল ছিলেন না।
উপসংহার:
নবী মুহাম্মদ (সা.) ছিলেন এক অনন্য আদর্শ, যার জীবনধারা মানবতার জন্য আলোকিত পথ। তার চরিত্রের প্রতিটি দিক ছিল অসাধারণ এবং তার শিক্ষাগুলো মানবজাতিকে শান্তি, ন্যায়বিচার, এবং মানবিক মূল্যবোধের পথে পরিচালিত করে।

08/09/2024

আপডেট ভিসা রেট চার্ট

উমরাহ ভিসা = 17,500/-
থাইল্যান্ড স্টিকার ভিসা = 6,500/-
মালেশিয়া ই-ভিসা = 5,500/-
সিঙ্গাপুর ই-ভিসা = 6,500/-
নেপাল ভিসা = 2,500/-
ভিয়েতনাম ই-ভিসা = 6,500/-

ফ্লাইআহাদ এভিয়েশন
Hotline: 01719101200
01711006704

13/08/2024

*উমরাহ কাফেলায় বুকিং চলছে*

🕋 নিরাপদ ও নির্ঝঞ্ঝাট বাইতুল্লাহ সফরের জন্য আপনার বিশ্বস্ত সহযোগী পিরোজপুর ট্রাভেল এজেন্সিতে।

✈ #সফরের তারিখ:- ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ( সম্ভাব্য )

🟢 ইকোনমি প্যাকেজ ✅
১২৫,০০০/ টাকা - খাবার ছাড়া,
১৩৫,০০০/= টাকা - খাবার সহ।

🔴 ফ্রী উপহার সামগ্রী:-
(১) মহিলাদের হিজাব (২) গলায় ঝুলানো বুকের ব্যাগ (৩) পিঠের ব্যাগ (৪) জুতার ব্যাগ ।

🔴এয়ার টিকেট :- ট্রানজিট বিমানে (ঢাকা থেকে জেদ্দা - মদিনা থেকে ঢাকা ফ্লাইট)।

🟢 হোটেল মক্কা: মানারাত আল ইমান অথবা সিমিলার। পায়ে হেটে হারামাইন শরীফের দূরত্ব ৬৫০/৭০০ মিটার।

🟢 হোটেল মদিনা: রাইয়ান -৪, আনসার কুবা অথবা সিমিলার। পায়ে হেটে হারামাইন শরিফের দুরত্ব ৫৫০/৬০০ মিটার।

👉 মক্কায় ৭ দিন ও মদিনা ৬ দিন থাকার ব্যাবস্থা। ( হাসবেন্ড এবং ওয়াইফ ) এক রুমে থাকতে চাইলে জনপ্রতি অতিরিক্ত ১২০০০/ টাকা চার্জ যুক্ত হবে।

👉 সকল ট্রান্সপোর্ট:- জেদ্দা এয়ারপোর্টে থেকে মক্কা হোটেল, মক্কা হোটেল থেকে মদিনা হোটেল , মদিনা হোটেল থেকে মদিনা এয়ারপোর্টে ট্রান্সপোর্ট (মার্সিডিজ বেঞ্জ এসি বাস)

👉 মদিনায় ঐতিহাসিক স্থানসমূহ পরিদর্শন ।
মদিনা জিয়ারাহঃ মসজিদে কুবা, মসজিদে কিবলাতাইন, ওহুদ প্রান্তর, খন্দক প্রান্তর, খেজুর বাগান, মসজিদে আবু বকর , মসজিদে আলি , মসজিদে গামামাহ, জান্নাতুল বাকি

👉 মক্কায় ঐতিহাসিক স্থানসমূহ পরিদর্শন ।
মক্কা জিয়ারাহঃ- জাবালে ছুর, জাবালে নুর, জাবালে রহমত, মিনা, মুজদালিফা, আরাফাহ, জামারাহ, মসজিদে নামিরাহ, মসজিদে খাইফ, মসজিদে জিন, জান্নাতুল মুয়াল্লা, জাবালে আবু কুবাইস, নবিজির জন্মস্থান, আবু জেহেলের বাড়ি।

👉 এর বাইরে তায়েফ, জিরানা, জেদ্দাহ লোহিত সাগর, হুদাইবিয়া বদর প্রান্তর আরব সাগর ইত্যাদি যায়গায় যাওয়ার ব্যাবস্তা করে দেয়া যাবে তাদের নিজেদের খরচে যেতে হবে।

📌 িশেষ_দ্রষ্টব্যঃ-
আমাদের সাথেই আপনি কেন যাবেন ??
👉 আমাদের রয়েছে বারংবার ভ্রমণকারী অভিজ্ঞ মোয়াল্লীম গাইড ।
👉 কোরআন ও হাদিসের বিদগ্ধ আলেমেদ্বীন।
👉 সৌদি আরবের প্রসিদ্ধ ইউনিভার্সিটি (মদিনা,উম্মুল কোরা, তাবুক, কিং সাউথ ) থেকে সর্বোচ্চ ডিগ্রিধারী মোয়াল্লিম।
👉 ৩ বেলা ঘরোয়া পরিবেশে রুচিসম্মত বাংলাদেশী খাবার।

🟢 ওমরার জন্য বুকিং দিতে যোগাযোগ 📲☎ 01719101200
01911665514
01711006704

Address

Pirojpur

Opening Hours

Monday 10:00 - 21:00
Tuesday 10:00 - 21:00
Wednesday 10:00 - 21:00
Thursday 10:00 - 21:00
Friday 10:00 - 00:00
Saturday 10:00 - 21:00
Sunday 10:00 - 21:00

Telephone

+8801911665514

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Pirojpur Travel Agency. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Pirojpur Travel Agency.:

Share

Category