Santiniketan Home Stay - Bichitrita

Santiniketan Home Stay - Bichitrita 'Your Home Away From Home'. The front court yard’s beautiful fish pond welcomes you to rejuvenate from inside. Contact Host
Mrs.

The Vacation rental “Bichitrita” is a family home built nearly two decades ago, a modern residence in the Andrews Palli area of Santiniketan, just 1.5 kilometers from the heart of the Visva Bharati University campus. It’s the perfect home, away-from-home and this vacation rental offers spacious modern air-conditioned rooms with attached bathroom, food on order, dinning area, and balcony. A huge b

ackyard garden with pond, lily pool, grass lawn, season flower garden and an organic vegetable garden gives you the pleasure of ultimate luxury in tranquility. The garden pond deck with umbrella and chairs, season flowers and the pathways makes it a perfect place for a family outing or relaxing or a lazy day-out and rest. Breathing fresh air and listening to the chirping of birds can surely make you stress free. A sip of hot coffee and tea can make you feel blessed. Paramita Ray, Mobile: +91 9734399569
________________________________________
The Space & Amenities

Bedrooms: Double Bed & 4 Bed rooms ( King Size Double Bed, Study table with chairs, Almira)
Bathrooms: 1 (Western type with hand shower, Shower for bathing, Hot/Cold water, Designer basin, towels and hand towels with bath kit)

Food: Available on Order, 3 hours before serving time. Front Yard: The front open space with a pond is ideal for a gossip and tea. Seating arrangements are made by staff when required. Backyard: A huge backyard garden with pathways and a lily pool, with a deck for seating. Colorful flower garden and a organic vegetable garden and fish pond. Park Parking: Single covered Car Parking area. Property type: Independent entry rooms. Type: Private duplex rooms
________________________________________
Booking: Access Mrs. Paramita through 9734399569 via what's app or phone call. Provide a token advance for booking confirmation.

24/07/2025
🌧️ Escape to SANTINIKETAN This Monsoon! 🌾Bichitrita Homestay in Santiniketan is now open for Monsoon Bookings!✨ Enjoy 20...
20/07/2025

🌧️ Escape to SANTINIKETAN This Monsoon! 🌾

Bichitrita Homestay in Santiniketan is now open for Monsoon Bookings!
✨ Enjoy 20% OFF on stays from Monday to Friday
🌿 Lush greenery, peaceful vibes, and the charm of rural Bengal await you.

📅 Book your perfect getaway today — before the rain makes it even more magical!

18/07/2025
17/07/2025
16/07/2025

ঠিক একশ পাঁচ বছর আগে ১৯২০ সালের ঘটনা। সামনে যেন স্বয়ং যিশু, রবীন্দ্রনাথকে দেখে নতজানু লন্ডনের কফি বিক্রেতা।

রবীন্দ্রনাথকে স্বয়ং যিশুখ্রিস্ট বলে ভুল করেছিলেন কোন এক ইংরেজ। লন্ডনে রবীন্দ্রনাথের জীবনের এমনই ঘটনার কথা আমরা জানতে পারি তপনমোহন চট্টোপাধ্যায়ের স্মৃতিচারণায়।

তখন ১৯২০ সাল। নোবেলজয়ী কবি বিশ্বযাত্রার অংশ হিসাবে তখন লন্ডনে উপস্থিত। আর ওকালতি পড়ার উদ্দেশ্যে তখন লন্ডনেই রয়েছেন দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুরের দৌহিত্র তপনমোহন চট্টোপাধ্যায়। শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথের ছাত্রও ছিলেন তপনমোহন। বন্ধু উইলি পিয়ারসন খবর দিয়েছিলেন গুরুদেব লন্ডন আসছেন। রবীন্দ্রনাথের সেবার লন্ডনযাত্রায় আতিথেয়তার ভার নিয়েছিলেন কবিবন্ধু রটেনস্টাইন। কেনসিংটন প্যালেস ম্যানসনে থাকার বন্দোবস্ত করা হল রবীন্দ্রনাথের। আর ঘটনাচক্রে বাড়িটি তপনমোহনের বাড়িরও একদম কাছে। শুধু তাই নয়, তপনমোহনের বাড়ি থেকে জনের ক্যাবস্টল যাওয়ার রাস্তাতেই পড়ে কেনসিংটন প্যালেস।

জন ধর্মপ্রাণ দরিদ্র খ্রিস্টান। আর ক্যাবস্টল বলতে চারচাকার উপর কাঠের ছোট্ট ঘর। যেখানে বসে জন বিক্রি করতো কফি, ডিমসেদ্ধ, হ্যাম স্যান্ডুইচ এইসব টুকিটাকি। পড়াশুনোর ফাঁকে আড্ডা ও জলখাবারের উদ্দেশ্যে তপনমোহন যেতেন জনের ক্যাবস্টলে।

রাত তখন বারোটা। রটেনস্টাইনের বাড়ি থেকে ফিরছেন রবীন্দ্রনাথ। ট্যাক্সি থেকে নেমেই পড়লেন বিপাকে। জোব্বার এ’পকেট ও’পকেট হাতড়ে কানাকড়ি কিছুই খুঁজে পাচ্ছেন না। অন্যমনস্ক রবীন্দ্রনাথ সেদিন শূন্য পকেটেই বেরিয়ে পড়েছিলেন। এখন ট্যাক্সির ভাড়া মেটাবেন কীভাবে? এত রাতে পুত্র রথীন্দ্রনাথকে ডাকতে হলে সে আর এক বিপত্তি। এমন সময় তপনমোহনকে দেখতে পেলেন। গুরুদেব জিজ্ঞেস করলেন, “এই, তোর পকেটে কিছু আছে নাকি? না, আমারই মতন একেবারে শূন্য?” তপনমোহন দেখলেন ট্যাক্সির মিটারে ভাড়া উঠেছে দেড় শিলিং। তার সঙ্গে আরো ছয় পেনি যোগ করে ভাড়া মিটিয়ে দিলেন তিনি।

ছাত্রের সঙ্গে বহুদিন পর দেখা রবীন্দ্রনাথের। তাঁর পড়াশুনোর খবর নিলেন। গল্পগুজব করলেন। আর কথায় কথায় তপনমোহন জানালেন এত রাতে বাইরে বেরোনোর উদ্দেশ্য জনের স্টলে এককাপ গরম কফি। ছাত্রের অনুরোধেই জনের স্টলের দিকে এগোলেন রবীন্দ্রনাথ।

স্টলের কাছাকাছি আসতেই গুরুদেবকে একটু পিছনে ফেলে এগিয়ে গেলেন তপনমোহন। জনকে গুছিয়ে বলতে হবে গুরুদেবের পরিচয়। আপ্যায়নের ত্রুটি যেন না থাকে। রাত অনেক হয়েছে। জনের স্টলে একটিও খরিদ্দার নেই। কিন্তু স্টলের কাছে পৌঁছতেই এক আশ্চর্য দৃশ্য দেখলেন তিনি। জন যেন একেবারে পাথরের মূর্তির মতো দাঁড়িয়ে। আর তার চোখের দৃষ্টি রবীন্দ্রনাথের উপর স্থির হয়ে আছে। রবীন্দ্রনাথ তখন মাথা থেকে মখমলের টুপি খুলে ফেলেছেন। মৃদু একটু চাঁদের আলো এসে পড়েছে তাঁর মুখের উপর। সেদিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে হাঁটু গেড়ে নিলডাউনের ভঙ্গিতে বসে পড়েছেন জন। তার হাতদুটো জোড় করা।

রবীন্দ্রনাথ ততক্ষণে অস্বস্তিতে পড়েছেন। তাড়াতাড়ি সরে যাচ্ছেন সেই জায়গা থেকে। এদিকে লন্ডনের রাস্তাঘাট তিনি ভালোমতন চেনেন না। তাঁকে কেনসিংটন প্যালেস পর্যন্ত পৌঁছে দিয়ে আবার জনের ক্যাবস্টলে ফিরে এলেন তপনমোহন। তাঁকে দেখেই জন বলে বসলেন, “চ্যাটার্জি, আমার জীবন ধন্য। করুণাময় লর্ড জিসাস ক্রাইস্ট দূর থেকে আজ আমাকে দর্শন দিয়ে গেছেন। আমার জীবন সার্থক।” জনের মুখে তখন অপার শান্তি। আর বিস্ময়ে অভিভূত তপনমোহন সেই রাতে কিছু না খেয়েই বাড়ি ফিরে এলেন।

মানুষের শরীরেই রবীন্দ্রনাথ এদেশের অনেকের কাছেই তো ঈশ্বরের সমার্থক। তাঁর লেখায়, তাঁর জীবনে আশ্রয় নিয়েই বেঁচে থাকেন কতজন। কিন্তু লন্ডন শহরের বুকে একজন কফি বিক্রেতার কাছেও যে তিনি প্রথম দেখাতেই ঈশ্বর হয়ে উঠেছিলেন, এমন ঘটনা সত্যিই আশ্চর্য করে।
(Courtesy: )

Escape to Tranquility This Monsoon! 🌾Bichitrita Homestay in Santiniketan is now open for Monsoon Bookings!✨ Enjoy 20% OF...
13/07/2025

Escape to Tranquility This Monsoon! 🌾

Bichitrita Homestay in Santiniketan is now open for Monsoon Bookings!
✨ Enjoy 20% OFF on stays from Monday to Friday
🌿 Lush greenery, peaceful vibes, and the charm of rural Bengal await you.

📅 Book your perfect getaway today — before the rain makes it even more magical!

06/07/2025

এই ছাতিমতলাতেই শান্তিনিকেতনের শুরু। শান্তিনিকেতনের বীজটা এখানেই বপিত হয়েছিল!
আদিতে শান্তিনিকেতনের নাম ছিল ভুবনডাঙা। রায়পুরের জমিদার ভুবন মোহন সিংহের নামানুসারে এই নাম। রায়পুরের এই সিংহ পরিবারের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতা দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিশেষ ঘনিষ্ঠতা ছিল। একবার তিনি নিমন্ত্রণ রক্ষায় সেখানে গেলে ভুবনডাঙায় রাত হয়ে যায়। দৈবক্রমে সেদিন ছিল জ্যোৎস্নারাত। মাঠের মধ্যে ছিল দুটি ছাতিমগাছ। অপূর্ব সেই দৃশ্য। এই নৈসর্গিক দৃশ্যে অভিভূত হয়ে তিনি ভুবনডাঙার প্রেমে পড়ে যান। সেই ধূসর প্রান্তরের ভিতর এই ছাতিম গাছ দুটি দেখে তিনি এক ধরনের আত্মিক আকর্ষণ অনুভব করেন। এরপর এখানে থেমে ছাতিম গাছের ছায়ায় তিনি কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেন। এখানে তিনি তাঁর “প্রাণের আরাম, মনের আনন্দ ও আত্মার শান্তি” পেয়েছিলেন। এই স্থানের আকর্ষণ থেকেই ১৮৬৩ সালের ৩১ মার্চ তিনি রায়পুরের জমিদার ভুবন মোহন সিংহের কাছ থেকে ষোলো আনার বিনিময়ে ছাতিমতলা সহ ভুবনডাঙার ২০বিঘা জমি পাট্টা নেন এবং গড়ে তোলেন এক আশ্রম।
এই স্থানে খুব ডাকাতের ভয় ছিল। সেই সময় এই স্থানের ডাকাত-সর্দারের নাম ছিল দ্বারী সর্দার। দেবেন্দ্রনাথ এই ডাকাত-সর্দারকে এই স্থানের রক্ষাকর্তা হিসাবে নিয়োগ দেন। এর ফলে ক্রমে ক্রমে এই স্থানে ডাকাতি কমে যায়।
বর্তমানে ৭ই পৌষ সকাল ৭.৩০ ঘটিকায় এখানে উপাসনা হয়। কিন্তু সেকালের সেই ছাতিম গাছ দুটি মরে গেছে। তারপর ঐ জায়গায় দুটি ছাতিম গাছ রোপণ করা হয়। সেই ছাতিমতলা বর্তমানে ঘেরা আছে সেখানে সাধারণের প্রবেশ নিষেধ। দক্ষিণ দিকের গেটে “তিনি আমার প্রাণের আরাম, মনের আনন্দ ও আত্মার শান্তি” এই কথাটি লেখা আছে। পাশে একটি বাড়ি, যার নাম ‘শান্তিনিকেতন গৃহ ’। কালের প্রবাহে ভুবনডাঙা থেকে এলাকাটির নাম হয়ে যায় শান্তিনিকেতন!

🔔দ্বিতীয় পার্ট :
প্রচণ্ড রোদ ঝলসানো দুপুরেও সেখানে যেন একটা অদ্ভুত নিঃশব্দতা বিরাজ করে। বাতাসে ছাতিম পাতার নরম গন্ধ, আর দূরে কোথাও যেন কোন পাখি তার গান ফেলে রেখে গেছে সময়ের কোলে। সেখানেই, ছাতিম গাছের ছায়ায় বসে, এক বৃদ্ধ মনুষ্য চুপ করে ছিলেন… চোখ বন্ধ, মন খোলা।

১৮৬৩ সালের কথা। ব্রাহ্ম সমাজের প্রবক্তা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার কোলাহল ছেড়ে যখন এই জনশূন্য অঞ্চলে এলেন, তখন এখানকার নাম ছিল 'ভুবনডাঙা'—মাঠ-জঙ্গলে ঘেরা, আদিবাসী গ্রাম আর লাল মাটির পথ। কোনো রাজকীয় প্রাসাদ, কোনো চিহ্নিত পবিত্রতা ছিল না। কিন্তু তবু কিছু ছিল—শান্তি। গভীর, নিরব, আত্মিক এক শান্তি।

একদিন ছাতিম গাছের নিচে বসে ধ্যানমগ্ন হলেন মহর্ষি। তাঁর মনে হল—এই গাছের ছায়া যেন অন্তরেরও ছায়া দেয়। তাঁর সেই অনুভব থেকেই জন্ম নিলো নতুন এক স্থান—“শান্তিনিকেতন”। নামটাও নিজেই দিয়েছিলেন—“শান্তির নিবাস”।

এখানেই শুরু হয় এক অন্যরকম আখ্যান। ছাতিম তলা হয়ে ওঠে এক আধ্যাত্মিক কেন্দ্র। দিনে দিনে সেখানে গড়ে উঠল উপাসনা গৃহ, এলেন সাধক, বেদান্তী, জ্ঞানপিপাসুরা। আর কেবল আধ্যাত্মিকতা নয়—এই স্থান থেকেই ছড়িয়ে গেলো শিক্ষা, সংস্কৃতি, শিল্প ও সাহিত্যের অজস্র ধারা।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, তখন সদ্য কৈশোর পেরোনো এক কিশোর, বাবার হাত ধরে প্রথম এলেন এই ছাতিমতলায়। তিনি বলেছিলেন, “আমি এখানে গাছেদের ভাষা শুনতে পাই।” পরবর্তীতে এখানেই গড়ে তুললেন আশ্রম বিদ্যালয়, যার ওপর ভিত্তি করেই ১৯২১ সালে স্থাপিত হলো বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়—যেখানে বিশ্ব ও ভারত একত্রিত হলো জ্ঞান ও সংস্কৃতির মিলনে।

ছাতিম তলা সেই সূতিকাগার। এখানে আজও প্রতিটি ৭ পৌষ সকালে উপাসনার ধ্বনি ওঠে—“তুমি আমার প্রাণের আরাম, মনের আনন্দ, আত্মার শান্তি।”

ছাতিম গাছের পাতাগুলো কাঁপে নীরবতায়, যেন অতীতের ধ্বনি এখনো বাতাসে বাজে।

🌳 আজকের ছাতিম তলা

আজ ছাতিম তলায় দাঁড়ালে মনে হয় সময়ও সেখানে মাথা নত করে দাঁড়িয়ে থাকে। পাথরের বেদি, প্রাচীন ছাতিম গাছ, পাশের উপাসনা গৃহ—সবই যেন বলে, “তুমি চুপ করো, শুধু অনুভব করো।”
যতবার কেউ এখানে পা রাখে, ততবার যেন একটা নীরব আত্ম-অনুসন্ধান শুরু হয়।

হয়তো এ কারণেই রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন—

> “এই যে ছাতিম গাছের ছায়া, এখানে বসে আমি বুঝেছি—
শিক্ষা মানে শুধু পুঁথি পড়া নয়,
শিক্ষা মানে আত্মাকে চিনে নেওয়া।”

🔚 শেষ কথা

ছাতিম তলা কেবল একটি স্থান নয়, এটি বাঙালির আত্মার একটি সূক্ষ্ম স্তর, যেখান থেকে আমরা শিখি—প্রকৃতি, মনন ও আধ্যাত্মিকতার মধ্যে সমন্বয় কেমন করে জীবন গঠনের মূল হয়ে উঠতে পারে।

যদি কখনো শান্তিনিকেতনে যাও, একটু থেমে যেও ছাতিম গাছের নিচে। হয়তো তুমি কিছু শুনবে… এক শতাব্দী পুরোনো এক নীরবতার গান।

Booking open for 25th and 26th January... Call 097343 99569
19/01/2025

Booking open for 25th and 26th January... Call 097343 99569

-toto-service-aap-starts-at-santiniketan-birbhum-west-bengal
20/12/2024

-toto-service-aap-starts-at-santiniketan-birbhum-west-bengal

পৌষমেলার মুখে পর্যটকদের জন্য শান্তিনিকেতনে চালু হল 'টোটো ওয়ালা' অ্যাপ । সহজেই এই অ্যাপ থেকে টোটো বুক করা যাবে নির্...

19/12/2024

Visit Santiniketan...
Stay at Santiniketan Homestay Bichitrita
For Booking your stay call 097343 99569

Address

Andrews Palli
Bolpur
731235

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Santiniketan Home Stay - Bichitrita posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Santiniketan Home Stay - Bichitrita:

Share

Our Story

The Vacation rental “Bichitrita” is a family home built nearly two decades ago, a modern residence in the Andrews Palli area of Santiniketan, just 1.5 kilometers from the heart of the Visva Bharati University campus. It’s the perfect home, away-from-home and this vacation rental offers spacious modern air-conditioned/Non Ac suit with attached bathroom, open kitchen, drawing area, and balcony. The front court yard’s beautiful fountains welcomes you to rejuvenate from inside. A huge backyard garden with fish pond, lily pool, grass lawn, season flower garden and an organic vegetable garden gives you the pleasure of ultimate luxury in tranquility. The garden pond deck, season flowers and the pathways makes it a perfect place for a family outing or relaxing or a lazy day-out and rest. Breathing fresh air and listening to the chirping of birds can surely make you stress free. The library can take you to the deep readings and a sip of hot coffee and tea can make you feel blessed. Contact Host Mrs. Paramita Ray, Mobile: +91 9734399569 ________________________________________

Contact Host

Mrs. Paramita Ray, Mobile: +91 9734399569