Travel Of Nadir

Travel Of Nadir love to travel
(2)

With AR NADIR – I just got recognised as one of their top fans! 🎉
11/07/2024

With AR NADIR – I just got recognised as one of their top fans! 🎉

07/03/2024

কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়ক (৮০কিমি দৈর্ঘ্য) নির্মাণ প্রকল্পটি বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক ও সামরিক কৌশলগত উন্নয়ন এবং পর্যটন শিল্পের দ্রুত বিকাশের উদ্দেশ্যে গৃহিত একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক অবকাঠামো প্রকল্প। বঙ্গোপসাগরের তীর ঘেঁষে নির্মিত এ সড়কটিকে বিশ্বের বৃহত্তম মেরিন ড্রাইভ সড়ক হিসেবে অবহিত করা হয়ে থাকে এবং কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত। এ সৈকত কক্সবাজার থেকে টেকনাফ পর্যন্ত বিস্তৃত, যদিও একটি ক্রমশ: দক্ষিণ দিকে সরু হয়ে টেকনাফ গিয়ে শেষ হয়েছে। কক্সবাজার থেকে টেকনাফ পর্যন্ত একদিকে সাগর এবং অপর দিকে স্থলভাগে নিরবচ্ছিন্ন পাহাড় শ্রেণির সমন্বয়ে অসাধারণ সুন্দর এ ভূ-প্রকৃতির মাঝে আছে কম-বেশি ২শ মিটার প্রশস্ত সমতল করিডোর। ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার হয়ে টেকনাফ পর্যন্ত বিদ্যমান জাতীয় মহাসড়ক N1 উক্ত পাহাড় শ্রেণির পূর্বে অবস্থিত এবং বঙ্গোপসাগরের তীর থেকে এর দূরত্ব কোথাও ৭কিমি, আবার কোথাও ১০কিমি। জাতীয় এ মহাসড়ক N1 এর এ অংশ থেকে সমুদ্র তীরের নয়নাভিরাম নৈসর্গিক দৃশ্য অবলোকনে প্রাকৃতিক বাধা হিসেবে এর মধ্যবর্তী স্থানে দাঁড়িয়ে আছে উপরোক্ত পাহাড় শ্রেণি। এমতাবস্থায়, কক্সবাজার তথা সারা দেশের পর্যটন শিল্পের দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে বঙ্গোপসাগরের সৈকত ঘেঁষে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কটি নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়। সড়কটি বাংলাদেশ ও মায়ানমারের মধ্যে সামরিক ও অর্থনৈতিক কৌশলগত ক্ষেত্রেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়াও সড়কটি উক্ত উপকূলের জনগণক সাগরের জোয়ার ও জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষা, লবণাক্ততার প্রভাব হ্রাস, প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ এবং বঙ্গোপসাগরের মৎস্য আহরণ ও মৎস্য শিল্পের উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে। উপরোক্ত বিষয়সমূহ বিবেচনা করতঃ উক্ত মেরিন ড্রাইভ সড়ক নির্মাণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।[৪]

এই সড়ক নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয় ১৯৮৯ সালে। ১৯৯৩ সালে তৎকালীন সরকার ৪৮ কি.মি. দীর্ঘ মেরিন ড্রাইভ প্রকল্প গ্রহণ করেন।[৫] তবে ২ কি.মি. সড়ক নির্মানের পর এর কাজ বন্ধ হয়ে যায় এবং সড়কটি সাগরের প্রবল স্রোতে বিলীন হয়ে যায়। পরবর্তিতে ১৯৯৫ সালে এর নির্মাণ কাজ পুনরায় শুরু হয়। তখন এর নির্মান কাজের দায়িত্ব দেয়া হয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে।[৬] মাঝে কয়েক বছর কাজ বন্ধ থেকে পুনরায় ২০০৮ সালে এর নির্মাণ কাজ শুরু হয়।

New video is coming soon🤠
07/03/2024

New video is coming soon🤠

Upload💖😍
04/03/2024

Upload💖😍

04/03/2024

নবম শতাব্দীর গোড়ার দিক থেকে ১৬১৬ সালে মুঘল অধিগ্রহণের আগে পর্যন্ত কক্সবাজার-সহ চট্টগ্রামের একটি বড় অংশ আরাকান রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিলো। মুঘল সম্রাট শাহ সুজা পাহাড়ী রাস্তা ধরে আরাকান যাওয়ার পথে কক্সবাজারের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হন এবং এখানেই ক্যাম্প স্থাপনের আদেশ দেন। তার যাত্রাবহরের প্রায় একহাজার পালঙ্কী কক্সবাজারের চকরিয়ার ডুলাহাজারা নামের স্থানে অবস্থান নেয়। ডুলহাজারা অর্থ হাজার পালঙ্কী। মুঘলদের পরে ত্রিপুরা এবং আরকান তার পর পর্তুগিজ এবং ব্রিটিশরা এই এলাকার নিয়ন্ত্রণ নেয়।

কক্সবাজার নামটি এসেছে ক্যাপ্টেন হিরাম কক্স নামে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক অফিসারের নাম থেকে। কক্সবাজারের আগের নাম ছিল পালংকি। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি অধ্যাদেশ, ১৭৭৩ জারি হওয়ার পর ওয়ারেন্ট হোস্টিং বাংলার গভর্নর হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হন। তখন হিরাম কক্স পালংকির মহাপরিচালক নিযুক্ত হন। ক্যাপ্টেন কক্স আরাকান শরণার্থী এবং স্থানীয় রাখাইনদের মধ্যে বিদ্যমান হাজার বছরের পুরোনো সংঘাত নিরসনের চেষ্টা করেন এবং শরণার্থীদের পুনর্বাসনে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি সাধন করেন কিন্তু কাজ পুরোপুরি শেষ করার আগেই মারা (১৭৯৯) যান। তার পুনর্বাসন অবদানকে স্মরণীয় করে রাখতে একটি বাজার প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং এর নাম দেয়া হয় কক্স সাহেবের বাজার। কক্সবাজার থানা প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৫৪ সালে এবং পৌরসভা গঠিত হয় ১৮৬৯ সালে।

কক্সবাজার চট্টগ্রাম শহর থেকে ১৫২ কি.মি. দক্ষিণে অবস্থিত। ঢাকা থেকে এর দূরত্ব ৪১৪ কি.মি.। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পর্যটন কেন্দ্র। দেশের রাজধানী ঢাকা থেকে সড়ক এবং আকাশপথে কক্সবাজার যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার অবধি রেললাইন স্থাপনের প্রকল্প চলমান রয়েছে। বর্তমানে ঢাকা থেকে সরাসরি ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে।

03/03/2024

প্রাচীন নব্যপ্রস্তর যুগে সীতাকুণ্ডে মানুষের বসবাস শুরু হয় বলে ধারণা করা হয়। এখান থেকে আবিষ্কৃত প্রস্তর যুগের আসামিয় জনগোষ্ঠীর হাতিয়ার গুলো তারই স্বাক্ষর বহন করে। ইতিহাস থেকে যতটুকু জানা যায়, ৬ষ্ঠ ও ৭ম শতাব্দীতে সম্পূর্ণ চট্টগ্রাম অঞ্চল আরাকান রাজ্যের অধীনে ছিল। এর পরের শতাব্দীতে এই অঞ্চলের শাসনভার চলে যায় পাল সম্রাট ধর্মপাল এর হাতে (৭৭০-৮১০ খ্রিষ্টাব্দ)। সোনারগাঁও এর সুলতান ফখরুদ্দীন মুবারক শাহ (১৩৩৮-১৩৪৯ খ্রিষ্টাব্দ) ১৩৪০ খ্রিষ্টাব্দে এ অঞ্চল অধিগ্রহণ করেন। পরবর্তীতে ১৫৩৮ খ্রিষ্টাব্দে সুর বংশের শের শাহ সুরির নিকট বাংলার সুলতানি বংশের শেষ সুলতান গিয়াস উদ্দীন মুহাম্মদ শাহ পরাজিত হলে এই এলাকা আরাকান রাজ্যের হাতে চলে যায় এবং আরাকানীদের বংশধররা এই অঞ্চল শাসন করতে থাকেন। পরবর্তীতে পর্তুগীজরাও আরাকানীদের শাসনকাজে ভাগ বসায় এবং ১৫৩৮ থেকে ১৬৬৬ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত এই অঞ্চল পর্তুগীজ ও আরাকানী বংশধররা একসাথে শাসন করে। প্রায় ১২৮ বছরের রাজত্ব শেষে ১৬৬৬ খ্রিষ্টাব্দে মোঘল সেনাপতি বুজর্গ উম্মেদ খান আরাকানীদের এবং পর্তুগীজদের হটিয়ে এই অঞ্চল দখল করে নেন।

পলাশীর প্রান্তরে নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয়ের পর এই এলাকাটিও ইংরেজদের দখলে চলে যায়। পরবর্তীতে ১৯০৮ সালে স্বদেশী আন্দোলনের সময় এই অঞ্চলের কর্তৃত্ব স্বদেশীদের হাতে আসে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় এই এলাকাটি ২ নম্বর সেক্টরের অন্তর্ভুক্ত ছিল।

ইতিহাস মতে, এখানে মহামুনি ভার্গব বসবাস করতেন। অযোদ্ধার রাজা দশরথের পুত্র রামচন্দ্র তার বনবাসের সময় এখানে এসেছিলেন। তারা আসবেন জানতে পেরে মহামুনি ভার্গব এখানে স্নানের জন্য তিনটি কুণ্ড সৃষ্টি করেন। তবে বর্তমানে কুণ্ডগুলো শুকিয়ে গেছে। রামচন্দ্রের স্ত্রী সীতা যে কুণ্ডে স্নান করেন, তার নাম হয় সীতাকুণ্ড। এরপর কালের বিবর্তনে স্থানের নামকরণও করা হয় সীতাকুণ্ড।

19/08/2023

আমি ঘুরতে অনেক ভালোবাসি☺️😍

Way to Cumilla💖
12/08/2023

Way to Cumilla💖

আজকের সুন্দর একটা মুহূর্ত❤️
09/06/2023

আজকের সুন্দর একটা মুহূর্ত❤️

💚🤍
05/06/2023

💚🤍

27/05/2023

প্রানের সিলেট শহর❤️

https://youtu.be/PSffmHbPsVM
22/05/2023

https://youtu.be/PSffmHbPsVM

everyone!I hope you're all well. I'm excited to announce that I've started a new blog called Way to Shrimangal. The blog is dedicated to helping trave...

Address

Sylhet
3100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Travel Of Nadir posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Travel Of Nadir:

Videos

Share